"অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:দেশের শিক্ষার মান ও জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো ঘোষণার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
বুধবার (২৩ অক্টোবর ২০২৪) ইউট্যাবের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, যেকোনো সমাজে মানবিক মূল্যবোধের উৎকর্ষ সাধন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক উন্নয়ন, সৃষ্টিশীলতা , উদ্ভাবন এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ। তারা সমাজের উচ্চশিক্ষার মশালবাহক হিসেবে এই প্রক্রিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে কাজ করেন। যেকোন কল্যাণ রাষ্ট্রের রাষ্ট্রকাঠামোর উত্তরোত্তর অগ্রগতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভুমিকা অপরিসীম। কিন্তু, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ বেতন কাঠামোর ক্ষেত্রে তীব্র বৈষম্যের সম্মুখীন হন, যা রাষ্ট্রের সামগ্রিক অগ্রযাত্রা ও উন্নতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা কেবল একটি চাকরি নয়; এটি একটি মহান দায়িত্ব যার জন্য প্রয়োজন উৎকর্ষ, দক্ষতা ও দৃঢ় প্রতিশ্রুতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দ প্রায়ই তাদের পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণায় যথেষ্ট সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করে থাকেন। এই বিনিয়োগের ফসল পেয়ে থাকে আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র তথা সমগ্র জাতি। সুতরাং, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগ্ণ দীর্ঘদিন ধরে একটি পৃথক বেতন স্কেল বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে আসছেন, যা তাদের অনন্য পেশাদার দাবি ও অবদানকে প্রতিফলিত করে। এটি সঠিকভাবে যুক্তিযুক্ত যে, বর্তমান বেতন কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগনকে পাঠদানসহ অন্যান্য কাজের জন্য যথোপযুক্ত বেতন ভাতাদি প্রদান না করে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয় ও সংস্থানগুলিতে সীমিত অভিগমনের সঙ্গে অনেক শিক্ষাবিদ শেষ জীবনে লড়াই করেন, যা প্রভাব ফেলতে পারে তাদের গবেষণা, উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতায়।
নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশে অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যহারে কম। এই বৈষম্য শুধুমাত্র শিক্ষকদের জীবিকাকেই প্রভাবিত করে না বরং শিক্ষা ব্যবস্থা ও গবেষণার ক্ষমতার উপরও ব্যাপক প্রভাববিস্তার করে, যার প্রতিফলন আমরা ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং এ বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের অবস্থানের দিকে পর্যবেক্ষণ করলেই অনুধাবন করতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আর্থিক সচ্ছলতাই পারে শিক্ষকদের গবেষণা ও শিক্ষা ব্যবস্থায় গভীরভাবে মনোনিবেশ করতে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো সরকারি বেতন স্কেল দ্বারা নির্ধারিত হয়। দেশের এন্ট্রি-লেভেলের প্রভাষকেরা মূলত তাদের যোগ্যতা ও চাকরির বয়সের উপর নির্ভর করে অন্যান্য সুবিধা সহ প্রতি মাসে ২২,০০০ টাকা থেকে ৫৩,০৬০ টাকা (প্রায় ২২০ ডলার থেকে ৪৮২ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন। সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকরা উচ্চ বেতন পান কিন্তু আন্তর্জাতিক মানের তুলনায় এগুলো এখনো নগন্য। বার্ষিক বৃদ্ধি ও ভাতা সত্ত্বেও, সামগ্রিক ক্ষতিপূরণ শিক্ষকদের শীর্ষ প্রতিভার আকর্ষণ ধরে রাখার জন্য ক্রমশই অপর্যাপ্ত হয়ে উঠে।
তুলনামূলকভাবে এশিয়ার অন্যান্য দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ বেতন ভোগ করেন। উদাহরণস্বরূপ- ভারতে, এন্ট্রি-লেভেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা প্রতি মাসে ৫৭,৭০০ রুপি থেকে ১,৮১,৪০০ রুপি (প্রায় ৭৭০ ডলার থেকে ২,৪২০ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন । মালয়েশিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকদের বেতন প্রতি মাসে ৩,০০০ রিংগিত থেকে ১২,০০০ রিংগিত (প্রায় ৭০০ ডলার থেকে ২,৮০০ ডলার) পর্যন্ত। সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত এশীয় দেশে, বেতন আরো বেশি প্রতিযোগিতামূলক, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি মাসে এসজিডি ৪,০০০ থেকে এসজিডি ১৪,০০০ (প্রায় ২,৯৫০ ডলার থেকে ১০,৩০০ ডলার) বেতন প্রদান করা হয়।
