দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: সাপ্তাহিক ছুটিতে অনেকে যাচ্ছেন গ্রামের বাড়িতে আবার ঈদ উদযাপন শেষে দক্ষিণবঙ্গের অনেক মানুষ এখনো ফিরছে ঢাকার কর্মস্থলে। এতে আজ শুক্রবার সকাল থেকে যাত্রী ও যানবাহনের উভয়মুখী চাপ পরেছে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের ফেরিতে। সকাল থেকে যাত্রীদের বাড়তি চাপে ফেরিতে যানবাহন পার করা হচ্ছে সীমিত। ফলে দুই ঘাটেই নদী পারাপারে যানবাহনকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে দীর্ঘক্ষণ।

মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে বর্তমানে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে ৫শতাধিক ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী যানবাহন। এসব যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে এ নৌরুটে আজ ১৮টি ফেরি সচল রয়েছে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ।

এদিকে লকডাউনে গণপরিবহন সংকটে শিমুলিয়া ঘাটে আসা যাত্রীদের ঢাকার গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে মোটরসাইকেল, সিএনজিসহ ছোট যানবাহনে। এতে ভোগান্তি আর বাড়তি ভাড়ার সমস্যা পোহাতে হচ্ছে যাত্রীদের।

শিমুলিয়া ফেরিঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) ফয়সাল আহমেদ জানান, আজ দুই ঘাটে ঢাকা ও দক্ষিণবঙ্গ উভমুখী যাত্রীদের চাপ রয়েছে। পাশাপাশি প্রচুর সংখ্যক যানবাহনও রয়েছে। শিমুলিয়া ঘাটে যাত্রীবাহী ৩শতাধিক ও পণ্যবাহী ২শতাধিক যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। এই নৌরুটে ছোট বড় মিলিয়ে সচল ১৮টি ফেরিতে পর্যায়ক্রমে যাত্রী ও যানবাহন পার করা হচ্ছে।

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/২১ মে, ২০২১)