অর্থ সঙ্কটে এমডিজি, কথা রাখেনি দাতারা

জোসনা জামান, দ্য রিপোর্ট : সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০১৫ সালে। কিন্তু অর্থ সঙ্কটে অধিকাংশ লক্ষ্যই নির্দিষ্ট সময়ে পূরণ হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীরা তাদের দেওয়া কথা না রাখায় এমনটি হচ্ছে। আগামী দুই বছরে অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা পাওয়া না গেলে আর্ন্তজাতিকভাবে গৃহীত এ কর্মসূচির অনেকটাই ব্যর্থ হবে বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশন।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (জিইডি) ড. শামসুল আলম রবিবার দ্য রিপোর্টকে বলেন, এমডিজির অনেক লক্ষ্যই পূরণ হবে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে অর্থ সঙ্কট। কেননা এটি বাস্তবায়নে দাতারা যে পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা ছিল তা তারা দেয়নি। ছোট ছোট কয়েকটি দেশ (যেমন নরওয়ে ও ডেনমার্ক) তাদের প্রতিশ্রুতি রাখলেও বড় বড় দেশগুলো কথা রাখছে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এমডিজির বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি জানান, যেসব ক্ষেত্রে সহায়তা পাওয়া গেছে সেগুলোতে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। কাজেই বলা যায় সরকারের আন্তরিকতার কোন অভাব নেই এবং ছিলও না। তার উদাহরণও দিয়েছি আমরা। অর্থায়নের বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে কোন নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এমডিজিতে অর্থায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ বিষয়ে আলাদা করে নেগোসিয়েশনের প্রয়োজন হয় না।
সূত্র জানায়, এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবছর ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক সহায়তা প্রয়োজন। তবে বিভিন্ন দাতা দেশ ও উন্নয়ন সংস্থার ছাড় করা বৈদেশিক সহায়তা মাত্র দেড় শ’ কোটি ডলারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। এ অবস্থায় বৈদেশিক সহায়তা না বাড়ালে এমডিজির লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে পড়বে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্র জানায়, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সূচি অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে এমডিজি বাস্তবায়নের সময়সীমা শেষ হতে যাচ্ছে। অবশ্য এর আগেই নয়টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে ফেলেছে বাংলাদেশ। ১০টি সূচকে অর্জন লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি। বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তা অর্জন সম্ভব। এ ছাড়া ১৫টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এখনো হুমকির মুখে রয়েছে।
যেসব খাতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য শতভাগ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এমডিজিতে। ৯০ দশকে কর্মসংস্থান ছিল ৪৮ দশমিক ৫০ শতাংশ লোকের। এ পরিস্থিতির খুব বেশি উন্নতি হয়নি। বর্তমানে ১৫ বয়সী বা এর বেশি বয়সী জনসংখ্যার ৫৯ শতাংশের কর্মসংস্থান রয়েছে।
কৃষিবহির্ভূত কর্মসংস্থানে নারীর অংশীদারিত্বও বাড়েনি প্রত্যাশিত হারে। ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে কৃষিবহির্ভূত ক্ষেত্রে বেতনভূক্ত কর্মজীবি নারীর অংশগ্রহণ ছিল ১৯ দশমিক ১০ শতাংশ। ২০১১ সালে তা মাত্র ১৯ দশমিক ৮৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। অথচ কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।
উচ্চশিক্ষায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো হতাশাজনক। এ ক্ষেত্রে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও বর্তমানে প্রতি ১০০ ছাত্রের বিপরীতে উচ্চশিক্ষায় ছাত্রী রয়েছেন ৬৬ জন। অবশ্য এমডিজির ভিত্তিবছরে এর হার ছিল ৩৭ জন। বয়স্ক শিক্ষায় প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ হলেও তা থেকে সুফল আসেনি। এমডিজির ভিত্তিবছরে বয়ষ্ক শিক্ষার হার ছিল ৩৭ দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে তা ৫৯ দশমিক ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে এ লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়।
দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমে আসলেও ন্যূনতম খাবার গ্রহণে সক্ষম ব্যক্তির সংখ্য কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় শক্তি অর্জনে প্রতিদিন ন্যূনতম ২১২২ কিলোক্যালরি খাবার প্রয়োজন। ২০১৫ সালের মধ্যে এ পরিমাণ খাবার কিনতে অক্ষম মানুষের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এমডিজির ভিত্তিবছরে এর মাত্রা ছিল ৪৮ শতাংশ। গত কয়েক বছরে তা ৪০ শতাংশে নেমেছে।
অন্যদিকে বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতো। ২০১১ সালে তা সাড়ে ৩১ শতাংশে নেমে এসেছে। এ সময়ে প্রতিবছর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ হারে। মাথাপিছু গড় আয় বাড়ার পাশাপাশি সাম্প্রতিক জীবনমানের উন্নয়ন হয়েছে ব্যাপকহারে। প্রাথমিক শিক্ষায় শিশুদের ভর্তির হার প্রায় শতভাগে উন্নীত হয়েছে। এ সময়ে শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হারও কমেছে। এককথায় সাম্প্রতিক দেশের অর্থনীতি ও মানবউন্নয়ন খাতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে কাজ করায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জন বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে জানা যায়, ১৯৯০ সালে দেশের ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করতো। ২০১০ সালে তা ৩১ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে আসে। ২০১৫ সালের মধ্যে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২৯ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
