দ্য রিপোর্ট প্রতিনিধি: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নিবাচনে,পটুয়াখালী-৩ গলাচিপা–দশমিনা আসনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন চান, ৯০ এর গণঅভ্যুথানে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের কেন্দ্রীয় নেতা রাজু আহমেদ।

বাঙ্গালি– জাতি–রাষ্ট্র চিন্তার দার্শনিক নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব এর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর রক্ত ও রাজনৈতিক আদর্শের উত্তরাধিকার জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন সারথী সাবেক ছাত্রনেতা রাজু আহমেদ স্কুল জীবন থেকে রাজনৈতিক চর্চা শরু করেন।

মানুষের মুক্তি সংগ্রামে নিবেদিত প্রাণ এই নেতা ব্যক্তিগত জীবন তুচ্ছ জ্ঞান করে একজন স্বাচ্ছা রাজনীতিক হিসাবে নিজেকে তৈরি করেছেন। ৮০-৯০ এর দশকে বিপ্লবী রাজনীতি ও ১৯৯৬ সাল থেকে আওয়ামীলীগ রাজনীতির ধারক-বাহক এই নেতা ’৯০ এর গণঅভ্যুথানে সসর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য এর কেন্দ্রীয় নেতা ছিলেন। ’৯২ সনে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের এর নেতৃত্বে রাজাকার গোলাম আযমের বিচারের দাবীতে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুষ্ঠিত গণ আদালতের নেতৃত্বদানকারী সংগঠন মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবাস্তবায়ন ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল জাতীয় সমন্বয় কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন,সমসাময়িক কালে একই দাবীতে গড়ে ওঠা সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী ছাত্রসমাজ এর কেন্দ্রীয় নেতা। সোচ্চার ছিলেন সর্বদাই স্বপরিবারে নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মুজিব হত্যার বিচার আন্দোলনে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়ন করা এই মেধাবী ছাত্র নেতার জীবনে একটাই চাওয়া আর তা হচ্ছে মানুষের সেবা করা।ফলে রাজনীতির বাইরে অন্য কোন স্থায়ী পেশায় তিনি মনোনিবেশ করতে পারেননি। রাজু আহমেদ এর রাজনৈতিক সহকর্মীদের প্রায় সকলেই রাষ্ট্র, সংসদ,মন্ত্রনালয়ে এমনকি কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগে গুরুত্বর্পূণ পদে আছেন,ভিন্নতা শুধু তার বেলায়। ফলে তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দরবারে আসন্ন জাতীয় সংসদ র্নিবাচনে পটুয়াখালী-৩,গলাচিপা-দশমিনা আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়নের জন্য আকুল ইচ্ছা ব্যক্ত করেছেন এবং দলের সকল স্তরের নেতা-কমী, সমর্থকদের দোয়া,আর্শীবাদ ও সহযোগিতা প্রার্থনা করেছেন। প্রয়াত নেতা আ. খ. ম জাহাঙ্গীরের পর রাজু আহমেদই হতে পারেন গলাচিপা-দশমিনার মাটি ও মানুষের একমাত্র আশ্রয় স্থল। তাহলেই রাজু আহমেদ এর রাজনৈতিক জীবনের এ দীর্ঘ ত্যাগ ও অবদান সফলতার মুখ দেখবে।