"অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:দেশের শিক্ষার মান ও জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো ঘোষণার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
বুধবার (২৩ অক্টোবর ২০২৪) ইউট্যাবের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, যেকোনো সমাজে মানবিক মূল্যবোধের উৎকর্ষ সাধন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক উন্নয়ন, সৃষ্টিশীলতা , উদ্ভাবন এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ। তারা সমাজের উচ্চশিক্ষার মশালবাহক হিসেবে এই প্রক্রিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে কাজ করেন। যেকোন কল্যাণ রাষ্ট্রের রাষ্ট্রকাঠামোর উত্তরোত্তর অগ্রগতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভুমিকা অপরিসীম। কিন্তু, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ বেতন কাঠামোর ক্ষেত্রে তীব্র বৈষম্যের সম্মুখীন হন, যা রাষ্ট্রের সামগ্রিক অগ্রযাত্রা ও উন্নতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা কেবল একটি চাকরি নয়; এটি একটি মহান দায়িত্ব যার জন্য প্রয়োজন উৎকর্ষ, দক্ষতা ও দৃঢ় প্রতিশ্রুতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দ প্রায়ই তাদের পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণায় যথেষ্ট সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করে থাকেন। এই বিনিয়োগের ফসল পেয়ে থাকে আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র তথা সমগ্র জাতি। সুতরাং, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগ্ণ দীর্ঘদিন ধরে একটি পৃথক বেতন স্কেল বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে আসছেন, যা তাদের অনন্য পেশাদার দাবি ও অবদানকে প্রতিফলিত করে। এটি সঠিকভাবে যুক্তিযুক্ত যে, বর্তমান বেতন কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগনকে পাঠদানসহ অন্যান্য কাজের জন্য যথোপযুক্ত বেতন ভাতাদি প্রদান না করে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয় ও সংস্থানগুলিতে সীমিত অভিগমনের সঙ্গে অনেক শিক্ষাবিদ শেষ জীবনে লড়াই করেন, যা প্রভাব ফেলতে পারে তাদের গবেষণা, উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতায়।
নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশে অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যহারে কম। এই বৈষম্য শুধুমাত্র শিক্ষকদের জীবিকাকেই প্রভাবিত করে না বরং শিক্ষা ব্যবস্থা ও গবেষণার ক্ষমতার উপরও ব্যাপক প্রভাববিস্তার করে, যার প্রতিফলন আমরা ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং এ বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের অবস্থানের দিকে পর্যবেক্ষণ করলেই অনুধাবন করতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আর্থিক সচ্ছলতাই পারে শিক্ষকদের গবেষণা ও শিক্ষা ব্যবস্থায় গভীরভাবে মনোনিবেশ করতে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো সরকারি বেতন স্কেল দ্বারা নির্ধারিত হয়। দেশের এন্ট্রি-লেভেলের প্রভাষকেরা মূলত তাদের যোগ্যতা ও চাকরির বয়সের উপর নির্ভর করে অন্যান্য সুবিধা সহ প্রতি মাসে ২২,০০০ টাকা থেকে ৫৩,০৬০ টাকা (প্রায় ২২০ ডলার থেকে ৪৮২ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন। সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকরা উচ্চ বেতন পান কিন্তু আন্তর্জাতিক মানের তুলনায় এগুলো এখনো নগন্য। বার্ষিক বৃদ্ধি ও ভাতা সত্ত্বেও, সামগ্রিক ক্ষতিপূরণ শিক্ষকদের শীর্ষ প্রতিভার আকর্ষণ ধরে রাখার জন্য ক্রমশই অপর্যাপ্ত হয়ে উঠে।
তুলনামূলকভাবে এশিয়ার অন্যান্য দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ বেতন ভোগ করেন। উদাহরণস্বরূপ- ভারতে, এন্ট্রি-লেভেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা প্রতি মাসে ৫৭,৭০০ রুপি থেকে ১,৮১,৪০০ রুপি (প্রায় ৭৭০ ডলার থেকে ২,৪২০ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন । মালয়েশিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকদের বেতন প্রতি মাসে ৩,০০০ রিংগিত থেকে ১২,০০০ রিংগিত (প্রায় ৭০০ ডলার থেকে ২,৮০০ ডলার) পর্যন্ত। সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত এশীয় দেশে, বেতন আরো বেশি প্রতিযোগিতামূলক, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি মাসে এসজিডি ৪,০০০ থেকে এসজিডি ১৪,০০০ (প্রায় ২,৯৫০ ডলার থেকে ১০,৩০০ ডলার) বেতন প্রদান করা হয়।
তারা বলেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তুলনামূলকভাবে কম বেতনের বেশ কিছু বিরূপ প্রভাব পরিলক্ষিত করা যায়। যেমন, প্রথমত, এটি যোগ্য শিক্ষাবিদগণের আকর্ষণ ধরে রাখার ক্ষমতা ও গবেষণায় মনোনিবেশকে ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত করে। অনেক প্রতিভাবান ব্যক্তি শিক্ষকতার পরিবর্তে বিদেশে কিংবা বেসরকারি খাতে তাদের কর্মসংস্থান বেছে নিতে বাধ্য হন। যেখানে পারিশ্রমিক বেশি প্রতিযোগিতামূলক। এটি বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণার গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাজের প্রকৃতি অন্যান্য পাবলিক সেক্টরের ভূমিকা থেকে আলাদা। শিক্ষকরা ক্রমাগত পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণা, পরামর্শ প্রদান ও শিক্ষার্থীদের জীবন গড়ার সঙ্গে জড়িত, যার জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠূ পরিবেশ, অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা ও মানসিক প্রশান্তি, যা বর্তমান বেতন স্কেলে পর্যাপ্তভাবে স্বীকৃত এবং বাস্তবসম্মত নয়। একটি বিশেষ বেতন স্কেল শিক্ষকদের গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য প্রণোদনা প্রদান করতে তীব্রভাবে উৎসাহিত করতে পারে, যা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শিক্ষকদের আর্থিক উদ্বেগ প্রশমন করে আরও যুগান্তকারী গবেষণায় জড়িত হতে উৎসাহিত করতে পারে।
ইউট্যাবের শীর্ষ দুই নেতা বলেন, আর্থিক স্বচ্ছলতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা ও চাকরির সন্তুষ্টিকে সরাসরি প্রভাবিত করে। আর্থিক স্থিতিশীলতা শিক্ষাবিদদের প্রাথমিক দায়িত্ব-শিক্ষা ও গবেষণায় মনোযোগী করতে উৎসাহিত করে। যার একমাত্র বেনিফিশিয়ারি রাষ্ট্র। যখন শিক্ষকদের পর্যাপ্ত সম্মানী দেওয়া হয়, সেটি তাদের শিক্ষাদান পদ্ধতিতে অধিক নিবেদিত, উৎসাহী ও উদ্ভাবনী হওয়ার সম্ভাবনাকে ত্বরান্বিত করে। ফলস্বরূপ, এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ইতিবাচক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করে পারস্পরিকসক্রিয় অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করে শিক্ষা ব্যবস্থাকে কার্যকরী করে গড়ে তুলে।
তারা আরো বলেন, একাডেমিক প্রতিভার জন্য বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতা অপরিসীম। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যোগ্য শিক্ষাবিদদের আকৃষ্ট করতে ও ধরে রাখতে লড়াই করে। প্রায়শই তাদেরকে বিদেশের প্রতিষ্ঠানের কাছে হারাতে হয়, যেহেতু অন্যান্য সেক্টরে উচ্চতর বেতন প্যাকেজ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই, প্রায়শই সম্ভাব্য শিক্ষাবিদদের প্রলুব্ধ করে, যা বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণাকে বাধাগ্রস্থ করে। এই পটভূমিতে, উচ্চতর বেতন কাঠামো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চ স্তরের শিক্ষকদের আকৃষ্ট নিশ্চিত করতে ও বিদ্যমান প্রতিভা ধরে রাখতে এবং সর্বোপরি একটি স্থিতিশীল ও আন্ত্ররজাতিকমানের একাডেমিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সহায়তা করতে পারে। যোক্তিক ও উন্নতমানের বেতন কাঠামোয় শিক্ষাদান, গবেষণায় নিযুক্ত ও অনুপ্রাণিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আর্থিক নিরাপত্তা পেশাগত উন্নয়নকে সহজতর ও শিক্ষকদের উন্নত ডিগ্রী অর্জন করতে, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণ এবং গবেষণা উদ্যোগে নিয়োজিত করতে উৎসাহিত করে। ফলে, শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত শিক্ষার সামগ্রিক মান বৃদ্ধি পায়।
