অর্থ সঙ্কটে এমডিজি, কথা রাখেনি দাতারা

জোসনা জামান, দ্য রিপোর্ট : সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (এমডিজি) মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০১৫ সালে। কিন্তু অর্থ সঙ্কটে অধিকাংশ লক্ষ্যই নির্দিষ্ট সময়ে পূরণ হচ্ছে না। উন্নয়ন সহযোগীরা তাদের দেওয়া কথা না রাখায় এমনটি হচ্ছে। আগামী দুই বছরে অতিরিক্ত আর্থিক সহায়তা পাওয়া না গেলে আর্ন্তজাতিকভাবে গৃহীত এ কর্মসূচির অনেকটাই ব্যর্থ হবে বলে মনে করছে পরিকল্পনা কমিশন।
এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সদস্য (জিইডি) ড. শামসুল আলম রবিবার দ্য রিপোর্টকে বলেন, এমডিজির অনেক লক্ষ্যই পূরণ হবে না। এর অন্যতম কারণ হচ্ছে অর্থ সঙ্কট। কেননা এটি বাস্তবায়নে দাতারা যে পরিমাণ আর্থিক সহায়তা দেওয়ার কথা ছিল তা তারা দেয়নি। ছোট ছোট কয়েকটি দেশ (যেমন নরওয়ে ও ডেনমার্ক) তাদের প্রতিশ্রুতি রাখলেও বড় বড় দেশগুলো কথা রাখছে না। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এমডিজির বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তিনি জানান, যেসব ক্ষেত্রে সহায়তা পাওয়া গেছে সেগুলোতে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে বাংলাদেশ। কাজেই বলা যায় সরকারের আন্তরিকতার কোন অভাব নেই এবং ছিলও না। তার উদাহরণও দিয়েছি আমরা। অর্থায়নের বিষয়ে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে কোন নেগোসিয়েশন করা হচ্ছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এমডিজিতে অর্থায়ন একটি চলমান প্রক্রিয়া। এ বিষয়ে আলাদা করে নেগোসিয়েশনের প্রয়োজন হয় না।
সূত্র জানায়, এমডিজির লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে প্রতিবছর ৩০০ থেকে ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার বৈদেশিক সহায়তা প্রয়োজন। তবে বিভিন্ন দাতা দেশ ও উন্নয়ন সংস্থার ছাড় করা বৈদেশিক সহায়তা মাত্র দেড় শ’ কোটি ডলারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে। এ অবস্থায় বৈদেশিক সহায়তা না বাড়ালে এমডিজির লক্ষ্য অর্জন কঠিন হয়ে পড়বে।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) সূত্র জানায়, জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সূচি অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে এমডিজি বাস্তবায়নের সময়সীমা শেষ হতে যাচ্ছে। অবশ্য এর আগেই নয়টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করে ফেলেছে বাংলাদেশ। ১০টি সূচকে অর্জন লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি। বর্তমান ধারা অব্যাহত থাকলে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই তা অর্জন সম্ভব। এ ছাড়া ১৫টি সূচকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন এখনো হুমকির মুখে রয়েছে।
যেসব খাতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন থেকে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি। ১৫ বছরের বেশি বয়সীদের জন্য শতভাগ কর্মসংস্থানের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এমডিজিতে। ৯০ দশকে কর্মসংস্থান ছিল ৪৮ দশমিক ৫০ শতাংশ লোকের। এ পরিস্থিতির খুব বেশি উন্নতি হয়নি। বর্তমানে ১৫ বয়সী বা এর বেশি বয়সী জনসংখ্যার ৫৯ শতাংশের কর্মসংস্থান রয়েছে।
কৃষিবহির্ভূত কর্মসংস্থানে নারীর অংশীদারিত্বও বাড়েনি প্রত্যাশিত হারে। ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে কৃষিবহির্ভূত ক্ষেত্রে বেতনভূক্ত কর্মজীবি নারীর অংশগ্রহণ ছিল ১৯ দশমিক ১০ শতাংশ। ২০১১ সালে তা মাত্র ১৯ দশমিক ৮৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। অথচ কর্মক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা ছিল।
উচ্চশিক্ষায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো হতাশাজনক। এ ক্ষেত্রে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও বর্তমানে প্রতি ১০০ ছাত্রের বিপরীতে উচ্চশিক্ষায় ছাত্রী রয়েছেন ৬৬ জন। অবশ্য এমডিজির ভিত্তিবছরে এর হার ছিল ৩৭ জন। বয়স্ক শিক্ষায় প্রচুর অর্থ বিনিয়োগ হলেও তা থেকে সুফল আসেনি। এমডিজির ভিত্তিবছরে বয়ষ্ক শিক্ষার হার ছিল ৩৭ দশমিক ২০ শতাংশ। বর্তমানে তা ৫৯ দশমিক ৮২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ে এ লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব নয়।
দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমে আসলেও ন্যূনতম খাবার গ্রহণে সক্ষম ব্যক্তির সংখ্য কমিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ। প্রয়োজনীয় শক্তি অর্জনে প্রতিদিন ন্যূনতম ২১২২ কিলোক্যালরি খাবার প্রয়োজন। ২০১৫ সালের মধ্যে এ পরিমাণ খাবার কিনতে অক্ষম মানুষের সংখ্যা ১৯ দশমিক ৫০ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এমডিজির ভিত্তিবছরে এর মাত্রা ছিল ৪৮ শতাংশ। গত কয়েক বছরে তা ৪০ শতাংশে নেমেছে।
অন্যদিকে বেশ কিছু ক্ষেত্রে সাফল্য দেখিয়েছে বাংলাদেশ। সেগুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে, ভিত্তিবছর ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করতো। ২০১১ সালে তা সাড়ে ৩১ শতাংশে নেমে এসেছে। এ সময়ে প্রতিবছর দরিদ্র মানুষের সংখ্যা কমেছে ২ দশমিক ৪৬ শতাংশ হারে। মাথাপিছু গড় আয় বাড়ার পাশাপাশি সাম্প্রতিক জীবনমানের উন্নয়ন হয়েছে ব্যাপকহারে। প্রাথমিক শিক্ষায় শিশুদের ভর্তির হার প্রায় শতভাগে উন্নীত হয়েছে। এ সময়ে শিশু ও প্রসূতি মৃত্যুর হারও কমেছে। এককথায় সাম্প্রতিক দেশের অর্থনীতি ও মানবউন্নয়ন খাতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা সামনে রেখে কাজ করায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে অর্জন বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের (জিইডি) সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে জানা যায়, ১৯৯০ সালে দেশের ৫৬ দশমিক ৭০ শতাংশ লোক দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করতো। ২০১০ সালে তা ৩১ দশমিক ৫০ শতাংশে নেমে আসে। ২০১৫ সালের মধ্যে দরিদ্র মানুষের সংখ্যা ২৯ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হবে।
গত কয়েকবছরে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে স্বাস্থ্যখাতে। পাঁচ বছর বয়সী শিশুদের মধ্যে অপুষ্টির হার ৩৬ শতাংশে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল ৬৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের মধ্যে শিশু অপুষ্টির হার ৩৩ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন অসম্ভব কিছু নয় বলে মনে করে জিইডি।
প্রতি হাজারে এক বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর হার ২০১১ সালে ৩৫ জনে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালে এর হার ছিল প্রতি হাজারে ৯২ জন। ২০১৫ সালে এ সংখ্যা ৩১-এ নেমে আনার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুর মৃত্যুহার ছিল প্রতি হাজারে ১৪৬। বর্তমানে তা ৪৪-৪৮। কমেছে প্রসূতি মৃত্যুর হারও। প্রতি লাখে প্রসূতি মৃত্যুর হার ৫৭৪ জন থেকে ১৯৪ জনে নেমে এসেছে। ১৪৩-এ নামিয়ে আনার লক্ষমাত্রা অর্জনের পথে রয়েছে।
এক বছরের কম বয়সী শিশুদের টিকা দেওয়ার হার ১৯৯০ সালে ছিল ৫৪ শতাংশ। বর্তমানে তা সাড়ে ৮৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যে শতভাগ হবে বলে মনে করছে সরকার। এমডিজির ভিত্তিবছরে গর্ভনিরোধক ব্যবহারের প্রবণতা ছিল ৩৯ দশমিক ৭ শতাংশ। সাম্প্রতিক সময়ে এ হার ৬১.২ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জন্মনিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া ব্যবহারের হার ৭২ শতাংশে উন্নীত হবে বলেও মনে করছে সরকার।
একইভাবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বড় উন্নতি হয়েছে শিক্ষা খাতেও (প্রাথমিক ও মাধ্যমিকে)। প্রাথমিক স্কুলে শিশু ভর্তির হার শতভাগের কাছাকাছি। স্কুলসমূহে ছেলে ও মেয়ে ভর্তির অনুপাতও প্রায় সমান। জিইডি’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৯০ দশকে শিশু ভর্তির হার ছিল ৬০ দশমিক ৫০ শতাংশ। কয়েক বছরে তা ৯৮ দশমিক ৭০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। ২০১৫ সালের মধ্যেই শতভাগ শিশুর স্কুল অন্তর্ভুক্তির লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে বলে জানিয়েছে জিইডি।
বেড়েছে স্কুলে মেয়ে শিশু ভর্তির হার। ১৯৯০ সালে ১০০ ছেলে শিশুর বিপরীতে ছিল ৮৩ মেয়ে শিশু। এমডিজিতে বিদ্যালয়ে ছেলে ও মেয়ে শিশু অন্তর্ভুক্তির হারে সমতা আনার লক্ষ্যমাত্রা ছিল। ২০১১ সালেই এ লক্ষ্য অর্জন হয়েছে। অন্যদিকে মাধ্যমিক শিক্ষায় ১০০ ছেলে শিক্ষার্থীর বিপরীতে মেয়ে শিশুর সংখ্যা ছিল ৮৩। ২০১১ সালে তা ১১৩ তে উন্নীত হয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৯৯০ সালের জাতিসংঘ বিশ্ব সম্মেলনের উপর ভিত্তি করে ২০০০ সালে জাতিসংঘ সহস্র্রাব্দ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়। ১৮৯টি দেশ এ ঘোষণা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেয়। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বিশ্বব্যাপী এমডিজি বাস্তবায়নের দায়িত্বে রয়েছে। বাংলাদেশে এ বিষয়টি দেখভাল করছে পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি)। এমডিজি’র আটটি মূল লক্ষ্যমাত্রার অধীনে ২১টি টার্গেট নির্ধারণ করা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রাসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা করতে মোট ৬০টি সূচক নির্ধারণ করা হয়েছে। ২০০৫ সাল থেকে জিইডি এ সূচকের উপর ভিত্তি করে পর্যালোচনা করে আসছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে সর্বশেষ সূচক প্রকাশ করা হয়েছে।
(দ্য রিপোর্ট/জেজে/নূরু/জেএম/ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩)
পাঠকের মতামত:

- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর
