রমজানে ডায়াবেটিক রোগীর ঝুঁকি ও করণীয়
পৃথিবীতে জনসংখ্যার প্রায় ২৫ ভাগ (দেড়শ কোটি) মুসলমান। বর্তমানে ডায়বেটিক রোগীর সংখ্যা প্রায় ২৫০ মিলিয়ন। সে হিসাবে এবার ৪-৫ কোটি ডায়াবেটিক রোগী রোজা রাখছেন। একটি গুরুত্বর্পূণ গবেষণায় দেখা গেছে রোজা পালনকারী রোগীদের ৪৩ ভাগ টাইপ-১ ও ৭৯ ভাগ টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগছেন।
এ সময় রোজাদারকে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকতে হয়। ভৌগোলিক অবস্থান ও মৌসুম ভেদে এ সময়কাল কয়েক ঘন্টা থেকে ২০ ঘন্টা পর্যন্ত হতে পারে। বাংলাদেশে সেহরি ও ইফতারের মধ্যবর্তী সময় সর্বোচ্চ ১৫ ঘন্টা হতে পারে। এতক্ষণ একজন ডায়াবেটিক রোগী অভুক্ত থাকা উচিত কী না- তা নিয়ে অনেক বছর ধরে বিতর্ক হয়েছে। অবশেষে মুসলিম ও অমুসলিম বিশেষজ্ঞগণ সর্বসম্মতভাবে মত দিয়েছেন ডায়াবেটিক রোগীর পক্ষে রোজা রাখা ক্ষতিকর। কুরআন শরীফেও রোগাক্রান্তদের রোজা রাখা থেকে রেহাই দেওয়া হয়েছে (সুরা আল বাকারা : আয়াত ১৮৩- ১৮৫)।
অন্য যে কোনো অসুখের চেয়ে ডায়বেটিস নিয়মিত ও পরিমিত খাদ্যগ্রহণের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। বিপর্যস্ত বিপাকতন্ত্রের কারণে দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকলে তাদের শারীরে নানাবিধ সমস্যা হতে পারে। তারপরও কিছু কিছু রোগী রোজা রাখতে জেদ করেন। কোনো ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ রোগীকে রোজা রাখার পরামর্শ দিবেন না। আবার রোগী রোজা রাখতে চান তবে তাকে নিষেধ করাও সম্ভব না। এখানে রোজা রাখার কারণে তাদের যে সব সমস্যা হতে পারে ও তা থেকে যতটা সম্ভব সতর্ক থাকার পদ্ধতি আলোচনা করব।
রোজা রাখার ঝুঁকিসমূহ :
১. রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা কমে যাওয়া বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া : খাদ্যগ্রহণে অনেকক্ষণ বিরত থাকলে রক্তের গ্লুকোজের পরিমাণ কমতে থাকে। রোজার কারণে এতটাই কমে যেতে পারে যে, অনেক সময় হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। টাইপ-১ রোগীর ক্ষেত্রে এরূপ হওয়ার সম্ভবনা ৪.৭ গুন ও টাইপ-২ এর ক্ষেত্রে ৭.৫ গুন বেশি।
২. রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া বা হাইপারগ্লাইসেমিয়া : রোজা রাখার কারণে টাইপ ১ ও টাইপ ২ উভয় ধরনের রোগীর ক্ষেত্রেই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যাবার ঝুঁকি থাকে। তবে টাইপ-১ রোগীর ক্ষেত্রে তা মারাত্বক হতে পারে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে জীবননাশের ঘটনাও ঘটতে পারে।
৩. ডায়াবেটিক কিটোঅ্যাসিডোসিস : টাইপ-১ রোগীদের বেশকিছু ক্ষেত্রে রক্তের গ্লুকোজ মারাত্বকভাবে বেড়ে বা কিটোনবড়ি বেড়ে যাবার কারণে সংকটাপন্ন অবস্থা হতে পারে। বিশেষ করে যাদের গ্লুকোজ রোজা শুরুর আগে সঠিক মাত্রায় ছিল না।
৪. পানিশূন্যতা ও থ্রম্বোসিম : দীর্ঘ সময় পানি গ্রহণে বিরত থাকার কারণে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। গরম ও বেশি আর্দ্র আবহাওয়ায় পানিশূন্যতা আরও প্রকট হতে পারে। যাদেরকে কঠোর শারীরিক শ্রম দিতে হয় তাদেরও পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। তাছাড়া, রক্তে বেশি মাত্রায় গ্লুকোজ থাকলে শরীর থেকে পানি ও খনিজ পদার্থ বের হয়ে যাওয়ার হার অনেক বেড়ে যায়। এতে করে বসা বা শোয়া অবস্থা থেকে উঠে দাড়ালে মাথা ঘুরাতে পারে। বিশেষত ডায়াবেটিসের কারণে যাদের স্নায়ুবিক সমস্যা আছে তাদের এ সময়ে জ্ঞান হারানো, মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়া, আঘাত ও হাড় ভাঙ্গার ঘটনা ঘটাতে পারে। পানিশূন্যতার কারণে রক্ত জমাট বেধে থ্রম্বোসিস হয়ে রেটিনার কেন্দ্রীয় শিরা বন্ধ হয়ে দৃষ্টিশক্তি হারাবার ঘটনা ঘটেছে সৌদি আরবে।
ব্যবস্থাপনা :
ডায়াবেটিক রোগীর রোজা রাখা একান্তভাবেই ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত। যা স্বাস্থ্য ঝুঁকিসহ চিকিৎসকের জন্য চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেয়। প্রত্যেক ডায়াবেটিক রোগীই রোজা রেখে কম-বেশি ঝুঁকির আওতায় চলে আসেন। তাই নিচের বিষয়গুলোতে খেয়াল রাখুন।
- প্রত্যেক রোগীর অবস্থা তার স্বাতন্ত্র্যতাসহ বিবেচনা করতে হবে।
- ঘন ঘন রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা দেখতে হবে। প্রতিদিন বেশ কমপক্ষে তিনবার এ কাজ করতে হবে। গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ে সতর্ক থাকা বাঞ্চনীয়।
- খাদ্যের পুষ্টিমান অন্যান্য সময়ের মতো রাখতে হবে। স্বাভাবিক দৈহিক ওজন ধরে রাখার ব্যবস্থা রাখতে হবে। গবেষণায় দেখা যায় ২০-২৫ ভাগ ডায়াবেটিক রোগীর দৈহিক ওজন কমে বা বাড়ে। ইফতারে চর্বি সমৃদ্ধ ও তেলে ভাজা খাবার গ্রহণ থেকে যতটা সম্ভব বিরত থাকতে হবে। এসব খাবার হজমে সময় লাগে। কিন্তু ইফতারের পর রক্তে যত দ্রুত সম্ভব গ্লুকোজ সরবরাহ করতে হবে। তাই জটিল শর্করা জাতীয় খাবার সেহরিতে খান। ইফতারিতে সহজপাচ্য খাবার, প্রচুর পানি ও অন্যান্য তরল খাবার খেতে হবে। সেহরি সময় শেষ হওয়ার ঠিক আগে খেতে হবে এবং তারপর প্রচুর পানি পান বাঞ্জনীয়।
- শারীরিক শ্রম বা ব্যায়াম স্বাভাবিক শারীরিক কর্মকাণ্ড চালানো যেতে পারে এ সময়। তবে বেশি কঠোর শ্রম বা ব্যায়াম না করাই ভাল। এতে হাইপোগ্লাইসেমিয়া হতে পারে। আর কঠোর শ্রম বিকেল বেলায় করতে যাবেন না। তারাবি নামাজকেও শারীরিক শ্রম হিসেবে গণ্য করা যেতে পারে। কিছু কিছু ডায়াবেটিক রোগী (বিশেষত টাইপ-১ ) যাদের রক্তের গ্লুকোজ ঠিকমত রাখা যাচ্ছে না তাদের ক্ষেত্রে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঘটনা প্রায়শ মারাত্বক হয়।
- হাইপোগ্লাইসেমিয়ার কোনো লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুততর সময়ের মধ্যে গ্লুকোজ, চিনি বা মিষ্টি কোনো খাদ্য বা শরবত খেতে হবে। যাদের হাইপোগ্লাইসেমিয়া হয়েছে, তারা খুব সহজেই এর প্রাথমিক উপসর্গ চিনতে পারবেন। যাদের অভিজ্ঞতা হয়নি তাদের বুক ধড়ফরানি, মাথা ফাঁকা ফাঁকা ভাব, ঘাম হওয়া, হৃদস্পন্দন বাড়া, চোখে অন্ধকার, মাথা ঘোরা ইত্যাদির এক বা একাধিক লক্ষণের দেখা দিবে। তখন হাইপোগ্লাইসেমিয়া (রক্তের গ্লুকোজ এসময় সাধারনত ৩.৩ মিলিমোল/লিটার) হয়েছে ধরে নিতে হবে। আবার দিন শুরুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই যদি রক্তের গ্লুকোজ ৩.৯ মিলিমোল/ লিটার বা তার চেয়ে কমে যায় তাহলেও কিছু খেয়ে নেওয়া জরুরি। আর যারা ইনসুলিন, সালফুনাইন ইউরিয়া মেগ্লিটিনইড জাতীয় ওষুধ গ্রহণ করছেন তাদের ক্ষেত্রে এমনটি ঘটার সম্ভাবনা বেশি। রক্তের গ্লুকোজ ১৬৭ মিলিমোল/ লিটারের বেশি হলেও রোজা রাখা সম্ভব হবে না।
রমযান পূর্ব মূল্যায়ন :
যারা ঝুঁকির কথা জেনেও রোজা রাখতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, তাদেরকে রোজার কমপক্ষে ১ মাস আগে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরিক্ষা করে নিতে হবে। এর মধ্যে আছে খালি পেটে ও খাবার ২ ঘন্টা পর (মোট ৬ বার) রক্তের গ্লুকোজ, খালি পেটে রক্তের লিপিড, লিভার, কিডনি ও হৃদপিণ্ডের কার্যকারিতা পরীক্ষা এবং এইচবিএ১সি ইত্যাদি পরীক্ষা।
সকলকেই তার সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। চিকিৎসগণ এক্ষেত্রে সহায়তা প্রদান করবেন মাত্র।
লেখক : ডা. শাহজাদা সেলিম
ডায়াবেটিস ও হরমোন বিশেষজ্ঞ (এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট)
শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল
চেম্বার : কমফোর্ট ডক্টরস্ চেম্বার
১৬৫-১৬৬, গ্রীন রোড, ঢাকা।
মোবাইল : ০১৯১৯০০০০২২, ই-মেইল : selimshahjada@gmail.com
পাঠকের মতামত:
- পেঁয়াজের দাম কমছেই, খুশি ভোক্তারা
- ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল নিখোঁজ দুই পর্যটকের মরদেহ
- মুম্বাইয়ে ১৭ বাংলাদেশি আটক
- সচিবালয়ে আগুন : হুঁশিয়ারি সারজিস আলমের
- "সচিবালয়ের মতো সুরক্ষিত জায়গায় আগুন সবাইকে উদ্বিগ্ন করেছে"
- "আমাদেরকে ব্যর্থ করার ষড়যন্ত্রে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না"
- আগুনের সূত্রপাত নিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি : ফায়ারের ডিজি
- ‘সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে’
- ৯ ঘণ্টা ধরে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সচিবালয়, বন্ধ দাপ্তরিক কাজ
- উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিটি গঠন করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- গাজীপুরে আগুনে পুড়ল বাসা বাড়ির ৫৭ কক্ষ
- ট্রাম্পের নজর কাটাতে গ্রিনল্যান্ডে প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়াচ্ছে ডেনমার্ক
- ২০২৪ সালে সবচেয়ে বেশি আয় রোনালদোর, মেসি কোথায়
- কাকরাইল চার্চে দেশ-জাতির শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় প্রার্থনা
- ৪ দিন পর হলে ফিরেছেন সহ-সমন্বয়ক খালিদ
- জাহাজে সাত খুন: বাগেরহাট থেকে ইরফান গ্রেফতার
- বিচার বিভাগকে আ. লীগ ইচ্ছেমতো ব্যবহার করেছে: জামায়াতের আমির
- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের
- চাঁদপুরে জাহাজে সাতজনকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- সংস্কার শেষে নির্বাচনের দিকে যাবে সরকার : উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
- ওয়ালটন ও সেইফ ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সের বার্ষিক ডিস্ট্রিবিউটর কনফারেন্স অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের মেহেন্দিগঞ্জ উপশাখা উদ্বোধন
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক