দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: এ নিয়ে দুই ম্যাচে আম্পায়ারের সঙ্গে অযথা বিতর্কে জড়ালেন বিরাট কোহলি। দুটিই আবার টিভি আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত নিয়ে। ভারতীয় অধিনায়কের নেওয়া রিভিউ বাতিল হয়ে গেলে তিনি বিতর্কে জড়ান। আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠ আম্পায়ারের দায়িত্বে থাকা আলিম দারের প্রতি অনাস্থা জ্ঞাপন করেন কোহলি। তাকে তাই ম্যাচ ফি'র ২৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়।

এরপর বাংলাদেশের বিপক্ষে আবার লেগ বিফোরের জন্য রিভিউ নেন কোহলি। কিন্তু তা বাতিল হয়ে গেলেই আপত্তি তোলেন তিনি। মোহাম্মদ শামির ১২তম ওভারে সৌম্য সরকারের লেগ বিফোরের আপিল করে ভারতীয় দল। মাঠ আম্পায়ার ইরাসমাস না করে দেন। এরপর রিভিউ আপিল খারিজ করে দেন আলিম দার। কোহলি তাই আম্পায়ারের ওপর অনাস্থা জ্ঞাপন করেন।

কোহলি তাই সাজা পেতে পারেন। আর আইসিসির ধারা-১ ভাঙার দরুণ একজন ক্রিকেটারকে ম্যাচ ফি'র সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয়। দেওয়া হয় সর্বোচ্চ একটি বা দুটি ডি মেরিট পয়েন্ট। কোন ক্রিকেটার যদি দুই বছরের মধ্যে চারটি ডি মেরিট পয়েন্ট পান তবে তাকে নিষিদ্ধ করা হয়।

কোহলি এরই মধ্যে দুটি ডি মেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন। আফগান ম্যাচের জন্য একটি। অন্যটি ২০১৮ সালের ১৫ জানুয়ারি দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টে। বাংলাদেশ ম্যাচ থেকে কোহলি যদি দুটি ডি মেরিট পান তবে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ হবেন তিনি। সেক্ষেত্রে শ্রীলংকার বিপক্ষে বসে কাটাতে হবে তাকে।

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/জুলাই ০৩,২০১৯)