গর্ভাবস্থায় ডিম খাওয়ার উপকারিতা
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ডিম এক পুষ্টির সম্ভার, যার জন্য সেটাকে শক্তিদায়ী খাবার (সুপারফুড) বলে মানা হয়। ডিমে প্রয়োনীয় পুষ্টি উপাদান প্রোটিন, ফ্যাট, মিনারেল সমৃদ্ধ, যার ফলে এটা স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো।
আপনি যখন গর্ভবতী তখন উচিত স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া উচিত।এত পুষ্টিকর খাবার হিসেবে এটা যেকোনো গর্ভবতী নারীর খাদ্য তালিকায় অবশ্যই থাকা উচিত।
বোল্ডস্কাই থেকে গর্ভাবস্থায় ডিম খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে তুলে ধরা হলো-
প্রোটিন
ডিম প্রোটিন সমৃদ্ধ, যেটা গর্ভাবস্থায় খুব দরকার। বেড়ে ওঠা বাচ্চার প্রতিটা কোষ প্রোটিন দিয়ে তৈরী। তাই এই সময় সীমিত মাত্রায় ডিম খাওয়া বাচ্চার জন্য খুব ভালো।
মস্তিষ্কের বিকাশ
শুধু এক রাশ মিনারেল ও ১২ টি ভিটামিন না, ডিমে আছে কোলিন ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি এ্যাসিড। এগুলো বাচ্চার সার্বিক গঠন ও মস্তিষ্কের বিকাশের জন্যও খুব জরুরী।এর ফলে গর্ভজাত বাচ্চার নিউরাল টিউবের কোনও খুঁত এড়ানো যায়।
কোলেস্টোরাল
যেসব নারীর ব্লাড প্রেসার স্বাভাবিক তারা দিনে একটা বা দুটো ডিম থেতে পারে রোজ।এটা কম পরিমাণে স্যাটিউরেটড ফ্যাটের সম্পূর্ণ ডায়েটের জন্য ভাল।যদি কোলেসটারল মাত্রা এমনিতেই বেশি থাকে,তাহলে ডিমের কুসুমটা এড়িয়ে চলাই ভালো।
ক্যলোরি
গর্ভবতী নারীদের প্রতিদিন বাড়তি ২০০-৩০০ ক্যালোরি অবশ্যই খাওয়া উচিত, তাদের নিজেদের শরীর ও বাড়ন্ত বাচ্চার স্বাস্থ্যের জন্য।ডিমে আনুমানিক ৭০ ক্যালোরি থাকে যেটা স্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তার অনুযায়ী যথেষ্ট।
(দ্য রিপোর্ট/এফএস/এপ্রিল ২৭, ২০১৭)