বার্সা এদিন সুয়ারেজকে বসিয়ে ৪-৩-৩ ফর্মেশনে শুরু করে। অ্যাটাকিং থার্ডের ডানদিকে ছিলেন মেসি, মাঝে মুনির এবং বাঁদিকে ম্যালকম।
ম্যাচের ১৮তম মিনিটে ম্যালকমের গোলে এগিয়ে যায় বার্সা। মাঝমাঠের ঠিক উপর থেকে ভিদাল বল ছাড়েন মেসিকে। মেসি বেশিদূর না এগিয়ে মাটিকামড়ানো পাস দেন ম্যালকমকে। ম্যালকম বল নিয়ে বক্সে ঢুকে পড়েন। ঢুকেই বাঁপায়ের পুশে বল প্লেস করেন গোলে। বোকা জুনিয়র্স গোলরক্ষক এন্ডরাডার হাতের নিচ দিয়ে জালে চলে যায়।
এরপর ৩৯তম মিনিটে দ্বিতীয় গোলটি করেন মেসি। ডান উইং ধরে আক্রমণে উঠে রবের্তো বক্সের সামনে বল দেন মেসিকে। মেসি বল দিতে চেয়েছিলেন মুনিরকে। সেটি প্রতিপক্ষ ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে আবার মেসির কাছে ফিরে আসে। মেসি মাথা ঠাণ্ডা রেখে তার সেই চিরচেনা চিপে আগুয়ান গোলরক্ষকের মাথার উপর দিয়ে বল তুলে দেন। দেখতে দেখতে জড়িয়ে যায় জালে।
২-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় বার্সা। দ্বিতীয়ার্ধে মাঠে নামেন সুয়ারেজ। ওদিকে জুনিয়র্সের কোচ নামিয়ে দেন তেভেজকে। মেসিও দ্বিতীয়ার্ধে মাঠের বাইরে চলে যান।
রাফিনহা গোল করেন ৬৭তম মিনিটে। বক্সের বাইরে থেকে রাফিনহা নিজেই বল দেন সুয়ারেজকে। বল রিসিভ না করে প্রথম টাচে সেটি আবার রাফিনহাকে দেন সুয়ারেজ। রাফিনহা আগুয়ান গোলরক্ষকের উপর দিয়ে বল সামনে দেন। গোলরক্ষকসহ আরেকজনকে এড়িয়ে নিজে সামনে গিয়ে সেই বল জালে পাঠান।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/আগস্ট ১৬,২০১৮)