গাজার ভবনগুলো পরিকল্পনা করে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:হাজারো ঘরবাড়ি এখন কেবল ধ্বংসস্তূপ। স্কুল, হাসপাতাল, মসজিদসহ সবকিছু গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।
চলতি বছর মার্চে যুদ্ধবিরতি ভেঙে ফের হামলা শুরু করার পর থেকে পুরো গাজা যেন পরিণত হয়েছে এক বিরানভূমিতে।
স্যাটেলাইট চিত্রে ধরা পড়েছে ধ্বংসস্তূপের রাজ্য, যেখানে আগে হাজার হাজার ফিলিস্তিনি পরিবার বসবাস করত। ইসরায়েল শুধু ক্ষতিগ্রস্ত ভবন নয়, অনেক অক্ষত বাড়িঘরও ইচ্ছাকৃতভাবে ধ্বংস করে দিচ্ছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) বলছে, তারা গাজার বিভিন্ন এলাকায় তাদের সেনারা ‘অপারেশনাল নিয়ন্ত্রণে’ রয়েছে।
পরিকল্পিতভাবে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা
রাফাহ শহরের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকা তেল আল-সুলতান। সেখানেই ছিল শহরের একমাত্র মাতৃসদন হাসপাতাল ও এতিম শিশুদের জন্য একটি সেবাকেন্দ্র। কয়েক মাস আগেও যেখানে মানুষ থাকত, এখন সেখানে ধ্বংসস্তূপ আর ধুলো উড়ছে।
১৩ জুলাইয়ের মধ্যে পুরো পাড়া যেন মুছে ফেলা হয়েছে। একমাত্র হাসপাতাল ভবনটি কোনোমতে টিকে আছে।
রাফাহর পাশের সৌদি পাড়ার অবস্থাও একই। শহরের বড় মসজিদ ও অনেকগুলো স্কুল ছিল এখানে। এখন চলছে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার কাজ। যাচাই করা একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, রাস্তায় ইসরায়েলি ট্যাংকের পাশে ভেকু কাজ করছে।
সীমান্ত ছাড়িয়ে গাজার গভীরেও ধ্বংস
ইসরায়েল গাজা সীমান্তে একের পর এক ‘নিরাপত্তা করিডর’ তৈরি করছে। এসব করিডরের আশপাশে যেসব ভবন আছে, তা একে একে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এমনকি গাজার গভীরের গ্রামেও চলছে একই ধ্বংসযজ্ঞ। যেমন— খুজাহ। গাজা-ইসরায়েল সীমান্ত থেকে ১.৫ কিলোমিটার দূরে এই গ্রাম একসময় টমেটো, জলপাই আর গমের জন্য বিখ্যাত ছিল। এখন আইডিএফ বলছে, তারা এখানে ১২০০টি ভবন ধ্বংস করেছে।
পাশের শহর আবাসান আল-কাবিরার চিত্রও একই। সেখানেও কয়েক সপ্তাহের মধ্যে গোটা শহর ধ্বংস হয়ে গেছে।
ইসরায়েলি বাহিনী বলছে, তারা কেবল সন্ত্রাসীদের ঘাঁটি ধ্বংস করছে। কিন্তু বাস্তব চিত্র বলছে অন্য কথা— অন্য অনেক ভবনও গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে যেগুলোর কোনো সামরিক সংযোগ ছিল না।
যুদ্ধাপরাধের আশঙ্কা, আইডিএফের কোনো ব্যাখ্যা নেই
বিবিসি ভেরিফাই এইসব ধ্বংস নিয়ে আইডিএফের কাছে ব্যাখ্যা চাইলেও তারা বিস্তারিত কিছু জানায়নি। শুধু বলেছে— তারা আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী কাজ করছে। আইডিএফের এক মুখপাত্র বলেছেন, হামাস বেসামরিক এলাকায় ‘সামরিক সরঞ্জাম’ লুকিয়ে রাখে। তাই শুধুমাত্র সামরিক প্রয়োজনেই গাজার সব ধরনের ভবন ধ্বংস করা হচ্ছে।
তবে আন্তর্জাতিক আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইসরায়েল সম্ভবত জেনেভা কনভেনশনের অধীনে যুদ্ধাপরাধ করেছে। কারণ, দখলদার শক্তির মাধ্যমে অবকাঠামো ধ্বংস করাকে সেখানে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
জেরুজালেমভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা ‘ডায়াকোনিয়া’র আইনজীবী ইতান ডায়মন্ড বলেন, কোনো ভবিষ্যৎ আশঙ্কা বা সন্দেহের ভিত্তিতে ঘরবাড়ি ধ্বংস করা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের লঙ্ঘন।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জানিনা ডিল বলেন, দখলদার শক্তি হিসেবে ইসরায়েলের উচিত ওই এলাকার মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, কিন্তু সবকিছু গুঁড়িয়ে দেওয়া নয়।
‘মানবিক শহর’ নয়, বন্দিশিবির!
