"অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:দেশের শিক্ষার মান ও জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো ঘোষণার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
বুধবার (২৩ অক্টোবর ২০২৪) ইউট্যাবের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, যেকোনো সমাজে মানবিক মূল্যবোধের উৎকর্ষ সাধন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক উন্নয়ন, সৃষ্টিশীলতা , উদ্ভাবন এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ। তারা সমাজের উচ্চশিক্ষার মশালবাহক হিসেবে এই প্রক্রিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে কাজ করেন। যেকোন কল্যাণ রাষ্ট্রের রাষ্ট্রকাঠামোর উত্তরোত্তর অগ্রগতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভুমিকা অপরিসীম। কিন্তু, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ বেতন কাঠামোর ক্ষেত্রে তীব্র বৈষম্যের সম্মুখীন হন, যা রাষ্ট্রের সামগ্রিক অগ্রযাত্রা ও উন্নতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা কেবল একটি চাকরি নয়; এটি একটি মহান দায়িত্ব যার জন্য প্রয়োজন উৎকর্ষ, দক্ষতা ও দৃঢ় প্রতিশ্রুতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দ প্রায়ই তাদের পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণায় যথেষ্ট সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করে থাকেন। এই বিনিয়োগের ফসল পেয়ে থাকে আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র তথা সমগ্র জাতি। সুতরাং, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগ্ণ দীর্ঘদিন ধরে একটি পৃথক বেতন স্কেল বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে আসছেন, যা তাদের অনন্য পেশাদার দাবি ও অবদানকে প্রতিফলিত করে। এটি সঠিকভাবে যুক্তিযুক্ত যে, বর্তমান বেতন কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগনকে পাঠদানসহ অন্যান্য কাজের জন্য যথোপযুক্ত বেতন ভাতাদি প্রদান না করে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয় ও সংস্থানগুলিতে সীমিত অভিগমনের সঙ্গে অনেক শিক্ষাবিদ শেষ জীবনে লড়াই করেন, যা প্রভাব ফেলতে পারে তাদের গবেষণা, উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতায়।
নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশে অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যহারে কম। এই বৈষম্য শুধুমাত্র শিক্ষকদের জীবিকাকেই প্রভাবিত করে না বরং শিক্ষা ব্যবস্থা ও গবেষণার ক্ষমতার উপরও ব্যাপক প্রভাববিস্তার করে, যার প্রতিফলন আমরা ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং এ বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের অবস্থানের দিকে পর্যবেক্ষণ করলেই অনুধাবন করতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আর্থিক সচ্ছলতাই পারে শিক্ষকদের গবেষণা ও শিক্ষা ব্যবস্থায় গভীরভাবে মনোনিবেশ করতে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো সরকারি বেতন স্কেল দ্বারা নির্ধারিত হয়। দেশের এন্ট্রি-লেভেলের প্রভাষকেরা মূলত তাদের যোগ্যতা ও চাকরির বয়সের উপর নির্ভর করে অন্যান্য সুবিধা সহ প্রতি মাসে ২২,০০০ টাকা থেকে ৫৩,০৬০ টাকা (প্রায় ২২০ ডলার থেকে ৪৮২ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন। সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকরা উচ্চ বেতন পান কিন্তু আন্তর্জাতিক মানের তুলনায় এগুলো এখনো নগন্য। বার্ষিক বৃদ্ধি ও ভাতা সত্ত্বেও, সামগ্রিক ক্ষতিপূরণ শিক্ষকদের শীর্ষ প্রতিভার আকর্ষণ ধরে রাখার জন্য ক্রমশই অপর্যাপ্ত হয়ে উঠে।
তুলনামূলকভাবে এশিয়ার অন্যান্য দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ বেতন ভোগ করেন। উদাহরণস্বরূপ- ভারতে, এন্ট্রি-লেভেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা প্রতি মাসে ৫৭,৭০০ রুপি থেকে ১,৮১,৪০০ রুপি (প্রায় ৭৭০ ডলার থেকে ২,৪২০ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন । মালয়েশিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকদের বেতন প্রতি মাসে ৩,০০০ রিংগিত থেকে ১২,০০০ রিংগিত (প্রায় ৭০০ ডলার থেকে ২,৮০০ ডলার) পর্যন্ত। সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত এশীয় দেশে, বেতন আরো বেশি প্রতিযোগিতামূলক, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি মাসে এসজিডি ৪,০০০ থেকে এসজিডি ১৪,০০০ (প্রায় ২,৯৫০ ডলার থেকে ১০,৩০০ ডলার) বেতন প্রদান করা হয়।
