বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী ১৫৪
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক : বর্তমান সরকারের অধীনে দশম সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে মাঠে থাকছেন ৫৪৪ জন প্রার্থী। যার মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছেন ১৫৪ জন।
তফসিল অনুযায়ী ১১০৬ জন মনোনয়নপত্র জমাদানকারী প্রার্থীর মধ্যে যাচাই-বাছাইয়ে বাদ পড়ার পর বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৮৭৬ জন। জাতীয় পার্টির নির্বাচন বর্জনের পর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় ৫৪৪। অংশগ্রহণকারী দল ১৬টি।
১৫৪ জন নতুন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও সাংবিধানিক কারণে ২৪ জানুয়ারির আগে নতুন সরকার গঠন করতে পারবে না আওয়ামী লীগ। সংবিধানের ১২৩ এর ৩ (ক) ধারা অনুসারে নবম জাতীয় সংসদের মেয়াদ ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত।
প্রসঙ্গত, ২৫ নভেম্বর দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হয়। তফসিল অনুযায়ী ১৩ ডিসেম্বর ছিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত এই নির্বাচন প্রথম থেকেই প্রধান বিরোধী দল বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮দলীয় জোট বর্জন করে তফসিলের পর প্রায় একমাস অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে।
প্রথমে জাতীয় পার্টি নির্বাচনে গেলেও সব দল নির্বাচনে না আসার কারণ দেখিয়ে নির্বাচন বর্জন করে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের বিপুল সংখ্যক প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হতে যাচ্ছে। তবে জাতীয় পার্টির কিছু প্রার্থী এখনও নির্বাচনের মাঠে রয়েছে এবং দলটির ২১ জন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়।
কমিশনের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ১৫৪ আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী নেই। নির্বাচিতদের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১২৭ জন, জাতীয় পার্টির (এরশাদ) ২১ জন, জাসদের ৩ জন, ওয়ার্কার্স পার্টির ২ জন ও জাতীয় পার্টি-জেপির একজন রয়েছেন। বাকি আসনগুলোতে একাধিক প্রার্থী থাকায় আগামী ৫ জানুয়ারি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের শনিবার নির্বাচনী ‘প্রতীক’ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আজ থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করতে পারবেন প্রার্থীরা। কমিশন সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
নির্বাচন কমিশনের হিসাব অনুযায়ী, সারাদেশের ৩৪০ জন প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। তাদের মধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর সংখ্যা দেড়শ’। আওয়ামী লীগের রয়েছে ৪৪ জন। এছাড়া জাতীয় পার্টি (জেপি) ১৫ জন, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১ জন, জাসদ (জেএসডি) ১৯ জন, ইসলামিক ফ্রন্ট ১০ জন, খেলাফত মজলিশ ২ জন, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) ৪ জন, তরিকত ফেডারেশন ৬ জন, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ৩ জন, বিএনএফ ৬ জন, ওয়ার্কার্স পার্টি ৭ জন ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ৩৯ জন। এবারের নির্বাচনে বিভিন্ন দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মিলিয়ে মোট এক হাজার ১০৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তারা ২৬০ জনের মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেন। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ১৩৮টি আপিল আবেদন কমিশনে জমা পড়ে। কমিশন শুনানি শেষে ৪২ জনের আবেদন মঞ্জুর করে। সবমিলিয়ে এ নির্বাচনে প্রার্থী রয়েছে প্রায় সাড়ে পাঁচশ’। তবে চূড়ান্ত হিসাবে এসব পরিসংখ্যানের হেরফের হতে পারে বলে কমিশন কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
নিবন্ধিত ৪০টি দলের মধ্যে এ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে ১৬টি দল। এগুলো হচ্ছে- আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টি, জাতীয় পার্টি (জেপি), গণতন্ত্রী পার্টি, বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, জাসদ, তরীকত ফেডারেশন, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, গণফ্রন্ট, ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ), বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট ও বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)। এর আগে ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪৮ জন এবং ২০০৭ সালের বাতিল হওয়া ২২ জানুয়ারির নির্বাচনে ১৭ জন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছিলেন।
নির্বাচনে নতুন রেকর্ড : নির্বাচনী ইতিহাসে এবার নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। বিরোধী দলের অংশগ্রহণ ছাড়া এ নির্বাচন গ্রহণযোগ্যতা পাবে কি-না তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তারা। তাদের মতে, যে পদ্ধতিতে নির্বাচন হতে যাচ্ছে তা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। এ বিষয়ে সাবেক নির্বাচন কমিশনার একেএম মোহাম্মদ আলী বলেন, এটি একপেশে নির্বাচন। বেশিরভাগ দল এ নির্বাচনে অংশ নেননি। যারা অংশ নিয়েছেন তাদের প্রার্থী দেয়ার মতো অবস্থা নেই। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখার প্রধান শর্ত সর্বতোভাবে নির্বাচন হওয়া। কিন্তু সেটা হচ্ছে না। যা গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয়। এই নির্বাচনটি সর্বোচ্চ সংখ্যাক বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলেও তা খারাপ উদাহরণ হয়ে থাকবে। সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, এবারের নির্বাচনে সর্বনিম্ন প্রার্থী। সর্বোচ্চ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হতে যাচ্ছেন। নির্বাচনী ট্রেন ছেড়ে দেওয়ার পর আমরা সংলাপ করছি। এসব মিলিয়েই দশম সংসদ নির্বাচন রেকর্ড করেছে। এটাকে নির্বাচন বলা যাবে না। বলতে হবে সিলেকশন নির্বাচনে পরিণত হলো। এর মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া কোনভাবেই লাভজনক হতে পারে না। আমরা সংকটের দিকে যাচ্ছি বলে মন্তব্য করেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ বদিউল আলম।
আওয়ামী লীগের যারা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী : আওয়ামী লীগের যেসব প্রার্থী জয়ী হয়েছেন তারা হলেন- ঠাকুরগাঁও-২ আসনে দবিরুল ইসলাম, দিনাজপুর-২ খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, নীলফামারী-২ আসাদুজ্জামান নূর, লালমনিরহাট-২ নুরুজ্জামান আহমেদ, রংপুর-২ আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী, রংপুর-৫ এইচ এন আশিকুর রহমান, গাইবান্ধা-৫ ফজলে রাব্বী মিয়া, জয়পুরহাট-১ সামছুল আলম দুদু, জয়পুরহাট-২ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, বগুড়া-১ আবদুল মান্নান, বগুড়া-৫ হাবিবুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ গোলাম রাব্বানী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আবদুল ওদুদ, নওগাঁ-১ সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২ শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-৬ ইসরাফিল আলম, রাজশাহী-১ ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৪ এনামুল হক, রাজশাহী -৫ মো. আব্দুল ওদুদ, নাটোর-১ আবুল কালাম, নাটোর-২ শফিকুল ইসলাম, নাটোর-৪ আবদুল কুদ্দুস, সিরাজগঞ্জ-১ মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-২ হাবিবে মিল্লাত, সিরাজগঞ্জ-৩ ইসহাক হোসেন তালুকদার, সিরাজগঞ্জ-৪ তানভীর ইমাম, সিরাজগঞ্জ-৬ হাসিবুর রহমান, পাবনা-২ খন্দকার আজিজুল হক, পাবনা-৪ শামসুর রহমান ও পাবনা-৫ গোলাম ফারুক খোন্দকার। যশোর-১ শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-৩ কাজী নাবিল আহমেদ, নরাইল -১ মো. কবিরুল হক, বাগেরহাট-১ শেখ হেলাল উদ্দীন, বাগেরহাট-২ মীর শওকত আলী, বাগেরহাট-৩ তালুকদার আবদুল খালেক, খুলনা-৪ এস এম মোস্তফা রশীদি, খুলনা-৫ নারায়ণ চন্দ্র, খুলনা-৬ শেখ মোহাম্মদ নুরুল হক, ভোলা-১ তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-৪ আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব, বরিশাল-১ আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ, বরিশাল-৫ শওকত হোসেন হিরন, ঝালকাঠি-২ আমির হোসেন আমু, পিরোজপুর-১ এ কে এম এ আউয়াল, সাতক্ষীরা-৩ আ ফ ম রুহুল হক, সাতক্ষীরা-৪ জগলুল হায়দার, পটুয়াখালী-২ আ স ম ফিরোজ, পটুয়াখালী-৪ মো. মাহবুবুর রহমান, টাঙ্গাইল-১ আবদুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-৩ আমানুর রহমান খান, টাঙ্গাইল-৪ আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, টাঙ্গাইল-৭ একাব্বার হোসেন, টাঙ্গাইল-৮ শওকত মোমেন শাহজাহান, জামালপুর-৩ মির্জা আজম, ময়মনসিংহ-১ প্রমোদ মানকিন, ময়মনসিংহ-২ শরীফ আহমেদ, ময়মনসিংহ-৯ আনোয়ারুল আবেদীন খান, নেত্রকোনা-৪ রেবেকা মোমিন, নেত্রকোনা-৫ ওয়ারেসাত হোসেন, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, কিশোরগঞ্জ-২ সোহরাব উদ্দিন, কিশোরগঞ্জ-৪ রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ আফজাল হোসেন, কিশোরগঞ্জ-৬ নাজমুল হাসান, মানিকগঞ্জ-২ মমতাজ বেগম, মানিকগঞ্জ-৩ জাহিদ মালেক, মুন্সিগঞ্জ-৩ মৃণাল কান্তি দাস, ঢাকা-২ কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ নসরুল হামিদ, ঢাকা-৯ সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১ এ কে এম রহমত উল্লাহ, ঢাকা-১২ আসাদুজ্জামান খান, ঢাকা-১৩ জাহাঙ্গীর কবির নানক, ঢাকা-১৪ আসলামুল হক, ঢাকা-১৯ এনামুর রহমান, ঢাকা-২০ এম এ মালেক, গাজীপুর-১ আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ রহমত আলী, গাজীপুর-৫ মেহের আফরোজ, নরসিংদী-৪ নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, নরসিংদী-৫ রাজিউদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-২ নজরুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ-৪ শামীম ওসমান, রাজবাড়ী-১ কাজী কেরামত আলী, রাজবাড়ী-২ জিল্লুল হাকিম, ফরিদপুর-১ আবদুর রহমান, ফরিদপুর-২ সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, ফরিদপুর-৩ খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মাদারীপুর-১ নূর-ই আলম চৌধুরী, মাদারীপুর-২ শাজাহান খান, মাদারীপুর-৩ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, শরীয়তপুর-১ বি এম মোজাম্মেল হক, শরীয়তপুর-২ শওকত আলী, শরীয়তপুর-৩ নাহিম রাজ্জাক, সুনামগঞ্জ-২ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, সিলেট-১ আবুল মাল আবদুল মুহিত, সিলেট-৩ মাহমুদউস সামাদ চৌধুরী, সিলেট-৬ নরুল ইসলাম নাহিদ, মৌলভীবাজার-৩ সৈয়দ মহসীন আলী, মৌলভীবাজার-৪ আব্দুস শহীদ, ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া-৪ অনিসুল হক, ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া-৬ এ বি এম তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-৭ আলী আশরাফ, কুমিল্লা-১০ আ হ ম মুস্তফা কামাল, কুমিল্লা-১১ মুজিবুল হক, চাঁদপুর-১ মহীউদ্দীন খান আলমগীর, চাঁদপুর-২ মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী, চাঁদপুর-৩ দীপু মনি, চাঁদপুর-৪ শামসুল হক ভূঁইয়া, চাঁদপুর-৫ রফিকুল ইসলাম, ফেনী-২ নিজামউদ্দিন হাজারী, নোয়াখালী-১ এইচ এম ইব্রাহীম, নোয়াখালী-২ মোরশেদ আলম, নোয়াখালী-৩ মামুনূর রশীদ কীরণ, নোয়াখালী-৪ ইকরামুল কবির চৌধুরী, নোয়াখালী-৫ ওবায়দুল কাদের, লক্ষ্মীপুর-৩ এ কে এম শাহাজাহান কামাল, চট্টগ্রাম-১ মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম-৬ ফজলে করিম চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৭ হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-১০ আফছারুল আমীন, চট্টগ্রাম-১৪ নজরুল ইসলাম চৌধুরী, কক্সবাজার-১ মোহাম্মদ ইলিয়াস, কক্সবাজার-২ আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ সাইমুম সরওয়ার কমল।
জাতীয় পার্টির ১৭ জন: কুড়িগ্রাম-২ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, কুড়িগ্রাম-৩ এ কেএম মাঈদুল ইসলাম, বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, বগুড়া-৬ নূরুল ইসলাম ওমর, ময়মনসিংহ-৪ রওশন এরশাদ, ময়মনসিংহ-৫ সালাহউদ্দিন আহমেদ-মুক্তি, নারায়ণগঞ্জ-৩ লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়ণগঞ্জ-৫ নাসিম ওসমান, সুনামগঞ্জ-৪ পীর ফজলুর রহমান, সিলেট-৫ সেলিম উদ্দিন, হবিগঞ্জ-১ মি. মোহাম্মদ আব্দুল মুনিম চৌধুরী, কুমিল্লা-২ মোহাম্মদ আমির হোসেন, কুমিল্লা-৮ নুরুল ইসলাম মিলন, লক্ষীপুর-২ মোহাম্মদ নোমান ও চট্টগ্রাম-৫ আনিসুল ইসলাম মাহমুদ।
জাসদ: কুষ্টিয়া-২ হাসানুল হক ইনু, চট্টগ্রাম-৮ মঈন উদ্দীন খান বাদল ও ফেনী-১ শিরীন আখতার।
জেপি: পিরোজপুর-২ আনোয়ার হোসেন মঞ্জু।
ওয়ার্কার্স পার্টি: ঢাকা-৮ রাশেদ খান মেনন ও রাজশাহী-২ ফজলে হোসেন বাদশা, রংপুর-১ মশিউর রহমান রাঙ্গা, নীলফামারি-৪ মো.শওকত চৌধুরী, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইসলাম।
(দ্য রিপোর্ট/এমএস/জেএম/লতিফ/ডিসেম্বর ১৫, ২০১৩)