অর্থ সঙ্কটে এমডিজি, কথা রাখেনি দাতারা

জোসনা জামান, দ্য রিপোর্ট : সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০১৫ সালে। কিন্তু অর্থ সঙ্কটে অধিকাংশ লক্ষ্যই নির্দিষ্ট সময়ে পূরণ হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীরা তাদের দেওয়া কথা না রাখায় এমনটি হচ্ছে। আগামী দুই বছরে অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা পাওয়া না গেলে আর্ন্তজাতিকভাবে গৃহীত এ কর্মসূচির অনেকটাই ব্যর্থ হবে বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশন।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (জিইডি) ড. শামসুল আলম রবিবার দ্য রিপোর্টকে বলেন, এমডিজির অনেক লক্ষ্যই পূরণ হবে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে অর্থ সঙ্কট। কেননা এটি বাস্তবায়নে দাতারা যে পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা ছিল তা তারা দেয়নি। ছোট ছোট কয়েকটি দেশ (যেমন নরওয়ে ও ডেনমার্ক) তাদের প্রতিশ্রুতি রাখলেও বড় বড় দেশগুলো কথা রাখছে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এমডিজির বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি জানান, যেসব ক্ষেত্রে সহায়তা পাওয়া গেছে সেগুলোতে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। কাজেই বলা যায় সরকারের আন্তরিকতার কোন অভাব নেই এবং ছিলও না। তার উদাহরণও দিয়েছি আমরা। অর্থায়নের বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে কোন নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এমডিজিতে অর্থায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ বিষয়ে আলাদা করে নেগোসিয়েশনের প্রয়োজন হয় না।
সূত্র জানায়, এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবছর ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক সহায়তা প্রয়োজন। তবে বিভিন্ন দাতা দেশ ও উন্নয়ন সংস্থার ছাড় করা বৈদেশিক সহায়তা মাত্র দেড় শ’ কোটি ডলারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। এ অবস্থায় বৈদেশিক সহায়তা না বাড়ালে এমডিজির লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে পড়বে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্র জানায়, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সূচি অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে এমডিজি বাস্তবায়নের সময়সীমা শেষ হতে যাচ্ছে। অবশ্য এর আগেই নয়টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে ফেলেছে বাংলাদেশ। ১০টি সূচকে অর্জন লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি। বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তা অর্জন সম্ভব। এ ছাড়া ১৫টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এখনো হুমকির মুখে রয়েছে।
যেসব খাতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য শতভাগ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এমডিজিতে। ৯০ দশকে কর্মসংস্থান ছিল ৪৮ দশমিক ৫০ শতাংশ লোকের। এ পরিস্থিতির খুব বেশি উন্নতি হয়নি। বর্তমানে ১৫ বয়সী বা এর বেশি বয়সী জনসংখ্যার ৫৯ শতাংশের কর্মসংস্থান রয়েছে।
কৃষিবহির্ভূত কর্মসংস্থানে নারীর অংশীদারিত্বও বাড়েনি প্রত্যাশিত হারে। ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে কৃষিবহির্ভূত ক্ষেত্রে বেতনভূক্ত কর্মজীবি নারীর অংশগ্রহণ ছিল ১৯ দশমিক ১০ শতাংশ। ২০১১ সালে তা মাত্র ১৯ দশমিক ৮৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। অথচ কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।
উচ্চশিক্ষায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো হতাশাজনক। এ ক্ষেত্রে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও বর্তমানে প্রতি ১০০ ছাত্রের বিপরীতে উচ্চশিক্ষায় ছাত্রী রয়েছেন ৬৬ জন। অবশ্য এমডিজির ভিত্তিবছরে এর হার ছিল ৩৭ জন। বয়স্ক শিক্ষায় প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ হলেও তা থেকে সুফল আসেনি। এমডিজির ভিত্তিবছরে বয়ষ্ক শিক্ষার হার ছিল ৩৭ দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে তা ৫৯ দশমিক ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে এ লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়।
দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমে আসলেও ন্যূনতম খাবার গ্রহণে সক্ষম ব্যক্তির সংখ্য কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় শক্তি অর্জনে প্রতিদিন ন্যূনতম ২১২২ কিলোক্যালরি খাবার প্রয়োজন। ২০১৫ সালের মধ্যে এ পরিমাণ খাবার কিনতে অক্ষম মানুষের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এমডিজির ভিত্তিবছরে এর মাত্রা ছিল ৪৮ শতাংশ। গত কয়েক বছরে তা ৪০ শতাংশে নেমেছে।
অন্যদিকে বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতো। ২০১১ সালে তা সাড়ে ৩১ শতাংশে নেমে এসেছে। এ সময়ে প্রতিবছর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ হারে। মাথাপিছু গড় আয় বাড়ার পাশাপাশি সাম্প্রতিক জীবনমানের উন্নয়ন হয়েছে ব্যাপকহারে। প্রাথমিক শিক্ষায় শিশুদের ভর্তির হার প্রায় শতভাগে উন্নীত হয়েছে। এ সময়ে শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হারও কমেছে। এককথায় সাম্প্রতিক দেশের অর্থনীতি ও মানবউন্নয়ন খাতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে কাজ করায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জন বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে জানা যায়, ১৯৯০ সালে দেশের ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করতো। ২০১০ সালে তা ৩১ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে আসে। ২০১৫ সালের মধ্যে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২৯ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
গত কয়েকবছরে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্যখাতে। পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার ৩৬ শতাংশে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল ৬৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের মধ্যে শিশু অপুষ্টির হার ৩৩ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব কিছু নয় বলে মনে করে জিইডি।
প্রতি হাজারে এক বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার ২০১১ সালে ৩৫ জনে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল প্রতি হাজারে ৯২ জন। ২০১৫ সালে এ সংখ্যা ৩১-এ নেমে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার ছিল প্রতি হাজারে ১৪৬। বর্তমানে তা ৪৪-৪৮। কমেছে প্রসূতি মৃত্যুর হারও। প্রতি লাখে প্রসূতি মৃত্যুর হার ৫৭৪ জন থেকে ১৯৪ জনে নেমে এসেছে। ১৪৩-এ নামিয়ে আনার লক্ষমাত্রা অর্জনের পথে রয়েছে।
এক বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়ার হার ১৯৯০ সালে ছিল ৫৪ শতাংশ। বর্তমানে তা সাড়ে ৮৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যে শতভাগ হবে বলে মনে করছে সরকার। এমডিজির ভিত্তিবছরে গর্ভনিরোধক ব্যবহারের প্রবণতা ছিল ৩৯ দশমিক ৭ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ে এ হার ৬১.২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া ব্যবহারের হার ৭২ শতাংশে উন্নীত হবে বলেও মনে করছে সরকার।
একইভাবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় উন্নতি হয়েছে শিক্ষা খাতেও (প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে)। প্রাথমিক স্কুলে শিশু ভর্তির হার শতভাগের কাছাকাছি। স্কুলসমূহে ছেলে ও মেয়ে ভর্তির অনুপাতও প্রায় সমান। জিইডি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৯০ দশকে শিশু ভর্তির হার ছিল ৬০ দশমিক ৫০ শতাংশ। কয়েক বছরে তা ৯৮ দশমিক ৭০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যেই শতভাগ শিশুর স্কুল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বলে জানিয়েছে জিইডি।
বেড়েছে স্কুলে মেয়ে শিশু ভর্তির হার। ১৯৯০ সালে ১০০ ছেলে শিশুর বিপরীতে ছিল ৮৩ মেয়ে শিশু। এমডিজিতে বিদ্যালয়ে ছেলে ও মেয়ে শিশু অন্তর্ভুক্তির হারে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। ২০১১ সালেই এ লক্ষ্য অর্জন হয়েছে। অন্যদিকে মাধ্যমিক শিক্ষায় ১০০ ছেলে শিক্ষার্থীর বিপরীতে মেয়ে শিশুর সংখ্যা ছিল ৮৩। ২০১১ সালে তা ১১৩ তে উন্নীত হয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালের জাতিসংঘ বিশ্ব সম্মেলনের উপর ভিত্তি করে ২০০০ সালে জাতিসংঘ সহস্র্রাব্দ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়। ১৮৯টি দেশ এ ঘোষণা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বিশ্বব্যাপী এমডিজি বাস্তবায়নের দায়িত্বে রয়েছে। বাংলাদেশে এ বিষয়টি দেখভাল করছে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। এমডিজি’র আটটি মূল লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ২১টি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রাসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে মোট ৬০টি সূচক নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০০৫ সাল থেকে জিইডি এ সূচকের উপর ভিত্তি করে পর্যালোচনা করে আসছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে সর্বশেষ সূচক প্রকাশ করা হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেজে/নূরু/জেএম/ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- ঢাকার অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনে ঈদ হস্তশিল্প মেলা শুরু
- "এনআইডি সেবা ইসিতে থাকা উচিত, সরকারকে লিখিতভাবে মতামত জানানো হবে"
- তিন দশকের রেকর্ড দাবানলে পুড়ছে জাপান
- পুঁজিবাজারে সূচকের ধারাবাহিক পতন
- "ভালো আছেন খালেদা জিয়া, সম্মতি পেলে ফিরবেন দেশে"
- সঠিক নীতির চর্চা শুরু হলে আইএমএফ’র ঋণের প্রয়োজন হবে না: গভর্নর
- মেট্রোরেলে যাত্রীদের নিরাপত্তায় থাকবে পুলিশ
- "বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আ.লীগের রাজনৈতিক ফয়সালা করতে হবে"
- কেউ যেন আইন নিজের হাতে তুলে না নেয়: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটার আদেশ বিতর্কের মুখে বাতিল
- "উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের হার ৬৮.১৬ শতাংশ"
- তবু সিমন্স-সালাউদ্দিনে খুশি বিসিবি, পাচ্ছেন নতুন চুক্তি
- ইউক্রেনে সেনা সহায়তা বন্ধের চিন্তা ট্রাম্পের
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা লিটার
- শহিদের রক্তের সঙ্গে কেউ বেইমানি করবেন না: জামায়াত আমির
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়ে এনসিপির সাংগঠনিক কার্যক্রম শুরু
- অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি মির্জা ফখরুল
- সম্ভবত ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন, ইইউ প্রতিনিধিকে ড. ইউনূস
- ১৩৩ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান গ্রেপ্তার
- প্রাথমিকের সাড়ে ৬ হাজার শিক্ষকের নিয়োগ-পদায়নের তারিখ ঘোষণা
- পুঁজিবাজারে সূচকের পতন, কমেছে লেনদেন
- রমজান উপলক্ষ্যে আমিরাতে ১০ হাজার পণ্যে ৫০ শতাংশের বেশি ছাড়
- আইপিএলে একগাদা নতুন বিধিনিষেধ জারি
- কালবৈশাখীর আভাস, রমজানে গরম নিয়ে দুঃসংবাদ
- দেশের ইতিহাসে রেকর্ড রেমিট্যান্স এলো ফেব্রুয়ারিতে
- বাইরে কেউ সিগারেট খাবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- স্কুল ভর্তিতে ৫ শতাংশ কোটা পাবেন অভ্যুত্থানে আহত-নিহতদের সন্তান
- সারা বিশ্বের সঙ্গে রোজা পালনের চিন্তা করার অনুরোধ তারেক রহমানের
- জাতীয় নির্বাচনে সব দলের সমান সুযোগ চায় জাতিসংঘ
- স্বৈরশাসক হাসিনার নৃশংসতা নথিভুক্তির ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচক-লেনদেন বেড়েছে
- সাবেকদের টুর্নামেন্টে সাকিব, খেলবেন তামিমের বিপক্ষে
- ট্রাম্প-জেলেনস্কির তীব্র বাগবিতণ্ডা, হলো না চুক্তি
- "ভারতীয়রা সীমান্ত আইন না মানলে কঠোর হবে বিজিবি"
- ভোট কারচুপির সাথে জড়িত ইউএনওদেরও বিচার করতে হবে: ফারুক
- চকরিয়ার ওসিকে প্রত্যাহারের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার
- "দুর্নীতিগ্রস্ত ও দুর্বৃত্তদের নিষিদ্ধ করা গেলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব"
- "মার্চেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার প্রতিবেদন, এক-দেড় মাসের মধ্যে বিচারকাজ"
- ছাড় নেই সন্ত্রাসীদের, ‘অলআউট অ্যাকশনে’ যাচ্ছে ডিবি
- নেইমার যখন মেসির কোচ!
