দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশে কাজের সময় বৃদ্ধি হয় অতিরিক্ত টাকা হাতিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে কিন্তু চায়নিজরা এটা করার কথা নয়।

 

বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) সকালে সিলেটে পৌঁছে বিমানবন্দরের উন্নয়নকাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেন তিনি। এ সময় বলেন, কাজের ধীর গতি কেন তা খতিয়ে দেখা হবে

জানা গেছে, চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উন্নয়ন প্রকল্প কাজ শুরু করলেও মূল প্রকল্পের ৩৩ মাসের মধ্যে ২৬ মাসে মাত্র ২০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। প্রকল্প মেয়াদ আরও ৫ মাস বৃদ্ধি করে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে কাজ শেষ হবার কথা।

এদিকে প্রকল্পটির চুক্তিমূল্য ২ হাজার ১১৬ কোটি টাকা। প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হলে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি অত্যাধুনিক টার্মিনাল ভবন, একটি কার্গো ভবন, আধুনিক এটিসি টাওয়ার, ট্যাক্সিওয়ে ও অ্যাপ্রোন এবং আধুনিক ফায়ার স্টেশন স্থাপন সম্ভব হবে। এর ফলে বিমানবন্দরের যাত্রী ধারণ ক্ষমতা ৬ লাখ হতে ২০ লাখে উন্নীত হবে।

সাংবাদিকদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিদেশি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো সময়ের মধ্যেই কাজ শেষ করে। সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরে কেন তার ব্যতিক্রম হচ্ছে তার খোঁজ নেওয়া হবে।