দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : শশীর বাবা মারা যাওয়ার পর পর্দার আড়ালে চলে যায় সে। মায়ের সিদ্ধান্তেই পর্দায় অভ্যস্ত হতে শুরু করেন। খালাতো ভাই সজলও তার মুখ দেখতে পারেন না। ‘পূন্য’ টেলিছবিতে তাকে দেখা যাবে এমনই এক চরিত্রে।

কাহিনীতে দেখা যায়, সজল ও শশী খালাতো ভাই বোন। তারা দু’জন বন্ধুর মতো ছেলেবেলা থেকে একসঙ্গে বড় হয়েছে। শশীর বাবা মারা যাওয়ার পর মা পর্দা করতে শুরু করেন। শশীকেও পর্দায় অভ্যস্ত করেন। নিজের বোনের ছেলের সামনেও তাকে যেতে দেন না। বিষয়টা মেনে নিতে পারে না সজল। খালাকে বোঝানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয় সে।

সজল উদগ্রীব হয়ে পড়ে শশীকে দেখার জন্য। অনেক চেষ্টার পর এক সহকর্মীর সহায়তায় শশীর মোবাইল নম্বরটি সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়। শুরু হয় তাদের ফোনালাপ। মা যেন টের না পায় সে জন্য লুকিয়ে কথা বলে শশী। তবে এক সময় মা ঠিকই টের পেয়ে যান। বাঁধে নতুন জটিলতা- এমন গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে টেলিছবি ‘পূন্য’।

রফিকুল ইসলাম পল্টুর রচনায় নাটকটি পরিচালনা করেছেন তন্ময় তানসেন। এতে অভিনয় করেছেন সজল, শশী, সাবেরী আলম প্রমুখ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭ টা ৫০ মিনিটে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার হবে এই টেলিছবিটি।

(দ্য রিপোর্ট/আইএফ/এপি/সা/জানুয়ারি ২৯, ২০১৪)