গত জুলাই মানে রাফাহ শহরের ধ্বংসস্তূপে ‘মানবিক শহর’ গড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ। সেখানে অন্তত ৬ লাখ ফিলিস্তিনিকে আবদ্ধ করে রাখা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এই পরিকল্পনাকে ‘বন্দিশিবির’ বলে মন্তব্য করেন ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইহুদ ওলমার্ত।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ধ্বংসযজ্ঞ শুধু যুদ্ধ নয়— বরং গাজাকে একপ্রকার বসবাসের অযোগ্য করে তুলতে পরিকল্পিত চেষ্টা চলছে।
ইসরায়েলি গণমাধ্যম জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র থেকে নতুন করে বড় বড় বুলডোজার এনেছে আইডিএফ। গাজায় বাড়ি ভাঙার কাজের জন্য ইসরায়েলি ফেসবুক গ্রুপগুলোয় ঠিকাদার খোঁজা হচ্ছে। ঠিকাদারদের কেউ কেউ সাংবাদিকদের সঙ্গে খারাপ ভাষায় কথা বলেছেন।
কিছুই আর অবশিষ্ট নেই
তেল আল-সুলতানের বাসিন্দা মোয়াতাজ ইউসুফ আহমেদ আল-আবসি বলছিলেন, যুদ্ধ শুরুর এক বছর আগে আমি যে ঘর বানিয়েছিলাম, এখন তা সম্পূর্ণ ধ্বংস। স্বপ্ন ছিল, আশা ছিল। এখন কিছুই নেই। বাড়ি নেই, ভবিষ্যৎ নেই।
যুদ্ধের শুরু থেকেই বিশ্লেষকরা বলছিলেন, ইসরায়েল সীমান্তবর্তী ভবন ধ্বংস করে গভীর ‘বাফার জোন’ তৈরির চেষ্টা করছে। সম্প্রতি যেসব এলাকা গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে সেগুলোর অনেকগুলোই গাজার গভীরে।
জেরুজালেমভিত্তিক ‘ডায়াকোনিয়া ইন্টারন্যাশনাল হিউম্যানিটারিয়ান ল’ সেন্টারের জ্যেষ্ঠ আইন বিশেষজ্ঞ ইতান ডায়মন্ড বলছেন, গাজার এই ধ্বংসযজ্ঞ আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী বৈধ নয়। যুদ্ধ চলার সময় বেসামরিক মানুষের ঘরবাড়ি, হাসপাতাল বা স্কুল— এগুলো শুধুমাত্র তখনই ধ্বংস করা যায়, যখন তাৎক্ষণিকভাবে সেগুলো কোনো সামরিক হামলায় ব্যবহার হচ্ছে এবং ধ্বংস করা ছাড়া উপায় নেই। ভবিষ্যতে কোনো জায়গা হামাস ব্যবহার করতে পারে— এই আশঙ্কার ভিত্তিতে ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়া আন্তর্জাতিক নিয়মের বাইরে পড়ে।
অক্সফোর্ড ইনস্টিটিউট ফর এথিকস, ল’ অ্যান্ড আর্মড কনফ্লিক্টের সহ-পরিচালক অধ্যাপক জানিনা ডিল বলেন, কোনো দখলদার শক্তির দায়িত্ব হচ্ছে— সেই অঞ্চলের মানুষের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করা। কিন্তু গাজায় যা হচ্ছে, তা ঠিক এর উল্টো। একটি এলাকা বাসযোগ্য করে তোলার বদলে সেখানে সবকিছু ধ্বংস করে দেওয়া— এই কৌশল আন্তর্জাতিক নীতির সম্পূর্ণ বিপরীত।
এদিকে, কয়েকদিন আগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু তার সংসদ সদস্যদের এক গোপন বৈঠকে বলেছেন, আরও বেশি বাড়িঘর ধ্বংস করা হচ্ছে, যাতে ফিলিস্তিনিরা আর ফিরে আসতে না পারে।
কিছু বিশ্লেষক আবার এই অভিযানকে সমর্থন করারও চেষ্টা করেছেন। তারা বলছেন, আইডিএফ যেসব ভবন ধ্বংস করেছে সেগুলোর অনেকগুলোই যুদ্ধের সময় গোলাবর্ষণ ও বিমান হামলায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। তাই সেগুলোয় ফিলিস্তিনিদের ফেরা সহজ নয়।
ইসরায়েলের বেসা সেন্টার ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক ইতান শামির বিবিসি ভেরিফাইকে বলেন, ধ্বংস হওয়া এই ভবনগুলো স্থানীয় মানুষের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে। বিশেষ করে শীতকালে বৃষ্টির সময়, এগুলো ধসে পড়ার আশঙ্কা থাকে। তার মতে, এ ধ্বংসের পেছনে কৌশলগত কারণও রয়েছে। এই জায়গাগুলো এখন যুদ্ধক্ষেত্র। আইডিএফ কোনো ভবন দখল নেওয়ার পর বেরিয়ে গেলে, সন্ত্রাসীরা আবার ফিরে এসে সেখানে বোমা পুঁতে রাখে বা লুকিয়ে থেকে হামলা চালায়।
রাটগার্স ল’ স্কুলের একজন বিশ্লেষক আদিল হক বলেন, আইডিএফের এসব ধ্বংসযজ্ঞের উদ্দেশ্য হতে পারে একটি ‘নিরাপত্তা অঞ্চল তৈরি করা’ যেটা তারা ‘স্থায়ীভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবে। ’ আরও কয়েকজন বিশ্লেষক আবার মনে করেন, ইসরায়েল গাজার রাফাহ এলাকায় যেসব ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিচ্ছে, তার পেছনে অন্য এক উদ্দেশ্য রয়েছে। হতে পারে সেখানে একটি ‘মানবিক শহর’ তৈরি করা হবে।
কিন্তু জেরুজালেম ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজি অ্যান্ড সিকিউরিটির প্রেসিডেন্ট এফ্রাইম ইনবার বলেছেন, সবকিছু ধ্বংস করে ইসরায়েল এমন একটি পরিস্থিতি তৈরি করতে চাইছে, যাতে ফিলিস্তিনিরা গাজা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়।
পাঠকের মতামত:

- গাজার ভবনগুলো পরিকল্পনা করে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল
- জুলাইয়ের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫২ কোটি ডলার
- নিম্নকক্ষে না হলেও উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হোক : নুর
- "তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নিয়োগের নতুন প্রস্তাবে একমত দলগুলো"
- ৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৫২০৬ জন
- পাটোয়ারী সত্য উন্মোচন করেছেন, বাধা দিয়ে থামানো যাবে না: নাহিদ ইসলাম
- একই ব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ তিন পদে থাকতে সমস্যা দেখছে না বিএনপি
- শেখ হাসিনা মানবজাতির কলঙ্ক, মানুষ তাকে ক্ষমা করবে না: মির্জা ফখরুল
- আইপিও রুলস নিয়ে সংশ্লিষ্টদের মতামতের ভিত্তিতে প্রস্তাব দেবে ডিএসই
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশ প্রশিক্ষণকেন্দ্রে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৩
- পূজা দাসের জোড়া গোল, টানা পঞ্চম জয় স্বাগতিকদের
- সেনাবাহিনীর বাস দিয়ে কোনো দলকে সহায়তার বিষয়টি মিথ্যা : আইএসপিআর
- সালাহউদ্দিনকে নিয়ে ‘কুরুচিপূর্ণ’ বক্তব্য, বিএনপির বিক্ষোভ
- নতুন করে কোনো গডফাদারের আবির্ভাব হতে দেব না : নাহিদ ইসলাম
- গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সুযোগ হারালে বাংলাদেশ পিছিয়ে যাবে : মির্জা ফখরুল
- "স্বৈরাচারের ভাষা বাদ দিন, না হলে বুঝে নেব ফ্যাসিবাদ আপনাদের মনেও"
- জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
- নির্বাচনে ভুল সিদ্ধান্ত না নিতে দায়িত্বশীল হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের
- শহিদ পরিবার ও আহতদের সঙ্গে নিয়ে আত্মপ্রকাশ করল ‘নাপুস’
- আওয়ামী লীগ তওবা করার সুযোগও হারিয়েছে: হাসনাত
- কাপ্তাই হ্রদ হবে উন্নয়নের চালিকাশক্তি: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ৩ গুরুত্বপূর্ণ মিশনে দূত রদবদল করবে সরকার
- কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া: মঈন খান
- পুরোনো মাফিয়া সিস্টেমের সঙ্গে আমরা আর খেলব না: নাহিদ
- বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু
- এই মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের: সালাহউদ্দিন
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- গাজীপুরে কাভার্ড ভ্যানচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
- ফেব্রুয়ারির শুরুতে ভোট, এখনও আশায় বিএনপি: ডা. জাহিদ
- সমাবেশকে কেন্দ্র করে যানজট-ভোগান্তির জন্য আগাম ক্ষমা চাইলো জামায়াত
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
- মুজিববাদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: নাহিদ ইসলাম
- গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনায় বিএনপি
- সিরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩৫০ ছাড়াল
- সাকিবদের বিদায় করে ফাইনালে যাদের পেল রংপুর
- মধুর স্মৃতি নিয়ে ফিরল বাংলাদেশ
- ইরাকে শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০
- পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
- যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন দিন: ফারুক
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রেস উইং
- গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২০
- আবারো গোপালগঞ্জে যাব, গ্রামে-উপজেলায় কর্মসূচি করব: নাহিদ ইসলাম
- ইসির প্রতীকে যুক্ত হলো দাঁড়িপাল্লা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
- "রাজনীতি নয়, অতীত কর্মকাণ্ড ও ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগ হত্যা"
- গোপালগঞ্জে এনসিপির পদ যাত্রায় হামলা, সারা দেশে যুবশক্তির ‘বাংলা ব্লকেড’
- গোপালগঞ্জ থেকে ‘বেঁচে ফিরলে’ মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস
- গোপালগঞ্জে সমাবেশ শেষে ‘অবরুদ্ধ’ এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা
- গোপালগঞ্জে দুষ্কৃতিকারীদের কঠোর হস্তে দমনের বিকল্প নেই : মির্জা ফখরুল
- গোপালগঞ্জ যেন মুজিববাদীদের আশ্রয়কেন্দ্র না হয়ে ওঠে : নাহিদ ইসলাম
- এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- "‘নৌকা’ মার্কাটাকে কোন বিবেচনায় আবার শিডিউলভুক্ত করতে পাঠালেন"
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে ছাত্রলীগের আগুন-ভাঙচুর
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের নামে কোনো রাজনীতি হবে না : সালাহউদ্দিন আহমেদ
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- "বাংলাদেশকে চাঁদাবাজ-দুর্নীতিমুক্ত করেই আমরা ঘরে ফিরব"
- আবু সাঈদ স্মরণে আজ জুলাই শহীদ দিবস
- সাড়ে ৪ ঘণ্টা একাই লড়লেন জাদেজা, তবুও হার ভারতের
- পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় ১০৫ জনের মৃত্যু
- শেয়ারবাজার থেকে সরকারের কর্তৃত্ব কমাতে হবে : আমীর খসরু
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- নারীর ক্ষমতায়নে বিএনপি সব সময়ই ভূমিকা রেখেছে: সালাহউদ্দিন
- ‘চিলড্রেন্স পার্টি’র কথা শুনে বিভ্রান্ত হওয়ার কারণ নেই: মির্জা আব্বাস
- ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতেই হবে: মির্জা ফখরুল
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- মধ্যরাতে চরমোনাই পিরের দরবারে এনসিপির নেতারা
- গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িত সবাই গ্রেপ্তার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
- মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু
- গোপালগঞ্জ থেকে ‘বেঁচে ফিরলে’ মুজিববাদের কবর রচনা করেই ফিরব: সারজিস
- গোপালগঞ্জে এনসিপির পদ যাত্রায় হামলা, সারা দেশে যুবশক্তির ‘বাংলা ব্লকেড’
- এনসিপির গাড়িবহরে ফের আ.লীগ-ছাত্রলীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ, ১৪৪ ধারা
- এই সরকারের আমলেই জুলাই গণহত্যার বিচার শেষ হবে: আসিফ নজরুল
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- শেয়ারবাজার থেকে সরকারের কর্তৃত্ব কমাতে হবে : আমীর খসরু
- পাকিস্তানে বৃষ্টি ও বন্যায় ১০৫ জনের মৃত্যু
- দুই দিনে ৪৮ কোটি ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
- সাড়ে ৪ ঘণ্টা একাই লড়লেন জাদেজা, তবুও হার ভারতের
- গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রেস উইং
- গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে ছাত্রলীগের আগুন-ভাঙচুর
- গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ২০
- পদত্যাগ করলেন ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৬১ ফিলিস্তিনি নিহত
- ইরাকে শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০
- গোপালগঞ্জের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের ব্যর্থতার সমালোচনায় বিএনপি
- সাকিবদের বিদায় করে ফাইনালে যাদের পেল রংপুর
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৪
- আওয়ামী লীগ তওবা করার সুযোগও হারিয়েছে: হাসনাত
বিশ্ব এর সর্বশেষ খবর
বিশ্ব - এর সব খবর
