খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২ লাখ কোটি টাকা
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:আওয়ামী লীগ সরকারের সাড়ে ১৫ বছরে দেশের ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোয় খেলাপি ঋণ বেপরোয়া গতিতে বেড়েছে। আর্থিক খাতে সুশাসন না থাকায় ব্যাপকভাবে বড় বড় জাল-জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। এর মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণের প্রায় সবই খেলাপি হয়ে গেছে। যে কারণে মাত্রাতিরিক্ত হারে বেড়েছে খেলাপি ঋণ। ২০০৯ সালের শুরু থেকে গত জুন পর্যন্ত ব্যাংক ও ফাইন্যান্স কোম্পানিতে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২ লাখ ১২ হাজার ৫২০ কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংক খাতে বেড়েছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৫১৯ কোটি টাকা। ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোয় বেড়েছে ২৪ হাজার ১ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত একাধিক প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে খেলাপি ঋণের এমন চিত্র পাওয়া গেছে। ব্যাংকাররা মনে করেন, খেলাপি বৃদ্ধির প্রকৃত অবস্থা এই চিত্রের চেয়েও বেশি ভয়াবহ। কারণ খেলাপির প্রকৃত চিত্র এতে ফুটে ওঠেনি। অনেকে ঋণখেলাপি হওয়ার যোগ্য হলেও তা খেলাপি করা হয়নি। নিয়মের বেড়াজালে প্রলেপ দিয়ে লুকিয়ে রাখা হয়েছে। এখন সেগুলো প্রকাশ পাচ্ছে। সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে খেলাপি ঋণের পরিমাণ আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসে ২০০৯ সালের শুরুতে। তারা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত টানা ক্ষমতায় ছিল। ওই সময়ে আর্থিক খাতের খেলাপি ঋণে আওয়ামী লীগ সরকারের দায় রয়েছে। ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে এবং ২০০৯ সালের শুরুতে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৪৮১ কোটি টাকা। গত জুনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৫১৯ কোটি টাকা। অর্থাৎ সাড়ে ৮ গুণ বেড়েছে।
ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোয় ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে বা ২০০৯ সালের শুরুতে খেলাপি ঋণ ছিল ৭১০ কোটি টাকা। জুনে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪ হাজার ৭১১ কোটি টাকা। আলোচ্য সময়ে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২৪ হাজার ১ কোটি টাকা বা প্রায় ৩৫ গুণ।
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৫ বছরে ব্যাংক খাতে ২৪টি বড় ধরনের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় ৯২ হাজার ২৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। এর বড় অংশই খেলাপি হয়ে পড়েছে।
সরকার পতনের পর জালিয়াতির তথ্য বেশি করে প্রকাশিত হচ্ছে। এতে আগামী দিনে খেলাপি ঋণ আরও বেপরোয়া গতিতে বাড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগের শাসনামলের পুরো সময়টিতেই ঋণখেলাপিরা ছিল অপ্রতিরোধ্য। তাদের পক্ষে কাজ করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাতবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। ফলে খেলাপিরা ঋণ শোধ না করেই একের পর এক ছাড়ের সুবিধা নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও খেলাপিদের একের পর এক ছাড় দিয়ে পুরস্কৃত করেছে। কিন্তু ব্যাংক খাতের নিয়ন্ত্রক হলেও সংস্থাটি ব্যাংক খাতকে ছেড়ে দিয়েছিল লুটপাটকারীদের হাতে। যে কারণে ব্যাংকগুলো এখন তীব্র তারল্য সংকটে ভুগছে। কিছু ব্যাংক গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছে না।
