ঈদে রেলের পশ্চিমজোনে চারটি স্পেশাল ট্রেন
রেলের পশ্চিমজোনের পাকশী ডিভিশনের বিভাগীয় পরিবহণ কর্মকর্তা (ডিটিও) সুজিত কুমার বিশ্বাস এবং লালমনিরহাট ডিভিশনের ডিটিও মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে নয়টি কোচ নিয়ে ঢাকা-পার্বতীপুর রুটে ঈদ স্পেশাল-১ ও ২ এবং ১০টি কোচ নিয়ে খুলনা-ঢাকা রুটে ঈদ স্পেশাল-৩ ও ৪ ট্রেন চলাচল করবে।
পার্বতীপুর-ঢাকা রুটে স্পেশাল ট্রেন দুটি ঈদুল আজহার তিনদিন আগে চলাচল শুরু করবে এবং ঈদের দিন ও ঈদের পরের দিন বন্ধ থাকার পর ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে পুনরায় চলাচল শুরু করে পাঁচদিন পর্যন্ত চলবে।
ঈদ স্পেশাল-১ ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে প্রতিদিন বিকেল ৫.২০ মিনিটে ছেড়ে পার্বতীপুর এসে পৌঁছাবে রাত তিনটায়। ঈদ স্পেশাল-২ ট্রেনটি সকাল ৬.৪৫ মিনিটে পার্বতীপুর থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে বিকেল ৩.৪৫ মিনিটে।
ট্রেনটি ফুলবাড়ী, বিরামপুর, পাঁচবিবি, জয়পুরহাট, আক্কেলপুর, শান্তাহার, আহসানগঞ্জ, নাটোর, ঈশ্বরদী বাইপাস, চাটমোহর, বড়াইব্রিজ, উল্লাপাড়া, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম ও পূর্বপাড়, মির্জাপুর, মৌচাক, জয়দেবপুর এবং বিমানবন্দর স্টেশনে থামবে।
এছাড়া, ঢাকা-খুলনা রুটে ঈদ স্পেশাল-৩ ও ৪ ট্রেন দুটি একইভাবে ঈদের তিনদিন আগে চালাচল শুরু করবে। ঈদের দিন ও ঈদের পরের দিন বন্ধ থাকার পর ঈদের দ্বিতীয় দিন থেকে পুনরায় ট্রেন দুটি চলাচল শুরু করবে এবং সাতদিন পর্যন্ত তা চলবে।
ঈদ স্পেশাল-৪ ট্রেনটি কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে প্রতিদিন রাত ৯.২৫ মিনিটে ছেড়ে খুলনায় এসে পৌঁছাবে সকাল ৭টায়। স্পেশাল-৩ ট্রেনটি সকাল সাড়ে ১০টায় খুলনা থেকে ছেড়ে ঢাকায় পৌঁছাবে রাত ৮.২০ মিনিটে।
ট্রেন দুটি নোয়াপাড়া, যশোর, কোটচাঁদপুর, আলমডাঙ্গা, পোড়াদহ, ভেড়ামারা, ঈশ্বরদী, বডাইব্রীজ, উল্লাপাড়া, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম ও পূর্বপাড়, মির্জাপুর, মৌচাক, জয়দেবপুর এবং বিমানবন্দর স্টেশনে থামবে।
ট্রেনের ভাড়া অন্যান্য আন্তঃনগর ট্রেনের সমপরিমাণ হবে বলে জানান রেল কর্মকর্তারা।
(দ্যারিপোর্ট২৪/এমএআর/জেএম/অক্টোবর ০৫, ২০১৩)