রোহিঙ্গা ট্র্যাজেডি নিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস
সু চি-কে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে

আমি চট্টগ্রামের যে গ্রামে বড় হয়েছি তা থেকে সামান্য দূরত্বে বিশ্ব মাপের একটি মানবিক বিপর্যয় সংঘঠিত ও ঘনীভূত হচ্ছে। লক্ষ লক্ষ অসহায়, বিধ্বস্ত পুরুষ, নারী ও শিশু যাদের কেউ কেউ মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নিষ্ঠুরতায় গুরুতরভাবে আহত, মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে ছুটে আসছে। নাফ নদীর তীরে প্রতি দিন নারী ও শিশুর লাশ ভেসে আসছে যাদের অধিকাংশই মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা পরিবার ভর্তি নৌকা ডুবির শিকার।
মিয়ানমার সরকার যে যুক্তিতে রোহিংঙ্গাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করছে তা একেবারেই আজগুবি। বর্তমান যে রাখাইন রাজ্যটি, তা ঐতিহাসিকভাবে আরাকান সাম্রাজ্যের মূল ভূখন্ড ছিল। এই সাম্রাজ্যটি একসময় আমার নিজ জেলা চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এর অনেক পরে আরাকান বৃটিশ ভারতের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। ইতিহাস তার নিজ খেয়ালে ও প্রয়োজনে কোনো এলাকার সীমানা ক্রমাগত নির্ধারণ ও পুনঃনির্ধারণ করে যায়, কিন্তু সেখানকার মানুষের সঙ্গে মাটির সম্পর্কটি অপরিবর্তিত থেকে যায়। এলাকাটি যে দেশের নতুন সীমানার মধ্যে পড়ে যায়, তা সে দেশের অংশে পরিণত হয়। মানুষ ইচ্ছায় অনিচ্ছায় সে দেশের নাগরিকে রূপান্তরিত হয়।
১৯৪৮ সালে বৃটিশ শাসন থেকে বার্মা স্বাধীন হবার পর এবং পরবর্তী বিভিন্ন সরকারের সময়কালে বার্মা তার সীমানাভূক্ত রোহিঙ্গাসহ সকল জাতিগোষ্ঠীকে পূর্ণ নাগরিক বলে স্বীকার করে নেয় এবং তাদের প্রতিনিধিত্বের অধিকার দেয়। তার ভিত্তিতে রোহিঙ্গারা সে দেশের সংসদে নির্বাচিত হয় ও সরকারের মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করে।
আশ্চর্যজনকভাবে, ১৯৮০-র দশকে সেদেশের সামরিক শাসকদের উর্বর মস্তিষ্ক থেকে হঠাৎ এই ধারণার উৎপত্তি হয় যে, রোহিঙ্গারা বার্মিজ নয়! এরপর তারা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয় এবং তাদেরকে সে দেশ থেকে বিতাড়িত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সামরিক ও রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করে। শুরু হয় জাতিগত ও ধর্মীয় নিধনের উদ্দেশ্যে সুপরিকল্পিত নির্যাতন।
গত দু’দশকেরও বেশী সময় ধরে হাজার হাজার রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু মিয়ানমার সরকারের নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য বাংলাদেশে এসে ভীড় করছে। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখের পর এই অত্যাচারের মাত্রা এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, গত দুই সপ্তাহেই প্রায় ৩ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবেশ করেছে।
মিয়ানমারের নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের উপর দেশটির এই নির্বিচার সামরিক আক্রমণ - যার ফলে তারা গণহারে দেশটি থেকে পালিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে - বন্ধ করার উদ্দেশ্যে জরুরী ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে গত ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ আমি জাতি সংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে একটি খোলা চিঠি দিই। এর আগেও গত বছরের ডিসেম্বর মাসে আরো কয়েকজন নোবেল বিজয়ীকে সঙ্গে নিয়ে আমি রোহিঙ্গাদের উপর বর্বর হামলার প্রতিবাদে একটি যৌথ আবেদন নিরাপত্তা পরিষদের নিকট পেশ করেছিলাম।
দেশটির এই অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপগুলো কর্তৃক আরাকানের জন্য “স্বাধীনতা”-র দাবীতে ঘৃতাহুতি দিয়েছে। ফলে এশিয়ার এক নিরব প্রান্তে অবস্থিত অত্যন্ত দরিদ্র কিন্তু অর্থনৈতিক ও মানবীয় সম্ভাবনায় বিপুলভাবে সমৃদ্ধ একটি ভূখন্ড হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয়ে উঠলো। প্রতিবেশী দু’দেশের মানুষের একই ধরনের অর্থনৈতিক প্রত্যাশার কারণে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে পরম বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠার সকল উপাদানই বিদ্যমান। আমাদের দু’টি দেশই তাদের অতীতকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাবার এবং সকলের জন্য একটি নতুন বিশ্ব গড়ে তোলার বিশ্বময় কর্মযজ্ঞে মর্যাদাপূর্ণ অংশীদার হবার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি বরাবরই মিয়ানমারকে এই এলাকার আঞ্চলিক সংগঠন সার্কের সদস্যভূক্ত করার এবং বাংলাদেশকে আসিয়ান জোটের সদস্যভূক্ত করার জন্য প্রস্তাব দিয়ে এসেছি - এই দু’টি দেশ এশিয়ার দু’টি শক্তিশালী এবং সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রজোটের মধ্যে দৃঢ় মৈত্রীবন্ধন তৈরী করে দিতে পারে - আমি এই যুক্তিই এর পক্ষে দিয়ে এসেছি। আমি এটা বিশ্বাস করি।
সৌভাগ্যক্রমে, মিয়ানমার সরকার নিজেই বর্তমান রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানের ভিত্তি রচনা করে রেখেছে। কফি আনানের নেতৃত্বাধীন ও মিয়ানমার সরকার নিযুক্ত রাখাইন রাজ্য বিষয়ক উপদেষ্টা কমিশনের প্রতিবেদনেই তা সম্প্রতি দেয়া হয়েছে। আমরা নতুন বিতর্কে না-গিয়ে সরাসরি এখান থেকেই শুরু করতে পারি। এই প্রতিবেদনে চমৎকার সব সুপারিশ রয়েছে যা মিয়ানমার সরকার গ্রহণ করেছে। কী-কী সংশোধনমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে তা কমিশনের প্রতিবেদনে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। অত্যন্ত আনন্দের ব্যাপার হলো সকল পক্ষই এই প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে।
এই সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে রোহিঙ্গাদেরকে পূর্ণ নাগরিকত্ব প্রদানের ব্যবস্থা; তাদের অবাধ চলাচলের সুযোগ ও আইনের চোখে সমান অধিকার; রোহিঙ্গাদের স্থানীয় প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা যার অভাবে স্থানীয় মুসলিমরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে; এবং নিজ ভূমিতে ফিরে আসা রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতি সংঘের সহায়তা কাজে লাগানো। আনান কমিশনের সুপারিশগুলোর পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক বাস্তবায়ন রোহিঙ্গা সংকটের অবসান ঘটাতে সক্ষম।
শান্তি স্থাপনের প্রক্রিয়া এখনই শুরু করা দরকার। আমরা এখনই ব্যবস্থা না নিলে র্যাডিকালাইজেশনের যে আশংকার কথা আনান কমিশন মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে মনে করিয়ে দিয়েছে তা বাস্তবে নিশ্চিতভাবে জটিলতর হতে থাকবে। ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে সময়ক্ষেপণ এবং মিয়ানমার সরকারের নিরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা শান্তি স্থাপন প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত ও কঠিন করে তুলবে।
কমিশনের সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমি নি¤œলিখিত প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপগুলো সুপারিশ করছি:
১. আনান কমিশনের সদস্যদের নিয়ে অবিলম্বে একটি “বাস্তবায়ন কমিটি” গঠন করা যার কাজ হবে কমিশনের সুপারিশগুলোর যথাযথ বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করা।
২. দেশটি থেকে শরণার্থীর প্রবাহ বন্ধ করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ গ্রহণ।
৩. আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদেরকে নিয়মিতভাবে পীড়িত এলাকাগুলো পরিদর্শণ করতে আমন্ত্রণ জানানো।
৪. যেসব শরণার্থীরা ইতোমধ্যে দেশ ত্যাগ করেছে তাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাবার ব্যবস্থা করা।
৫. ফিরে যাওয়া শরণার্থীদের পুনর্বাসনের জন্য জাতি সংঘের অর্থায়ন ও তত্ত্বাবধানে মিয়ানমারে ট্রানজিট ক্যাম্প স্থাপন।
৬. বাস্তবায়ন কমিটির কর্তৃত্বে আনান কমিশনের প্রতিবেদনের সুপারিশ মোতাবেক রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদান।
৭. রোহিঙ্গাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও অবাধে চলাফেরার স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।
এই প্রক্রিয়ার শুরু হিসেবে মিয়ানমারের জাতীয় নেত্রী অং সান সু চি বাংলাদেশে এসে শরণার্থী ক্যাম্পগুলো পরিদর্শণ করতে পারেন। তিনি শরণার্থীদের এই বলে আশ্বস্ত করতে পারেন যে, মিয়ানমার যেমন তাঁর দেশ, এটা শরণার্থীদেরও নিজেদের দেশ; তিনি তাদের ফিরিয়ে নিতে এসেছেন। এরকম একটি সফর এবং বক্তব্য পুরো পরিস্থিতিই শান্ত করে দিতে পারে।
অং সান সু চি নিশ্চয়ই এমন একটি নতুন মিয়ানমার গড়ে তুলতে চান যেখানে কোনো ধরনের বৈষম্য থাকবে না Ñ জাতিগত, ধর্মীয়, ভাষাগত বা সাংস্কৃতিক, এবং একে গড়ে উঠতে হবে মানুষের অধিকার ও আইনের শাসনের উপর ভিত্তি করে। তাঁর জীবনে সবচেয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবার সময়টা এখন তাঁর সামনে। তিনি কোন পথে যাবেন - শান্তি ও বন্ধুত্বের, নাকি ঘৃণা ও সংঘর্ষের, তা বেছে নেবার ঐতিহাসিক মুহূর্ত এটাই।
লেখক : নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ
পাঠকের মতামত:

- সাপ্তাহিক দাম বাড়ার শীর্ষে জেনেক্স
- ডিএসইতে সাপ্তাহিক দাম কমার শীর্ষে ইনটেক
- বাজার মূলধন বেড়েছে ১৯ হাজার ৭১৭ কোটি ৯৩ লাখ
- বেড়েছে ডিএসইর পিই রেশিও
- বরিশালে নৃত্যশিল্পী ধর্ষণের মামলার এক আসামি গ্রেফতার
- কেডিজেএফ’র সভাপতি নজরুল, সা.সম্পাদক রিজভী
- কৃষ্ণাঙ্গ তরুণ নিহতের জেরে আবারো উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
- নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করলে সমুচিত জবাব - তথ্যমন্ত্রী
- রিজওয়ানা হাসানের উপর হামলার ঘটনায় নাগরিক সমাজের নিন্দা
- ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন যথেষ্ট প্রয়োজন- আইনমন্ত্রী
- সড়ক দুর্ঘটনায় সর্বোচ্চ সাজার সুপারিশ করা হবে- স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
- দুর্নীতিগ্রস্ত বিচারক ক্যান্সারের মতো- প্রধান বিচারপতি
- পালাবার কোনো পথ পাবেন না- মির্জা ফখরুল
- টানা আট দিন বায়ু দূষণে শীর্ষে ঢাকা
- গার্ডিয়ানের বর্ষসেরা ফুটবলার মেসি
- বিএসসির নতুন এমডি জিয়াউল হক
- উত্তরায় আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে নেতা কর্মীর ঢল
- পাঠ্যবইয়ের ভুল ওয়েবসাইটে প্রকাশের আবেদন
- উত্তরায় শান্তি সমাবেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীর ঢল
- বিএনপি ও গণতন্ত্র মঞ্চের বৈঠকে নূরেরব বক্তব্য নিয়ে সমালোচনা
- হরকাতুল জিহাদের ৬ সদস্য আটক
- আজ ঢাকায় বিএনপির পদযাত্রা
- কাল রাজশাহীতে ২৫টি প্রকল্প উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- জলির শিল্পকর্ম: সত্তার রাজনৈতিক মেটামরফাসিস
- টানা ৭ দিন দূষিত বায়ুর তালিকায় শীর্ষে ঢাকা
- ইসরায়লের হামলায় গাজায় ১০ ফিলিস্তিনি নিহিত,ঢাকার প্রতিবাদ
- রোহিঙ্গাদের ৭৫০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
- ইউক্রেনে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত নিহত ১১
- ক্ষমতার অপপ্রয়োগ যাতে না হয়- রাষ্ট্রপতি
- আওয়ামী লীগের মহানগর উত্তর-দক্ষিণ যৌথসভা আজ
- দাম বেড়েছে সবজি ও ডিমের, কমেছে আটার
- আরো ৮ ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে
- নিজের লোক দিয়ে কমিটি করা চলবে না- কাদের
- বেসরকারি হাসপাতালে অতিরিক্ত ফি আদায় বন্ধের নির্দেশ
- যখন কমার প্রয়োজন হবে তখন কমানো হবে চিনির দাম
- আমরা আর একটাও রোহিঙ্গা নেবো না- পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গুজব ও ভুল তথ্য ছড়ানো প্রতিরোধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে হবে- তথ্যমন্ত্রী
- ক্ষমতার অপপ্রয়োগ যাতে না হয় তা নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ
- বারবার আদালতে আনা-নেওয়ায় অসুস্থ হয়েছেন রিজভী- ইউট্যাব
- মুনাফায় থাকা কোম্পানিগুলো পুঁজিবাজারে এসে পড়ছে ক্ষতির মুখে
- সোসিয়েদাদকে ১-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বার্সা
- জিতেও পরের রাউন্ডে যেতে আর্জেন্টিনার নজর ব্রাজিলের দিকে
- ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম এ ফিরতে পারবেন ট্রাম্প
- সাবেক ইউপি সদস্যের বাড়িতে ২ নারীর মরদেহ
- মেট্রোরেলের আরো দুই স্টেশন চালু হচ্ছে ফেব্রুয়ারিতে
- ডিএনসিসির আধুনিকায়নে সহায়তার আশ্বাস মিয়ামি মেয়রের
- ডিএমপির ৫ কর্মকর্তাক বদলি
- সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সরস্বতী পূজা আজ
- রাজধানীর চার স্থানে পদযাত্রা করবে ঢাকা মহানগর বিএনপি
- বেসামরিক প্রশাসনের অনেক বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক সেনাবাহিনীর - সেনাপ্রধান
- সরকারের সফলতা বা ব্যর্থতা যাচাই করবে দেশের জনগণ- প্রধানমন্ত্রী
- ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ২৬ কমিটি ঘোষণা
- সূচকের নামমাত্র উত্থান,বেড়েছে লেনদেন
- ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ১২ জন হাসপাতালে
- রমজান মাসে দ্রব্যমূল্য নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে ডিসিদের- বাণিজ্যমন্ত্রী
- বিএনপিকে বাটি চালান দিয়েও খুঁজে পাওয়া যাবে না- মায়া
- ভিক্ষা করা ছাড়া এই সরকারের উপায় নেই - মান্না
- বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার পাচ্ছেন ১৫ কবি,সাহিত্যিক
- সরকার পরিকল্পিতভাবে আমাদের অধিকার কেড়ে নিয়েছে - মির্জা ফখরুল
- গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চলছে
- ৪ ফেব্রুয়ারি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সূচকের নামমাত্র উত্থান,বেড়েছে লেনদেন
- নতুন সাত স্বতন্ত্র পরিচালক পেলো সিএসই
- মোংলায় সার বোঝাই জাহাজ ডুবি
- আইসিসির টেস্ট একাদশে নেই কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটার
- খালেদা জিয়ার কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় চার্জ শুনানি ২০ মার্চ
- বায়ূ দূষণের তালিকায় ফের শীর্ষে ঢাকা
- নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ক্রিস হিপকিন্স
- ঢাকাসহ সারা দেশে আজ বিএনপির সমাবেশ,মাঠে আওয়ামী লীগও
- রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে আটক ