উড়োজাহাজে ইয়াবা পাঠাতেন ইয়াসিন
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : ইয়াসিন আরাফাত। এক সময় ছিলেন হুন্ডি ব্যবসায়ী। কিন্তু তাতে সুবিধা করতে না পারায় শুরু করেন ইয়াবার ব্যবসা।
টেকনাফের হ্নীলা সীমান্তের এই বাসিন্দা টেকনাফ থেকে ঢাকায় ইয়াবা সরবরাহ করতেন। ইয়বা বহনে ব্যবহার করতেন গরীব শিক্ষার্থীদের। আর ঢাকায় ইয়াবা পাঠাতেন উড়োজাহাজে।
গত ৯ বছরে এভাবে ব্যবসা করে কোটিপতি হয়েছেন। টেকনাফের লোকজন তাকে চেনে ইয়াবা সম্রাট হিসেবে। ইয়াবার এই সম্রাটকে নিজের 'সাম্রাজ্য' টেকনাফ থেকেই গ্রেফতার করেছে ঢাকার পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) বিভাগ। রোববার তাকে গ্রেফতারের পর সোমবার তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়।
পিবিআই জানায়, গত ১৬ মে র্যাব সদস্যরা তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকা থেকে এক কোটি ৭২ লাখ টাকা মূল্যের ইয়াবাসহ মামুন নামে একজনকে গ্রেফতার করে। এরপর বেরিয়ে আসে ইয়াসিন আরাফাতের নাম। ওই ঘটনায় শিল্পাঞ্চল থানায় মামলা হলে এর তদন্ত দায়িত্ব পায় পিবিআই। এরই ধারাবাহিকতায় প্রযুক্তির সহায়তায় ইয়াসিন আরাফাতের অবস্থান শনাক্ত করে তাকে টেকনাফ থেকে গ্রেফতার করা হয়।
পিবিআইয়ের (ঢাকা মেট্রো) পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, হ্নীলা গ্রামটি মিয়ানমারের নাফ নদীর তীরবর্তী হওয়ায় ইয়াসিন সহযোগীদের মাধ্যমে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান নিয়ে আসতেন। পরে এসব চালান কক্সবাজার থেকে সড়ক ও আকাশপথে ঢাকায় আনতেন। ইয়াবা বহনের জন্য তিনি গরিব ও নিরীহ শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করতেন। পাশাপাশি তার ইয়াবা বহনে বেকার যুবকদেরও ব্যবহার করা হতো।
পুলিশ সুপার বলেন, ইয়াবা বহনের বিনিময়ে ইয়াসিন শিক্ষার্থীদের মেসভাড়া ও লেখাপড়ার খরচ চালাতেন। বেকার যুবকদের মাসিক বেতন দিতেন।
পিবিআই কর্মকর্তারা জানান, ইয়াসিন বেশিরভাগ সময়ে কক্সবাজার থেকে ঢাকায় উড়োজাহাজে আসা যা্ওয়া করতেন। নিরাপদ মনে করায় তার লোকজনও আকাশ পথে ঢাকায় ইয়াবা আনতো। এসব ইয়াবা পাইকারী ব্যবসায়ীদের কাছে ছড়িয়ে দিতেও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল।
র্যাবের হাতে গ্রেফতার বাড্ডার রুনা
পিবিআই জানায়, গত ১৬ মে র্যাব সদস্যরা তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকা থেকে এক কোটি ৭২ লাখ টাকা মূল্যের ইয়াবাসহ মামুন নামে একজনকে গ্রেফতার করে। এরপর বেরিয়ে আসে ইয়াসিন আরাফাতের নাম। ওই ঘটনায় শিল্পাঞ্চল থানায় মামলা হলে এর তদন্ত দায়িত্ব পায় পিবিআই। এরই ধারাবাহিকতায় প্রযুক্তির সহায়তায় ইয়াসিন আরাফাতের অবস্থান শনাক্ত করে তাকে টেকনাফ থেকে গ্রেফতার করা হয়।
পিবিআইয়ের (ঢাকা মেট্রো) পুলিশ সুপার আবুল কালাম আজাদ বলেন, হ্নীলা গ্রামটি মিয়ানমারের নাফ নদীর তীরবর্তী হওয়ায় ইয়াসিন সহযোগীদের মাধ্যমে মিয়ানমার থেকে ইয়াবার বড় বড় চালান নিয়ে আসতেন। পরে এসব চালান কক্সবাজার থেকে সড়ক ও আকাশপথে ঢাকায় আনতেন। ইয়াবা বহনের জন্য তিনি গরিব ও নিরীহ শিক্ষার্থীদের ব্যবহার করতেন। পাশাপাশি তার ইয়াবা বহনে বেকার যুবকদেরও ব্যবহার করা হতো।
পুলিশ সুপার বলেন, ইয়াবা বহনের বিনিময়ে ইয়াসিন শিক্ষার্থীদের মেসভাড়া ও লেখাপড়ার খরচ চালাতেন। বেকার যুবকদের মাসিক বেতন দিতেন।
পিবিআই কর্মকর্তারা জানান, ইয়াসিন বেশিরভাগ সময়ে কক্সবাজার থেকে ঢাকায় উড়োজাহাজে আসা যা্ওয়া করতেন। নিরাপদ মনে করায় তার লোকজনও আকাশ পথে ঢাকায় ইয়াবা আনতো। এসব ইয়াবা পাইকারী ব্যবসায়ীদের কাছে ছড়িয়ে দিতেও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল।
র্যাবের হাতে গ্রেফতার বাড্ডার রুনা
এদিকে রাজধানীর বাড্ডার সাতারকুল এলাকায় অভিযান চালিয়ে রুনা নামে এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। রোববার রাতে র্যাব-৩ এর একটি দল এ অভিযান চালায়।
র্যাব-৩ এর সহকারী পুলিশ সুপার আবু রাসেল জানান, রুনার কাছ থেকে ৮৯০ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে। সে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ১৬,২০১৮)
র্যাব-৩ এর সহকারী পুলিশ সুপার আবু রাসেল জানান, রুনার কাছ থেকে ৮৯০ পিস ইয়াবা জব্দ করা হয়েছে। সে চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ১৬,২০১৮)