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো একটি জটিল সমস্যা যার জন্য জরুরি মনোযোগ বিশেষভাবে প্রয়োজন। নিছক আর্থিক সমন্বয় নয় বরং বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য একটি পৃথক উচ্চতর বেতন স্কেল প্রতিষ্ঠা করা সময়ের দাবী। এটি একটি কৌশলগত বাধ্যবাধকতা, যা সামগ্রিকভাবে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করতে পারে। এটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দের ক্ষতিপূরণে বিনিয়োগ করে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে পারে। সর্বোপরি দেশ, সমাজ ো জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যপক অবদান রাখতে পারে। সময় এসেছে নীতিনির্ধারকদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেওয়ার এবং তাদের অবদানের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতের লক্ষে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করার। সুতরাং ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকবৃন্দের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন স্কেল ঘোষণার জন্য অন্তর্বতী সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছে।
পাঠকের মতামত:

- নায়িকা হওয়ার ৯ বছরের মাথায় নতুন পরিচয়ে বুবলী
- রেকর্ড ৩৫১ রান করেও অস্ট্রেলিয়ার ‘বি টিমের’ কাছে হারল ইংল্যান্ড
- ফ্রান্সে ছুরিকাঘাতে একজন নিহত, ম্যাক্রোঁর দাবি ইসলামিস্ট সন্ত্রাসী হামলা
- আজহারীর মাহফিলে চুরি, ৮ নারী আটক
- ঢাকার পথে কুয়েট শিক্ষার্থীরা
- উপদেষ্টা জীবনে বিশ্বাসে চিড় ধরেছে: আসিফ নজরুল
- বাংলাদেশে ইউএসএইডের ২৯ মিলিয়ন ডলার কোন সংস্থা পেল?
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে দেশ পুনর্গঠন করবে: তারেক রহমান
- র্যাবের গোয়েন্দা নজরদারিসহ বিভিন্ন কার্যক্রম অব্যাহত: র্যাব ডিজি
- বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে উঠিয়ে আনা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি মঙ্গলবার
- ভূমধ্যসাগরে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে দেশে ফিরেছেন ৫ বাংলাদেশি
- খিলগাঁওয়ে আগুনে পুড়েছে ২০ দোকান-২ করাতকল
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অটোভ্যানের ৪ যাত্রী নিহত
- সংস্কারের গল্প আমাদের বলার দরকার নেই: আমীর খসরু
- ঝিনাইদহে শীর্ষ চরমপন্থি নেতা হানিফসহ ৩ জনকে গুলি করে হত্যা
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- ভিসা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে ঢাকায় ইতালি দূতা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- অবশেষে ভেঙেই গেল চাহাল-ধনশ্রীর সংসার
- শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা
- সারাদেশে শহীদ মিনারে জনস্রোত
- ভাষা শহীদদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা নিবেদন
- ‘তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে ছাত্র-জনতা আগামীর বাংলাদেশ গড়বে’
- সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে মাছ-মুরগির দাম
- একুশের সঙ্গে আমার এক আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে: প্রধান বিচারপতি
- ফ্যাসিবাদের উত্থান হলে রুখবে একুশের চেতনা: রিজভী
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- জামায়াত আমিরের হুঁশিয়ারি: আজহারকে মুক্তি না দিলে স্বেচ্ছা কারাবরণ
- মঈন-হাসিনাসহ পলাতকদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কমিশন
- শিক্ষার্থীর ওপর শিবিরের হামলায় বৈষম্যবিরোধীদের কর্মসূচি
- ’১৪ ও ’১৮ এর নির্বাচনের সময়ের ২২ ডিসি বাধ্যতামূলক অবসরে
- এমসি কলেজে রাতভর শিক্ষার্থীকে মারধরের অভিযোগ শিবিরের বিরুদ্ধে
- দ্রুত নির্বাচন দিয়ে অস্থিরতা দূর করুন: মির্জা ফখরুল
- ইসরায়েলি ৪ জিম্মির মরদেহ ফেরত দিচ্ছে হামাস
- "একটি শক্তিশালী অর্থনীতির জন্য প্রয়োজন প্রাণবন্ত পুঁজিবাজার"
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- দেশের আইনশৃঙ্খলার পরিস্থিতি খুব ভালো: ডিএমপি কমিশনার
- আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
- ‘নিষিদ্ধ সংগঠনের’ বিশৃঙ্খলার চেষ্টা ঠেকাতে তৎপর র্যাব
- সাবেক আইজিপি-এনটিএমসি মহাপরিচালকসহ ১০ জন ট্রাইব্যুনালে
- ২৭তম বিসিএসে বঞ্চিত ১১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে নির্দেশ
- একুশে পদক তুলে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানোর মামলায় আরো তিনজন রিমান্ডে
- শেয়ার কারসাজি: আমিনুল-হিরু চক্রকে ১০.১৩ কোটি অর্থদণ্ড
- সাকিবকে নিয়ে ‘বিরক্ত’ শান্ত এবার কী বললেন?
