১৯৭১-৭২ থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছর
প্রতিশ্রুতির ৩০ শতাংশ অর্থছাড় করেনি উন্নয়ন সহযোগীরা

ভৌত অবকাঠামোসহ আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বিদেশি ঋণ ও সহায়তার ওপর বড় ধরনের নির্ভরতা রয়েছে বাংলাদেশের। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে বড় অংশই জোগান দিয়ে আসছে ইউএনডিপি, বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইএমএফ, আইডিবিসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও দাতাগোষ্ঠী। কিন্তু প্রতিশ্রুতি দেওয়া সত্ত্বেও ঋণ ও অনুদানের একটি বড় অংশই ছাড় করেনি তারা।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) তথ্যানুযায়ী, স্বাধীনতার পর থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবছর পর্যন্ত বিভিন্ন প্রকল্পে ঋণ ও অনুদান বাবদ নয় হাজার ৯১৯ কোটি ডলার বাংলাদেশি মুদ্রায় সাত লাখ ৯৩ হাজার কোটি টাকা (১ ডলার=৮০ টাকা ধরে) দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। কিন্তু বাস্তবে ছাড় হয়েছে ছয় হাজার ৯১৫ কোটি ডলার অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় পাঁচ লাখ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। এ হিসাবে দেখা যায়, প্রতিশ্রুত অর্থের ৩০ শতাংশই ছাড় দেয়নি উন্নয়ন অংশীদার বিভিন্ন সংস্থা ও দাতাগোষ্ঠী।
সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদেশি অর্থ সহায়তাপুষ্ট প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোর একধরনের অনাগ্রহ রয়েছে। বৈদেশিক ঋণের অর্থ ব্যয় করতে গিয়ে নানা প্রক্রিয়া সমাপ্ত করা, দাতাদের আমলান্ত্রিকতা, দুর্নীতির সুযোগ কম থাকা এবং ব্যাপক মনিটরিংসহ নানা কারণে এমন ঘটনা ঘটছে এ কারণে সরকারের অভ্যন্তরীণ ঋণের ওপর চাপ পড়ছে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
এ বিষয়ে বেসরকারি উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. মোস্তাফিজুর রহমান দ্য রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেছেন, ‘বাস্তবায়ন সক্ষমতার অভাব, প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হওয়া, নানা শর্ত পরিপালনে ব্যর্থতার কারণে অর্থ চলে গেছে। আবার শর্ত পালন করে অর্থ সহায়তা নেওয়ার ক্ষেত্রে অনাগ্রহের কারণেও অর্থছাড় হয়নি। এ প্রসঙ্গে আইমএফের তিন বিলিয়ন ডলারে অর্থ সহায়তার উদাহরণ তুলে ধরে বলেন, এক বিলিয়ন ডলার অর্থছাড়ের পর বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শর্ত পালন না করার বিষয়টি জানানো হলে তারা বাকি দুই বিলিয়ন ডলার ছাড় দেয়নি।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেছেন, ‘বিদেশি সহায়তাপ্রাপ্ত অনেক প্রকল্পে দেশীয় অর্থায়নের বিষয়টিও অনেক ক্ষেত্রে যুক্ত থাকে। দেশীয় অর্থায়নের অনিশ্চয়তার কারণেও বিদেশি সহায়তা বাবদ অর্থ ছাড় করা সম্ভব হয় না।’ তবে প্রকল্প বাস্তবায়নে আমাদের আরও সক্ষমতা বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে এ গবেষক বলেছেন, ‘সক্ষমতা বাড়ানো গেলে আমাদের উন্নয়ন আরও ত্বরান্বিত হবে এবং জনগণও তার সুফল পারে।’
এদিকে সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদেশি অর্থায়নে প্রকল্প বাস্তবায়নে দাতাদের শর্ত ও নানা নিয়মকানুন থাকে। এসব শর্ত মানতে হলে নানা কাগজপত্র পূরণ করতে হয়। এ ছাড়া বিদেশি টাকা ব্যয়ের জবাবদিহিতা রয়েছে। প্রকল্প পরিচালকরা (পিডি) অনেক ক্ষেত্রেই দক্ষতার পরিচয় দিতে পারেন না। তা ছাড়া ভাষাগতসহ বিভিন্ন সমস্যার কারণে তারা উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে কার্যকর নেগোসিয়েশন করতে পারেন না। এসব কারণে পিডিরা বৈদেশিক ঋণের টাকা ব্যয় করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না। অন্যদিকে, সরকারি তহবিলের টাকা ইচ্ছামতো ব্যয় করা যায়। এ ক্ষেত্রে তেমন কোনো জবাবদিহিতা থাকে না। আবার দেশি টাকা আগে-পরে কিংবা সুবিধাজনকভাবে ব্যয়ের সুযোগ থাকে; যা বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে সম্ভব হয় না।
এ কারণে বৈদেশিক সহায়তায় বাস্তবায়নযোগ্য প্রকল্পে একধরনের ধীরগতি দেখা দেয়। সময়মতো প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যর্থতার কারণে প্রতিশ্রুতি থাকলেও অর্থ ছাড় দেয় না দাতারা।এর ফলে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) সঠিকভাবে বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
আবার সরকারি ক্রয় আইন ও ক্রয় বিধিমালা এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থার প্রকিউরমেন্ট গাইড লাইনস সম্পর্কে প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে নিয়োজিত কর্মকর্তার পর্যাপ্ত ধারণা ও অভিজ্ঞতা না থাকায় প্রকল্প বাস্তবায়নে দেরি হয়। জনবল নিয়োগ নিয়েও প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্বিত হয়। সাধারণ আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে প্রকল্পে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হয়। প্রকল্প চলাকালীন এসব কর্মচারী চাকরি ছেড়ে অন্যত্র চলে যায়। যার জন্যও প্রকল্প বাস্তবায়নে বিলম্বিত হয়।
প্রাপ্ততথ্যে দেখা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে অর্থাৎ ১৯৭১-৭২ সালে ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি ছিল ৬১ কোটি ৮ লাখ ডলার। এর মধ্যে অনুদান হিসাবে ৫১ কোটি ২৭ লাখ ডলার ও ঋণ হিসাবে নয় কোটি ৮০ লাখ ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি থাকলেও অর্থছাড় হয়েছে যথাক্রমে ২৪ কোটি ৫২ লাখ ও দুই কোটি ৫৬ লাখ ডলার। ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে স্বাধীনতাযুদ্ধ শুরু হওয়ার কারণে ওই সময় অর্থছাড় না হওয়াটা অস্বাভাবিক নয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ বাজেটে অর্থাৎ ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরেও দাতাদের কাছ থেকে অর্থ সহায়তা পাওয়া যায়নি। ওই সময় অনুদান ও ঋণ মিলিয়ে মোট ৮৭ কোটি ৮৪ লাখ ডলার অর্থ সহায়তা পাওয়ার কথা থাকলেও পাওয়া গেছে ৫৫ কোটি ১৪ লাখ ডলার। অর্থাৎ প্রতিশ্রুতির তুলনায় ৩৭ শতাংশ কম অর্থ সহায়তা পাওয়া গেছে।
প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, প্রতিশ্রুতির তুলনায় বিভিন্ন অর্থবছরে ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ কম অর্থ সহায়তার পাওয়ারও নজির রয়েছে।
তবে প্রতিশ্রুতির তুলনায় বেশি অর্থ ছাড়ের ঘটনাও ঘটেছে। ১৯৭৯-৮০ অর্থবছরে প্রথমবারের মতো প্রতিশ্রুতির তুলনায় অতিরিক্ত অর্থছাড়ের ঘটনা ঘটেছে। ওই বছর ১১৫ কোটি ৩২ লাখ ডলারের বিপরীতে অর্থছাড় হয়েছে ১২২ কোটি ৩০ লাখ ডলার। এ ছাড়া ১৯৮৭-৮৮ অর্থবছরে ১৫২ কোটি ৯৮ লাখ ডলারের বিপরীতে ১৬৪ কোটি চার লাখ ডলার, ১৯৯০-৯১ অর্থবছরে ১৩৭ কোটি ডলারের বিপরীতে ১৭৩ কোটি ২৬ লাখ ডলার, ১৯৯২-৯৩ অর্থবছরে ১২৭ কোটি ৪৫ লাখ ডলারের বিপরীতে ১৬৭ কোটি ৫৪০ লাখ ডলার, ১৯৯৪-৯৫ অর্থবছরে ১৬১ কোটি ২২ লাখ ডলারের বিপরীতে ১৭৩ কোটি ৯০ লাখ ডলার পাওয়া গেছে। ১৯৯৯-২০০০ অর্থবছরেও প্রতিশ্রুতির তুলনায় বেশি অর্থ ছাড় হয়েছে। ওই অর্থবছরে ১৪৭ কোটি ৫০ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি থাকলেও ছাড় হয়েছে ১৫৮ কোটি ৭৯ লাখ টাকা। এ ছাড়া ১৯৭৬-৭৭ সালের (৭২ কোটি ৭০ লাখ ডলার) পর ২০০১-০২ অর্থবছরে সবচেয়ে কম (৮৭ কোটি ৮৭ লাখ ডলার) অর্থছাড়ের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল দাতা উন্নয়ন অংশীদারি সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে। কিন্তু অর্থবছর শেষে অর্থছাড় হয়েছে ১৪৪ কোটি ২৩ লাখ ডলার। অর্থাৎ প্রতিশ্রুতির তুলনায় ৬৪ শতাংশেরও বেশি অর্থছাড়ের ঘটনা ঘটে।
অপরদিকে, ২০১৫-১৬ অর্থবছরে মোট ৭০৪ কোটি ৮০ লাখ অর্থ সহায়তা্ পাওয়ার প্রতিশ্রুতি ছিল। এর মধ্যে অনুদান হিসাবে ৫৪ কোটি ৪৯ লাখ ডলার ও ঋণ হিসাবে ৬৫০ কোটি ৩১ লাখ ডলার। কিন্তু অর্থবছর শেষে মোট সহায়তা পাওয়া গেছে ৩৫৬ কোটি ৩৫ লাখ ডলার। এর মধ্যে অনুদান হিসাবে ৫৩ কোটি পাঁচ লাখ ও ঋণ হিসাবে ৩০৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার পাওয়া গেছে। অর্থাৎ প্রতিশ্রুতির তুলনায় প্রায় ৫০ শতাংশ কম অর্থছাড় হয়েছে।
প্রসঙ্গত, বৈদেশিক সাহায্যকে সাধারণত চারটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। এগুলো হলো-দীর্ঘমেয়াদি ঋণ (যা সাধারণত দশ বা বিশ বছর ধরে গ্রহীতা দেশ কর্তৃক বৈদেশিক মুদ্রায় পরিশোধ যোগ্য), নমনীয় ঋণ (যা স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ যোগ্য, যার পরিশোধের মেয়াদ দীর্ঘ, অথবা যা অত্যন্ত কম সুদে পরিশোধযোগ্য), সরাসরি অনুদান ও কারিগরি সাহায্য প্রদান।
(দ্য রিপোর্ট/এমকে/জেডটি/এনআই/এম/মে ২১, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:

- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরো ৮১ ফিলিস্তিনি
- করোনাভাইরাস: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু এক, আক্রান্ত ১০
- বড় হারের শঙ্কা নিয়ে দিন পার করল বাংলাদেশ
- বরখাস্ত হলেন হামজাদের কোচ নিস্টেলরয়
- সাবেক সিইসি নূরুল হুদা আরও ৪ দিনের রিমান্ডে
- স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি কাপড় ও পাটজাত পণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা
- বাংলাদেশের সঙ্গে গঙ্গা চুক্তি সংশোধন চায় ভারত
- কর্মসূচিতে অনড় ঐক্য পরিষদ, কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
- ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৪, আহত ১৫
- চীন সফর 'সফল' হয়েছে: দেশে ফিরে ফখরুল
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনার কোনো পরিকল্পনা নেই: ইরান
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- ‘আমরা কোনো জোট করছি না’, বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান বৈঠক নিয়ে উপদেষ্টা
- এনবিআর কর্মকর্তাদের আন্দোলন তুলে নিতে অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- "সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে কাজ করলে দেশে স্বৈরাচারের উৎপত্তি হবে না"
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- আরো ২৬ জনের করোনা শনাক্ত
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্স পরিদর্শন করলেন স্বতন্ত্র পরিচালক আকতার মতিন চৌধুরী
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ঢাকা কলেজের চুক্তি স্বাক্ষর
- বন্ড ছেড়ে ৮০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে মার্কেন্টাইল ব্যাংক
- ঐকমত্যে পৌঁছাতে না পারলে মানুষ রাজনীতিকদের ওপর আস্থা হারাবে: সালাহউদ্দিন
- সংস্কার কমিশনের সব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নের জন্য নয়: আলী রীয়াজ
- মার্কিন নাগরিকদের জন্য বিশ্বব্যাপী সতর্কতা জারি করল যুক্তরাষ্ট্র
- ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে রাশিয়ার অবস্থান কী?
- কলম বিরতি কর্মসূচির মধ্যেই এনবিআরের পাঁচ কর্মকর্তাকে বদলি
- ইরানে মার্কিন হামলার সমর্থন অস্ট্রেলিয়ার, তীব্র নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
- ইরানে মার্কিন হামলার উদ্দেশ্য সরকার বদল করা নয়: পেন্টাগন
- টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটকবাহী হাউসবোট প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি
- ইরানের সঙ্গে যুদ্ধ করছে না যুক্তরাষ্ট্র : জেডি ভ্যান্স
- হুমকির মুখে হরমুজ, যুদ্ধ শুরুর পর তেলের দাম বেড়েছে ১৩ শতাংশ
- সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরলো স্বর্ণজয়ী আলিফসহ আর্চারি দল
- গলে বাংলাদেশের জয়ের সমান ড্র
- ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
- যুদ্ধবিরতি শুরু হয়েছে: ইরান
- একনেকে অনুমোদনের অপেক্ষায় ১৭ প্রকল্প
- ‘এখন বলার সময় নয়’—অধিনায়কত্ব নিয়ে গুঞ্জনের জবাবে শান্ত
- দোহা-কুয়েত-শারজাহ-দুবাই রুটে ১১ ফ্লাইটের সময়সূচি বিপর্যস্ত
- ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর কমেছে তেলের দাম
- সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
- যুদ্ধবিরতি কার্যকর, ‘দয়া করে, কেউ এটা লঙ্ঘন করবেন না’: ট্রাম্প
- ঢাকায় অলিম্পিক ডে র্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
- ট্রাম্পের ‘যুদ্ধবিরতি’ ঘোষণার পর নীরব নেতানিয়াহু
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ও ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা
- পুঁজিবাজার স্থিতিশীল করতে ভালো কোম্পানি আনতে হবে: আবু আহমেদ
- সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
- হাসিনার পালানোর ব্রেকিং নিউজ দিয়ে আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন শফিকুল আলম
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিইসি
- ‘নতুন বাংলাদেশ দিবসের’ তারিখ নিয়ে আখতার-সারজিস-হাসনাতের আপত্তি
- কাল থেকে দেবতাখুম ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকরা
- ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা: তারেক রহমান
- এনবিআরের আন্দোলনের পেছনে ‘ব্যবসায়ীদের’ ইন্ধন: অর্থ উপদেষ্টা
- ইরানের পরমাণু কর্মসূচি কয়েক দশক পিছিয়েছে, দাবি ট্রাম্পের
- শর্তসাপেক্ষে প্রধানমন্ত্রী পদে সর্বোচ্চ ১০ বছরের বিষয়ে একমত বিএনপি
- মাদক নির্মূলে সবার আগে গডফাদারদের ধরতে হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিবাহ ও মোহর আদায়ে ইসলামী ব্যাংকের সঞ্চয়ী হিসাব
- আ. লীগ আমলের ৩ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
- জার্মানি বাংলাদেশের উন্নয়নে নির্ভরযোগ্য অংশীদার: প্রধান উপদেষ্টা
- এনসিসি গঠন থেকে সরে এসেছে ঐকমত্য কমিশন : আলী রীয়াজ
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
