পুঁজিবাজারে পতন অব্যাহত

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস বুধবার (১৪ মে) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। গত সপ্তাহের মতোই চলতি সপ্তাহে পুঁজিবাজারে সূচকের পতন লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
এদিন ডিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমলেও সিএসইতে বেড়েছে। একইসঙ্গে ডিএসই ও সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।
ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিনশেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৩৮.৯৭ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৪ হাজার ৮৩৫ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ১০.৩৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৫৩ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ৭.৬০ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৭৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে মোট ৩৯৯টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৬১টি কোম্পানির, কমেছে ২৯২টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৪৬টির।
এদিন ডিএসইতে মোট ২৯৪ কোটি ১৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৩৪৩ কোটি ৯৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৬.৩৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৮ হাজার ৩০৬ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ৯৮.৩০ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৫৮৭ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ৭.৭৯ পয়েন্ট কমে ৮৭২ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৯৪.৭৪ পয়েন্ট কমেছে ১১ হাজার ৫১৩ পয়েন্টে অবস্থান করছে।
সিএসইতে মোট ১৯৬টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ৪২টি কোম্পানির, কমেছে ১২৯টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২৫টির।
সিএসইতে ১১ কোটি ২২ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ৭ কোটি ৬৭ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।