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- কুয়েটের একাডেমিক কার্যক্রম ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত
- ছাত্রশিবিরের পরিচয় গোপন করে রাজনীতি নিয়ে যা বললেন মাহিন
- সরকার আদৌ নির্বাচন দিতে আন্তরিক কিনা, সন্দেহ ফখরুলের
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
- বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
- আইসিবির নতুন এমডি নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ
- যুদ্ধের মধ্যেও দৃঢ় অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিয়ে আশাবাদী তুরস্ক ও ইউক্রেন
- ‘গ্রুপপর্বের ম্যাচে পাকিস্তান হারিয়ে দেবে ভারতকে’
- আইএমএফের ঋণের কিস্তি ছাড় নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
- পুলিশ ভেরিফিকেশন ছাড়াই মিলবে পাসপোর্ট, প্রজ্ঞাপন
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- উজ্জীবিত হয়ে ফিরছেন জেলা প্রশাসকরা, লক্ষ্য সুষ্ঠু নির্বাচন
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- "একটু ছাড় দিয়ে মিত্রতা বাড়ালে দেশের জনগণ উপকৃত হবে"
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- "নতুন বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে নেতৃত্ব দিতে হবে"
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- কানাডায় ৮০ আরোহী নিয়ে অবতরণের সময় উল্টে গেল বিমান
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে বের হয়ে নতুন সংগঠনের ঘোষণা
- প্রকাশ্যে দম্পতিকে কোপানো কিশোর গ্যাংয়ের ২ সদস্যকে তোলা হবে আদালতে
- স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার ১২ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী ট্রাইব্যুনালে
- প্রতিভরি দেড় লাখ টাকা ছাড়িয়ে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
- ফেনীতে কাভার্ড ভ্যান-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ৫
- আ. লীগের রাজনীতির মৃত্যু হয়েছে, দাফন দিল্লিতে: সালাহ উদ্দিন
- ৩ দিনের সম্মেলনে যেসব দিকনির্দেশনা পেলেন ডিসিরা
- ছাত্রদলকে কড়া বার্তা শিবির সভাপতির
- ওমান-কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের বৈঠক
- পুলিশ ভেরিফিকেশন: প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনের জন্য সারসংক্ষেপ তৈরি
- শিক্ষার্থীর রগ কাটতে শিবিরের চেষ্টার প্রতিবাদে ছাত্রদলের কর্মসূচি
- ‘আইএমএফ ঋণের চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি আসতে পারে জুনে’
- সীমান্তে স্থাপনা-বেড়া নির্মাণে যৌথ পরিদর্শন-দলিলের সিদ্ধান্ত
- যুক্তরাষ্ট্রে ভারী বর্ষণ-বন্যায় ৯ জনের প্রাণহানি, ভেসে গেল গাড়ি
- যদি বন্ধুত্ব করতে চান, আগে তিস্তার পানি দেন: ভারতকে মির্জা ফখরুল
- ধারালো অস্ত্র হাতে অবস্থান, সেই যুবদল নেতা মাহবুবকে বহিষ্কার
- এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ২৬ জুন, রুটিন প্রকাশ
- রমজান ও গ্রীষ্ম মৌসুমে লোডশেডিং হবে না : বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
- মোহাম্মদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে দুই জন নিহত
- গণতন্ত্রের জন্য নির্বাচনটা এখন জরুরি : শামসুজ্জামান দুদু
- ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক ‘নির্দিষ্ট সরকারকেন্দ্রিক’ হওয়া উচিত নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ১ মার্চ রোজা হলে ৩৩ বছর পর দেখা মিলবে ‘বিরল’ দিনের
- প্রস্তুতি ম্যাচেও ব্যর্থ বাংলাদেশ, গুটিয়ে গেল ২০২ রানে
- হাসিনা যেন ভারত থেকে উসকানিমূলক মন্তব্য না করেন, চায় ঢাকা
- নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
শিক্ষা এর সর্বশেষ খবর
শিক্ষা - এর সব খবর
