দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : থাইল্যান্ডের জাতীয় নির্বাচন কীভাবে শেষ করা যায় এ নিয়ে সোমবার দেশটির নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বসেছে সরকার। খবর বিবিসির।

এর আগে ২ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও বেশ কয়েকটি স্থানে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষে ভোট অনুষ্ঠিত হয়নি। ওই কেন্দ্রগুলোতে উপ-নির্বাচনের আগে দেশটিতে সাংবিধানিকভাবে সরকার গঠন করা সম্ভব নয়।

এদিকে সরকার যখন নির্বাচন সম্পন্ন করার বিষয়ে কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় বসেছে তখন রাজধানী ব্যাংককে বিক্ষোভকারীরা আবারও সরকারি কার্যালয়গুলো অবরোধ করেছে।

সদ্য নির্বাচনে বিরোধীদের অবরোধের কারণে ১৮ শতাংশ সংসদীয় আসনে নির্বাচন স্থগিত করা হয়। স্থগিত কেন্দ্রগুলোর ভোট আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি গ্রহণের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

স্থগিত আসনগুলোতে নতুন করে নির্বাচন অনুষ্ঠানে আলোচনা শুরু হওয়ার পরই বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসে।

বিরোধী নেতা সুতেপ থগসুবান বলেন, ‘ইংলাক সিনাওয়াত্রা আর কখনই গভর্নমেন্ট হাউজে প্রবেশের সুযোগ পাবেন না।’

নতুন করে বিক্ষোভ শুরু হওয়ায় সহিংসতার আশঙ্কায় স্থগিত আসনগুলোতে অনুষ্ঠেয় নির্বাচন ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে পিছিয়ে এপ্রিলে নেওয়ার কথা ভাবছে নির্বাচন কমিশন।

(দ্য রিপোর্ট/এমএটি/এসকে/এনআই/ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৪)