‘বিমানের সিডিউল সব সময় মানা সম্ভব হয় না’
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : বিমান বহরের ৭টি উড়োজাহাজের কোনো একটি বিকল হলে সিডিউল পুনর্নির্ধারণ করতে হয়, এক্ষেত্রে সব সময় সিডিউল মেনে চলা সম্ভব হয় না বলে জানিয়েছেন বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন।
বৃহস্পতিবার দশম জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনে নিজাম উদ্দিন হাজারীর এক প্রশ্নের জবাবে সংসদকে এ কথা বলেন তিনি।
রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘বিমান বহরের সাতটি উড়োজাহাজের ব্যস্ত সিডিউলে কোনো উড়োজাহাজ সাময়িক বিকল হলে বাংলাদেশের বিমানকে ১৮টি আন্তর্জাতিক ও ৩টি অভ্যন্তরীণসহ মোট ২১টি গন্তব্যে সময়সূচি পুনর্নির্ধারণ করতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘সিডিউল বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে যাত্রীদের ভোগান্তি কমানোর লক্ষ্যে যাত্রীদের যাত্রার পূর্বেই ফোনালাপের মাধ্যমে যাত্রা বিলম্বের বিষয়টি অবহিত করা হয়। যে সমস্ত যাত্রীদের অবহিত করা যায় না বা বিমানবন্দরে আসার পর যাত্রা বিলম্বিত হয় সে সকল যাত্রী প্রয়োজন অনুযায়ী হোটেলে রাখা হয়।’
মন্ত্রী জানান, ‘৭টি উড়োজাহাজের একটি অতি পুরাতন ডিসি-১০ চলতি বছর ২০ ফেব্রুয়ারি স্থায়ীভাবে প্রত্যাহার করা হবে। বিমান কর্তৃক বোয়িং কোম্পানি হতে নতুন ক্রয়কৃত ১০টি উড়োজাহাজের তৃতীয় ও চতুর্থ উড়োজাহাজ ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে বিমান বহরে সংযুক্ত করা হবে। এই দুটো ৭৭৭-২০০ ইআর উড়োজাহাজ ভাড়া নেওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। তা ছাড়া ২টি টার্বো প্রোপ উড়োজাহাজ লিজ গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’
(দ্য রিপোর্ট/আরএইচ-এইচআর/এসবি/এএইচ/ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৪)