প্রধানমন্ত্রীর ‘টপটেন’ সফলতা
খাতগুলো হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ, দ্রুত বর্ধনশীল ও গতিশীল অর্থনীতি, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বাণিজ্য ও শিল্পের প্রসার, শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টি, খ্যাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, যোগাযোগ ও অবকাঠামো উন্নয়ন, সামাজিক নিরাপত্তা জোরদার, বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বিপণনে অগ্রগতি এবং সরকারি সেবা বর্ধিতকরণ।
দীর্ঘ বিরতীর পর বুধবার নবম জাতীয় সংসদের ১৯তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্যে নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সংসদ সদস্য চয়ন ইসলামের এক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এই দশ খাতের সফলতার কথা উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই দেশের সার্বিক উন্নয়নে কাজ করছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের গৃহিত পরিকল্পনার আলোকে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করছে। জনগনের কল্যাণে সুখি ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে আমরা বিগত সাড়ে চার বছরে সরকারের গৃহিত কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলশ্রুতিতে অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন সফলতা অর্জন করেছি।’
প্রধানমন্ত্রী তার সরকারের প্রধান দশটি সফলতার বর্ণনা দিতে গিয়ে প্রথমেই নিয়ে আসেন ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, ‘এটি সরকারের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিল। আমরা মনে করি আমরা বিগত সাড়ে চার বছরে ডিজিটাল বাংলাদেশ রূপায়ণের অঙ্গীকার পূরণ করতে সক্ষম হয়েছি।’
প্রধানমন্ত্রী তার দৃষ্টিতে উল্লেখযোগ্য অন্যান্য সফলতার প্রসঙ্গ সংসদকে অবহিত করেন।
(দিরিপোর্ট২৪/আরএইচ/এমডি/অক্টোবর ২৩, ২০১৩)