নানা রূপে বারবি
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : বারবি ডল বিশ্বজুড়ে মেয়েশিশুদের মধ্যে জনপ্রিয় পুতুল। যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত খেলনা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ম্যাটেল টয় কোম্পানির হাত ধরে ১৯৫৯ সালের ৯ মার্চ প্রথমবারের মতো বাজারে আসে বারবি।
বাজারে আসার পর থেকে শিশুদের হাতে বিভিন্ন সাজে সজ্জিত বারবিকে দেখা গেছে। বিভিন্ন সময় নানা সাজে, নানা পোশাকে, নানা পেশায় দেখা গেছে বারবিকে।
স্টাইল বদলের জন্য আইকন পুতুলে পরিণত হয়েছে বারবি। বিভিন্ন সময়ে বারবির বিভিন্ন সাজ নিয়ে এ আয়োজন।
১৯৫৯ সালে টিন এজ মডেল হিসেবে শুরু হয় বারবির পথচলা।
১৯৬১ সালে রেজিস্টার্ড নার্স হিসেবে দেখা যায় বারবিকে।
১৯৬৫ সালে মহাকাশচারী বারবি।
পেশা পরিবর্তন করে ১৯৭৩ সালে চিকিৎসক রূপে দেখা যায় বারবিকে।
১৯৭৫ সাল। অলিম্পিক অ্যাথলেট বারবি।
বারবিকে অ্যারোবিকস প্রশিক্ষক রূপে দেখা যায় ১৯৮৪ সালে।
অ্যারোবিকস প্রশিক্ষক হওয়ার মাত্র এক বছর পর ১৯৮৫ সালে পশু চিকিৎসক রূপে দেখা যায় বারবিকে।
১৯৯২ সালে র্যাপার হিসেবে দেখা যায় বারবিকে।
একই বছর নৌবাহিনীর চিকিৎসক রূপেও হাজির হয় বারবি।
১৯৯২ সালে তৃতীয়বারের মতো পেশা পরিবর্তন করে বারবি। ওই বছর তাকে বিজনেস এক্সিকিউটিভ রূপেও দেখা যায়।
এক বছর পর ১৯৯৩ সালে শিশুদের হাতে শোভা পায় পুলিশ কর্মকর্তা বারবি।
একই বছর সেনাবাহিনীর চিকিৎসক রূপেও বাজারে আসে বারবি।
১৯৯৫ সালে দমকল বাহিনীর কর্মী বারবি।
১৯৯৭ সালে দাঁতের চিকিৎসক রূপে দেখা যায় বারবিকে।
১৯৯৯ সাল। বিমানচালক বারবি।
২০০৭ সালে বারবি হাজির হয় রাঁধুনী রূপে।
২০০৮ সালে সাঁতারের প্রশিক্ষক বারবি।
২০১০ সালে সংবাদ উপস্থাপক বারবি।
একই বছর কম্পিউটার প্রকৌশলী হিসেবে দেখা যায় বারবিকে।
২০১২ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রার্থী রূপে শিশুদের হাতে শোভা পায় বারবি।
(দ্য রিপোর্ট/কেএন/এমডি/এজেড/ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৪)