কূটনৈতিক প্রতিবেদক : কর্পোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতার মাধ্যমে বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার সম্পর্ক আরো শক্তিশালী হবে। দায়িত্বশীল ব্যবসা এবং জাতীয় উন্নয়নের ক্ষেত্রে সিএসআর (কর্পোরেট স্যোশাল রেসপন্সিবিলিটি) একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাজধানীর গুলশানের লেক শোর হোটেলে শনিবার দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত কোরিয়া-বাংলাদেশ সিএসআর সেমিনার ২০১৩-তে বক্তারা একথা বলেন।

সেমিনারের প্রতিপাদ্য ছিল, ফারদার স্টেনদেনিং দ্য ফরটি ইয়ার লং পার্টনারশিপস থ্রো সিএসআর। ঢাকাস্থ দক্ষিণ কোরীয় দূতাবাস এবং সিএসআর সেন্টার এ সেমিনারের আয়োজন করে।

বাংলাদেশের বেসরকারী ক্ষেত্রে সিএসআর-এর আওতায় কোরীয় উদ্যোক্তাদের গৃহীত সামাজিক বিষয়ে দীর্ঘমেয়াদী উদ্যোগগুলোর ভালো দিকগুলো তুলে ধরা হয়।

বোর্ড অব ইনভেস্টমেন্টের (বিওআই) এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান ড. এস এ সামাদ সেমিনারে প্রধান অতিথি এবং ডিসিসিআই’র প্রেসিডেন্ট সবুর খান বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সিএসআর সেন্টার ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ফারুক সোবহান সেমিনারের সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন এবং শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন দক্ষিণ কোরিয়ার ঢাকাস্থ রাষ্ট্রদূত লী ইয়ন-ইয়াং।

এছাড়া টেকনিক্যাল সেশনে বাংলাদেশে যেসব কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠান সিএসআর কার্যক্রম চালায় সে বিষয়টি তুলে ধরেন বক্তারা। কোরিয়ান ইকোনোমিক রিসার্চ ইন্সটিটিউট (কেইআরআই), কেইপিজেড, এলজি, কনকর্ড গ্রুপ, যমুনা ফাউন্ডেশন এবং সিএসআর সেন্টার ঢাকা তাদের সিএসআর কার্যক্রম তুলে ধরে।

(দ্য রিপোর্ট/জেআইএল/নূরু/এপি/এমডি/ডিসেম্বর ১৪, ২০১৩)