দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : নির্বাচন কমিশনার শাহ নেওয়াজ বলেছেন, আইনী বাধ্যবাধকতা থাকায় ফেব্রুয়ারির শেষ দিকে ও মার্চের প্রথম সপ্তাহে আমাদেরকে আরেক দফায় উপজেলা নির্বাচন করতে হবে। এ জন্য চলতি সপ্তাহেই দ্বিতীয় দফায় আরও ১১৭টি উপজেলার তফসিল ঘোষণা করা হবে।

তিনি বলেন, আইন অনুযায়ী মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন করতে হয়। ইতোমধ্যে অনেকগুলো উপজেলার মেয়াদ শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে।

ক্রমান্বয়ে নির্বাচন করতে হবে উল্লেখ করে শাহ নেওয়াজ বলেন, মেয়াদ শেষ হওয়ার ভিত্তিতে ক্রমান্বয়ে আমাদেরকে ৩ বা ৪ দফায় নির্বাচন করতে হবে। ধারাবাহিক এ উপজেলা নির্বাচন আগামী মে মাসের মধ্যে শেষ হবে।

সহিংসতার বিষয়ে তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনে আমরা যে আশঙ্কা করেছি সে হিসেবে সহিংসতা হয়নি। আইন শৃংখলা জোরদার থাকায় স্থগিত আসনের নির্বাচনে কোনো সহিংসতা হয়নি। আইন শৃঙ্খলারক্ষাকারী বাহিনী ও ইন্টেলিজেন্স ফোর্সের সঙ্গে পরামর্শ করে আমরা উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। যাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়।

তিনি বলেন, নির্বাচন ধারাবাহিক করার পিছনে আইন শৃংখলা বাহিনী ও পরীক্ষার্থীদের ওপর চাপ কমানো একটি কারণ।

যশোরের দুই এমপির কারণ দর্শানো নোটিশ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুই প্রার্থী তাদের লিখিত জবাবে ব্যক্তিগতভাবে জবাব দেয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আগামী সপ্তাহে তাদের শুনানি হবে।

উপজেলা নির্বাচন নিচ্ছিদ্র নিরাপত্তার মাধ্যমে হবে বলেও জানান এ কমিশনার।

(দ্য রিপোর্ট /এমএস/এমডি/আরকে/জানুয়ারি ২০, ২০১৪)