বিশ্বজিৎ হত্যার এক বছর, ঢাকায় ঘুরছে পলাতকরা

এমন হরতাল-অবরোধের শহরে, ক্ষমতার হালুয়া-রুটির লড়াইয়ের বিপরীতে জীবিকার সন্ধানে বাইরে বেরিয়েছিল বিশ্বজিৎ দাস। কিন্তু পিকেটারদের ককটেল আর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের হরতালবিরোধী মহড়ায় কর্মস্থলে যাওয়া হয়নি বিশ্বজিতের। প্রতিকারহীন অপ্রতিরোধ্য উন্মাদনায় এ তরুণের যাত্রা হয় শ্মশানঘাটে। দেশীয় অস্ত্রের পাশবিক মহড়ায় বিশ্বজিৎ বন্দি হন সেলুলয়েডের কালো ফিতায়। ককটেলের আঘাত থেকে বাঁচতে দৌড়াতে গিয়ে কলকাতার যীশুর মতই সমস্ত মানবিক বিবেককে থামিয়ে দিয়েছেন তিনি। ২০১২ সালের ৯ ডিসেম্বর পুরান ঢাকার দর্জি দোকানি বিশ্বজিৎ দাস কর্মস্থলের উদ্দেশে বেরুলেও হঠাৎ আক্রমণে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে পারেননি।
গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে ঘটনাটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়লে শেষ পর্যন্ত বহুমাত্রিক চাপে মামলা করে রাষ্ট্রপক্ষ। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের ২১ জনকে অভিযুক্ত করে চলতি বছরের ৫ মার্চ আদালতে চার্জশিট দাখিল করা হয়। গত ২ জুন তা গৃহীতও হয়। ১৮ ডিসেম্বর মামলার রায়ের দিন ধার্য করেছে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪।
অভিযুক্ত ২১ জনের মধ্যে বিভিন্ন সময় আটজনকে আটক করতে সমর্থ হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এদের মধ্যে মাহফুজুর রহমান নাহিদ, রফিকুল ইসলাম শাকিল, জিএম রাশেদুজ্জামান শাওন ও এমদাদুল হক এমদাদ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। আটক অন্যরা হলেন সাইফুল ইসলাম, গোলাম মোস্তফা, কাইউম মিয়া টিপু ও এইচ এম কিবরিয়া। তবে গণমাধ্যমে ভিডিও ফুটেজ প্রকাশিত হলেও ২১ আসামির ১৩ জনই আত্মগোপন করেন।
পলাতকরা হলেন- রাজন তালুকদার, খন্দকার মো. ইউনুস আলী, তারিক বিন জোহর তমাল, আলাউদ্দিন, ওবায়দুর কাদের তাহসিন, ইমরান হোসেন ইমরান, আজিজুর রহমান আজিজ, মীর মো. নূরে আলম লিমন, আল-আমিন শেখ, রফিকুল ইসলাম, মনিরুল হক পাভেল, কামরুল হাসান ও মোশারফ হোসেন।
পলাতকদের ঘনিষ্ঠজন ও বিশ্বস্ত কয়েকটি সূত্রে জানা গেছে, বিশ্বজিতের পলাতক খুনিরা ঢাকায় প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও সক্রিয়। এদের মধ্যে রফিকুল ইসলাম ও ইমরান হোসেন ইমরান যাত্রাবাড়ীর একটি ভাড়া বাসায় একত্রে থাকেন। এর মধ্যে ইমরানকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রায় সময়ই ঘুরতে দেখা যায়। কামরুল হাসান (ধান্ধা কামরুল) ও মনিরুল হক পাভেল ঢাকায় অবস্থান করছেন। শাহবাগ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় প্রায়ই একত্রে দুইজনকে আড্ডা দিতে দেখা যায়। এর মধ্যে কামরুল হাসান জবি শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতার যোগসাজশে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক এক প্রভাবশালী নেতার পুরান ঢাকার বাসায় অবস্থান করছেন মোশারফ হোসেন। এদিকে রাজন তালুকদারের অবস্থান নিশ্চিত করা না গেলেও প্রতিদিনই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তিনি সক্রিয় থাকেন। তবে রাজন ভারতে অবস্থান করছেন বলে শোনা গেছে। এছাড়াও খন্দকার মো. ইউনুস আলী, ওবায়দুল কাদের তাহসিন, মীর মো. নূরে আলম লিমন ও আলাউদ্দীন ঢাকায় অবস্থান করছেন বলে কয়েকটি সূত্র জানিয়েছে। ঢাকার বিভিন্ন স্থানে তাদের ঘুরতে দেখা গেছে বলেও জানিয়েছেন তাদের পরিচিতরা। এদিকে তারেক বিন জোহর তমাল, আজিজুর রহমান আজিজ ও আল-আমীন শেখের অবস্থান জানা যায়নি। তবে তারেক বিন জোহর তমাল কুমিল্লা অঞ্চলে থাকতে পারে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে চার্জশিট দাখিলের শুরুতেই মামলাটি নিয়ে বিতর্ক ছিল। ভিডিও ফুটেজে বিশ্বজিৎ হত্যাকান্ডে বেশ কয়েকজন কে দেখা গেলেও তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়নি। হত্যাকাণ্ডের পরপরই এরা আত্মগোপনে চলে গেলেও চার্জশিট দাখিলের পর সক্রিয় হয়ে ওঠে। এদের মধ্যে মামুনুর রশিদ মামুনকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও বিএম মেহেদী হাসান বেপারীকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে। হত্যাকান্ডে তাদের জড়িত থাকার বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
এছাড়াও বিশ্বজিৎ হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তৎপরতাও যথার্থ ছিল না। ২১ জনের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযোগ দায়ের করলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৩ দফায় মাত্র ১১ জনকে বহিষ্কার করে। এব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অশোক কুমার সাহা দ্য রিপোর্টকে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তদন্তের মাধ্যমে যাদেরকে দোষী মনে করেছে তাদের বহিষ্কার করেছে।
এদিকে সোমবার বিশ্বজিতের গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়া থানার মাশুরায় স্মরণসভা করেছে শোকাহতরা। ক্ষমতাসীনদের প্রশ্রয়েই পলাতক আসামিরা রয়েছেন বলে তারা দাবি করেন। হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন বিশ্বজিতের বড় ভাই উত্তম কুমার দাস।
এদিকে গত এক বছরেও বিশ্বজিৎ হত্যার রেশ কাটিয়ে উঠতে পারেনি জবি ছাত্রলীগ। হত্যাকাণ্ডে জড়িতরা ছাত্রলীগের কর্মী নয় বলে দাবি করা হলেও মূলত এরাই ছিল ছাত্রলীগের হর্তাকর্তা। তারা আত্মগোপনে চলে গেলে কর্মীশূন্যতায় ক্রমাগত নিঃস্ব হয়ে গেছে সংগঠনটি। প্রথমদিকে কর্মী সঙ্কট তীব্র হওয়ায় দুই সদস্যবিশিষ্ট কমিটি গঠনের সাড়ে ৮ মাস পর ১৮ জুলাই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে সংগঠনটি। বহিষ্কৃত ও বিতর্কিতদের দিয়ে গঠিত কমিটি দূর করতে পারেনি সাংগঠনিক দুর্বলতা। বরং বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের শতাধিক কর্মী ছাত্রদলে যোগ দেয়। ১৯৪ সদস্যবিশিষ্ট কমিটি থাকলেও বর্তমানে দলীয় কর্মসূচিতে অর্ধশত নেতাকর্মী দেখা যায় না। বর্তমানে কর্মীসঙ্কট দূর করতে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মৌখিকভাবে পদ দিয়ে কর্মীদের কাছে টানছেন বলে একাধিক নেতাকর্মী জানিয়েছেন। বর্তমানে অর্ধ-শতাধিক মৌখিক পদপ্রাপ্ত নেতা আছেন বলেও জানা গেছে।
(দ্য রিপোর্ট/এলআরএস/নূরু/এইচএসএম/ডিসেম্বর ০৯, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- যে শর্তে মার্কিন যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মতি দিল হামাস
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ৩.৭১ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর ম্যাচ নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ, বলছেন রহমত মিয়া
- শেখ হাসিনার বিচার ট্রাইব্যুনাল থেকে সরাসরি সম্প্রচার হবে: প্রসিকিউটর
- জামায়াতকে নয়, ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে চাই: শফিকুর রহমান
- দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
- নির্বাচন নিয়ে ‘ব্ল্যাকমেইল’ করা যাবে না: মির্জা আব্বাস
- বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এবারের বাজেটে নতুন কোনো চমক থাকছে না: দেবপ্রিয়
- আইসিসির হস্তক্ষেপের আশায় আছেন ফারুক
- নতুন কাউন্সিলর বুলবুল, অনুমোদন দিল বিসিবি
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- ঈদের ছুটিতে এটিএম বুথে পর্যাপ্ত টাকা রাখার নির্দেশ
- জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের ৬ সমঝোতা স্মারক সই
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপির নেতাকর্মীদের ফুলেল শ্রদ্ধা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- দাম বেড়েছে সবজির, মুরগিতে স্বস্তি
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়া হবে: ড. আনিসুজ্জামান
- সব ধরনের নৌযান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সিনহা হত্যা: হাইকোর্টের রায় ২ জুন
- যুক্তরাষ্ট্র থেকে তুলা ও তেল আমদানি বাড়াতে চায় বাংলাদেশ
- উপকূলীয় ১৬ জেলায় ৪ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- "খুব শিগগিরই গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাব, এই হোক অঙ্গীকার"
- বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে ড. আনিসুজ্জামানের বৈঠক আজ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- আবারো বিসিবি সভাপতি বদলের জোর গুঞ্জন
- অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার আগে নিয়ন্ত্রণে নেবে সরকার: গভর্নর
- এবার ঢাবিতে মশাল মিছিলে উত্তেজনা, শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনি
- গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ঢাকা
- শিবির ছাত্ররাজনীতির পরিবেশকে ‘বিষাক্ত’ করে তুলেছে: উমামা ফাতেমা
- জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- নির্বাচনের রোডম্যাপ না পেয়ে ‘হতাশ’ বিএনপি
- পুতিন ‘আগুন’ নিয়ে খেলছেন: ট্রাম্প
- সচিবালয়ে নিরাপত্তা জোরদার, বিজিবি মোতায়েন
- গভীর রাতে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ঢাকা
- ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি, চট্টগ্রামে পাহাড় ধসের শঙ্কা
- জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী
- আপিল মঞ্জুর, জামায়াত নেতা আজহার খালাস
- সচিবালয়ে নিরাপত্তা জোরদার, বিজিবি মোতায়েন
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা, বিকেলে সংবাদ সম্মেলন
- শিবির ছাত্ররাজনীতির পরিবেশকে ‘বিষাক্ত’ করে তুলেছে: উমামা ফাতেমা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে: মির্জা আব্বাস
- জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- বরিশালের অভ্যন্তরীণ রুটে লঞ্চ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
- এবার ঢাবিতে মশাল মিছিলে উত্তেজনা, শিক্ষার্থীদের ‘ভুয়া ভুয়া’ দুয়োধ্বনি
- ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন হওয়া সম্ভব : তারেক রহমান
- দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূত করার আগে নিয়ন্ত্রণে নেবে সরকার: গভর্নর
- রাতে জাপান যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এই সরকার স্টারলিংক এনেছেন আরাকান আর্মির জন্য: মির্জা আব্বাস
- ঈদযাত্রার শেষ দিনের টিকিট বিক্রি আজ
- ইসরাইলের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে গাজায় যাচ্ছেন গ্রেটা থুনবার্গ
- সচিবালয়ে সপ্তাহে দুই দিন দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
- ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- সুস্পষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে নিম্নচাপে পরিণত
- দুর্বল হয়েছে গভীর নিম্নচাপ
- চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিল করবে যুক্তরাষ্ট্র
- পুতিন ‘আগুন’ নিয়ে খেলছেন: ট্রাম্প
- ইশরাকের বিষয়ে আদালতের রায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
- ইশরাকের শপথ: সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় স্থানীয় সরকার বিভাগ
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
