"অবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন করতে হবে"

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:দেশের শিক্ষার মান ও জাতির সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো ঘোষণার দাবি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের সংগঠন ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
বুধবার (২৩ অক্টোবর ২০২৪) ইউট্যাবের প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম ও মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, যেকোনো সমাজে মানবিক মূল্যবোধের উৎকর্ষ সাধন, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, সামাজিক উন্নয়ন, সৃষ্টিশীলতা , উদ্ভাবন এবং সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধিতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ। তারা সমাজের উচ্চশিক্ষার মশালবাহক হিসেবে এই প্রক্রিয়ার অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে কাজ করেন। যেকোন কল্যাণ রাষ্ট্রের রাষ্ট্রকাঠামোর উত্তরোত্তর অগ্রগতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ভুমিকা অপরিসীম। কিন্তু, অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ বেতন কাঠামোর ক্ষেত্রে তীব্র বৈষম্যের সম্মুখীন হন, যা রাষ্ট্রের সামগ্রিক অগ্রযাত্রা ও উন্নতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছে ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা কেবল একটি চাকরি নয়; এটি একটি মহান দায়িত্ব যার জন্য প্রয়োজন উৎকর্ষ, দক্ষতা ও দৃঢ় প্রতিশ্রুতি। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দ প্রায়ই তাদের পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণায় যথেষ্ট সময়, শ্রম ও মেধা বিনিয়োগ করে থাকেন। এই বিনিয়োগের ফসল পেয়ে থাকে আমাদের সমাজ, রাষ্ট্র তথা সমগ্র জাতি। সুতরাং, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগ্ণ দীর্ঘদিন ধরে একটি পৃথক বেতন স্কেল বাস্তবায়নের দাবি জানিয়ে আসছেন, যা তাদের অনন্য পেশাদার দাবি ও অবদানকে প্রতিফলিত করে। এটি সঠিকভাবে যুক্তিযুক্ত যে, বর্তমান বেতন কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকগনকে পাঠদানসহ অন্যান্য কাজের জন্য যথোপযুক্ত বেতন ভাতাদি প্রদান না করে তাদের বঞ্চিত করা হচ্ছে। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অর্থনৈতিক বাস্তবতা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। ক্রমবর্ধমান জীবনযাত্রার ব্যয় ও সংস্থানগুলিতে সীমিত অভিগমনের সঙ্গে অনেক শিক্ষাবিদ শেষ জীবনে লড়াই করেন, যা প্রভাব ফেলতে পারে তাদের গবেষণা, উদ্ভাবন ও সৃষ্টিশীলতায়।
নেতৃদ্বয় বলেন, বাংলাদেশে অবশ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো এশিয়ার অন্যান্য দেশের তুলনায় উল্লেখযোগ্যহারে কম। এই বৈষম্য শুধুমাত্র শিক্ষকদের জীবিকাকেই প্রভাবিত করে না বরং শিক্ষা ব্যবস্থা ও গবেষণার ক্ষমতার উপরও ব্যাপক প্রভাববিস্তার করে, যার প্রতিফলন আমরা ওয়ার্ল্ড র্যাংকিং এ বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় সমূহের অবস্থানের দিকে পর্যবেক্ষণ করলেই অনুধাবন করতে পারি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের আর্থিক সচ্ছলতাই পারে শিক্ষকদের গবেষণা ও শিক্ষা ব্যবস্থায় গভীরভাবে মনোনিবেশ করতে। বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো বিশেষ করে সরকারি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো সরকারি বেতন স্কেল দ্বারা নির্ধারিত হয়। দেশের এন্ট্রি-লেভেলের প্রভাষকেরা মূলত তাদের যোগ্যতা ও চাকরির বয়সের উপর নির্ভর করে অন্যান্য সুবিধা সহ প্রতি মাসে ২২,০০০ টাকা থেকে ৫৩,০৬০ টাকা (প্রায় ২২০ ডলার থেকে ৪৮২ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন। সহযোগী অধ্যাপক ও অধ্যাপকরা উচ্চ বেতন পান কিন্তু আন্তর্জাতিক মানের তুলনায় এগুলো এখনো নগন্য। বার্ষিক বৃদ্ধি ও ভাতা সত্ত্বেও, সামগ্রিক ক্ষতিপূরণ শিক্ষকদের শীর্ষ প্রতিভার আকর্ষণ ধরে রাখার জন্য ক্রমশই অপর্যাপ্ত হয়ে উঠে।
তুলনামূলকভাবে এশিয়ার অন্যান্য দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকবৃন্দ উল্লেখযোগ্যভাবে উচ্চ বেতন ভোগ করেন। উদাহরণস্বরূপ- ভারতে, এন্ট্রি-লেভেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা প্রতি মাসে ৫৭,৭০০ রুপি থেকে ১,৮১,৪০০ রুপি (প্রায় ৭৭০ ডলার থেকে ২,৪২০ ডলার) বেতন প্রাপ্ত হন । মালয়েশিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষকদের বেতন প্রতি মাসে ৩,০০০ রিংগিত থেকে ১২,০০০ রিংগিত (প্রায় ৭০০ ডলার থেকে ২,৮০০ ডলার) পর্যন্ত। সিঙ্গাপুরের মতো উন্নত এশীয় দেশে, বেতন আরো বেশি প্রতিযোগিতামূলক, যেখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রতি মাসে এসজিডি ৪,০০০ থেকে এসজিডি ১৪,০০০ (প্রায় ২,৯৫০ ডলার থেকে ১০,৩০০ ডলার) বেতন প্রদান করা হয়।