সূত্র জানায়, ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ব্যাংক খাতের লুটপাটের চিত্র আরও প্রকাশ হতে থাকে। আগে জানা গিয়েছিল ইসলামী ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপ ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে। এখন জানা যাচ্ছে ৭৫ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে। এসব ঋণের মধ্যে ২৮ হাজার কোটি টাকা খেলাপির পথে রয়েছে। অন্যান্য ব্যাংকেও খেলাপি ঋণ বাড়বে। ন্যাশনাল ব্যাংক সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা খেলাপি করেছে। সোশ্যাল ইসলামী, ইউনিয়ন, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকসহ অনেক ব্যাংকেই খেলাপি ঋণ বেড়ে যাবে। তখন প্রকৃত খেলাপি ঋণের পরিমাণও বাড়বে।
অর্ধনীতিবিদরা মনে করেন, রাইটঅফ, খেলাপির যোগ্য ঋণকে খেলাপি না করা, আদালতের নির্দেশে ঋণ খেলাপি না করাসহ নানা কারণে অনেক ঋণ নিয়মিত রয়েছে। এসব মিলে ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ এখন ৫ লাখ কোটি টাকার বেশি হবে।
২০০৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ব্যাংক খাতে খেলাপি স্থিতিশীল ছিল। ২০১২ সালে খেলাপি ঋণ দ্বিগুণ বেড়ে ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। ২০১১ সালে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার ৬৪৪ কোটি টাকা। ওই এক বছরের ব্যবধানে খেলাপি ঋণ বেড়ে যায় ২০ হাজার ১০৮ কোটি টাকা। ওই বছরেই হালমার্ক কেলেঙ্কারির ঘটনায় ঋণ খেলাপি হতে থাকে। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্যের দাম হঠাৎ করে কমে যাওয়ার কারণেও অনেকে খেলাপি হয়ে পড়েন। ফার্মার্স ব্যাংকেও জালিয়াতির কারণে খেলাপি ঋণ বেড়ে যায়। এর প্রভাবে মোট খেলাপি ঋণ বেড়ে যায়।
২০১৩ সালে খেলাপি ঋণ কিছুটা কমে ৪০ হাজার কোটি টাকার ঘরে নেমে এলেও ২০১৪ সালে আবার বেড়ে এই প্রথমবার অর্ধলক্ষ কোটি টাকা অতিক্রম করে। ওই বছরে খেলাপি ঋণ দাঁড়ায় ৫০ হাজার ১৬০ কোটি টাকা। ওই সময়ে বেসিক ব্যাংকে জালিয়াতির কারণে খেলাপি ঋণ বাড়তে থাকে। এরপর থেকে খেলাপি ঋণ বাড়তেই থাকে। কারণ, ওই সময় থেকে সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকে জালিয়াতির ঋণ খেলাপি হতে থাকে। যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ে সার্বিক খেলাপি ঋণের স্থিতিতে। ২০১৫ সালে সামান্য বাড়ে। ২০১৬ সালে বেড়ে ৬২ হাজার ১৭০ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। জালিয়াতির প্রভাবে পরের তিন বছর খেলাপি ঋণ বেড়েছে। ২০১৯ সালে অর্থমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়ে সাবেক অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছিলেন, ব্যাংকে আর খেলাপি ঋণ বাড়বে না, কমবে। তিনি হিসাবের মারপ্যাঁচের মাধ্যমে খেলাপি কমাতে পারেননি। ২০২০ সালে সামান্য কমে ৮৮ হাজার ৭৩৪ কোটি টাকায় নামে। এর আগে ২০১৯ সালে খেলাপি ছিল ৯৪ হাজার ৩৩০ কোটি টাকা।
২০২১ সালের ডিসেম্বরে প্রথম খেলাপি ঋণ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। ওই বছরে খেলাপি ঋণ ছিল ১ লাখ ৩ হাজার ২৭৪ কোটি টাকা। এরপর আর লাখের নিচে নামেনি খেলাপি ঋণ। ২০২৩ সালে তা বেড়ে প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। গত জুনে তা আরও বেড়ে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকায় দাঁড়ায়।
নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ফাইন্যান্স কোম্পানিগুলোয়ও খেলাপি ঋণ বেড়েছে বেশি হারে। ২০০৮ সালে খেলাপি ঋণ ছিল ৭১০ কোটি টাকা, যা ওই সময়ে মোট ঋণের ৬.৭ শতাংশ। ২০১০ সালে তা বেড়ে ১ হাজার ৫০ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। ২০১২ সালে খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে ১ হাজার ৪৬০ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। আওয়ামী লীগ সরকারের শুরুতেই আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোয় জালিয়াতির ঘটনা ঘটতে থাকে। যে কারণে সার্বিকভাবে খেলাপির পরিমাণ বেড়ে যায়। ২০১৪ সালে খেলাপি ঋণ বেড়ে দাঁড়ায় ১ হাজার ৯৭০ কোটি টাকায়। ২০১৫ সালে তা এক লাফে বেড়ে ৪ হাজার ১ কোটি টাকায় দাঁড়ায়। জালিয়াতির মাধ্যমে বের করে নেওয়া ঋণের অর্থ ফেরত না আসায় সেগুলো খেলাপি হতে থাকে। এতে খেলাপি ঋণ বৃদ্ধি পেতে থাকে। ২০১৭ সালে তা বেড়ে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। ওই সময়ে