তারা বলেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তুলনামূলকভাবে কম বেতনের বেশ কিছু বিরূপ প্রভাব পরিলক্ষিত করা যায়। যেমন, প্রথমত, এটি যোগ্য শিক্ষাবিদগণের আকর্ষণ ধরে রাখার ক্ষমতা ও গবেষণায় মনোনিবেশকে ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত করে। অনেক প্রতিভাবান ব্যক্তি শিক্ষকতার পরিবর্তে বিদেশে কিংবা বেসরকারি খাতে তাদের কর্মসংস্থান বেছে নিতে বাধ্য হন। যেখানে পারিশ্রমিক বেশি প্রতিযোগিতামূলক। এটি বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণার গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাজের প্রকৃতি অন্যান্য পাবলিক সেক্টরের ভূমিকা থেকে আলাদা। শিক্ষকরা ক্রমাগত পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণা, পরামর্শ প্রদান ও শিক্ষার্থীদের জীবন গড়ার সঙ্গে জড়িত, যার জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠূ পরিবেশ, অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা ও মানসিক প্রশান্তি, যা বর্তমান বেতন স্কেলে পর্যাপ্তভাবে স্বীকৃত এবং বাস্তবসম্মত নয়। একটি বিশেষ বেতন স্কেল শিক্ষকদের গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য প্রণোদনা প্রদান করতে তীব্রভাবে উৎসাহিত করতে পারে, যা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শিক্ষকদের আর্থিক উদ্বেগ প্রশমন করে আরও যুগান্তকারী গবেষণায় জড়িত হতে উৎসাহিত করতে পারে।
ইউট্যাবের শীর্ষ দুই নেতা বলেন, আর্থিক স্বচ্ছলতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা ও চাকরির সন্তুষ্টিকে সরাসরি প্রভাবিত করে। আর্থিক স্থিতিশীলতা শিক্ষাবিদদের প্রাথমিক দায়িত্ব-শিক্ষা ও গবেষণায় মনোযোগী করতে উৎসাহিত করে। যার একমাত্র বেনিফিশিয়ারি রাষ্ট্র। যখন শিক্ষকদের পর্যাপ্ত সম্মানী দেওয়া হয়, সেটি তাদের শিক্ষাদান পদ্ধতিতে অধিক নিবেদিত, উৎসাহী ও উদ্ভাবনী হওয়ার সম্ভাবনাকে ত্বরান্বিত করে। ফলস্বরূপ, এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ইতিবাচক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করে পারস্পরিকসক্রিয় অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করে শিক্ষা ব্যবস্থাকে কার্যকরী করে গড়ে তুলে।
তারা আরো বলেন, একাডেমিক প্রতিভার জন্য বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতা অপরিসীম। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যোগ্য শিক্ষাবিদদের আকৃষ্ট করতে ও ধরে রাখতে লড়াই করে। প্রায়শই তাদেরকে বিদেশের প্রতিষ্ঠানের কাছে হারাতে হয়, যেহেতু অন্যান্য সেক্টরে উচ্চতর বেতন প্যাকেজ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই, প্রায়শই সম্ভাব্য শিক্ষাবিদদের প্রলুব্ধ করে, যা বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণাকে বাধাগ্রস্থ করে। এই পটভূমিতে, উচ্চতর বেতন কাঠামো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চ স্তরের শিক্ষকদের আকৃষ্ট নিশ্চিত করতে ও বিদ্যমান প্রতিভা ধরে রাখতে এবং সর্বোপরি একটি স্থিতিশীল ও আন্ত্ররজাতিকমানের একাডেমিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সহায়তা করতে পারে। যোক্তিক ও উন্নতমানের বেতন কাঠামোয় শিক্ষাদান, গবেষণায় নিযুক্ত ও অনুপ্রাণিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আর্থিক নিরাপত্তা পেশাগত উন্নয়নকে সহজতর ও শিক্ষকদের উন্নত ডিগ্রী অর্জন করতে, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণ এবং গবেষণা উদ্যোগে নিয়োজিত করতে উৎসাহিত করে। ফলে, শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত শিক্ষার সামগ্রিক মান বৃদ্ধি পায়।
