অর্থ সঙ্কটে এমডিজি, কথা রাখেনি দাতারা
জোসনা জামান, দ্য রিপোর্ট : সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০১৫ সালে। কিন্তু অর্থ সঙ্কটে অধিকাংশ লক্ষ্যই নির্দিষ্ট সময়ে পূরণ হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীরা তাদের দেওয়া কথা না রাখায় এমনটি হচ্ছে। আগামী দুই বছরে অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা পাওয়া না গেলে আর্ন্তজাতিকভাবে গৃহীত এ কর্মসূচির অনেকটাই ব্যর্থ হবে বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশন।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (জিইডি) ড. শামসুল আলম রবিবার দ্য রিপোর্টকে বলেন, এমডিজির অনেক লক্ষ্যই পূরণ হবে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে অর্থ সঙ্কট। কেননা এটি বাস্তবায়নে দাতারা যে পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা ছিল তা তারা দেয়নি। ছোট ছোট কয়েকটি দেশ (যেমন নরওয়ে ও ডেনমার্ক) তাদের প্রতিশ্রুতি রাখলেও বড় বড় দেশগুলো কথা রাখছে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এমডিজির বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি জানান, যেসব ক্ষেত্রে সহায়তা পাওয়া গেছে সেগুলোতে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। কাজেই বলা যায় সরকারের আন্তরিকতার কোন অভাব নেই এবং ছিলও না। তার উদাহরণও দিয়েছি আমরা। অর্থায়নের বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে কোন নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এমডিজিতে অর্থায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ বিষয়ে আলাদা করে নেগোসিয়েশনের প্রয়োজন হয় না।
সূত্র জানায়, এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবছর ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক সহায়তা প্রয়োজন। তবে বিভিন্ন দাতা দেশ ও উন্নয়ন সংস্থার ছাড় করা বৈদেশিক সহায়তা মাত্র দেড় শ’ কোটি ডলারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। এ অবস্থায় বৈদেশিক সহায়তা না বাড়ালে এমডিজির লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে পড়বে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্র জানায়, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সূচি অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে এমডিজি বাস্তবায়নের সময়সীমা শেষ হতে যাচ্ছে। অবশ্য এর আগেই নয়টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে ফেলেছে বাংলাদেশ। ১০টি সূচকে অর্জন লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি। বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তা অর্জন সম্ভব। এ ছাড়া ১৫টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এখনো হুমকির মুখে রয়েছে।
যেসব খাতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য শতভাগ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এমডিজিতে। ৯০ দশকে কর্মসংস্থান ছিল ৪৮ দশমিক ৫০ শতাংশ লোকের। এ পরিস্থিতির খুব বেশি উন্নতি হয়নি। বর্তমানে ১৫ বয়সী বা এর বেশি বয়সী জনসংখ্যার ৫৯ শতাংশের কর্মসংস্থান রয়েছে।
কৃষিবহির্ভূত কর্মসংস্থানে নারীর অংশীদারিত্বও বাড়েনি প্রত্যাশিত হারে। ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে কৃষিবহির্ভূত ক্ষেত্রে বেতনভূক্ত কর্মজীবি নারীর অংশগ্রহণ ছিল ১৯ দশমিক ১০ শতাংশ। ২০১১ সালে তা মাত্র ১৯ দশমিক ৮৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। অথচ কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।
উচ্চশিক্ষায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো হতাশাজনক। এ ক্ষেত্রে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও বর্তমানে প্রতি ১০০ ছাত্রের বিপরীতে উচ্চশিক্ষায় ছাত্রী রয়েছেন ৬৬ জন। অবশ্য এমডিজির ভিত্তিবছরে এর হার ছিল ৩৭ জন। বয়স্ক শিক্ষায় প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ হলেও তা থেকে সুফল আসেনি। এমডিজির ভিত্তিবছরে বয়ষ্ক শিক্ষার হার ছিল ৩৭ দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে তা ৫৯ দশমিক ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে এ লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়।
দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমে আসলেও ন্যূনতম খাবার গ্রহণে সক্ষম ব্যক্তির সংখ্য কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় শক্তি অর্জনে প্রতিদিন ন্যূনতম ২১২২ কিলোক্যালরি খাবার প্রয়োজন। ২০১৫ সালের মধ্যে এ পরিমাণ খাবার কিনতে অক্ষম মানুষের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এমডিজির ভিত্তিবছরে এর মাত্রা ছিল ৪৮ শতাংশ। গত কয়েক বছরে তা ৪০ শতাংশে নেমেছে।
অন্যদিকে বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতো। ২০১১ সালে তা সাড়ে ৩১ শতাংশে নেমে এসেছে। এ সময়ে প্রতিবছর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ হারে। মাথাপিছু গড় আয় বাড়ার পাশাপাশি সাম্প্রতিক জীবনমানের উন্নয়ন হয়েছে ব্যাপকহারে। প্রাথমিক শিক্ষায় শিশুদের ভর্তির হার প্রায় শতভাগে উন্নীত হয়েছে। এ সময়ে শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হারও কমেছে। এককথায় সাম্প্রতিক দেশের অর্থনীতি ও মানবউন্নয়ন খাতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে কাজ করায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জন বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে জানা যায়, ১৯৯০ সালে দেশের ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করতো। ২০১০ সালে তা ৩১ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে আসে। ২০১৫ সালের মধ্যে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২৯ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
গত কয়েকবছরে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্যখাতে। পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার ৩৬ শতাংশে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল ৬৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের মধ্যে শিশু অপুষ্টির হার ৩৩ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব কিছু নয় বলে মনে করে জিইডি।
প্রতি হাজারে এক বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার ২০১১ সালে ৩৫ জনে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল প্রতি হাজারে ৯২ জন। ২০১৫ সালে এ সংখ্যা ৩১-এ নেমে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার ছিল প্রতি হাজারে ১৪৬। বর্তমানে তা ৪৪-৪৮। কমেছে প্রসূতি মৃত্যুর হারও। প্রতি লাখে প্রসূতি মৃত্যুর হার ৫৭৪ জন থেকে ১৯৪ জনে নেমে এসেছে। ১৪৩-এ নামিয়ে আনার লক্ষমাত্রা অর্জনের পথে রয়েছে।
এক বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়ার হার ১৯৯০ সালে ছিল ৫৪ শতাংশ। বর্তমানে তা সাড়ে ৮৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যে শতভাগ হবে বলে মনে করছে সরকার। এমডিজির ভিত্তিবছরে গর্ভনিরোধক ব্যবহারের প্রবণতা ছিল ৩৯ দশমিক ৭ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ে এ হার ৬১.২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া ব্যবহারের হার ৭২ শতাংশে উন্নীত হবে বলেও মনে করছে সরকার।
একইভাবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় উন্নতি হয়েছে শিক্ষা খাতেও (প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে)। প্রাথমিক স্কুলে শিশু ভর্তির হার শতভাগের কাছাকাছি। স্কুলসমূহে ছেলে ও মেয়ে ভর্তির অনুপাতও প্রায় সমান। জিইডি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৯০ দশকে শিশু ভর্তির হার ছিল ৬০ দশমিক ৫০ শতাংশ। কয়েক বছরে তা ৯৮ দশমিক ৭০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যেই শতভাগ শিশুর স্কুল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বলে জানিয়েছে জিইডি।
বেড়েছে স্কুলে মেয়ে শিশু ভর্তির হার। ১৯৯০ সালে ১০০ ছেলে শিশুর বিপরীতে ছিল ৮৩ মেয়ে শিশু। এমডিজিতে বিদ্যালয়ে ছেলে ও মেয়ে শিশু অন্তর্ভুক্তির হারে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। ২০১১ সালেই এ লক্ষ্য অর্জন হয়েছে। অন্যদিকে মাধ্যমিক শিক্ষায় ১০০ ছেলে শিক্ষার্থীর বিপরীতে মেয়ে শিশুর সংখ্যা ছিল ৮৩। ২০১১ সালে তা ১১৩ তে উন্নীত হয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালের জাতিসংঘ বিশ্ব সম্মেলনের উপর ভিত্তি করে ২০০০ সালে জাতিসংঘ সহস্র্রাব্দ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়। ১৮৯টি দেশ এ ঘোষণা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বিশ্বব্যাপী এমডিজি বাস্তবায়নের দায়িত্বে রয়েছে। বাংলাদেশে এ বিষয়টি দেখভাল করছে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। এমডিজি’র আটটি মূল লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ২১টি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রাসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে মোট ৬০টি সূচক নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০০৫ সাল থেকে জিইডি এ সূচকের উপর ভিত্তি করে পর্যালোচনা করে আসছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে সর্বশেষ সূচক প্রকাশ করা হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেজে/নূরু/জেএম/ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার, বেশি লালবাগ-তেজগাঁওয়ে
- তালাকের আবেদন আসাদের স্ত্রীর, অস্বীকার ক্রেমলিনের
- আতশবাজি ও রাহাতের সুরের মূর্ছনায় শুরু বিপিএল উন্মাদনা
- কমোডিটি ডেরিভেটিভসের সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হবে: বিএসইসি
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
- "মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এখন দেশের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ"
- ২০২৫ সালে মাধ্যমিকে ছুটি ৭৬ দিন, একটানা বন্ধ ২৮ দিন
- "চেতনার কথা বলে বাংলাদেশকে অন্য দেশের কাছে ইজারা দিয়েছিল হাসিনা"
- আসুন বিভেদ ভুলে বাংলাদেশকে গড়ে তুলি: মির্জা ফখরুল
- ‘শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন কেবল ফাঁসির কাষ্ঠে ঝোলার জন্য’
- ঢাকার চিঠি পেয়েছে দিল্লি, নিশ্চিত করলেন মুখপাত্র জয়সওয়াল
- মিনিস্টারের ‘কোটিপতি হোন’ অফারে লাখপতি হলেন জামালপুরের হাবিবুর রহমান
- দেশব্যাপী গ্রাহকসেবা সপ্তাহ শুরু করলো ওয়ালটন
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে সিটিজেন’স চার্টার অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত
- রানার অটোমোবাইলস পিএলসির এজিএম সম্পন্ন
- ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে অর্ধকোটি গ্রাহকের মাইলফলক
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকে সাইবার সিকিউরিটি প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- নবম ওয়ালটন কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু বৃহস্পতিবার
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের নতুন এএমডি রাফাত উল্লা খান
- ওয়ালটনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান এস এম নজরুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
- রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের “রেমিট্যান্স অ্যাওয়ার্ড - ২০২৪” অর্জন
- এমডি অব দ্য ইয়ার হলেন ওয়ালটনের এস এম মাহবুবুল আলম
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৪১১তম সভা অনুষ্ঠিত
- ব্রাজিলে উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই
- চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নেই স্টোকস, ফিরলেন রুট
- দেশের দীর্ঘতম ম্যারাথন ‘কোস্টাল আলট্রা’র নিবন্ধন শুরু
- ভারত ইস্যুতে কথা বলাতেই ছাত্রলীগ আমার ওপর হামলা করে: নুর
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- ২১ দিনেই প্রবাসী আয় এলো ২৪ হাজার ৮৬ কোটি টাকা
- বাতিল হচ্ছে ‘বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক’ প্রকল্প
- উদ্ধার হয়নি লুট হওয়া ১৪৫৬ আগ্নেয়াস্ত্র, নিরাপত্তায় বড় হুমকি
- না ফেরার দেশে আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ আরাফাত, বিকেলে জানাজা
- হাসিনা পরিবারের নামে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারের দিকে তাকিয়ে ইউজিসি
- কাজের মাধ্যমে জনবান্ধব পুলিশ হতে চাই : ডিবি প্রধান
- ২০২৫ সালের মধ্যে নির্বাচনের পক্ষে মত বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীদের
- ঢাকার বাতাস আজ খুবই অবস্থ্যকর
- সিভিল সার্ভিসে বিশৃঙ্খলার শঙ্কা, কলমবিরতি-মানববন্ধন-সমাবেশের ঘোষণা
- ইয়েমেনে ফের যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলা
- সংসদ নির্বাচন ইভিএমে হবে না, যন্ত্রগুলো কী করবে ইসি
- আগে তথ্য লুকানোর চেষ্টা করা হয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
- তিন বিভাগে বৃষ্টি, কমতে পারে রাতের তাপমাত্রা
- এ বছর ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি লাখ ছুঁই ছুঁই
- পুঁজিবাজারে মূলধন বেড়েছে ১২ হাজার ৪৯৫ কোটি টাকা
- অবৈধ বাংলাদেশিদের আটক রাখতে ‘ডিটেনশন সেন্টার’ বানাবে মহারাষ্ট্র
- সাকিব-তামিম চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জন্য ‘অ্যাভেইলেবল’: বিসিবি সভাপতি
- এশিয়া কাপজয়ীদের ৩ লাখ করে পুরস্কারের ঘোষণা বিসিবির
- জনগণের সঙ্গে প্রতারণার কোনো সুযোগ আর নেই: সাকি
- গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের খসড়া তালিকা প্রকাশ, দেওয়া যাবে মতামত ও তথ্য
- জঙ্গিবাদের উত্থান বাংলাদেশে হবে না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস
- ‘জনশক্তি’ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়নি : জাতীয় নাগরিক কমিটি
- চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নি, চাঁদাবাজ পরিবর্তন হয়েছে: হাসনাত
- সমমনা দলগুলোর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- টেস্ট ও ওয়ানডে থেকে আত্মবিশ্বাস নিয়েছেন, বলছেন লিটন
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- চাল-মুরগির দাম বাড়তি, বোতলজাত সয়াবিনের সরবরাহ এখনো কম
- বেনাপোল সীমান্তে ছয় ঘণ্টার ব্যবধানে মিলল তিন মরদেহ
- ভূমিকম্পে ভানুয়াতুতে নিহত বেড়ে ১৪
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং বিপর্যয়ের পর বৃষ্টি বাধা, ভেসে গেল ব্রিসবেন টেস্ট
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- ব্যবসায়ীরা খুব শক্তিশালী, সেটা ভাঙা সহজ না : অর্থ উপদেষ্টা
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- কর্মীদের বেতন বাড়ালেন বিসিবি প্রেসিডেন্ট, সর্বোচ্চ ৫০%
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- ওয়েস্ট ইন্ডিজে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ
- ইজতেমা মাঠ দখল নিয়ে মুসল্লিদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, নিহত ২
- আরও আগেই আমার ইউক্রেন আক্রমণ করা উচিত ছিল: পুতিন
- ডি-৮ সম্মেলনে যোগ দিতে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
- এটা আমার জীবনের লাস্ট ইনিংস: মাহমুদুর রহমান
- ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইটওয়াশ করে ইতিহাস গড়ল বাংলাদেশ
- ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে আ.লীগের গুম-খুনের জবাব দেব: তারেক রহমান
- গুমের ঘটনায় হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে মাইকেল চাকমার অভিযোগ
- হাসিনাকে উৎখাত করে ইকোনমিস্টের ‘কান্ট্রি অব দ্য ইয়ার’ বাংলাদেশ
- যুক্তরাজ্যে টিউলিপ সিদ্দিককে জিজ্ঞাসাবাদ
- সাদপন্থিদের ধৈর্য ধরতে বললেও কথা রেখেনি : হাসনাত আব্দুল্লাহ
- ১১ বছর পর দেশে ফিরছেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক
- সাবেক এমপি আনারের দেহাংশের সঙ্গে আংশিক মিলেছে মেয়ের ডিএনএ
- এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান ৩ দিনের রিমান্ডে
- কেউ নির্বাচন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে করতে হবে: সাখাওয়াত হোসেন
- রাশিয়ার রাসায়নিক প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান বোমা হামলায় নিহত
- গুমের ঘটনায় ভারতের সম্পৃক্ততা খুঁজে পেয়েছে কমিশন
- বাড়ছে শীত বাড়ছে শিশুদের ঠাণ্ডাজনিত রোগ
- মাওলানা সাদের অনুসারী মোয়াজ বিন নুর গ্রেপ্তার
- গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে সম্মিলিত পদক্ষেপের আহ্বান ড. ইউনূসের
- আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে অশ্বিন
- নিয়ন্ত্রণে আসেনি রেস্টুরেন্টের আগুন, ৬ জনকে উদ্ধার
- মোদির বিতর্কিত পোস্ট : মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরল সরকার