দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : সারাদেশের ৯৮টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী ২৫ জানুয়ারি মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে ৯২ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬৫৮, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৬২৩ ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৩৫৬ প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।

প্রার্থীদের দাখিল করা মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই হবে ২৬ ও ২৭ জানুয়ারি এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩ ফেব্রুয়ারি।

সারাদেশে ৪৮৭ উপজেলা থাকলেও ভোটগ্রহণ হবে ছয় ধাপে। প্রথম দফায় ১০২ উপজেলায় নির্বাচন করার কথা থাকলেও রংপুরের চার উপজেলায় সীমানা বিরোধের কারণে প্রথম দফায় এ নির্বাচন স্থগিত করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়।

যে চার উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে সেগুলো হলো- রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া, কাউনিয়া, পীরগাছা ও সদর।

মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে উপজেলা ওয়ারি প্রার্থী সংখ্যা হলো- পঞ্চগড় জেলার বোদায় চেয়ারম্যান পদে ৭, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৯ ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৪ জন। দেবীগঞ্জে ৬ জন, ৩ জন ও ৪ জন। আটোয়ারীতে ৪ জন, ৫ জন ও ৪ জন।

দিনাজপুরের কাহারোলে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন। খানসামায় ৫ জন, ৬ জন ও ৩ জন। নিলফামারীর ডিমলায় ৮ জন, ৪ জন ও ৬ জন। সৈয়দপুরে ২ জন, ৫ জন ও ৫ জন। জলঢাকায় ৩ জন, ৪ জন ও ৬ জন। রংপুরের তারাগঞ্জে ৮ জন, ৫ জন ও ৪ জন, মিঠাপুকুরে ৮ জন, ৬ জন ও ৫ জন এবং পীরগঞ্জে ৬ জন, ১১ জন ও ৬ জন। কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে ৭ জন, ৪ জন ও ৪ জন। উলিপুরে ১১ জন, ৭ জন ও ৩ জন। ভুরুঙ্গামারীতে ৬ জন, ৩ জন ও ৫ জন। গাইবন্ধার গোবিন্দগঞ্জে ৫ জন, ৯ জন ও ৪ জন। সাঘাটায় ৮ জন, ৬ জন ও ৩ জন। বগুড়ার দুপচাচিয়ায় ৫ জন, ৫ জন ও ২ জন। সারিয়াকান্দিতে ৭ জন, ৭ জন ও ৪ জন। ধুনটে ১২ জন, ১২ জন ও ৪ জন। নন্দীগ্রামে ১১ জন, ৯ জন ও ৪ জন। শেরপুরে ১০ জন, ৭ জন ও ৩ জন এবং সোনাতলায় ৭ জন, ৩ জন ও ৪ জন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৬ জন। নওগাঁর মহাদেবপুরে ৭ জন, ৬ জন ও ৪ জন। রাণীনগরে ৮ জন, ৬ জন ও ৪ জন। রাজশাহীর মোহনপুরে ৫ জন, ৪ জন ও ৪ জন। নাটোরের সিংড়ায় ৯ জন, ৫ জন ও ৫ জন। সিরাজগঞ্জ সদরে ৭ জন, ৮ জন ও ৪ জন। রায়গঞ্জে ৬ জন, ৯ জন ও ৬ জন। উল্লাপাড়ায় ৯ জন, ৭ জন ও ৩ জন। কাজীপুরে ৫ জন, ৪ জন ও ৪ জন। পাবনার সাথিয়ায় ৪ জন, ৭ জন ও ৪ জন। আটঘরিয়ায় ১০ জন, ৭ জন ও ৫ জন এবং সুজানগরে ৬ জন, ৮ জন ও ৪ জন। মেহেরপুর সদরে ২ জন, ৪ জন ও ২ জন। কুষ্টিয়ার সদরে ৮ জন, ৭ জন ও ৩ জন। ভেড়ামারায় ৭ জন, ৩ জন ও ৫ জন।

ঝিনাইদহ সদরে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৭ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৩ জন। কালীগঞ্জে ৬ জন, ৫ জন ও ২ জন। কোটচাঁদপুরে ৬ জন, ৬ জন ও ৪ জন এবং শৈলকুপায় ৬ জন, ৫ জন ও ৫ জন। যশোরের অভয়নগরে ১২ জন, ৭ জন ও ৩ জন। মাগুরার শ্রীপুরে ৮ জন, ৭ জন ও ৪ জন এবং সদরে ১৪ জন, ১২ জন ও ৪ জন। নড়াইলের কালিয়ায় ১০ জন, ৭ জন ও ২ জন। খুলনার দিঘলিয়ায় ৪ জন, ৫ জন ও ২ জন এবং কয়রায় ৮ জন, ৬ জন ও ৫ জন। সাতক্ষীরার আশাশুনিতে ৯ জন, ৮ জন ও ৪ জন।

ভোলার লালমোহনে চেয়ারম্যান পদে ১১ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৮ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন। বরিশালের গৌরনদীতে ৭ জন, ৫ জন ও ৩ জন এবং বাকেরগঞ্জে ৬ জন, ৫ জন ও ৫ জন। জামালপুর সদরে ৯ জন, ৩ জন ও ৪ জন এবং সরিষাবাড়ীতে ৫ জন, ৭ জন ও ৬ জন। নেত্রকোনার দুর্গাপুরে ১২ জন, ৭ জন ও ৫ জন এবং কেন্দুয়ায় ৬ জন, ৪ জন ও ৩ জন। কিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে ৭ জন, ৫ জন ও ৩ জন। বাজিতপুরে ৭ জন, ৫ জন ও ২ জন এবং নিকলীতে ৭ জন, ৬ জন ও ৫ জন। মানিকগঞ্জের দৌলতপুরে ১০ জন, ৬ জন ও ৩ জন। সিঙ্গাইরে ৭ জন, ১৩ জন ও ৪ জন। সাটুরিয়ায় ৬ জন, ৪ জন ও ৩ জন এবং শিবালয়ে ৪ জন, ৩ জন ও ২ জন।

ঢাকার দোহারে চেয়ারম্যান পদে ৯ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ১৬ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৭ জন এবং নবাবগঞ্জে ৯ জন, ১৪ জন ও ২ জন। গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ৫ জন, ৭ জন ও ৪ জন। নরসিংদীর পলাশে ৬ জন, ২ জন ও ৪ জন এবং বেলাবোতে ২১ জন, ৮ জন ও ৪ জন। রাজবাড়ী সদরে ৩ জন, ৬ জন ও ২ জন। বালিয়কান্দিতে ৪ জন, ৮ জন ও ৩ জন এবং পাংশায় ৭ জন, ২ জন ও ২ জন। গোপালগঞ্জ কাশিয়ানীতে ৫ জন, ৭ জন ও ৩ জন এবং মকসুদপুরে ৭ জন, ১১ জন ও ৩ জন। মাদারীপুরের কালকিনিতে ৪ জন, ৪ জন ও ৩ জন। শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জে ৩ জন, ৪ জন ও ২ জন। জাজিরায় ৪ জন, ৫ জন ও ২ জন। ডামুড্যায় ৬ জন, ১০ জন ও ৩ জন এবং গোসাইরহাটে ৭ জন, ১১ জন ও ৮ জন।

সুনামগঞ্জের দক্ষিণ সুনামগঞ্জে চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ১০ জন ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদে ৫ জন। দোয়রাবাজারে ৯ জন, ৮ জন ও ৩ জন এবং ছাতকে ৯ জন, ৮ জন ও ৩ জন। সিলেটের বিশ্বনাথে ৪ জন, ৮ জন ও ৪ জন। জকিগঞ্জে ১৩ জন, ৭ জন ও ৩ জন। কোম্পানীগঞ্জে ৫ জন, ১২ জন ও ৩ জন। গোলাপগঞ্জে ১০ জন, ৯ জন ও ২ জন। গোয়াইনঘাটে ৫ জন, ৯ জন ও ৩ জন এবং জৈয়ন্তাপুরে ৭ জন, ১১ জন ও ৩ জন। মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ৬ জন, ৯ জন ও ৩ জন। হবিগঞ্জের বাহুবলে ৭ জন, ৮ জন ও ৩ জন এবং মাধবপুরে ৩ জন ৫ জন ও ৫ জন। চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ৪ জন, ৪ জন ও ৩ জন এবং হাটহাজারীতে ১১ জন, ১০ জন ও ৫ জন।

(দ্য রিপোর্ট/এমএস/এমএআর/শাহ/জানুয়ারি ২৬, ২০১৪)