গত কয়েকবছরে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্যখাতে। পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার ৩৬ শতাংশে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল ৬৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের মধ্যে শিশু অপুষ্টির হার ৩৩ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব কিছু নয় বলে মনে করে জিইডি।
প্রতি হাজারে এক বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার ২০১১ সালে ৩৫ জনে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল প্রতি হাজারে ৯২ জন। ২০১৫ সালে এ সংখ্যা ৩১-এ নেমে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার ছিল প্রতি হাজারে ১৪৬। বর্তমানে তা ৪৪-৪৮। কমেছে প্রসূতি মৃত্যুর হারও। প্রতি লাখে প্রসূতি মৃত্যুর হার ৫৭৪ জন থেকে ১৯৪ জনে নেমে এসেছে। ১৪৩-এ নামিয়ে আনার লক্ষমাত্রা অর্জনের পথে রয়েছে।
এক বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়ার হার ১৯৯০ সালে ছিল ৫৪ শতাংশ। বর্তমানে তা সাড়ে ৮৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যে শতভাগ হবে বলে মনে করছে সরকার। এমডিজির ভিত্তিবছরে গর্ভনিরোধক ব্যবহারের প্রবণতা ছিল ৩৯ দশমিক ৭ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ে এ হার ৬১.২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া ব্যবহারের হার ৭২ শতাংশে উন্নীত হবে বলেও মনে করছে সরকার।
একইভাবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় উন্নতি হয়েছে শিক্ষা খাতেও (প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে)। প্রাথমিক স্কুলে শিশু ভর্তির হার শতভাগের কাছাকাছি। স্কুলসমূহে ছেলে ও মেয়ে ভর্তির অনুপাতও প্রায় সমান। জিইডি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৯০ দশকে শিশু ভর্তির হার ছিল ৬০ দশমিক ৫০ শতাংশ। কয়েক বছরে তা ৯৮ দশমিক ৭০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যেই শতভাগ শিশুর স্কুল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বলে জানিয়েছে জিইডি।
বেড়েছে স্কুলে মেয়ে শিশু ভর্তির হার। ১৯৯০ সালে ১০০ ছেলে শিশুর বিপরীতে ছিল ৮৩ মেয়ে শিশু। এমডিজিতে বিদ্যালয়ে ছেলে ও মেয়ে শিশু অন্তর্ভুক্তির হারে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। ২০১১ সালেই এ লক্ষ্য অর্জন হয়েছে। অন্যদিকে মাধ্যমিক শিক্ষায় ১০০ ছেলে শিক্ষার্থীর বিপরীতে মেয়ে শিশুর সংখ্যা ছিল ৮৩। ২০১১ সালে তা ১১৩ তে উন্নীত হয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালের জাতিসংঘ বিশ্ব সম্মেলনের উপর ভিত্তি করে ২০০০ সালে জাতিসংঘ সহস্র্রাব্দ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়। ১৮৯টি দেশ এ ঘোষণা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বিশ্বব্যাপী এমডিজি বাস্তবায়নের দায়িত্বে রয়েছে। বাংলাদেশে এ বিষয়টি দেখভাল করছে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। এমডিজি’র আটটি মূল লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ২১টি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রাসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে মোট ৬০টি সূচক নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০০৫ সাল থেকে জিইডি এ সূচকের উপর ভিত্তি করে পর্যালোচনা করে আসছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে সর্বশেষ সূচক প্রকাশ করা হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেজে/নূরু/জেএম/ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- ‘ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে প্রয়োজনে বিএনপি পথে নামবে’
- ইলন মাস্ককে কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
- সীমান্ত দিয়ে চামড়া পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে বিজিবি
- খালেদা জিয়া ভালো আছেন, দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন
- পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইউরোপ সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
- দ্বিতীয় দিনেও চলছে পশু কোরবানি
- ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ
- আজ থেকে মেট্রোরেল চালু, মাংস বহন নিষিদ্ধ
- এক দফা দাবিতে রাজপথে নামার হুঁশিয়ারি ইশরাকের
- জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
- বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না: আসিফ মাহমুদ
- জাতি যেনতেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
- এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
- এপ্রিল নয়, ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায় বিএনপি: মির্জা ফখরুল
- রাজধানীর নিরাপত্তা নিয়ে আমরা ১০০ ভাগ কনফিডেন্ট: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জাতীয় মসজিদে হবে ঈদের ৫ জামাত, সর্বশেষ পৌনে ১১ টায়