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহর খেলা নিয়ে শঙ্কা
- সবার আগে রমজান শুরুর ঘোষণা দিল যে দেশ
- ২০১৩ সাল ছিল আওয়ামী লীগের হত্যার মহোৎসব: প্রেস সচিব
- এত বড় দায়িত্বের আমানতকে যেন খেয়ানত না করি: সারজিস
- ক্ষমতায় কে যাবে, তা ভারত নয় নির্ধারণ করবে বাংলাদেশ: হাসনাত
- স্মরণকালের বড় জানাজার সাক্ষী হলো চট্টগ্রাম
- নতুন দল, নাহিদ-আখতারকে নিয়ে আসিফ নজরুলের পোস্ট
- নাহিদকে আহ্বায়ক করে আত্মপ্রকাশ করলো ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’
- রমজানের আগে পণ্যের দাম স্থিতিশীল, সংকট ভোজ্য তেলের
- জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিতে হবে: গোলাম পরওয়ার
- ১৪০১ জন ‘জুলাই যোদ্ধা’র তালিকার গেজেট প্রকাশ
- বিএনপির বর্ধিত সভায় ১০ সিদ্ধান্ত
- জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশ: দলে দলে যোগ দিচ্ছে ছাত্র-জনতা
- নতুন দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে গোলাম পরওয়ার-মান্না-সাকি
- ‘লক্ষ্য ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হওয়া’
- রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেনে নতুন সময়সূচি
- বিএনপির বর্ধিত সভা শুরু
- সিলেটে ভূমিকম্প অনুভূত
- ওয়াশিংটন যাচ্ছেন জেলেনস্কি, ট্রাম্প বললেন ন্যাটোতে জায়গা হবে না
- শেষ ওভারের নাটকীয়তায় ইংল্যান্ডকে বিদায় করল আফগানিস্তান
- আগে স্থানীয়, সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন: জামায়াত আমির
- গুঞ্জনের জবাবে সম্পদের হিসাব দিলেন নাহিদ
- ‘ছাত্রদল চাইলে গুপ্ত সংগঠনের অস্তিত্ব থাকবে না’
- আমন্ত্রিত না হলে নেতাকর্মীদের সভা এলাকায় না আসার অনুরোধ বিএনপির
- থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, অবহেলায় এসআই-কনস্টেবল বরখাস্ত
- গাজায় ৭ শতাধিক মৃতদেহ উদ্ধার, মিলছে না পরিচয়
- সরকার এ বছরের শেষের দিকে নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
- এবার তুরস্কে বৈঠকে বসছে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে পুঁজিবাজারকে ধারণ করবে: আমির খসরু
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহকে ওয়ানডে দলে চান না পাকিস্তানি তারকা
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গবেষণায় গুরুত্ব দিন: উপদেষ্টা
- উত্তেজনা-হাতাহাতির মধ্যে নতুন ছাত্র সংগঠনের আবির্ভাব
- ‘দাড়ি-টুপি দেখলেই জঙ্গি নাটক সাজাতো’
- গাজায় ৭ শতাধিক মৃতদেহ উদ্ধার, মিলছে না পরিচয়
- সরকার এ বছরের শেষের দিকে নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
- থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, অবহেলায় এসআই-কনস্টেবল বরখাস্ত
- ১৩ মার্চ ঢাকায় আসছেন জাতিসংঘ মহাসচিব
- আমন্ত্রিত না হলে নেতাকর্মীদের সভা এলাকায় না আসার অনুরোধ বিএনপির
- গুঞ্জনের জবাবে সম্পদের হিসাব দিলেন নাহিদ
- নতুন তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম
- জাতীয় নির্বাচনে সব দলের সমান সুযোগ চায় জাতিসংঘ
- বাইরে কেউ সিগারেট খাবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- ট্রাম্প-জেলেনস্কির তীব্র বাগবিতণ্ডা, হলো না চুক্তি
- আগে স্থানীয়, সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন: জামায়াত আমির
- কসবা সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
- বিএনপির বর্ধিত সভা শুরু
- সিলেটে ভূমিকম্প অনুভূত
- জুলাইয়ে বিক্ষোভকারীদের খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করা হয়: জাতিসংঘ
- বিএনপি ক্ষমতায় গেলে পুঁজিবাজারকে ধারণ করবে: আমির খসরু
- এবার তুরস্কে বৈঠকে বসছে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র
- মুশফিক-মাহমুদউল্লাহকে ওয়ানডে দলে চান না পাকিস্তানি তারকা
- সবার আগে রমজান শুরুর ঘোষণা দিল যে দেশ
- আইন নিজের হাতে তুলে নেবেন না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- উত্তেজনা-হাতাহাতির মধ্যে নতুন ছাত্র সংগঠনের আবির্ভাব
- রমজানে পুঁজিবাজারের লেনদেনে নতুন সময়সূচি
- জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় গবেষণায় গুরুত্ব দিন: উপদেষ্টা
- ‘ছাত্রদল চাইলে গুপ্ত সংগঠনের অস্তিত্ব থাকবে না’
- নাহিদকে আহ্বায়ক করে আত্মপ্রকাশ করলো ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর
