সাদ্দামের ফাঁসির সময়ে কেঁদেছিলেন যে মার্কিন সৈন্যরা
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক : ২০০৪ সালের জুন মাসে সাদ্দাম হোসেনকে ইরাকি অন্তরবর্তী সরকারের কাছে তুলে দেওয়া হয় বিচারের জন্য। এর আগের বছর ডিসেম্বর মাসে মার্কিনবাহিনী তাকে গ্রেফতার করে। জীবনের শেষ দিনগুলোতে তাকে পাহারা দিয়েছিলেন ১২ জন মার্কিন সৈন্য। গ্রেফতার হওয়ার আগে তারা যে সাদ্দাম হোসেনের 'বন্ধু' ছিলেন, সেটা মোটেই নয়।
কিন্তু ওই ১২ জন আমেরিকান সৈন্য সাদ্দামের শেষ সময়ের বন্ধু হয়ে উঠেছিলেন। আক্ষরিক অর্থেই শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তারাই ছিলেন সাদ্দামের সঙ্গে।
মার্কিন ৫৫১ নম্বর মিলিটারি পুলিশ কোম্পানির ওই ১২ জন সেনাসদস্যকে 'সুপার টুয়েলভ' বলে ডাকা হতো।
তাদেরই একজন উইল বার্ডেনওয়ার্পার একটি বই লিখেছেন, 'দা প্রিজনার ইন হিজ প্যালেস, হিজ অ্যামেরিকান গার্ডস, অ্যান্ড হোয়াট হিস্ট্রি লেফট আনসেইড' নামে। বাংলা করলে বইটির নাম হতে পারে 'নিজের প্রাসাদেই এক বন্দি, তার আমেরিকান প্রহরী- ইতিহাস যে কথা বলেনি'।
বইটি জুড়ে রয়েছে সাদ্দাম হোসেনকে তার শেষ সময় পর্যন্ত সুরক্ষা দেওয়ার অভিজ্ঞতা।
বার্ডেনওয়ার্পার স্বীকার করেছেন যে তারা যখন সাদ্দাম হোসেনকে জল্লাদদের হাতে তুলে দিলেন ফাঁসির জন্য, তখন তাদের ১২ জনেরই চোখে পানি এসে গিয়েছিল।
দাদুর মতো দেখতে লাগত সাদ্দামকে
বার্ডেনওয়ার্পার তারই এক সেনা-সঙ্গী রজারসনকে উদ্ধৃত করে লিখেছেন, ‘আমরা কখনও সাদ্দামকে মানসিক বিকারগ্রস্ত হত্যাকারী হিসাবে দেখিনি। তার দিকে তাকালে নিজের দাদুর মতো লাগত অনেক সময়ে।’
ইরাকের জেলে জীবনের শেষ সময়টুকু কাটানোর সময়ে সাদ্দাম হোসেন আমেরিকান গায়িকা মেরি জে ব্লাইজার গান শুনতেন নিয়মিত।
নিজের এক্সারসাইজ বাইকে চড়তে পছন্দ করতেন সাদ্দাম। ওটার নাম দিয়েছিলেন 'পনি'।
মিষ্টি খেতে খুব ভালবাসতেন। মাঝেমধ্যেই মাফিন খেতে চাইতেন।
বার্ডেনওয়ার্পার লিখেছেন, নিজের জীবনের শেষ দিনগুলোতে সাদ্দাম তাদের সঙ্গে খুব ভাল ব্যবহার করতেন। ওই ব্যবহার দেখে বোঝাই যেত না যে সাদ্দাম হোসেন কোনো এক সময়ে একজন অত্যন্ত নিষ্ঠুর শাসক ছিলেন।
কাস্ত্রো তাকে সিগার খেতে শিখিয়েছিলেন
সাদ্দামের 'কোহিবা' সিগার খাওয়ার খুব নেশা ছিল। মনে করা হয়, কিউবার সিগারের মধ্যে এই 'কোহিবা' সবার চেয়ে সেরা সিগারগুলোর অন্যতম।
ভেজা ওয়াইপে জড়িয়ে একটা বাক্সের মধ্যে রাখা থাকত সিগারগুলো।
সাদ্দাম নিজেই বলেছিলেন, বহু বছর আগে কিউবার কিংবদন্তি নেতা ফিদেল কাস্ত্রো তাকে সিগার খাওয়া শিখিয়েছিলেন।
সিগার ছাড়াও বাগান করা আরেকটা শখ ছিল সাদ্দাম হোসেনের।
জেলের ভেতরে অযত্নে ফুটে থাকা জংলী ঝোপঝাড়গুলোকেও তিনি একটা সুন্দর ফুলের মতো মনে করতেন।
খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে খুবই সংবেদনশীল ছিলেন সাদ্দাম
সকালের নাস্তাটা তিনি কয়েকটা ভাগে খেতেন-প্রথমে অমলেট, তারপর মাফিন আর শেষে তাজা ফল।
ভুল করেও যদি তার অমলেটটা টুকরো হয়ে যেত, সেটা তিনি খেতে অস্বীকার করতেন।
বার্ডেনওয়ার্পার স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে লিখেছেন, একবার সাদ্দাম তার ছেলে উদয় কতটা নিষ্ঠুর ছিল, সেটা বোঝাতে গিয়ে বীভৎস একটা ঘটনার কথা বলেছিলেন। ওই ব্যাপারটায় সাদ্দাম প্রচণ্ড রেগে গিয়েছিলেন।
উদয় কোনো একটা পার্টিতে গিয়ে গুলি চালিয়ে দিয়েছিল। তাতে বেশ কয়েকজন মারা গিয়েছিলেন। গুলিতে আহত হয়েছিলেন আরও কয়েকজন।
সাদ্দাম ব্যাপারটা জানতে পেরে নির্দেশ দিয়েছিলেন যে উদয়ের সবক’টা গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিতে। ওই ঘটনাটা বলতে গিয়ে সেনা প্রহরীদের সাদ্দাম ভীষণ রেগে গিয়ে শুনিয়েছিলেন যে উদয়ের দামী রোলস রয়েস, ফেরারি, পোর্শা গাড়িগুলোতে তিনি আগুন লাগিয়ে দিয়েছিলেন।
ভাইয়ের মৃত্যু সংবাদ
সাদ্দাম হোসেনের নিরাপত্তার জন্য নিযুক্ত আমেরিকান সেনারাই তাকে একদিন জানিয়েছিলেন যে তার ভাই মারা গেছেন। যে সেনাসদস্য খবরটা দিয়েছিলেন, সাদ্দাম তাকে বুকে জড়িয়ে ধরে বলেছিলেন, ‘আজ থেকে তুমিই আমার ভাই।’
আরেকজন প্রহরীকে বলেছিলেন, ‘যদি আমার সম্পত্তি ব্যবহার করার অনুমতি পাই, তাহলে তোমার ছেলের কলেজে পড়তে যা খরচ লাগবে, সব আমি দিতে রাজী।’
এক রাতে বছর কুড়ি বয়সের সেনা প্রহরী ডসন বাজে মাপে কাটা একটা স্যুট পরে ঘুরছিল। জানা গেল যে ডসনকে ওই স্যুটটা সাদ্দাম উপহার হিসাবে দিয়েছেন।
বার্ডেনওয়ার্পারের কথায়, ‘বেশ কয়েকদিন আমরা সবাই ডসনকে নিয়ে হাসাহাসি করছিলাম ওই স্যুটটার জন্য। ওটাপরে ও এমন ভাবে হাঁটাচলা করত, যেন মনে হতো কোনো ফ্যাশন শোতে ক্যাটওয়াক করছে ডসন।’
সাদ্দাম ও তার প্রহরীদের মধ্যে বন্ধুত্ব বেশ ঘন হয়ে উঠছিল, যদিও তাদের ওপরে কড়া নির্দেশ ছিল যে সাদ্দামের ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টাও যেন কেউ না করে।
মামলা চলার সময় সাদ্দাম হোসেনকে দুটো জেলে রাখা হয়েছিল।
এক জেল ছিল আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালের কয়েদখানা, আর অন্যটা উত্তর বাগদাদের সাদ্দামেরই একটা প্রাসাদে।
ওই প্রাসাদটা ছিল একটা দ্বীপে। একটা সেতু পেরিয়ে ওই দ্বীপে যেতে হতো।
বার্ডেনওয়ার্পার লিখেছেন, ‘আমরা অবশ্য সাদ্দামকে এমন কিছু দিইনি, যেটা তিনি পাওয়ার অধিকারী ছিলেন না। কিন্তু ওর অহংবোধে কখনও আঘাত করতাম না আমরা।’
স্টিভ হাচিনসন, ক্রিস টাস্করের মতো কয়েকজন প্রহরী ওই প্রাসাদেরই একটা স্টোর রুমে সাদ্দামের দফতর তৈরি করে দিয়েছিল।
সাদ্দামের দরবার
সাদ্দাম হোসেনকে একটা চমক দেওয়ার ইচ্ছা ছিল সবার।
পুরনো, ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র থেকে একটা ছোট টেবিল আর চামড়ার ঢাকনা দেওয়া একটা চেয়ার নিয়ে আসা হয়েছিল। টেবিলের ওপরে ইরাকের একটা ছোট পতাকাও রাখা হয়েছিল।
‘আমরা চেষ্টা করেছিলাম জেলের ভেতরেই সাদ্দামের জন্য শাসনকাজ পরিচালনার মতো একটা অফিস তৈরি করতে। যখন সাদ্দাম ওই ঘরটায় প্রথমবার গিয়েছিলেন, একজন সেনা সদস্য হঠাৎই খেয়াল করে যে টেবিলের ওপরে ধুলো জমে আছে। সে ধুলো ঝাড়তে শুরু করেছিল। ওই আচরণটা সাদ্দামের নজর এড়ায়নি। চেয়ারে বসতে বসতে তিনি মুচকি হেসেছিলেন।’, লিখছেন বার্ডেনওয়ার্পার।
তারপর থেকে সাদ্দাম রোজ ওই চেয়ারে এসে বসতেন। তার নিরাপত্তার জন্য নিযুক্ত সেনাপ্রহরীরা সবাই সামনের চেয়ারগুলোতে বসতেন। যেন সাদ্দাম নিজের দরবারে বসেছেন।
নিরাপত্তা রক্ষীরা চেষ্টা করত সাদ্দামকে খুশি রাখতে। তার বদলে সাদ্দামও সকলের সঙ্গে হাসি-মস্করা করতেন।
কয়েকজন রক্ষী পরে বার্ডেনওয়ার্পারকে বলেছিলেন যে, তারা বিশ্বাস করতেন যদি তাদের কোনো ঝামেলায় পড়তে হয়, তাহলে সাদ্দাম তাদের বাঁচানোর জন্য নিজের জীবনও বাজি রেখে দিতে পারেন।
যখনই সময়-সুযোগ পেতেন, তখনই সাদ্দাম হোসেন পাহারার দায়িত্বে থাকা রক্ষীদের পরিবারের খোঁজখবর নিতেন।
বার্ডেনওয়ার্পারের বইটাতে সব থেকে আশ্চর্যজনক যে বিষয়টার উল্লেখ রয়েছে, সেটা হল সাদ্দামের মৃত্যুর পরে তার প্রহরীরা রীতিমতো শোক পালন করেছিলেন, যদিও তিনি আমেরিকার কট্টর শত্রু ছিলেন।
প্রহরীদেরই একজন অ্যাডাম রজারসন উইল। তিনি বার্ডেনওয়ার্পারকে বলেছিলেন, ‘সাদ্দামের ফাঁসি হয়ে যাওয়ার পরে আমার মনে হচ্ছে আমরা ওর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছি। নিজেদেরই এখন তার হত্যাকারী বলে মনে হচ্ছে। এমন একজনকে মেরে ফেললাম আমরা, তিনি যেন আমাদের খুব আপনজন ছিলেন।’
সাদ্দামের ফাঁসির পরে যখন তাঁর মরদেহ বাইরে নিয়ে আসা হয়েছিল, তখন সেখানে জমা হওয়া লোকজন মৃতদেহের ওপরে থুতু ছিটিয়েছিল।
ওই ঘটনা দেখে হতভম্ব হয়ে গিয়েছিল আমেরিকান সেনারা।
বার্ডেনওয়ার্পার লিখছেন, ওই নোংরামি দেখে হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন তারা সকলে, বিশেষ করে যে ১২ জন তার শেষ সময়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন।
তাদেরই মধ্যে একজন ওখানে জমা হওয়া লোকজনের কাছে হাত জোড় করে তাদের থামাতে চেষ্টা করছিলেন। কিন্তু দলের বাকিরা তাকে টেনে সরিয়ে নেয়।
ওই ১২ জনের অন্যতম, স্টিভ হাচিনসন সাদ্দামের ফাঁসির পরেই আমেরিকার সেনাবাহিনী থেকে ইস্তফা দেন।
হাচিনসন এখন জর্জিয়ায় বন্দুক চালনা আর ট্যাকটিক্যাল ট্রেনিং দেওয়ার কাজ করেন। তার মনে এখনও ক্ষোভ রয়েছে, কারণ সেদিন যেসব ইরাকী সাদ্দামের মৃতদেহকে অপমান করছিল, তাদের সঙ্গে হাতাহাতিতে জড়িয়ে না পড়ার আদেশ দেওয়া হয়েছিল তাদের।
সাদ্দাম হোসেন কিন্তু শেষ দিন পর্যন্ত আশা করতেন যে তার ফাঁসি হবে না।
একজন রক্ষী, অ্যাডাম রোজারসন বার্ডেনওয়ার্পারকে বলেছিলেন, কোনো নারীর সঙ্গে প্রেম করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন সাদ্দাম। জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে আবারও বিয়ে করার ইচ্ছাও হয়েছিল তার।
২০০৬ সালের ৩০শে ডিসেম্বর তিনটে নাগাদ ঘুম থেকে ডেকে তোলা হয়েছিল।
তাকে জানানো হয়েছিল যে কিছুক্ষণের মধ্যেই ফাঁসি দেওয়া হবে। এই কথাটা শোনার পরে সাদ্দামের ভেতরের সব বিশ্বাস ভেঙ্গে পড়েছিল। তিনি চুপচাপ গোসল করে ফাঁসির জন্য তৈরি হয়ে নিয়েছিলেন।
সেই সময়েও তাঁর একটা ভাবনা ছিল। জানতে চেয়েছিলেন, ‘সুপার টুয়েলভের সদস্যরাও কি ঘুমোচ্ছে?’
ফাঁসির কয়েক মিনিট আগে স্টিভ হাচিনসনকে কারাকক্ষের বাইরে ডেকে পাঠান সাদ্দাম হোসেন। লোহার শিকগুলোর মধ্যে দিয়ে হাতটা বের করে নিজের রেমন্ড ওয়েইল হাতঘড়িটা দিয়ে দেন স্টিভকে।
হাচিনসন আপত্তি করেছিলেন। তবে সাদ্দাম কিছুটা জোর করেই ঘড়িটা স্টিভের হাতে পরিয়ে দেন।
জর্জিয়ায় হাচিনসনের বাড়ির একটা সিন্দুকে রাখা ঘড়িটা এখনও টিক টিক করে চলেছে।
বিবিসি বাংলার সৌজন্যে
(দ্য রিপোর্ট/জেডটি/এনআই/জুন ২০, ২০১৭)
পাঠকের মতামত:
- প্রধানমন্ত্রীর সফর চূড়ান্ত করতে আজ বেইজিং যাচ্ছেন পররাষ্ট্রসচিব
- ঈদ উপলক্ষ্যে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- বাংলাদেশকে গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার বললেন জাতিসংঘ মহাসচিব
- গবেষণা: শক্তিশালী ভূমিকম্পে ঢাকার অর্ধেক ভবন ধসে পড়তে পারে
- মধ্যবিত্তদেরও ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহের পরিকল্পনা রয়েছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- ইসরাইলের যুদ্ধ বন্ধের প্রস্তাবে যা যা আছে
- সুন্দরবন প্রবেশে তিন মাসের নিষেধাজ্ঞা
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: শুরুর আগে যা জানতে পারেন
- ফাইনালে রিয়ালের গোলপোস্ট সামলাবেন কোর্তোয়া
- ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্থদের ত্রাণ বিতরণে যাচ্ছে আ.লীগ
- ঢাকাসহ যেসব জেলায় আজ বৃষ্টি হতে পারে
- মালয়েশিয়ায় যেতে না পারা কর্মীদের বিষয়ে যা জানালো রাষ্ট্রদূত
- মে মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ২১৪ কোটি ডলার
- সারাদেশে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু
- আনার হত্যায় অভিযুক্ত সিয়াম নেপালে আটক: ডিবিপ্রধান
- এইচএসসি পরীক্ষা ৩০ জুন থেকেই শুরু: ঢাকা শিক্ষা বোর্ড
- এবার ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্লোভেনিয়া
- জাতীয় দলে নতুন মুখ সুজন, ফিরলেন মোরসালিন
- গাজায় আগ্রাসন বন্ধ হলে পূর্ণাঙ্গ চুক্তি করতে প্রস্তুত হামাস
- "আমার একমাত্র দুঃখ বাজওয়াকে বিশ্বাস করা"
- র্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার উত্তম কুমারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- ঘূর্ণিঝড় রেমাল: সুন্দরবনে ১০০ বন্যপ্রাণীর মৃতদেহ উদ্ধার
- প্রধানমন্ত্রীর নতুন প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান
- চলতি মাসে ডেঙ্গুতে ১১ জনের মৃত্যু
- জ্বালানি তেলের দাম আবারও বাড়লো
- দোষী সাব্যস্ত ডোনাল্ড ট্রাম্প, সাজা ঘোষণা ১১ জুলাই
- এসএসসি পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ ১১ জুন
- ঈদযাত্রায় একদিন একটু কষ্ট হোক না : ওবায়দুল কাদের
- "জিয়ার আদর্শ ধারণ করে কাজ করতে পারলে স্বাধীনতা ফিরে পাবো"
- রিমালে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করলেন প্রধানমন্ত্রী
- কোরবানির পরদিন সূর্য উদয়ের আগেই বর্জ্য অপসারণের নির্দেশনা
- শতভাগ সফলতা নিয়েই দেশে ফিরেছি: ডিবি হারুন
- বাংলাদেশকে পরনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করাই সরকারের লক্ষ্য: ফখরুল
- ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাঘাট দ্রুত মেরামতে কাজ করছে সরকার: প্রধানমন্ত্রী
- ডিএসইতে সূচকের উত্থান, সিএসইতে পতন
- টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভাঙতে পারে যেসব রেকর্ড
- মেসির গোলের পরেও হারলো মায়ামি
- পরিকল্পনা ছাড়া গাজা যুদ্ধ জিততে পারবেনা ইসরাইল: ব্লিঙ্কেন
- জমি কেনার অনুমতি পেল ব্র্যাক ব্যাংক
- পুঁজিবাজারের মন্দা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা
- ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
- বাংলাদেশিদের জন্য ১২ ক্যাটাগরির ভিসা চালু করেছে ওমান
- জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী আজ
- বাড্ডায় ভবনে বিস্ফোরণ, নিহত ১
- বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের তাগিদ ভারতের
- তৃতীয় ধাপের উপজেলা নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
- ৬৬% পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করবে মিনিস্টার রেফ্রিজারেটর
- আজ রেমালে ক্ষতিগ্রস্থ কলাপাড়া পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইসহ তিনজনের ভোট বর্জন
- যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে নিহত ২৮
- প্রকাশ্যে তুফানের প্রথম গান
- তদন্তাধীন মামলা নিয়ে গণমাধ্যমে বক্তব্য বন্ধে আইনি নোটিশ
- পাঁচ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় পরিবেশ পদক
- নরসিংদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা
- সাবেক সেনাপ্রধান ও পুলিশপ্রধান ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- "২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত ও সমৃদ্ধ"
- জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক সহায়তার আহবান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
- পানির দাম বাড়ালো ঢাকা ওয়াসা, কার্যকর ১ জুলাই থেকে
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিল স্পেন-নরওয়ে
- রাফার কেন্দ্রস্থল দখলে নিল ইসরাইল
- বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য ডিএসই'র পাঁচ প্রস্তাব
- সরকারের সময় শেষ হয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- অপরাধী হলে অপরাধের জন্য শাস্তি পেতেই হবে: কাদের
- ঘূর্ণিঝড়-কবলিত এলাকা পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- সরকারের অপকর্মের বিচার একদিন হবে: রিজভী
- " এমপি আনারের মরদেহ সম্পর্কে সরকারের কাছে তথ্য নেই"
- সাবেক আইজিপি বেনজীরকে দুদকে তলব
- সেপটিক ট্যাংক থেকে মিললো এমপি আনারের দেহাংশ
- খালেদা জিয়ার বাসায় মৌসুমী ফল পাঠালো জামায়াত
- আনারের লাশ কিমা করে টয়লেটে ফ্ল্যাশ করা হয়: ডিবিপ্রধান
- নিউইয়র্কে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবসে যোগ দেবেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ঝুঁকিতে ৩২ লাখ শিশু: ইউনিসেফ
- রিমালের প্রভাবে বৃষ্টিপাতে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা
- "ওরে পানি, এতো পানি সিডরের রাইতেও আয় নাই"
- বাংলাদেশিদের জন্য ১২ ক্যাটাগরির ভিসা চালু করেছে ওমান
- সাবেক আইজিপি বেনজীরকে দুদকে তলব
- ৬৬% পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় করবে মিনিস্টার রেফ্রিজারেটর
- পরিকল্পনা ছাড়া গাজা যুদ্ধ জিততে পারবেনা ইসরাইল: ব্লিঙ্কেন
- সেপটিক ট্যাংক থেকে মিললো এমপি আনারের দেহাংশ
- ওবায়দুল কাদেরের ছোট ভাইসহ তিনজনের ভোট বর্জন
- আনারের লাশ কিমা করে টয়লেটে ফ্ল্যাশ করা হয়: ডিবিপ্রধান
- প্রধানমন্ত্রীর নতুন প্রেস সচিব নাঈমুল ইসলাম খান
- " এমপি আনারের মরদেহ সম্পর্কে সরকারের কাছে তথ্য নেই"
- স্ত্রী ও মেয়েসহ বেনজীরের সব বিও হিসাব অবরুদ্ধ
- সাবেক সেনাপ্রধান ও পুলিশপ্রধান ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- আজ রেমালে ক্ষতিগ্রস্থ কলাপাড়া পরিদর্শনে যাবেন প্রধানমন্ত্রী
- ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ঝুঁকিতে ৩২ লাখ শিশু: ইউনিসেফ
- শতভাগ সফলতা নিয়েই দেশে ফিরেছি: ডিবি হারুন
- রিমালের তাণ্ডবে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে
- বাংলাদেশি যুবক আশিকের বিশ্ব রেকর্ড
- নরসিংদীতে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে গুলি করে হত্যা
- সারা দেশে ৩ লাখ ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন
- জ্বালানি তেলের দাম আবারও বাড়লো
- খালেদা জিয়ার বাসায় মৌসুমী ফল পাঠালো জামায়াত
- ৯ কার্যদিবস পর সূচকের বড় উত্থান
- রিমালের প্রভাবে বৃষ্টিপাতে ঢাকার বিভিন্ন স্থানে জলাবদ্ধতা
- দেশে মূল্য পরিস্থিতি সহনীয় অবস্থায় রয়েছে: কৃষিমন্ত্রী
- আনার হত্যায় অভিযুক্ত সিয়াম নেপালে আটক: ডিবিপ্রধান
- ঘূর্ণিঝড় রিমালে ছয় জেলায় ১০ জনের মৃত্যু