দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : রাজধানীর মালিবাগে পুলিশের গাড়িতে বোমা বিস্ফোরণে ট্রাফিক পুলিশের এক নারী এএসআই ও এক রিকশাচালক আহতের ঘটনা তদন্ত করছে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিট (সিটিটিসি)।

এ ছাড়া আলামত সংগ্রহ ও বোমা বা ককটেলের ধরন বুঝতে কাজ করছেন বোমা বিশেষজ্ঞ ইউনিট।

কাউন্টার টেররিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। ঘটনাস্থলে আমাদের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট কাজ করছে, বিস্তারিত দেখার পর এক্সপার্টরা বলতে পারবে আসলে বিস্ফোরকটি ছুড়ে মারা হয়েছে না কি আগে থেকেই প্লান্ট করা ছিল।

তিনি বলেন, এখানে পাশেই রয়েছে সিটি এসবি অফিস, সিআইডি অফিস। এই মোড়ে সব সময় পুলিশের গাড়ি স্ট্যান্ডবাই থাকে৷ রাত ৮ টা ৪৫ মিনিটের দিকে বিষ্ফোরণটি ঘটে। পাশে ট্রাফিকের একজন নারী পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে ডিউটিতে ছিল। বিষ্ফোরণের ঘটনায় একজন পুলিশ সদস্য ও একজন রিকশা চালক আহত হয়েছে।

মনিরুল ইসলাম বলেন, এই গাড়ির চালক ও প্রত্যক্ষদর্শী যারা ছিলেন তারাও কেউ কিছু নিশ্চিত করে বলতে পারছে না।

এর আগে গুলিস্তানে একটি হামলার ঘটনা ঘটেছে, সেটির সঙ্গে এই ঘটনার কোনো মিল আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন: গুলিস্তানের ঘটনায় কারা জড়িত ছিল তা সুনির্দিষ্টভাবে এখনও বের করা সম্ভব হয়নি। তবে প্রাথমিক অবস্থায় এই ঘটনার বিষয় নিশ্চিত করে কিছু বলা ঠিক হবে না।

(দ্য রিপোর্ট/এনটি/মে ২৭, ২০১৯)