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো একটি জটিল সমস্যা যার জন্য জরুরি মনোযোগ বিশেষভাবে প্রয়োজন। নিছক আর্থিক সমন্বয় নয় বরং বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য একটি পৃথক উচ্চতর বেতন স্কেল প্রতিষ্ঠা করা সময়ের দাবী। এটি একটি কৌশলগত বাধ্যবাধকতা, যা সামগ্রিকভাবে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করতে পারে। এটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দের ক্ষতিপূরণে বিনিয়োগ করে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে পারে। সর্বোপরি দেশ, সমাজ ো জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যপক অবদান রাখতে পারে। সময় এসেছে নীতিনির্ধারকদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেওয়ার এবং তাদের অবদানের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতের লক্ষে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করার। সুতরাং ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকবৃন্দের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন স্কেল ঘোষণার জন্য অন্তর্বতী সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছে।
পাঠকের মতামত:
- আগে সংস্কার পরে নির্বাচন: নুর
- ইসরায়েলে লাউড স্পিকারে আজান দেয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা
- ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে নামল ম্যাকসন স্পিনিং
- ব্যাটিংয়ে অলআউট ১৬৪ রানে, বোলিংয়েও হতাশা
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে সিদ্ধান্ত নেওয়ার এখতিয়ার সরকারের: বিএনপি
- রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারে চূড়ান্ত হচ্ছে তালিকা
- আরও যত মামলায় দণ্ড আছে তারেক রহমানের
- নতুন নির্বাচন কমিশনের প্রথম বৈঠক আজ
- সত্যের সৌন্দর্য হল ‘ষড়যন্ত্রের ওপর বিজয় লাভ করে’: তারেক রহমান
- পাচারের টাকা ফেরত আনতে আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে বসবে সরকার: প্রেস উইং
- পার্বত্যাঞ্চলকে পাশ কাটিয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: প্রধান উপদেষ্টা
- আদালতের রায়ে প্রমাণিত হলো তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সকল মামলা মিথ্যা : ইউট্যাব
- সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গ্রহীতার স্বীকৃতি পেল ইসলামী ব্যাংক
- খালাসের রায় শুনে বাবরের স্ত্রী বললেন ‘আলহামদুলিল্লাহ’
- দেশের ক্রান্তিকালে সেনাবাহিনী দিনরাত পরিশ্রম করছে: ওয়াকার-উজ-জামান
- বেসরকারিতে ৭৬ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে শেষ হলো স্কুলে ভর্তির আবেদন
- ৬৫৩ পর্যটক নিয়ে সেন্ট মার্টিনের উদ্দেশে ছাড়ল জাহাজ
- দুদকের মামলায় খালাস পেলেন খন্দকার মোশাররফ
- তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি ১৯ জানুয়ারি
- একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা : তারেক রহমান-বাবরসহ সব আসামি খালাস
- ট্রাম্পের শপথের আগে বিদেশি শিক্ষার্থীদের দ্রুত ফিরে আসার আহ্বান
- ঘূর্ণিঝড় ফিনজাল: ঢাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি
- বিশ্ব ক্রিকেটের মসনদে বসতে অপেক্ষা বাড়ছে জয় শাহর
- সস্ত্রীক লন্ডনে মির্জা ফখরুল
- টসে জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ, শুরুতেই বিপর্যয়
- ইলিয়াস হোসেনের বক্তব্য নিয়ে আসিফ নজরুলের প্রতিক্রিয়া
- "ভারতীয় মিডিয়ার আচরণ স্বাভাবিক সম্পর্কের জন্য সহায়ক নয়"
- জনগণের ম্যান্ডেট হবে ক্ষমতায় আসার অবলম্বন: উপদেষ্টা আসিফ
- বাতিল হলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দায়মুক্তি আইন
- পরিবারের জিম্মায় সাংবাদিক মুন্নী সাহা
- মহান বিজয়ের মাস শুরু
- মধ্যরাতে বাড্ডায় সুবাস্তু শপিং কমপ্লেক্সে আগুন
- বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক ও লেনদেন কমেছে
- সিরিয়ার আলেপ্পোর বড় অংশ দখলে নেওয়ার দাবি বিদ্রোহীদের
- আবারো বাংলাদেশের পরীক্ষা নেবে ক্যারিবিয়ান পেসাররা
- ইংল্যান্ডের আরও একটি দাপুটে দিন
- ‘স্বাধীনতা রক্ষায় নৌবাহিনীকে শক্তিশালী ও সক্ষম বাহিনীতে পরিণত করা হবে’
- পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৯ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
- শাহজালালে ১২ কেজি স্বর্ণের বার উদ্ধার
- চিন্ময় ইস্যুর ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে, জাতিসংঘে জানালো বাংলাদেশ
- আইনজীবী সাইফুল হত্যায় ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা
- বাংলাদেশিদের চিকিৎসা না দেওয়ার ঘোষণা ভারতের হাসপাতালের
- লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন মির্জা ফখরুল
- ঢাকা মাতাবেন রাহাত ফাতেহ আলী, গাইবেন বিনা পারিশ্রমিকে
- আফগানদের উড়িয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
- বাংলাদেশ নিয়ে বেশি কথা বলা ঠিক নয় : কংগ্রেসের এমপি শশী থারুর
- জুলাই বিপ্লব সহজে মেনে নেবে না ভারত, ষড়যন্ত্র চলছে: মাহমুদুর রহমান
- বিক্ষোভের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৭৫ বাংলাদেশিকে ক্ষমা করল আমিরাত
- ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৪
- রাজনীতি ১৫-১৬ বছরে ২০ হাজার তরুণের প্রাণ নিয়েছে ফ্যাসিস্টরা : ফখরুল
- সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত-বিচারকের নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ
- ভারতের দ্বিচারিতা নিন্দনীয় ও আপত্তিকর: আসিফ নজরুল
- কলকাতায় বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা অবমাননা, তীব্র নিন্দা জানাল ঢাকা
- পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানকে পুরোপুরি ধ্বংস করা হয়েছে
- চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ইসকনের ১৭ সদস্যের ব্যাংক হিসাব জব্দ
- সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার
- জুলাই গণহত্যার দ্রুত বিচার-দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র প্রতিহতে ঐক্যমত
- ৪৭তম বিসিএসে আবেদন ফি কমাবে পিএসসি
- চলতি মৌসুমে সর্বনিম্ন তাপমাত্রার রেকর্ড
- উগান্ডায় ভূমিধসে ৫০ জনের মৃত্যু
- কাট্টলীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে সিআইডিকে ‘নির্দেশ’
- ১ ডিসেম্বর থেকে কক্সবাজার-সেন্ট মার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- চিন্ময়কাণ্ডে পুলিশের ৩ মামলা, আসামি ১৪৭৬
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- "শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করুন, না হয় জনগণ অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"
- গাজায় একদিনে আরও ৩৩ প্রাণহানি, মোট নিহত প্রায় ৪৪ হাজার ৩০০
- চট্টগ্রামে ইসলামী ব্যাংকের ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ঢাকায় জিকা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত
- স্ত্রী হত্যা মামলায় এসপি বাবুল আক্তারের জামিন
- মার্কিন দূতাবাসে খালেদা জিয়া
- টিসিবির পণ্য পাবেন ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
- সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
- নাগরিক কমিটিতে যুক্ত হলেন সারজিসসহ আরও ৪৫ জন
- চট্টগ্রামে আদালতের অদূরে আইনজীবীকে কুপিয়ে হত্যা
- ট্রাম্পের নামে করা মামলা খারিজ
- চিন্ময়ের গ্রেপ্তারের পর বিশৃঙ্খলায় ইন্ধন থাকতে পারে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ডেঙ্গুতে আরো ১০ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৯০
- আইনজীবী হত্যার তদন্তের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
- মোল্লা কলেজে ছাত্রবেশে পরিকল্পিত হামলা: পুলিশ
- অনেক মিত্রই আজ হঠকারীর ভূমিকায়: মাহফুজ আলম
- ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বিসিএমআইএ’র ১২ দাবি
- তাসকিনের ৬ উইকেট, বাংলাদেশের লক্ষ্য ৩৩৪
- সংবিধান সংস্কার নিয়ে মতামত দিয়েছেন ৪৭ হাজারের বেশি মানুষ
- শান্তিনগর থেকে অহিংস গণঅভ্যুত্থানের সংগঠক মাহবুবুল গ্রেপ্তার
- বেসরকারিতে ৭৬ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে শেষ হলো স্কুলে ভর্তির আবেদন
- স্বৈরাচার পালিয়েছে কিন্তু লেজ রেখে গেছে: তারেক রহমান
- হাসনাত-সারজিসকে ‘হত্যাচেষ্টা’র প্রতিবাদে বিক্ষোভ, ৪ দফা ঘোষণা
- বিমানবন্দর থেকে ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ গ্রেপ্তার
- চিন্ময় ইস্যুর ভুল ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে, জাতিসংঘে জানালো বাংলাদেশ
- মারবা? পারবা না, শহীদেরা মরে না: হাসনাত-সারজিস
- তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
- ইসকন নিষিদ্ধ করতে হবে: হেফাজত আমীর
- সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
- "আইনজীবী হত্যায় আটক ৬ জন ভিডিও ফুটেজ দেখে শনাক্ত"
- "শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা করা হবে"