- চিকিৎসা শেষে রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
- কোরবানিকে ত্যাগের মহিমায় গরিববান্ধব করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
- করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা : জনসমাগমে মাস্ক পরার নির্দেশনা
- ফিরোজায় কাটবে খালেদা জিয়ার ঈদ, দেশবাসীকে জানালেন শুভেচ্ছা
- জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের এপ্রিলের প্রথমার্ধে: প্রধান উপদেষ্টা
- ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
- ২০২৬ পর্যন্ত বাংলাদেশের কাণ্ডারি শান্ত
- জমজমাট পশুর হাট : ক্রেতার চোখ ছোট-মাঝারি গরুতে
- ঈদযাত্রা: কমলাপুরে ঘরমুখো মানুষের ঢল
- ভোটের তারিখ ঘোষণার আগে জুলাই সনদ প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ
- "ফেইক আইডি ব্যবহার করে জোবাইদা ও জাইমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলছে"
- ১২ দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
- আরাফায় দোয়া, ইবাদতে মশগুল হাজিরা
- ছাদে কোনো যাত্রী উঠবে না, জানালা দিয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ : রেল উপদেষ্টা
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- ঈদের দীর্ঘ ছুটিতে অর্থনীতিতে কোনো প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
- মানবিক করিডর বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের নিজস্ব বিষয়: গোয়েন লুইস
- শেখ মুজিব ও ৪ নেতার মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর সঠিক নয়: উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- গাজায় গণহত্যা নয় যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল: ম্যাথু মিলার
- বাজেটে পুঁজিবাজার উন্নয়নে সহায়ক নীতিমালা রয়েছে: ডিএসই
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- সেপ্টেম্বরের মধ্যে ৭ শতাংশে নামবে মূল্যস্ফীতি : গভর্নর
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- ধ্বংসপ্রাপ্ত পুঁজিবাজারে গতি ফেরাতে কার্যক্রম চলমান: অর্থ উপদেষ্টা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- নতুন ৩ ডিপোজিট প্রডাক্ট এনেছে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের এজিএম ১৪ আগস্ট
- সমন্বয় বাড়িয়ে আর্থিক বিবরণীর মানোন্নয়নে ৩ সংস্থাকে দিকনির্দেশনা
- গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি, নিহত ৩১
- বাংলাদেশ দলকে অভ্যর্থনা জানিয়ে বন্ধুত্বের বার্তা দিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট
- ভূমিধসের শঙ্কা, লামায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
- উপদেষ্টা পরিষদ ছাত্রদের ভুল পথে পরিচালিত করছে : হাফিজ
- নিবন্ধন ফিরে পাওয়ার রায়ের মাধ্যমে ন্যায় বিচার নিশ্চিত হলো : জামায়াত আমির
- হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিলে যা বলল প্রসিকিউশন
- অভিযোগ আমলে নিয়ে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
- নির্বাচন আগেও হতে পারে, ৩০ জুনের পরে যাবে না: প্রেস সচিব
- দেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বাধিক রেমিট্যান্স এলো মে মাসে
- প্রস্তুত হাট, আসছে গরু-অপেক্ষা ক্রেতার
- রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নিয়ে বাজেট দিতে পারত: আমীর খসরু
- একনজরে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট
- মেজর সিনহা হত্যা: ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল
- কালোটাকা সাদা করার সুযোগ সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: টিআইবি
- আমরা ক্ষমতা নিইনি, দায়িত্ব নিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
- নির্বাচন ডিসেম্বরের পরে যাওয়ার একটিও কারণ নেই: সালাহউদ্দিন আহমেদ
- ডিএসসিসি বোর্ডের মেয়াদ শেষ, ইশরাকের শপথে অনিশ্চয়তা
- বাজেটের টাকা আসবে কোথা থেকে, যাবে কোথায়
- ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ১২ জুনের টিকিট
- বৃষ্টির পরেও ঢাকার বাতাস সংবেদনশীলদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
- গাজায় হত্যাযজ্ঞ চলছেই, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৪ হাজার ৪০০
- জুলাই সনদে কী থাকবে তা এখনই নির্ধারণ করতে হবে: আলী রিয়াজ
- ব্রিফকেসবিহীন বাজেট যেসব কারণে ব্যতিক্রম
- দুর্নীতিবাজরা নেই, তাই গরুর দাম কম: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- কালো টাকা সাদা করার সুযোগ, বাজেটের লক্ষ্য পরিপন্থি: ড. ফাহমিদা
- ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট পেশ আজ
- সরকারি চাকরিতে বাধ্যতামূলক হচ্ছে এনআইডি : ইসি
- ১১৭৪ কোটি টাকার ঋণ জালিয়াতি : সালমান এফ রহমানের নামে দুই মামলা
- জুলাইয়ের মধ্যে সংস্কার ও ডিসেম্বর-এপ্রিলে নির্বাচন চায় জামায়াত
- সারা দেশে ২৫২ বিচারককে একযোগে বদলি
- নাইজেরিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় ৭ শতাধিক মানুষের প্রাণহানির শঙ্কা
- সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পর্যালোচনায় উচ্চপর্যায়ের কমিটি হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা
- ঐকমত্যের মাধ্যমে জুলাই সনদ ঘোষণার অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার
- এবারের বাজেট সম্পূর্ণ বাস্তবায়ন হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর
