অর্থ সঙ্কটে এমডিজি, কথা রাখেনি দাতারা
জোসনা জামান, দ্য রিপোর্ট : সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০১৫ সালে। কিন্তু অর্থ সঙ্কটে অধিকাংশ লক্ষ্যই নির্দিষ্ট সময়ে পূরণ হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীরা তাদের দেওয়া কথা না রাখায় এমনটি হচ্ছে। আগামী দুই বছরে অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা পাওয়া না গেলে আর্ন্তজাতিকভাবে গৃহীত এ কর্মসূচির অনেকটাই ব্যর্থ হবে বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশন।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (জিইডি) ড. শামসুল আলম রবিবার দ্য রিপোর্টকে বলেন, এমডিজির অনেক লক্ষ্যই পূরণ হবে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে অর্থ সঙ্কট। কেননা এটি বাস্তবায়নে দাতারা যে পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা ছিল তা তারা দেয়নি। ছোট ছোট কয়েকটি দেশ (যেমন নরওয়ে ও ডেনমার্ক) তাদের প্রতিশ্রুতি রাখলেও বড় বড় দেশগুলো কথা রাখছে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এমডিজির বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি জানান, যেসব ক্ষেত্রে সহায়তা পাওয়া গেছে সেগুলোতে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। কাজেই বলা যায় সরকারের আন্তরিকতার কোন অভাব নেই এবং ছিলও না। তার উদাহরণও দিয়েছি আমরা। অর্থায়নের বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে কোন নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এমডিজিতে অর্থায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ বিষয়ে আলাদা করে নেগোসিয়েশনের প্রয়োজন হয় না।
সূত্র জানায়, এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবছর ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক সহায়তা প্রয়োজন। তবে বিভিন্ন দাতা দেশ ও উন্নয়ন সংস্থার ছাড় করা বৈদেশিক সহায়তা মাত্র দেড় শ’ কোটি ডলারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। এ অবস্থায় বৈদেশিক সহায়তা না বাড়ালে এমডিজির লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে পড়বে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্র জানায়, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সূচি অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে এমডিজি বাস্তবায়নের সময়সীমা শেষ হতে যাচ্ছে। অবশ্য এর আগেই নয়টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে ফেলেছে বাংলাদেশ। ১০টি সূচকে অর্জন লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি। বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তা অর্জন সম্ভব। এ ছাড়া ১৫টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এখনো হুমকির মুখে রয়েছে।
যেসব খাতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য শতভাগ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এমডিজিতে। ৯০ দশকে কর্মসংস্থান ছিল ৪৮ দশমিক ৫০ শতাংশ লোকের। এ পরিস্থিতির খুব বেশি উন্নতি হয়নি। বর্তমানে ১৫ বয়সী বা এর বেশি বয়সী জনসংখ্যার ৫৯ শতাংশের কর্মসংস্থান রয়েছে।
কৃষিবহির্ভূত কর্মসংস্থানে নারীর অংশীদারিত্বও বাড়েনি প্রত্যাশিত হারে। ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে কৃষিবহির্ভূত ক্ষেত্রে বেতনভূক্ত কর্মজীবি নারীর অংশগ্রহণ ছিল ১৯ দশমিক ১০ শতাংশ। ২০১১ সালে তা মাত্র ১৯ দশমিক ৮৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। অথচ কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।
উচ্চশিক্ষায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো হতাশাজনক। এ ক্ষেত্রে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও বর্তমানে প্রতি ১০০ ছাত্রের বিপরীতে উচ্চশিক্ষায় ছাত্রী রয়েছেন ৬৬ জন। অবশ্য এমডিজির ভিত্তিবছরে এর হার ছিল ৩৭ জন। বয়স্ক শিক্ষায় প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ হলেও তা থেকে সুফল আসেনি। এমডিজির ভিত্তিবছরে বয়ষ্ক শিক্ষার হার ছিল ৩৭ দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে তা ৫৯ দশমিক ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে এ লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়।
দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমে আসলেও ন্যূনতম খাবার গ্রহণে সক্ষম ব্যক্তির সংখ্য কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় শক্তি অর্জনে প্রতিদিন ন্যূনতম ২১২২ কিলোক্যালরি খাবার প্রয়োজন। ২০১৫ সালের মধ্যে এ পরিমাণ খাবার কিনতে অক্ষম মানুষের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এমডিজির ভিত্তিবছরে এর মাত্রা ছিল ৪৮ শতাংশ। গত কয়েক বছরে তা ৪০ শতাংশে নেমেছে।
অন্যদিকে বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতো। ২০১১ সালে তা সাড়ে ৩১ শতাংশে নেমে এসেছে। এ সময়ে প্রতিবছর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ হারে। মাথাপিছু গড় আয় বাড়ার পাশাপাশি সাম্প্রতিক জীবনমানের উন্নয়ন হয়েছে ব্যাপকহারে। প্রাথমিক শিক্ষায় শিশুদের ভর্তির হার প্রায় শতভাগে উন্নীত হয়েছে। এ সময়ে শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হারও কমেছে। এককথায় সাম্প্রতিক দেশের অর্থনীতি ও মানবউন্নয়ন খাতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে কাজ করায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জন বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে জানা যায়, ১৯৯০ সালে দেশের ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করতো। ২০১০ সালে তা ৩১ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে আসে। ২০১৫ সালের মধ্যে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২৯ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
গত কয়েকবছরে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্যখাতে। পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার ৩৬ শতাংশে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল ৬৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের মধ্যে শিশু অপুষ্টির হার ৩৩ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব কিছু নয় বলে মনে করে জিইডি।
প্রতি হাজারে এক বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার ২০১১ সালে ৩৫ জনে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল প্রতি হাজারে ৯২ জন। ২০১৫ সালে এ সংখ্যা ৩১-এ নেমে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার ছিল প্রতি হাজারে ১৪৬। বর্তমানে তা ৪৪-৪৮। কমেছে প্রসূতি মৃত্যুর হারও। প্রতি লাখে প্রসূতি মৃত্যুর হার ৫৭৪ জন থেকে ১৯৪ জনে নেমে এসেছে। ১৪৩-এ নামিয়ে আনার লক্ষমাত্রা অর্জনের পথে রয়েছে।
এক বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়ার হার ১৯৯০ সালে ছিল ৫৪ শতাংশ। বর্তমানে তা সাড়ে ৮৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যে শতভাগ হবে বলে মনে করছে সরকার। এমডিজির ভিত্তিবছরে গর্ভনিরোধক ব্যবহারের প্রবণতা ছিল ৩৯ দশমিক ৭ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ে এ হার ৬১.২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া ব্যবহারের হার ৭২ শতাংশে উন্নীত হবে বলেও মনে করছে সরকার।
একইভাবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় উন্নতি হয়েছে শিক্ষা খাতেও (প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে)। প্রাথমিক স্কুলে শিশু ভর্তির হার শতভাগের কাছাকাছি। স্কুলসমূহে ছেলে ও মেয়ে ভর্তির অনুপাতও প্রায় সমান। জিইডি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৯০ দশকে শিশু ভর্তির হার ছিল ৬০ দশমিক ৫০ শতাংশ। কয়েক বছরে তা ৯৮ দশমিক ৭০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যেই শতভাগ শিশুর স্কুল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বলে জানিয়েছে জিইডি।
বেড়েছে স্কুলে মেয়ে শিশু ভর্তির হার। ১৯৯০ সালে ১০০ ছেলে শিশুর বিপরীতে ছিল ৮৩ মেয়ে শিশু। এমডিজিতে বিদ্যালয়ে ছেলে ও মেয়ে শিশু অন্তর্ভুক্তির হারে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। ২০১১ সালেই এ লক্ষ্য অর্জন হয়েছে। অন্যদিকে মাধ্যমিক শিক্ষায় ১০০ ছেলে শিক্ষার্থীর বিপরীতে মেয়ে শিশুর সংখ্যা ছিল ৮৩। ২০১১ সালে তা ১১৩ তে উন্নীত হয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালের জাতিসংঘ বিশ্ব সম্মেলনের উপর ভিত্তি করে ২০০০ সালে জাতিসংঘ সহস্র্রাব্দ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়। ১৮৯টি দেশ এ ঘোষণা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বিশ্বব্যাপী এমডিজি বাস্তবায়নের দায়িত্বে রয়েছে। বাংলাদেশে এ বিষয়টি দেখভাল করছে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। এমডিজি’র আটটি মূল লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ২১টি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রাসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে মোট ৬০টি সূচক নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০০৫ সাল থেকে জিইডি এ সূচকের উপর ভিত্তি করে পর্যালোচনা করে আসছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে সর্বশেষ সূচক প্রকাশ করা হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেজে/নূরু/জেএম/ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:
- ওয়ালটন-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসবের পুরস্কার বিতরণ
- গায়ানার স্কোয়াডে যোগ দিলেন সাকিব
- অ্যান্টিগায় প্রথম দিনে বাংলাদেশের প্রাপ্তি ৫ উইকেট
- শব্দের চেয়ে দ্রুতগতির ক্ষেপণাস্ত্র প্রস্তত আছে: পুতিন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ২১ হাজার ৮৫৯ কোটি টাকা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহিদদের স্মরণসভা করার নির্দেশ
- না ভোট ফিরিয়ে আনাসহ বেশ কয়েকটি সুপারিশ করেছে নির্বাচন সংস্কার কমিশন
- ক্ষমা চাওয়ার কথা বললেও সুযোগ পেলে গলা চেপে ধরবে আ.লীগ: রিজভী
- খুনি হাসিনার পুনর্বাসনকারীরাও ফ্যাসিস্টের দোসর: সারজিস
- গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- অক্টোবরে সড়কে ঝরেছে ৪৭৫ প্রাণ
- ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাই : জামায়াত আমির
- জ্বালানি তেলের দাম লিটারে ১০-১৫ টাকা কমানো সম্ভব
- গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
- গণঅভ্যুত্থানের ছাপ রেখে শুরু হচ্ছে ঘরোয়া ফুটবল
- আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
- খেজুরের আমদানি শুল্ক কমল, থাকছে না অগ্রিম করও
- ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা: শুনানি শেষ, রায় যেকোনো দিন
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী কমিটির আকার বাড়ল
- রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানদের সাক্ষাৎ
- খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : ফখরুল
- বিচারের পর আওয়ামী লীগকে নির্বাচন করতে দেওয়া হবে : ড. ইউনূস
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- "সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আনতে পেরে আমরা গর্বিত"
- এদের রক্ত ও ত্যাগের সঙ্গে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- থানায় মামলা দিতে গিয়ে শাহজাহান ওমর গ্রেফতার
- প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ পেলেন এ এম এম নাসির উদ্দীন
- ডিএসইর পরিচালক নাহিদ হোসেন ওএসডি
- ম্যাচ শেষের আগেই মাঠ ছাড়ল কসোভো, রোমানিয়াকে জয়ী ঘোষণা
- ২০২৫ সালে ভারতের কেরালায় খেলবে আর্জেন্টিনা
- পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে
- বিদায় বেলায় ঢাকায় আসছে বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
- হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- সশস্ত্র বাহিনী দিবস: শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
- রাজধানীর পয়েন্টে পয়েন্টে অবরোধ অটোরিকশাচালকদের, যান চলাচল বন্ধ
- এবার শুনানিতে উঠছে জামায়াত নিবন্ধনের আপিল
- "বিচারের শুদ্ধতা রক্ষার জন্য রাজনৈতিক দলের বিচার ট্রাইব্যুনালে নয়"
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- ইউক্রেনে মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
- সাত কলেজকে স্বতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হবে: শিক্ষা উপদেষ্টা
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- ফ্যাসিস্টের মতো কারও ভয়েস কেড়ে নেওয়া হবে না: প্রেস সচিব
- মুজিববর্ষ উদযাপনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের খরচ ১২৬১ কোটি
- নির্বাচনে হস্তক্ষেপ রুখে দেওয়ার বিধান চায় ইসি
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
- আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল অধ্যাদেশের খসড়ার অনুমোদন
- সাউথইস্ট ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যানকে ১২ কোটি টাকা জরিমানা
- আমাকে দেশনায়ক-রাষ্ট্রনায়ক বলবেন না: তারেক রহমান
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- দূষণ ধুয়ে ফেলতে দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টির আবেদন
- সমন্বিত হিসাবে ঘাটতি: দুই ব্রোকারেজ হাউজকে জরিমানা
- আন্তর্জাতিক মাস্টারের খেতাব পেলেন নীড়
- খেলাপিদের ঘটিবাটি বিক্রি করে অর্থ আদায় করতে হবে: অর্থ উপদেষ্টা
- খালেদা জিয়ার কাছে পৌঁছাল সশস্ত্র বাহিনী দিবসের আমন্ত্রণপত্র
- বিএনপির ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশ কিন্তু সফল হয়নি: হাসনাত
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০
- সরকার বিভিন্ন দেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পৃক্ততা বাড়াতে চায়: বাণিজ্য উপদেষ্টা
- আ. লীগের সঙ্গে কোনো সমঝোতা নেই: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- সন্দেহটা কোথায়, অন্তর্বর্তী সরকারকে প্রশ্ন ফখরুলের
- টাঙ্গাইলে বাস-পিকআপভ্যান সংঘর্ষে চারজন নিহত
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- শহিদ আবু সাঈদ হত্যা মামলায় বেরোবির সাবেক প্রক্টর গ্রেফতার
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের সাথে হজ এজেন্সি প্রতিনিধিদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংকের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- ইউক্রেনকে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালানোর অনুমতি দিলেন বাইডেন
- দুই হাজার মানুষ শুধু নির্বাচনের জন্য জীবন দেননি: সারজিস
- সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৮ দিনের রিমান্ডে
- ‘অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ চার বছরের কম হওয়া উচিত’
- আ.লীগের প্রসঙ্গ তুললেন ভারতীয় সাংবাদিক, জবাবে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
- পাকিস্তান থেকে ২৯৭ টিইইউএস কনটেইনারে যেসব পণ্য এলো
- সাগর দ্বীপ সেন্টমার্টিনের পর্যটন আশা-নিরাশার দোলাচলে
- ইসলামী ব্যাংকে পল্লী উন্নয়ন প্রকল্প কর্মকর্তাদের কর্মশালা অনুষ্ঠিত
- ১৩ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে কারাগারে রাখার নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
- অন্তর্বর্তী সরকারকে ‘একটু’ সময় দিতে বললেন ফখরুল
- সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া
- এস আলমের ঋণ জালিয়াতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৩ কর্মকর্তাকে তলব
- সাংবাদিক কামাল আহমেদকে প্রধান করে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন
- হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া নিয়ে ভারতকে হুঁশিয়ারি ড. ইউনূসের
- তৃতীয়বারের মত সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করলো ওয়ালটন
- শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে এক মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ
- হাসিনার জন্য আরেকটি তাজমহল বানান: ভারতকে রিজভী
- অন্তবর্তীকালীন সরকার ও একটি বৈশ্বিক বিশ্লেষণ
- তৃতীয়বারের মতো ‘সাফা গোল্ড অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন
- ভারতীয় মাওলানা সাদকে ছাড়া ইজতেমা হতে দেবে না তার অনুসারীরা
- সাবেক মন্ত্রীসহ ১৩ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হলো
- রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি ৩৩ শতাংশের বেশি
- শেখ হাসিনা নিজেকে প্রধানমন্ত্রী ভাবলেও বাস্তবতা ভিন্ন
- বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন
- আমরা এক পরিবার, কেউ কারো শত্রু হবো না: প্রধান উপদেষ্টা
- চলতি বছরে ৪৮২ শিশু হত্যা, নির্যাতিত ৫৮০