নামাজের গুরুত্ব
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সূর্যাস্তের পূর্বে আসরের নামাজের এক রাকাতের সময় পায়, সে পূর্ণ নামাজ পড়বে এবং যে ব্যক্তি সূর্যোদয়ের পূর্বে ফজর নামাজের এক রাকাতের সময় পায়, সে পূর্ণ ফজরের নামাজ আদায় করবে।
(বোখারি শরিফ)
আবদুল্লাহ ইবনে (রা.) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, একাকী নামাজ অপেক্ষা জামাতের নামাজ পড়া সাতাশ গুণ বেশি সওয়াব রাখে।
(বোখারি শরিফ)
আবু হোরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ঘরে বা দোকানে নামাজ পড়া হতে (মসজিদে) জামাতে নামাজ পড়া (অতিরিক্ত) পঁচিশ গুণ বেশি সওয়াবের পাত্র। কারণ যখন কোনো ব্যক্তি উত্তমরূপে ওজু করিয়া অন্য কোনো উদ্দেশ্যে নয়, একমাত্র নামাজ পড়ার উদ্দেশ্যে মসজিদের দিকে চলতে থাকে তখন তার প্রত্যেকটি পদক্ষেপে এক একটি গুনাহ্ মাফ হয় এবং এক একটি নেকি বাড়ানো হয়। তারপর সে যখন নামাজ পড়ে, (এমনকি নামাজান্তে নামাজের স্থানে বসে থাকে ) ফেরেশতাগণ তার জন্য দোয়া করতে থাকেন – ‘হে খোদা তার গুনাহ্ মাফ করো, হে খোদা- তার উপর রহমত নাজিল করো’ - এবং সে ব্যক্তি নামাজের জন্য যত সময় অপেক্ষায় থাকে একমাত্র নামাজই তাকে বাড়ি চলিয়া আসা হতে বাধা দিয়ে রেখেছে, তার জন্য ওই সম্পূর্ণ সময় নামাজের মধ্যে গণ্য হয়।
(বোখারি শরীফ )
(দ্য রিপোর্ট/এনআই/এম/ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০১৭)