বিদায়ী বছরে আস্থার সংকটে ভুগেছে পুঁজিবাজার

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক:বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দার কারণে বছরের শুরু থেকেই দেশের অর্থনীতি চাপে পড়ে। এর প্রভাব দেশের পুঁজিবাজারেও দেখা দেয়।
এর সঙ্গে দেশের প্রধান বিরোধী দলগুলোকে বাদ দিয়ে ‘ডামি’ নির্বাচনের মধ্য দিয়ে শেখ হাসিনায় ক্ষমতায় এলে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। এতে করে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করে। বিদেশি বিনিয়োগ কমতে থাকে।
এসব কারণে বছরের শুরু থেকেই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট দেখা দেয়। বিদেশে অর্থ পাচার, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ সংকট এবং দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে সৃষ্টি হওয়া অস্থিরতা পুঁজিবাজারকে আরও তলানিতে ঠেলে দেয়। ফলে পুঁজিবাজারে ধারাবাহিকভাবে সূচকের পতনের সঙ্গে বাজার মূলধনও কমে যায়। ফ্লোর প্রাইস, তারল্য সংকট ও ফোর্স সেলে পড়ে অনেক সাধারণ বিনিয়োগকারী পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হন। তাই বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে সূচক, মূলধন ও পুঁজি কমার সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের উৎকণ্ঠা বাড়ে।
গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার্থে পুঁজিবাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সুশাসন নিশ্চিতে পুনর্গঠিত বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে কমিশন (বিএসইসি) কঠোর অবস্থান নিলেও তা খুব একটা কাজে আসেনি। ফলে পুঁজিবাজারের বছরজুড়েই বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট বিরাজ করে।
পতনমুখী বাজারে গত ১৮ এপ্রিল শেখ হাসিনার আস্থাভাজন হিসেবে খ্যাত অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম দ্বিতীয় মেয়াদে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন। তবে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর গত ১০ আগস্ট তিনি বাধ্য হয়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন।
চলতি বছরের ১৮ আগস্ট বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে খন্দকার রাশেদ মাকসুদকে দায়িত্ব দেয় অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়। দায়িত্ব নেওয়ার সাড়ে চার মাস অতিবাহিত হলেও বিনিয়োগকারীদের আস্থা সংকট দূর হয়নি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
যেমন ছিল ২০২৪ সালের বাজারচিত্র—
ডিএসই ব্রড ইনডেক্স (ডিএসইএক্স)
২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স ছিল ছয় হাজার ২৪৬ দশমিক ৪৯ পয়েন্টে। ৩০ ডিসেম্বর ডিএসইএক্স সূচক অবস্থান করে পাঁচ হাজার ২১৬ দশমিক ৪৪ পয়েন্টে। ফলে এক বছরের ব্যবধানে ডিএসইএক্স সূচক কমেছে এক হাজার ৩০ দশমিক ০৫ পয়েন্ট বা ১৬ দশমিক ৪৯ শতাংশ।
ডিএসই-৩০ সূচক (ডিএস ৩০)
২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি ডিএসইর ডিএস-৩০ সূচক ছিল দুই হাজার ৯৩ দশমিক ৮৩ পয়েন্টে। আর চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর ডিএস-৩০ সূচক কমে অবস্থান করছে এক হাজার ৯৩৯ দশমিক ৭৩ পয়েন্টে। ফলে এক বছরের ব্যবধানে ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ১৫৪ দশমিক ১০ পয়েন্ট।
ডিএসইএক্স শরিয়াহ সূচক (ডিএসইএস)
২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ডিএসইএস সূচক ছিল এক হাজার ৩৬১ দশমিক ২৩ পয়েন্ট। চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর ডিএসইএস সূচক অবস্থান করছে এক হাজার ১৬৮ দশমিক ৯০ পয়েন্টে। এক বছরের ব্যবধানে ডিএসইএস সূচক কমেছে ১৯৩ দশমিক ৩৩ পয়েন্ট।
বাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ এক হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা
চলতি বছর প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে চারটি এবং কোয়ালিফায়েড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে দুটি কোম্পানি পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করেছে। এ ছাড়া দুটি ব্যাংক বন্ড ছেড়ে মূলধন সংগ্রহ করেছে। সেই হিসাবে ২০২৪ সালে পুঁজিবাজার থেকে মোট এক হাজার ৩৭৫ কোটি টাকার মূলধন সংগ্রহ করা হয়েছে।
বাজার মূলধন
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি ডিএসই’র বাজার মূলধন ছিল সাত লাখ ৮০ হাজার ৮৪৯ কোটি টাকা। আর চলতি বছরের ৩০ ডিসেম্বর ডিএসইর বাজার মূলধন কমে দাঁড়িয়েছে ছয় লাখ ৬২ হাজার ৬১৯ কোটি টাকায়। ফলে এক বছরের ব্যবধানে ডিএসইর বাজার মূলধন কমেছে এক লাখ ১৮ হাজার ২৩০ কোটি টাকা বা ১৫ দশমিক ১৪ শতাংশ।
সিএসই
২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ছিল ১৮ হাজার ৫২০ পয়েন্টে। ৩০ ডিসেম্বর তা কমে ১৪ হাজার ৪৭১ পয়েন্টে অবস্থান করে। এক বছরে সিএসই সূচক কমেছে ৪ হাজার ৪৯ পয়েন্ট। চলতি বছরের ১ জানুয়ারি সিএসইর লেনদেন প্রায় ১৬ কোটি টাকা হলেও বছরের শেষ দিন তা চার কোটির ঘরে নেমে আসে।
সূচকের পতনে বিনিয়োগকারীদের প্রতিক্রিয়া
বিনিয়োগকারীরা বলছেন, পুঁজিবাজারে গত কয়েক বছরের মধ্যে চলতি বছর সূচকের সবচেয়ে বড় পতন হয়েছে। ২০১০ সালের চেয়েও চলতি বছরে বিনিয়োগকারীরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বাজার পরিস্থিতি এতটাই খারাপ অবস্থায় যায়, কোনো কোনো শেয়ারের ফেস ভ্যালু ১০ টাকার নিচে নেমে আসে। এতে অনেক বিনিয়োগকারী পুঁজি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে যান।
তারা বলছেন, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর মাসে টানা দরপতনের ফলে বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগকৃত পুঁজি ৭০ শতাংশ কমে গেছে। ফলে বিএসইসির নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া খন্দকার রাশেদ মাকসুদও বিনিয়োগকারীদের আস্থা অর্জন করতে পারেননি।
পুঁজিবাজারের সুশাসন নিশ্চিত করা, আস্থা ফেরানো চ্যালেঞ্জ
গত ১৯ আগস্ট বিএসইসিতে যোগদানের দিন চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, পুঁজিবাজারের সুশাসন নিশ্চিত করা ও আস্থা ফেরানো আমাদের প্রধান কাজ। পুঁজিবাজারকে আস্থার জায়গায় নিয়ে যেতে হবে। গত এক দশকে পুঁজিবাজারে অনেক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিএসইসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ জরিমানা, অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি
পুঁজিবাজারে সুশাসন ফিরিয়ে আনতে গত চার মাসে কমিশন বিভিন্ন সময়ে ১২টি কোম্পানির শেয়ার কারসাজির কারণে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ৭২২ কোটি টাকা জরিমানা করে, যা বিএসইসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতা, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ সুরক্ষা এবং হারানো আস্থা ফেরাতে গত ১ সেপ্টেম্বর পাঁচ সদস্যের একটি ‘অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি’ গঠন করা হয়। গঠিত কমিটি পুঁজিবাজারের বিগত সময়ের অনিয়ম, কারসাজি ও দুর্নীতি অনুসন্ধান শুরু করেছে।
পুঁজিবাজার সংস্কারে টাস্কফোর্স গঠন
বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন, বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ানো এবং আন্তর্জাতিক মানের সুশাসন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গত ৭ অক্টোবর একটি বিশেষ পুঁজিবাজার সংস্কার টাস্কফোর্স গঠন করা হয়। এ টাস্ক ফোর্স সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মতামত বিবেচনা করে যৌক্তিক সময়ে প্রস্তুতকৃত প্রতিবেদন (বিদ্যমান কাঠামো পর্যালোচনাপূর্বক প্রয়োজনীয় সংশোধনী প্রস্তাব, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীতকরণের সুপারিশ দেওয়াসহ অন্যান্য বিষয়াদি) বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছে হস্তান্তর করবে।
পুঁজিবাজার পরিস্থিতি নিয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের বিবৃতি
গত ১৯ অক্টোবর বড় দরপতনের পর অর্থ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে পুঁজিবাজার নিয়ে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সরকারের গত ১৫ বছরে পুঁজিবাজারে অবাধ লুটতরাজ হয়েছে। এ সময়ে অসংখ্য দুর্বল ও অস্তিত্বহীন কোম্পানি বাজারে তালিকাভুক্ত হয়। লাগামহীন কারসাজির মাধ্যমে দুর্বল মৌলভিত্তি ও জাঙ্ক কোম্পানির শেয়ারের দাম ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস আরোপ, সার্কিট ব্রেকারের সীমা পরিবর্তনসহ নানা ব্যবস্থার মাধ্যমে কৃত্রিমভাবে বাজারের প্রকৃত অবস্থা ঢেকে রাখা হয়েছিল। এখন কৃত্রিম চেষ্টা না থাকায় অনিয়ম, কারসাজির অনিবার্য পরিণতি স্পষ্ট হয়ে উঠছে। এ অবস্থা থেকে বাজারের উন্নয়ন ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা বাড়ানো, সুশাসন নিশ্চিতে বিএসইসি ও সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে।
পুনর্গঠিত বিএসইসির গুরুত্বপূর্ণ নানা পদক্ষেপ
চলতি বছরে পুনর্গঠিত বিএসইসির গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলোর মধ্যে রয়েছে— ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যানসহ সব স্বতন্ত্র পরিচালককে পরিচালনা পর্ষদ থেকে পদত্যাগ করিয়ে নতুন পর্ষদ গঠন করা এবং ডিএসই ও সিএসইর কার্যক্রম খতিয়ে দেখতে পৃথক দুটি পরিদর্শন কমিটি গঠন।
আরও পদক্ষেপের মধ্যে ছিল, পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট ১১ ব্যক্তির বেনিফিসিয়াল ওনার্স অ্যাকাউন্ট (বিও অ্যকাউন্ট) জব্দ করা, মাল্টি সিকিউরিটিজের সব সুবিধায় নিষেধাজ্ঞা। দেশের পুঁজিবাজারের বহুল আলোচিত সম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান রেস প্রাইভেট লিমিটেডের প্রধান দুই কর্ণধার চৌধুরী নাফিজ সরাফাত ও হাসান তাহের ইমামের বিও অ্যাকাউন্ট স্থগিত করা।
আরও ছিল, বিএসইসির দেশব্যাপী বিনিয়োগ শিক্ষা কার্যক্রমের শুভেচ্ছা দূত ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের নিয়োগ বাতিল, শেয়ারের দাম কমার সর্বনিম্ন সীমা (ফ্লোর প্রাইস) প্রত্যাহার, জাতীয় টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সঙ্গে বিএসইসির সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব বাতিল, শেয়ার দাম বাড়া বা কমার ক্ষেত্রে পুরোনো সার্কিট ব্রেকার পুনর্বহাল করা।
সাবেক কয়েকজন মন্ত্রীসহ ২০ জনের বিও হিসাব জব্দ
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ, সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত এবং সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদসহ ২০ জনের বিও হিসাব জব্দ করে কমিশন।
একই সঙ্গে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট কোনো অনিয়ম হয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে।
কী বলছেন বাজার সংশ্লিষ্টরা
এদিকে বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত কয়েক বছর ধরে পুঁজিবাজারে ভালো কোম্পানির আইপিও, কিউআইও ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড অনুমোদন দেওয়া হয়নি। আর এ বছর রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে উল্লেখযোগ্য কোনো কোম্পানি আইপিও বা কিউআইওতে আসেনি। বরং অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর পুঁজিবাজার থেকে আশঙ্কাজনক হারে মূলধন সংগ্রহ কমেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুঁজিবাজারে গভীরতা বাড়াতে নতুন নতুন ভালো কোম্পানি আনতে হবে, যাতে বিনিয়োগকারীরা নিজের ইচ্ছেমতো ভালো ভালো কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগ করতে পারেন। ভালো মৌলভিত্তি সম্পন্ন কোম্পানি তালিকাভুক্ত হলে পুঁজিবাজারের ভিত্তি আরও শক্তিশালী হবে এবং গভীরতা আরও বাড়বে।