তারা বলেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তুলনামূলকভাবে কম বেতনের বেশ কিছু বিরূপ প্রভাব পরিলক্ষিত করা যায়। যেমন, প্রথমত, এটি যোগ্য শিক্ষাবিদগণের আকর্ষণ ধরে রাখার ক্ষমতা ও গবেষণায় মনোনিবেশকে ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত করে। অনেক প্রতিভাবান ব্যক্তি শিক্ষকতার পরিবর্তে বিদেশে কিংবা বেসরকারি খাতে তাদের কর্মসংস্থান বেছে নিতে বাধ্য হন। যেখানে পারিশ্রমিক বেশি প্রতিযোগিতামূলক। এটি বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণার গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাজের প্রকৃতি অন্যান্য পাবলিক সেক্টরের ভূমিকা থেকে আলাদা। শিক্ষকরা ক্রমাগত পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণা, পরামর্শ প্রদান ও শিক্ষার্থীদের জীবন গড়ার সঙ্গে জড়িত, যার জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠূ পরিবেশ, অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা ও মানসিক প্রশান্তি, যা বর্তমান বেতন স্কেলে পর্যাপ্তভাবে স্বীকৃত এবং বাস্তবসম্মত নয়। একটি বিশেষ বেতন স্কেল শিক্ষকদের গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য প্রণোদনা প্রদান করতে তীব্রভাবে উৎসাহিত করতে পারে, যা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শিক্ষকদের আর্থিক উদ্বেগ প্রশমন করে আরও যুগান্তকারী গবেষণায় জড়িত হতে উৎসাহিত করতে পারে।
ইউট্যাবের শীর্ষ দুই নেতা বলেন, আর্থিক স্বচ্ছলতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা ও চাকরির সন্তুষ্টিকে সরাসরি প্রভাবিত করে। আর্থিক স্থিতিশীলতা শিক্ষাবিদদের প্রাথমিক দায়িত্ব-শিক্ষা ও গবেষণায় মনোযোগী করতে উৎসাহিত করে। যার একমাত্র বেনিফিশিয়ারি রাষ্ট্র। যখন শিক্ষকদের পর্যাপ্ত সম্মানী দেওয়া হয়, সেটি তাদের শিক্ষাদান পদ্ধতিতে অধিক নিবেদিত, উৎসাহী ও উদ্ভাবনী হওয়ার সম্ভাবনাকে ত্বরান্বিত করে। ফলস্বরূপ, এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ইতিবাচক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করে পারস্পরিকসক্রিয় অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করে শিক্ষা ব্যবস্থাকে কার্যকরী করে গড়ে তুলে।
তারা আরো বলেন, একাডেমিক প্রতিভার জন্য বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতা অপরিসীম। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যোগ্য শিক্ষাবিদদের আকৃষ্ট করতে ও ধরে রাখতে লড়াই করে। প্রায়শই তাদেরকে বিদেশের প্রতিষ্ঠানের কাছে হারাতে হয়, যেহেতু অন্যান্য সেক্টরে উচ্চতর বেতন প্যাকেজ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই, প্রায়শই সম্ভাব্য শিক্ষাবিদদের প্রলুব্ধ করে, যা বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণাকে বাধাগ্রস্থ করে। এই পটভূমিতে, উচ্চতর বেতন কাঠামো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চ স্তরের শিক্ষকদের আকৃষ্ট নিশ্চিত করতে ও বিদ্যমান প্রতিভা ধরে রাখতে এবং সর্বোপরি একটি স্থিতিশীল ও আন্ত্ররজাতিকমানের একাডেমিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সহায়তা করতে পারে। যোক্তিক ও উন্নতমানের বেতন কাঠামোয় শিক্ষাদান, গবেষণায় নিযুক্ত ও অনুপ্রাণিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আর্থিক নিরাপত্তা পেশাগত উন্নয়নকে সহজতর ও শিক্ষকদের উন্নত ডিগ্রী অর্জন করতে, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণ এবং গবেষণা উদ্যোগে নিয়োজিত করতে উৎসাহিত করে। ফলে, শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত শিক্ষার সামগ্রিক মান বৃদ্ধি পায়।
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো একটি জটিল সমস্যা যার জন্য জরুরি মনোযোগ বিশেষভাবে প্রয়োজন। নিছক আর্থিক সমন্বয় নয় বরং বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য একটি পৃথক উচ্চতর বেতন স্কেল প্রতিষ্ঠা করা সময়ের দাবী। এটি একটি কৌশলগত বাধ্যবাধকতা, যা সামগ্রিকভাবে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করতে পারে। এটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দের ক্ষতিপূরণে বিনিয়োগ করে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে পারে। সর্বোপরি দেশ, সমাজ ো জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যপক অবদান রাখতে পারে। সময় এসেছে নীতিনির্ধারকদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেওয়ার এবং তাদের অবদানের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতের লক্ষে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করার। সুতরাং ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকবৃন্দের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন স্কেল ঘোষণার জন্য অন্তর্বতী সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছে।
পাঠকের মতামত:
- "অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"
- প্রথমবারের মতো বাস রপ্তানীর ঐতিহাসিক কার্যক্রম শুরু করেছে ইফাদ অটোস
- ইরানের সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ইসরায়েলের হামলা
- বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের বৈঠক স্থগিত
- শেখ হাসিনা আশ্রয় নেওয়ার পর পুতুলকেও নিরাপত্তা দিয়েছিল দিল্লি পুলিশ
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারে কোনো রাজনৈতিক দল হবে না: সারজিস
- ‘সাগর-রুনি হত্যায় জড়িতদের দ্রুত শনাক্ত করতে পারব’
- মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীদের শান্তিরক্ষা মিশনে পাঠানো হবে না: সেনাপ্রধান
- শেখ পরিবারের সদস্য হাসানাত আব্দুল্লাহর ছেলে মঈন গ্রেপ্তার
- মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেনেই করা যায় বেকিং এবং গ্রিলিং
- সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি, ২ নারীসহ গ্রেফতার ৯
- ইরানে জুমার খতিবকে গুলি করে হত্যা
- যে পরিসংখ্যানে মুরালি-শেন ওয়ার্নের পাশে তাইজুল
- অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের নতুন সভাপতি জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান
- আওয়ামী লীগের গঠন করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনে ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ: ছাত্রদল সভাপতি
- রাজনীতি বাইরে যে সংস্কার সেটা কল্পনার সংস্কার: গয়েশ্বর
- সামরিক আইনে শেখ হাসিনার বিচার হওয়া উচিত: মামুনুল হক
- গিরগিটির মতো ভুয়া সমন্বয়ক তৈরি হয়েছে: সারজিস
- সংবিধান নামে যেটা আছে সেটা হাসিনার গার্বেজ : মাহমুদুর রহমান
- নিহত পুলিশ সদস্যদের সংখ্যা নিয়ে ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে
- জাতীয় ঐক্যের ভিত্তি হবে ২৪ এর গণবিপ্লব: ডা. শফিকুর রহমান
- সপ্তাহে ৩ পণ্যের দাম কমলেও বেড়েছে ৭টি
- ডিএসইর ফিক্স সার্টিফিকেশন পেলো ৬ ব্রোকারেজ হাউজ
- লেবাননে ইসরাইলি বিমান হামলায় ৩ সাংবাদিক নিহত
- রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হয়েছে
- রাতে দেশে ফিরছেন ফখরুল
- কড়া নিরাপত্তায় নয়াদিল্লির বাংলোয় আছেন হাসিনা
- সংবাদমাধ্যমে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের প্রচারণা না চালানোর আহ্বান
- বিপ্লবী সরকার গঠন না করার কারণ জানালেন আসিফ নজরুল
- নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ সরকারি চাকরি পাবে না: আসিফ মাহমুদ
- এক মাসে রিজার্ভ বাড়ল ২৪ কোটি ডলার
- ঘুরে এলাম বাংলার তাজমহল!
- পুঁজিবাজার সংস্কারে রূপরেখা তৈরির কাজ চলছে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
- বৃথা গেল রাদারফোর্ড-মোতির লড়াই, সিরিজ শ্রীলঙ্কার
- হালান্ডের নজরকাড়া গোলের রাতে সিটির রেকর্ড, লিভারপুলের তিনে তিন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, নিহত আরও ৭৪ ফিলিস্তিনি
- পায়রা থেকে ৪৭৫ কিমি দূরে ‘দানা’, অতিভারী বর্ষণের আভাস
- সাবেক আইজিপি শহীদুল-বেনজীরের বিরুদ্ধে মানবপাচারের মামলা
- আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় ছাত্ররাজনীতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে: ছাত্রদল
- গণঅভ্যুত্থানে রাষ্ট্রপতি ও সংবিধান অকার্যকর: নাহিদ ইসলাম
- রাষ্ট্রপতির অপসারণ চেয়ে জাতীয় ঐক্যের ডাক
- সাবেক নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ আটক
- হত্যা-ধর্ষণ-নিপীড়নের দায়ে নিষিদ্ধ হলো ছাত্রলীগ
- 'লাল কার্ড' তো খেলারই অংশ!
- পশ্চিমবঙ্গে ‘ডানা’ আতঙ্ক
- সেন্টমার্টিনে নভেম্বরে রাত্রিযাপন ও ফেব্রুয়ারিতে গমন নিষিদ্ধ
- আগামী ৩০ অক্টোবর ঘোষণা করা হবে হজ প্যাকেজ
- চুয়াডাঙ্গায় তেলবাহী ট্রেনের ট্যাঙ্কার লাইনচ্যুত, যোগাযোগ বন্ধ
- প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হলেন মোজাম্মেল হক
- বঙ্গভবন এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি, সতর্ক আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
- ড. ইউনূসের মেডিকেল টিম নিয়ে গুজব না ছড়ানোর অনুরোধ
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের পরোয়ানা আইজিপির কাছে : চিফ প্রসিকিউটর
- নতুন রাষ্ট্রপতি আনতে দুই দিনের সময় নিলেন সারজিস-হাসনাত
- বঙ্গভবনের সামনে এক শিক্ষার্থীসহ ২ জন গুলিবিদ্ধ
- গণহত্যার দায়ে আ.লীগকে নিষিদ্ধ করুন : হেফাজতে ইসলাম
- ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৭ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে সহস্রাধিক
- ১০১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ, চোখ রাঙাচ্ছে প্রোটিয়ারা
- সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- "রাষ্ট্রপতি ইস্যুতে আইন উপদেষ্টার বক্তব্যের সঙ্গে সরকার একমত"
- জনগণ যেন কুয়াশার মধ্যে আছে: রিজভী
- পুলিশ সদর দপ্তরে শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ, ছাত্রলীগ নিষিদ্ধসহ পাঁচ দফা দাবি
- বঙ্গভবনে ঢোকার চেষ্টা বিক্ষোভকারীদের
- প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দুই উপদেষ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক
- এবার রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে বঙ্গভবনের সামনের সড়কে আগুন
- কুষ্টিয়ার মিরপুরের হালসা বাজারে মিনিস্টার-এর নতুন শো-রুমের শুভ উদ্বোধন
- অতীতের ভুলে পুঁজিবাজার আজ দুর্বল অবস্থানে: ডিএসই চেয়ারম্যান
- ‘সবার স্বপ্ন, পুঁজিবাজার হবে দেশের অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু’
- ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি, আবেদন ৪ নভেম্বর থেকে
- হাসিনার পদত্যাগ ইস্যুতে রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করেছেন: আসিফ নজরুল
- লেবানন থেকে ফিরলেন নারী শিশুসহ ৫৪ বাংলাদেশি
- পাঁচ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ
- ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের’ সম্পাদক সারজিস, প্রধান নির্বাহী স্নিগ্ধ
- মধ্যরাতে গ্রেপ্তার ব্যারিস্টার সুমন
- গণঅভ্যুত্থানে রাষ্ট্রপতি ও সংবিধান অকার্যকর: নাহিদ ইসলাম
- পাঁচ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ
- আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল
- ‘জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানি নিয়ে বিএসইসির নতুন নির্দেশনা
- আন্দোলনে হামলায় জড়িত ৪০০ ছাত্রলীগ নেতার নামে মামলার প্রস্তুতি
- মধ্যরাতে গ্রেপ্তার ব্যারিস্টার সুমন
- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ছে : গভর্নর
- হাসিনার পদত্যাগ ইস্যুতে রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করেছেন: আসিফ নজরুল
- বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের ঋণ শোধের সময় বাড়ল ৩ মাস
- উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে গুলি করে একই পরিবারের ৩ জনকে হত্যা
- অর্থ আত্মসাৎ মামলা: আপিলের অনুমতি পেলেন ড. ইউনূস
- ১৫ মার্চেন্ট ব্যাংক-বিএসইসির বৈঠক বুধবার
- বঙ্গভবনের বিলাসিতা ছেড়ে নিজের পথ দেখুন : রাষ্ট্রপতিকে হাসনাত
- ঢাবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু ৪ জানুয়ারি, আবেদন ৪ নভেম্বর থেকে
- ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়ায় ছাত্ররাজনীতি কলঙ্কমুক্ত হয়েছে: ছাত্রদল
- হত্যা-ধর্ষণ-নিপীড়নের দায়ে নিষিদ্ধ হলো ছাত্রলীগ
- অতীতের ভুলে পুঁজিবাজার আজ দুর্বল অবস্থানে: ডিএসই চেয়ারম্যান
- পুঁজিবাজার সংস্কারে রূপরেখা তৈরির কাজ চলছে: বিএসইসি চেয়ারম্যান
- বিপ্লবী সরকার গঠন না করার কারণ জানালেন আসিফ নজরুল
- সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারীকে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ
- সাবেক নির্বাচন কমিশন সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ আটক
- লেবানন থেকে ফিরলেন নারী শিশুসহ ৫৪ বাংলাদেশি
- প্রধান উপদেষ্টার একান্ত সচিব হলেন মোজাম্মেল হক
- হালান্ডের নজরকাড়া গোলের রাতে সিটির রেকর্ড, লিভারপুলের তিনে তিন
- "গণঅভ্যুত্থানে পুলিশ মারা যাওয়ার দায় শেখ হাসিনার"