পি কে হালদারের জালিয়াতির ঋণ খেলাপি হতে থাকে। তিনি চারটি ফাইন্যান্স কোম্পানিতে জালিয়াতি করে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নিয়েছেন। এর প্রভাবে ২০১৮ সালে খেলাপি ঋণ আরও বেড়ে সাড়ে ৭ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়ায়। ২০২০ সালে প্রথম খেলাপি ঋণ ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায়। ২০২১ সালে ছাড়ায় ১৩ হাজার কোটি টাকা। ২০২২ সালে খেলাপি ঋণ বেড়ে প্রায় ১৭ হাজার কোটি টাকা হয়। ২০২৩ সালে আরও বেড়ে সাড়ে ২১ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করে। গত জুনে তা আরও বেড়ে ২৪ হাজার ৭১১ কোটি টাকায় দাঁড়ায়।
পাঠকের মতামত:
- দ্বিতীয় প্রান্তিক শেষে ওয়ালটনের মুনাফা ৩০৪ কোটি টাকা
- বিশেষ তহবিলের আকার ও সময় বাড়ানোর সুপারিশ ডিবিএর
- ডেঙ্গু নিয়ে ২৩ জন হাসপাতালে ভর্তি
- আইসিসির প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
- ফ্র্যাঞ্চাইজিরা টাকা দিচ্ছে কি না, নজরে রাখবে বিসিবি
- ভারতে মহাকুম্ভ মেলায় পদদলিত হয়ে নিহত ১২
- মিয়ানমার ও ভারত থেকে দুই জাহাজে এলো ৩৬ হাজার টন চাল
- গুম-খুনের নির্দেশ দিতেন শেখ হাসিনা নিজেই
- সবাইকে দলীয় শৃঙ্খলা মেনে চলতে হবে: তারেক রহমান
- অবশেষে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের কর্মবিরতি স্থগিত
- "সৌদিতে দক্ষ কর্মীর চাহিদা পূরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে"
- দ্রুত দেশে ফিরতে চান খালেদা জিয়া: ডা. জাহিদ
- কর্মবিরতি প্রত্যাহার, ঘুরছে ট্রেনের চাকা
- গাড়ির সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় কাজ করবে প্রহরী জিপিএস ট্র্যাকার
- ট্রাম্পের দাবি মেনে নিল কলম্বিয়া
- আশা ভোঁসলের নাতনির সঙ্গে প্রেম, যা বললেন সিরাজ
- ৩৪ বছর পর পাকিস্তানের মাটিতে টেস্ট জিতলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ
- আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন পরীমণি
- ঢাবি উপাচার্যের দুঃখ প্রকাশ
- কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের সাড়ে ৩ হাজার জনের নিয়োগ স্থগিত
- চরমোনাই পিরের সঙ্গে মির্জা ফখরুলের বৈঠক
- আবারও শাহবাগে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসার শিক্ষকরা
- ১১৫ বারের মতো পেছাল সাগর-রুনি হত্যা মামলার প্রতিবেদন
- মঙ্গলবার থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের হুমকি
- ঢাবি প্রো-ভিসির পদত্যাগে ৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের
- সুদানে হাসপাতালে ভয়াবহ ড্রোন হামলা, নিহত ৬৭
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- ক্রিকেট অপারেশন্স ও নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান হলেন ফাহিম
- ক্রিকেটারদের ‘শঙ্কিত’ না হওয়ার বার্তা বিসিবির, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সমাধানের আশ্বাস
- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থায় পুনরায় যোগদানের কথা বিবেচনা করবেন ট্রাম্প
- ভারতে দিনে ১০০ নারী ধর্ষণ, শিকার এবার বাংলাদেশি
- শিশু আয়ান : দুই চিকিৎসক ও হাসপাতালের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার সুপারিশ
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- "সমৃদ্ধ রাজস্ব ভাণ্ডার গঠনে কাস্টমস অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে"
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- এআইবি পিএলসির ব্যবসা উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটন স্মল অ্যাপ্লায়েন্স নেটওয়ার্কের পার্টনার্স সামিট অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ৪ হাজার ২৯০ কোটি টাকা
- ন্যূনতম সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়: মাহফুজ
- আপাতত চীনের ওপর শুল্ক আরোপ করতে চাই না: ট্রাম্প
- অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের নতুন রানি কিস
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির নিরাপত্তায় যেসব পদক্ষেপ নিয়েছে পাকিস্তান
- জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীরা আরো দুটি জিনিস পাবে: শফিকুর রহমান
- শিক্ষার গুণগত মানের দিকে দৃষ্টি দিতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
- ফেব্রুয়ারিতে ওমানে বৈঠকে বসতে পারেন তৌহিদ-জয়শঙ্কর
- দেশের সংস্কারের ৯০ ভাগ করেছে বিএনপি: আমীর খসরু
- বাংলা একাডেমি পুরস্কারের জন্য ঘোষিত তালিকা স্থগিত
- দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
- তরুণদের রাজনৈতিক দলকে স্বাগত জানাই : তারেক রহমান
- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবেন সাবিনারা
- ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- মধ্যরাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, মাত্রা ৫ দশমিক ১
- অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করল বিশ্বব্যাংক
- ‘অধিকারের প্রশ্নে কারও সঙ্গে আপস করবো না’
- ইনসাফ, ন্যায় শান্তিপূর্ণ পরিচ্ছন্ন সমাজ উপহার দিতে চাই: জামায়াত আমির
- লন্ডনে চিকিৎসা: রাতে বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন
- নিউইয়র্ক অঙ্গরাজ্যে ১৪ এপ্রিলকে বাংলা নববর্ষ হিসেবে স্বীকৃতি
- গাড়ির গ্লাসে কালো পেপার লাগানো বন্ধের অনুরোধ
- ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ‘হল অফ ফেমে’ ক্লার্ক
- ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: শিশির মনির
- বিদ্যুৎ খাতে অতিরিক্ত ৩৬৭ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
- বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে মাথা ঘামাবেন না : ফারুক
- প্রধান উপদেষ্টার সফর থেকে ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো : প্রেস সচিব
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- এ কে এস খান ফার্মাতে ডেনমার্কের ১২.৫ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
- কিছু বিষয়ে সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখতে পারছে না: ফখরুল
- ওয়ালটন ক্যাবলসের ‘বিজনেস পার্টনার্স মিট-২০২৫’ অনুষ্ঠিত
- জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ স্থগিত
- লস অ্যাঞ্জেলেসে আবারো দাবানল, সরানো হলো ৩১ হাজার বাসিন্দা
- ডিসেম্বর অথবা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ
- মধ্যরাতে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প, মাত্রা ৫ দশমিক ১
- বাংলাদেশে সেনাশাসন আসার কোনো প্রেক্ষিত নেই: মাহফুজ
- ফখরুলের বিশ্বাস, সরকার আগস্টের মধ্যে নির্বাচন করতে পারে
- লন্ডনে চিকিৎসা: রাতে বাসায় ফিরতে পারেন খালেদা জিয়া
- নির্বাচন নিয়ে বিতর্ক শক্তিশালী করবে ফ্যাসিস্টদের: তারেক রহমান
- মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা
- ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার প্রায় ১০০০ সেনা নিহত
- ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি: শিশির মনির
- পাচারের অর্থ ফেরাতে ইউরোপিয়ান সেন্ট্রাল ব্যাংক প্রেসিডেন্টের সহায়তা কামনা
- ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- রোববার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
- প্রধান উপদেষ্টার সফর থেকে ভালো কিছু রেজাল্ট পাবো : প্রেস সচিব
- মঙ্গলবার থেকে ট্রেন চলাচল বন্ধের হুমকি
- এফবিসিসিআই’র উদ্যোগে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সেমিনার
- আশা ভোঁসলের নাতনির সঙ্গে প্রেম, যা বললেন সিরাজ
- আরব আমিরাতের বিপক্ষে খেলবেন সাবিনারা
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- ফেব্রুয়ারি থেকে শহিদ পরিবারকে আর্থিক সহায়তা: তথ্য উপদেষ্টা
- জুলাই নৃশংসতা নিয়ে জাতিসংঘের প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারির মধ্যে
- সাড়ে ১৫ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
- মিয়ানমার ও ভারত থেকে দুই জাহাজে এলো ৩৬ হাজার টন চাল
- অবশেষে ট্যাংকলরি শ্রমিকদের কর্মবিরতি স্থগিত
- "সৌদিতে দক্ষ কর্মীর চাহিদা পূরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে"