দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ট্রেডিং রাইট এনটাইটেলমেন্ট সার্টিফিকেট (ট্রেক)’ ইস্যু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালনা পর্ষদ । ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সংশ্লিষ্ট আইনসমূহ, স্কীম, বিধিমালা ও প্রবিধানমালার বিধানাবলী মোতাবেক যোগ্যতার ভিত্তিতে আইনের অধীনে সিকিউরিটিজ লেনদেন কার্যক্রম পরিচালনার শর্তে সিকিউরিটিজ লেনদেন অধিকার সম্বলিত সনদ। দিবে।

প্রাথমিক শেয়ারহোল্ডারদের বাইরেকেউ ট্রেক নিতে চাইলে তাদের পরিশোধিত মূলধন লাগবে ৫ কোটি টাকা এবং জামানত হিসেবে রাখতে হবে আরও ৩ কোটি টাকা।

ট্রেক পাওয়ার জন্য এক লাখ টাকা ফি দিয়ে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে। এই ফি ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডারের মাধ্যমে এক্সচেঞ্জ বরাবর জমা দিতে হবে। আবেদন পাওয়ার পর তা যাচাই-বাছাই করে এক্সচেঞ্জ ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে তা মঞ্জুর করবে অথবা বাতিল করবে। আবেদন মঞ্জুর হলে নিবন্ধন ফি বাবদ পাঁচ লাখ টাকা এক্সচেঞ্জ বরাবর ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার করতে হবে।বিদেশী কোন প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে ট্রেক নিতে চাইলে তাদের মূলধন লাগবে ৮ কোটি টাকা। জামানত হিসেবে রাখতে হবে ৪ কোটি টাকা।

উল্লেখ্য,ট্রেক হলো পুঁজিবাজারে লেনদেনের মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠান যা অনেকটাব্রোকার হাউসের মতো।তাদের মাধ্যমেমাধ্যমে বিনিয়োগকারীরা শেয়ারের লেনদেন করবেন। কিন্তু ট্রেকের মালিকরা ব্রোকারেজ হাউসের মতো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ার পাবে না।

দ্য রিপোর্ট/এএস/৩ফেব্রুয়ারি,২০২১