বগুড়ার সিভিল সার্জন ডক্টর শামসুল হক জানিয়েছেন, ক্লিনিকটি অনুমোদনহীন ছিল। চিকিৎসক নেতারাও এই ঘটনায় জড়িত চিকিৎসকদের শাস্তি দাবি করেছেন।

জানা যায়, বুধবার দু’জন লোক অল্প টাকায় অপারেশনের প্রলোভন দেখিয়ে ডলফিন ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে শাজাহানপুর উপজেলার ফয়েজুল্লাহ স্কুলের ৭ম শ্রেণীর ছাত্র সাকিব এবং তার মাকে নিয়ে যায়। সেখানে অপারেশন থিয়েটারে নেওয়ার এক ঘণ্টা পরই রোগী মারা গেলে ডাক্তারসহ অন্যরা ক্লিনিক থেকে পালিয়ে যায়।বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা হলে পুলিশ আইনগতভাবে ব্যবস্থা নিবে বলে জানিয়েছেন বগুড়া সদর থানার তদন্ত কর্মকর্তা কামরুজ্জামান।

(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ১৯,২০১৮)