তারা বলেন, বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের তুলনামূলকভাবে কম বেতনের বেশ কিছু বিরূপ প্রভাব পরিলক্ষিত করা যায়। যেমন, প্রথমত, এটি যোগ্য শিক্ষাবিদগণের আকর্ষণ ধরে রাখার ক্ষমতা ও গবেষণায় মনোনিবেশকে ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্ত করে। অনেক প্রতিভাবান ব্যক্তি শিক্ষকতার পরিবর্তে বিদেশে কিংবা বেসরকারি খাতে তাদের কর্মসংস্থান বেছে নিতে বাধ্য হন। যেখানে পারিশ্রমিক বেশি প্রতিযোগিতামূলক। এটি বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণার গুণমানকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাজের প্রকৃতি অন্যান্য পাবলিক সেক্টরের ভূমিকা থেকে আলাদা। শিক্ষকরা ক্রমাগত পেশাগত উন্নয়ন, গবেষণা, পরামর্শ প্রদান ও শিক্ষার্থীদের জীবন গড়ার সঙ্গে জড়িত, যার জন্য প্রয়োজন সুষ্ঠূ পরিবেশ, অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা ও মানসিক প্রশান্তি, যা বর্তমান বেতন স্কেলে পর্যাপ্তভাবে স্বীকৃত এবং বাস্তবসম্মত নয়। একটি বিশেষ বেতন স্কেল শিক্ষকদের গবেষণা ও উদ্ভাবনের জন্য প্রণোদনা প্রদান করতে তীব্রভাবে উৎসাহিত করতে পারে, যা জাতীয় উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি শিক্ষকদের আর্থিক উদ্বেগ প্রশমন করে আরও যুগান্তকারী গবেষণায় জড়িত হতে উৎসাহিত করতে পারে।
ইউট্যাবের শীর্ষ দুই নেতা বলেন, আর্থিক স্বচ্ছলতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অনুপ্রেরণা ও চাকরির সন্তুষ্টিকে সরাসরি প্রভাবিত করে। আর্থিক স্থিতিশীলতা শিক্ষাবিদদের প্রাথমিক দায়িত্ব-শিক্ষা ও গবেষণায় মনোযোগী করতে উৎসাহিত করে। যার একমাত্র বেনিফিশিয়ারি রাষ্ট্র। যখন শিক্ষকদের পর্যাপ্ত সম্মানী দেওয়া হয়, সেটি তাদের শিক্ষাদান পদ্ধতিতে অধিক নিবেদিত, উৎসাহী ও উদ্ভাবনী হওয়ার সম্ভাবনাকে ত্বরান্বিত করে। ফলস্বরূপ, এটি শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ইতিবাচক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করে পারস্পরিকসক্রিয় অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করে শিক্ষা ব্যবস্থাকে কার্যকরী করে গড়ে তুলে।
তারা আরো বলেন, একাডেমিক প্রতিভার জন্য বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতা অপরিসীম। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যোগ্য শিক্ষাবিদদের আকৃষ্ট করতে ও ধরে রাখতে লড়াই করে। প্রায়শই তাদেরকে বিদেশের প্রতিষ্ঠানের কাছে হারাতে হয়, যেহেতু অন্যান্য সেক্টরে উচ্চতর বেতন প্যাকেজ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক উভয় ক্ষেত্রেই, প্রায়শই সম্ভাব্য শিক্ষাবিদদের প্রলুব্ধ করে, যা বাংলাদেশের শিক্ষা ও গবেষণাকে বাধাগ্রস্থ করে। এই পটভূমিতে, উচ্চতর বেতন কাঠামো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে উচ্চ স্তরের শিক্ষকদের আকৃষ্ট নিশ্চিত করতে ও বিদ্যমান প্রতিভা ধরে রাখতে এবং সর্বোপরি একটি স্থিতিশীল ও আন্ত্ররজাতিকমানের একাডেমিক পরিবেশ গড়ে তুলতে সহায়তা করতে পারে। যোক্তিক ও উন্নতমানের বেতন কাঠামোয় শিক্ষাদান, গবেষণায় নিযুক্ত ও অনুপ্রাণিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আর্থিক নিরাপত্তা পেশাগত উন্নয়নকে সহজতর ও শিক্ষকদের উন্নত ডিগ্রী অর্জন করতে, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক কনফারেন্সে অংশগ্রহণ এবং গবেষণা উদ্যোগে নিয়োজিত করতে উৎসাহিত করে। ফলে, শিক্ষার্থীদের প্রদত্ত শিক্ষার সামগ্রিক মান বৃদ্ধি পায়।
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন কাঠামো একটি জটিল সমস্যা যার জন্য জরুরি মনোযোগ বিশেষভাবে প্রয়োজন। নিছক আর্থিক সমন্বয় নয় বরং বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য একটি পৃথক উচ্চতর বেতন স্কেল প্রতিষ্ঠা করা সময়ের দাবী। এটি একটি কৌশলগত বাধ্যবাধকতা, যা সামগ্রিকভাবে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি সাধন করতে পারে। এটি অনুষদের শিক্ষকবৃন্দের ক্ষতিপূরণে বিনিয়োগ করে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার গুণগত মান বৃদ্ধি করতে পারে। সর্বোপরি দেশ, সমাজ ো জাতির আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ব্যপক অবদান রাখতে পারে। সময় এসেছে নীতিনির্ধারকদের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাকে স্বীকৃতি দেওয়ার এবং তাদের অবদানের জন্য পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিতের লক্ষে সিদ্ধান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করার। সুতরাং ইউনিভার্সিটি টিচার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব) বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকবৃন্দের জন্য একটি স্বতন্ত্র বেতন স্কেল ঘোষণার জন্য অন্তর্বতী সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছে।
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
শিক্ষা এর সর্বশেষ খবর
শিক্ষা - এর সব খবর
