বাংলাদেশে বিলুপ্তির পথে অসমিয়াদের ভাষা

কাওসার আজম (রাঙামাটি থেকে ফিরে) : বারো ফেব্রুয়ারি দুপুরে কাপ্তাই লেকের স্বচ্ছ পানিতে প্রায় দেড় ঘণ্টা নৌকাযাত্রার পর ‘‘অসমিয়া (আসাম) উন্নয়ন সংসদ, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা’’-এর পারিবারিক বনভোজন দল পৌঁছে বালুখালি টিলায় (পিকনিক স্পট)। পার্বত্য রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলায় বসবাসকারী আসামের বংশোদ্ভূত (অসমিয়) পরিবারের নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোরসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ এই বনভোজনে শরিক হন। রাঙামাটি সৌন্দর্যমণ্ডিত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আয়তনের জেলা। পাহাড় কাটা রাস্তার সঙ্গে সুবিশাল কাপ্তাই লেকের ছোট-বড় অসংখ্য টিলা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় ব্যাপার। এদিন সকাল পৌনে ১১টার দিকে রাঙামাটি শহরস্থ আসামবস্তি বাজারের পাশের কাপ্তাই লেক থেকে ইঞ্জিন চালিত বনভোজনের দু’টি নৌকা যখন বালুখালি টিলার দিকে এগুচ্ছিল, তখন নৌকায় লাগানো মাইকে উচ্চ সুরে অসমিয়া ভাষার গান বাজছিল। গানের তালে তালে দুই নৌকার ছাদে নাচছিলেন শিশু-কিশোর ও যুবকরা। বড়দেরও কেউ কেউ নাচছিলেন তাদের সঙ্গে। ছাদের নিচে নৌকার ভেতরেও আনন্দের কমতি ছিল না।
নৌকার ছাদে যারা অসমিয়া ভাষার গানের সুরে হেলে দুলে নাচছিলেন, সে সব কিশোর-কিশোরীদের সঙ্গে বালুখালি পিকনিক স্পটে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল— তাদের পূর্বপুরুষদের ভাষা অসমিয়া হলেও তারা এ ভাষা জানে না। বাংলা মিশ্রিত অসমিয়া ভাষার কিঞ্চিত অংশ বুঝেই আনন্দে নৌকায় নেচেছেন। অনেকে আবার আবেগেই গানের সুরে নেচে আনন্দ করেছেন।
রাঙামাটির মাঝের বস্তির বাসিন্দা কলেজপড়ুয়া মুন্না আসাম দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আসলে আমরা অসমিয়া ভাষা জানি না। এটা পূর্বপুরুষদের ভাষা, তাই জানা দরকার।”
রাঙামাটি কলেজের একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী প্রার্থনা আসাম বলেন, “সব জাতিরই নিজস্ব ভাষা থাকে। কিন্তু আমাদের অসমিয়া ভাষার কিছুই জানি না আমরা। আসামের টিভিতে এবং ইউটিউভে অসমিয়া ভাষার সিনেমা ও গান দেখি। কিন্তু বাস্তবে অসমিয়া ভাষার চর্চা নেই। আমরা আমাদের পূর্বপুরুষদের এ ভাষা শিখতে চাই।”
একই কথা বলেন, একাদশ শ্রেণীর আরেক ছাত্রী টিনা আসাম। তিনি বলেন, “অসমিয় ভাষা-সংস্কৃতি অনেক সুন্দর। অসমিয়া ভাষার বহু নাচ ও গান খুব ভাল লাগে। ওরা (অসমিয়া) এত সুন্দর গান করে, নাচগুলো এত সুন্দর যে, তা শিখতে ইচ্ছে করে। আমাদের গুরুজনরা যারা আছেন, তারা তো এটা শেখাননি। তাহলে আমরা কীভাবে তা শিখব-জানব।”
শুধু যে শিশু-কিশোর বা তরুণ-তরুণীরাই অসমিয় ভাষা জানে না— তাই নয়, বড়দেরও কেউই শতভাগ এই ভাষা জানেন না। আসামের বংশোদ্ভূত বেশিরভাগ অসমিয়াই তাদের পূর্বপুরুষদের ভাষা ও সংস্কৃতি ভুলে গেছেন।
আসামবস্তির বাসিন্দা নিহার আসাম দ্য রিপোর্টকে বলেন, “আমাদের নিজস্ব ভাষা ও সংস্কৃতি রয়েছে। কিন্তু এর চর্চা না থাকায় তা ভুলতে বসেছি। আমরা যে বাঙালি নই, আমরা যে আলাদা একটি জাতি তা ভুলতে বসেছি। আমাদের কৃষ্টি-কালচার হারাতে বসেছি। আমরা নিজেরাও শতকরা ২০-৩০ ভাগ অসমিয়া ভাষা জানি না। এভাবে চলতে থাকলে তো আমাদের নতুনপ্রজন্ম তাদের পূর্বপুরুষদের কৃষ্টি-কালচার ভুলেই যাবে। আর এ কারণেই তিন জেলার অসমিয়াদের নিয়ে আমাদের এই বনভোজন। অনেক দিন আগে আমরা তিন জেলার অসমিয়ারা মিলে ‘অসমিয়া উন্নয়ন সংসদ’ গঠন করেছি। আমরা এখানে এসেছি নিজেদের সমস্যা ও সুখ-দুঃখগুলো শেয়ার করার জন্য।”
পিকনিকে খাগড়াছড়ি থেকে অংশ নেওয়া স্কুলশিক্ষক বিজয় আসাম দ্য রিপোর্টকে বলেন, “ব্রিটিশ আমলে আমাদের পূর্বপুরুষরা যোদ্ধা হিসেবে পার্বত্য এলাকায় বিশেষ সম্মানের ছিলেন। তাদের উত্তরসূরি আমরা আজ অবহেলিত। কারণ, আমরা আমাদের নিজস্ব ভাষা ও কৃষ্টি-কালচার ভুলতে বসেছি। আমরা অন্যদের সঙ্গে আস্তে আস্তে মিশে যাচ্ছি।”
তিনি বলেন, “এই ধরেন আমি অসমিয়া। কিন্তু বিয়ে করেছি অন্য জাতিতে। আমার মতো আরও অনেকেই রয়েছেন যারা অসমিয়া হয়েও নিজ জাতি-সত্তার মধ্যে বিয়ে-শাদি না করায় অন্য জাতির সঙ্গে মিশে যাচ্ছি। এটা সেই অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে।”
একই কথা বলেন, অনিল কুমার আসামও। তিনি তথ্য মন্ত্রণালয়ের স্থানীয় কর্মকর্তা।
বালুখালি টিলায় বনভোজনের উদ্দেশ্য নিয়ে কথা বলছিলেন অসমিয়া উন্নয়ন সংসদ-এর সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ আসাম। অসমিয়াদের ভাষা ও কৃষ্টি-কালচার ম্লান হওয়ার জন্য অন্য জাতির মধ্যে বিয়ে-শাদি করা বা দেওয়াকে দায়ী করেন তিনি।
এ সময় সেখানে উপস্থিতদের মধ্য থেকে তাকে বলা হয়, এটা ঠিক। কিন্তু সেটা যেন আপনাকে দিয়ে শুরু হয়। আপনার মেয়েকে যেন অন্য জাতির মধ্যে বিয়ে না দেন।
পঙ্কজ আসাম এ সময় সবাইকে কথা দেন, তার মেয়েকে অন্য জাতির মধ্যে বিয়ে দেবেন না।
বনভোজনে যাওয়া আসাম বংশোদ্ভূত ছোট বড় কমপক্ষে ১০-১২ জনের সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। এদের মধ্যে দুয়েকজন অসমিয়া ভাষায় কিঞ্চিত কথা বলতে পারেন বলে জানান। তারা বলেন, “বংশপরাম্পরায় বিগত বছরগুলোতে আমাদের পূর্বসূরিরা আলাদা জাতিগোষ্ঠী হিসেবে অসমিয়া ভাষা ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করতে পারেননি। আমরাও সেভাবে পারছি না। তাই হারিয়ে যাওয়া অসমিয়া কৃষ্টি-কালচার ধরে রাখতে বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। তেমনি ভারতের আসাম সরকারের সঙ্গে যদি আমাদের ভাব-বিনিময় হয়, সংস্কৃতির সমন্বয় সম্ভব হয় তাহলে প্রায় ম্রিয়মাণ আমাদের অসমিয়া ভাষা ও সংস্কৃতি রক্ষা করা সম্ভব।”
তিন পার্বত্য জেলায় বসবাসকারী আসামের বংশোদ্ভূতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাদের অধিকাংশ বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও সনাতন ধর্মাবলম্বী। বছরের পর বছর ধরে পাহাড়ি অঞ্চলে বসবাস করছেন। পাহাড়ের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠী বিশেষ করে বাঙালিদের সঙ্গে মিশতে মিশতে তাদের স্বতন্ত্র ভাষা ও সংস্কৃতিও মিশে গেছে। এক কথায় এসব অসমিয়দের পূর্বপুরুষদের ভাষা ও সংস্কৃতি বাঙালি ও পাহাড়ের বিভিন্ন উপজাতিদের ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে বিলীন হয়ে গেছে। তাই বিলীন হয়ে যাওয়া পূর্বপুরুষদের ভাষা ও সংস্কৃতি উদ্ধারে তিন পার্বত্য জেলার অসমিয়াদের এই নতুন উদ্যোগ বলে জানান তারা।
এ ব্যাপারে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) মো. শামসুজ্জামান দ্য রিপোর্টকে প্রথমে বলেন, “অসমিয়ারা এখানে এসেছেন এবং তাদের নিজস্ব ভাষা আছে বলে জানা নেই।”
রাঙামাটিতে আসামবস্তিসহ পার্বত্য তিন জেলায় প্রায় দুই শ’ আসাম বংশোদ্ভূত পরিবার আছে এবং তাদের সঙ্গে এই প্রতিবেদকের কথা হয়েছে জানালে শামসুজ্জামান বলেন, “আমার জানামতে রাঙামাটিতে আসামবস্তি নামে একটি এলাকা আছে। তবে সেখানে বসবাসকারীরা যে আসাম বংশোদ্ভূত তা জানা নেই। হতে পারে তারা এখন মেইনস্ট্রিমের সঙ্গে মিশে বাংলা ভাষাভাষি হয়ে গেছে।”
তিনি আরও বলেন, ‘পার্বত্যাঞ্চলে চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা ছাড়াও আমাদের অনেক ক্ষৃদ্র নৃ-গোষ্ঠী আছে। তাদেরই তো নিজস্ব ভাষা হারানোর পথে। যেহেতু তাদের (উপজাতি) নিজস্ব (ভাষার) লেখনি নেই, তাই অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর সঙ্গে মিশতে মিশতে তারা আস্তে আস্তে মিলিয়ে যাচ্ছে। আর ওরা তো (অসমিয়া) উপজাতিই নয়। পুরোপুরি বাঙালি সেটেলার।”
“হতে পারে তারা এখন বাঙালিদের সঙ্গে মিশে বাংলা ভাষাভাষি হয়ে গেছেন। এই জনগোষ্ঠীকে কেন্দ্র করে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের বিশেষ কোনো প্রজেক্ট বা উদ্যোগ নেই”— যোগ করেন এই অতিরিক্ত সচিব।
(দ্য রিপোর্ট/কেএ/এসআর/সা/ফেব্রুয়ারি ২০, ২০১৬)
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
