দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: খাল-বিল ভরাটের কারণে বন্যায় বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এগুলো সংস্কার করতে হবে। আগে পানি নামতে পারত, কিন্তু হাওর, দীঘি ও পুকুর ভরাটের কারণে পানি নামতে পারে না। এ বিষয়ে আমাদের ভাবতে হবে। যারা নগর পরিকল্পনাবিদ রয়েছেন, তারা কীভাবে এসব মোকাবিলা করা যায়, সেটা নিয়ে ভাবতে হবে।

রোববার (১০ জুলাই) সকালে সিলেটের শাহী ঈদগাহ ময়দানে ঈদের নামাজের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা ভালো অবস্থানে আছি। আজ আমাদের খুশির দিন। খুশির দিনে যে আমরা মোটামুটি বন্যাকে পরাস্ত করেছি। বন্যায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের আমরা ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছি। সরকার ছাড়াও বহু ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বন্যার্তদের জন্য আন্তরিকতার সঙ্গে সহযোগিতা করেছেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বন্যার্তদের জন্য জাতিসংঘ বা অন্যরা আমাদের একটা টাকাও দেয়নি। তবে তারা কিছু সংস্থা বা পার্টনারদের মাধ্যমে দেয়। তারা যা বলে, তা দেয় তা যথাযথ মানুষের কাছে পৌঁছে কি না, আমরা তো মনিটরিং করতে পারি না। এগুলা আপনারা (সাংবাদিক) মনিটরিং করতে পারেন।

(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/ ১০ জুলাই, ২০২২)