আস্থা ফেরাতে চায় ফেসবুক
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: কঠিন সময় পার করছে ফেসবুক। শেয়ারবাজারে ফেসবুকের শেয়ারে ধস নেমেছে। সবদিক থেকেই চাপের মুখে পড়েছে ফেসবুক। পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টায় আস্থা ফিরিয়ে আনতে তাই নানা পদক্ষেপ নেওয়ার কথা চিন্তা করছেন ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ। তারই অংশ হিসেবে ফেসবুকে জনপ্রিয় পেইজ বা পাতা যারা চালাচ্ছেন, ফেসবুক এর পক্ষ থেকে সেই ব্যক্তিদের পরিচয় এবং তথ্য যাচাই করা হবে।
ফেসবুকে ভুয়া সংবাদ ছড়ানো এবং অসত্য প্রচারণা বন্ধের জন্য জনপ্রিয় পাতা পরিচালনাকারির পরিচয় যাচাই করার কথা বলা হচ্ছে।
এই পাতাগুলো চালানোর ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়েছে কিনা, সেটা যাচাই করে দেখা হবে।
এটিকে ফেসবুক নতুন অভিযান হিসেবে দেখছে।
আর এই অভিযানে দেখা হবে, জনপ্রিয় পেইজ পরিচালনায় কেউ আসল পরিচয় গোপন করে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলেছে কি-না।
মি: জাকারবার্গ বলেছেন, ফেসবুকে রাজনৈতিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাবকে তিনি সমর্থন করছেন।
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে প্রচারণায় কৌশল নির্ধারণে ফেসবুকের গ্রাহকের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে। কেমব্র্রিজি অ্যানালিকা এটি করেছে।
আর প্রতিষ্ঠানটিকে গ্রাহকের তথ্য দিয়েছে ফেইসবুক।
এই অভিযোগ ওঠার পর বিশ্বে ব্যাপক আলোচনা চলছে ফেসবুক নিয়ে।
তীব্র সমালোচনার মুখে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের প্রাইভেসি সেটিংসে পরিবর্তন আনাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেছে।
মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, তিনি আগে ভাবতেন, ফেসবুকের সুবিধা কে, কিভাবে ব্যবহার করলো - সেই দায় ব্যবহারকারিদের উপর বর্তাবে।
এই চিন্তায় সীমাবদ্ধতা ছিল বলে মি: জাকারবার্গ মনে করেন।
ফেসবুককে আরও বেশি দায়িত্বশীল হতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।
মি: জাকারবার্গ বলেছেন, ফেসবুকে সার্চ বক্সে ইমেইল ঠিকানা বা ফোন নম্বর দিয়ে কোন ব্যবহারকারিকে খোঁজার যে ফিচার রয়েছে, কিছু লোক তার অপব্যবহার করছে বলে তাদের অনুসন্ধানে তারা পেয়েছেন।
এই ফিচারটি বন্ধ রাখার কথাও তিনি জানিয়েছেন।
বিভিন্ন পদক্ষেপ আস্থা কতটা ফিরিয়ে আনতে পারছে, তা নিয়ে বিশ্লেষকরা এখনও সন্দেহ প্রকাশ করছেন।
ফেসবুকে জনপ্রিয় পেইজ বা পাতা যারা চালাচ্ছেন, ফেসবুক এর পক্ষ থেকে সেই ব্যক্তিদের পরিচয় এবং তথ্য যাচাই করা হবে।
ফেসবুকে ভুয়া সংবাদ ছড়ানো এবং অসত্য প্রচারণা বন্ধের জন্য যে পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে, তার অংশ হিসেবে জনপ্রিয় পাতা পরিচালনাকারির পরিচয় যাচাই করার কথা বলা হচ্ছে।
ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, জনপ্রিয় পেইজ বা পাতাগুলো যাচাই করে দেখতে হবে। এই পাতাগুলো চালানোর ক্ষেত্রে যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করা হয়েছে কিনা, সেটা যাচাই করে দেখা হবে।
এটিকে ফেসবুক নতুন অভিযান হিসেবে দেখছে।
আর এই অভিযানে দেখা হবে, জনপ্রিয় পেইজ পরিচালনায় কেউ আসল পরিচয় গোপন করে ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট খুলেছে কি-না।
মি: জাকারবার্গ বলেছেন, ফেসবুকে রাজনৈতিক কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাবকে তিনি সমর্থন করছেন।
কঠিন সময় পার করছে ফেসবুক। পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা কি আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারছে?
২০১৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের পক্ষে প্রচারণায় কৌশল নির্ধারণে ফেসবুকের গ্রাহকের তথ্য ব্যবহার করা হয়েছে। কেমব্র্রিজি অ্যানালিকা এটি করেছে।
আর প্রতিষ্ঠানটিকে গ্রাহকের তথ্য দিয়েছে ফেইসবুক।
এই অভিযোগ ওঠার পর বিশ্বে ব্যাপক আলোচনা চলছে ফেসবুক নিয়ে।
তীব্র সমালোচনার মুখে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের প্রাইভেসি সেটিংসে পরিবর্তন আনাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলেছে।
কিন্তু শেয়ারবাজারে ফেসবুকের শেয়ারে ধস নেমেছে। সবদিক থেকেই চাপের মুখে পড়েছে ফেসবুক।
মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, তিনি আগে ভাবতেন, ফেসবুকের সুবিধা কে, কিভাবে ব্যবহার করলো - সেই দায় ব্যবহারকারিদের উপর বর্তাবে।
এই চিন্তায় সীমাবদ্ধতা ছিল বলে মি: জাকারবার্গ মনে করেন।
ফেসবুককে আরও বেশি দায়িত্বশীল হতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেছেন।
মি: জাকারবার্গ বলেছেন, ফেসবুকে সার্চ বক্সে ইমেইল ঠিকানা বা ফোন নম্বর দিয়ে কোন ব্যবহারকারিকে খোঁজার যে ফিচার রয়েছে, কিছু লোক তার অপব্যবহার করছে বলে তাদের অনুসন্ধানে তারা পেয়েছেন।
এই ফিচারটি বন্ধ রাখার কথাও তিনি জানিয়েছেন।
বিভিন্ন পদক্ষেপ আস্থা কতটা ফিরিয়ে আনতে পারছে, তা নিয়ে বিশ্লেষকরা এখনও সন্দেহ প্রকাশ করছেন।