অন্যদিকে একটি স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়ার পথ পরিক্রমায় পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করে বৃহৎ, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে কর্মস্থানের সুযোগ সৃষ্টিসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিকে তরান্বিত করার ক্ষেত্রে পুঁজিবাজারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাই সুশাসন প্রতিষ্ঠা করে আস্থাহীন বাজারে আস্থা ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে কমিশনের অগ্রণী ভূমিকা বিনিয়োগকারীদের পুঁজিবাজার বান্ধব করবে বলেও মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
পাঠকের মতামত:

- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের প্রথম প্রান্তিকে মুনাফা কমেছে
- গাজাজুড়ে বর্বরোচিত হামলা ইসরায়েলের, নিহত অন্তত ৮১
- পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত ও পাকিস্তানের
- ঝড়বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
- রাবাদাকে রেখেই ফাইনালের দল দিল দক্ষিণ আফ্রিকা
- পাকিস্তান সফর নিয়ে সরকারের অনুমতির অপেক্ষায় বিসিবি
- মোদির সময় ফুরিয়ে এসেছে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
- ঢাবি ছাত্রদল নেতা হত্যার ঘটনায় দুইজন আটক
- দেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড হলো চট্টগ্রাম বন্দর: প্রধান উপদেষ্টা
- চট্টগ্রাম বন্দরে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস
- বিক্ষোভের মুখে মেজাজ হারালেন ঢাবি ভিসি, ‘মার বেটা আমাকে, মার’
- ছাত্রদলের বিক্ষোভ, ঢাবি ভিসির পদত্যাগ দাবি
- সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢাবি ছাত্রদল নেতা খুন
- বিএসএফের রেখে যাওয়া ৭৮ জনকে শ্যামনগর থানায় হস্তান্তর
- ব্যাংকের তহবিল প্রতারণায় দায়ী হবেন এমডি-চেয়ারম্যানও, অধ্যাদেশ জারি
- নিজের বক্তব্য ঘিরে বিভ্রান্তি, ফেসবুক পোস্টে ক্ষমা চাইলেন রিশাদ
- টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বললেন কোহলি
- ওদিক থেকে গুলি চললে, এদিক থেকে গোলা চলবে: মোদি
- সড়ক অবরোধ করে যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করার অনুরোধ
- কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপন পেলেই ব্যবস্থা: সিইসি
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস
- নেতাকর্মীদের উদ্দেশে জামায়াত আমিরের বার্তা
- চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- জবাবদিহিমূলক বিজিএমইএ প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার ফোরামের
- ভুটানকে উড়িয়ে সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
- ভয়াবহ বন্যায় কঙ্গোয় ৬২ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ৫০
- দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, ঢাকায় ৩৯.৯ ডিগ্রি
- যে আইনে আ.লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে পারে ইসি
- নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
- শেয়ারবাজার যেন লুটেরাদের আড্ডাখানা না হয় : ড. ইউনূস
- আবদুল হামিদের বিদেশ যাওয়া তদন্তে উচ্চপর্যায়ের কমিটি
- সন্ত্রাসবিরোধী আইন: ‘সত্তার কার্যক্রম’ নিষিদ্ধের বিধান অনুমোদন
- আ.লীগের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্তে আমরা আনন্দিত: ফখরুল
- আবারও কমল সোনার দাম
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ৮ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা
- ‘তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে’ রাজি পাকিস্তান-ভারত: ট্রাম্প
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- সকল বিপ্লবী বীরকে অভিনন্দন : ডা. শফিকুর রহমান
- পারিবারিক অনুষ্ঠানে গেলেন খালেদা জিয়া
- আ.লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে উল্লাস
- ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত হবে: আইন উপদেষ্টা
- পতিতদের পুনর্বাসন চায় না জনগণ : তারেক রহমান
- বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
- ওয়ালটনের অত্যাধুনিক ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ উন্মোচন
- ভারতের মাঠে প্রথমার্ধে এগিয় থেকেও জয় পায়নি যুবারা
- ভারতে দ্য ওয়্যার বন্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ
- ৪১ ডিগ্রি পেরোলো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার আভাস
- আ.লীগ নিষিদ্ধের কৌশল জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
- আ.লীগ নিষিদ্ধে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’
- আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল
- সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
- আ.লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার
- "সরকার হয়তো স্বৈরাচারের সহযোগীদের পুনর্বাসনের ক্ষেত্রও তৈরি করতে চাচ্ছে"
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- পুঁজিবাজারে বড় পতন, কমেছে লেনদেন
- ১৫ মে থেকে রাজশাহীতে আম পাড়া শুরু
- অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে মিরাজ এখন দুইয়ে
- ঈদে টানা ১০ দিন ছুটির প্রজ্ঞাপন জারি, বেসরকারি অফিসও বন্ধ
- সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন ডা. জোবাইদা রহমান
- ‘ভারতীয় কোনও বিমানকে পাকিস্তানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি’
- পাকিস্তানে হামলায় ৭০ সন্ত্রাসী নিহত, দাবি ভারতের
- জম্মু ও কাশ্মীরে ৩ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
- পাকিস্তানি আক্রমণের মুখে ‘সাদা পতাকা’ ওড়ালো ভারতীয় সেনারা
- ভারতের হামলায় পাকিস্তানে নিহত বেড়ে ২৬
- কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ খালেদা জিয়ার
- দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ
- কাশ্মীর সীমান্তে রাতভর পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ভারতীয় সেনা নিহত
- দুই দেশকেই ভালোভাবে চিনি, এই সংঘাত বন্ধ হোক : ট্রাম্প
- গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন, মুক্তি মিলছে না সহসা
- লাহোরে বিস্ফোরক-বোঝাই ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করল পাকিস্তান
- বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আ.লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেব: শেহবাজ শরিফ
- ৪১ ডিগ্রি পেরোলো সর্বোচ্চ তাপমাত্রা, তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকার আভাস
- এবার টিউলিপ সিদ্দিককে দুদকে তলব
- রক্তের প্রতিটি ফোঁটার বদলা নেবে সেনাবাহিনী: পাকিস্তান
- আ.লীগ নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হলেই ‘শাহবাগ ব্লকেড’ প্রত্যাহার
- পারিবারিক অনুষ্ঠানে গেলেন খালেদা জিয়া
- আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করছে সরকার
- আ.লীগ নিষিদ্ধের কৌশল জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
- আসুন প্রতিশোধ নয়, ভালোবাসা দিয়ে দেশ গড়ি: মির্জা ফখরুল
- সারাদেশে গণজমায়েতের ডাক দিলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
- ওয়ালটনের অত্যাধুনিক ফিচার-সমৃদ্ধ নতুন মডেলের স্মার্ট ফ্রিজ উন্মোচন
- ‘আপত্তিকর’ স্লোগান নিয়ে অবস্থান পরিষ্কার করল এনসিপি
- আ.লীগ নিষিদ্ধে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে আবারও ‘মার্চ টু ঢাকা’
- আ.লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধ: ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে উল্লাস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
- আবারও কমল সোনার দাম
- ভারতে দ্য ওয়্যার বন্ধ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা লঙ্ঘনের অভিযোগ
- ফ্যাসিস্টদের পালিয়ে যাওয়া গণতন্ত্রের প্রাথমিক বিজয় : আলী রীয়াজ
- সকল বিপ্লবী বীরকে অভিনন্দন : ডা. শফিকুর রহমান
শেয়ারবাজার এর সর্বশেষ খবর
শেয়ারবাজার - এর সব খবর
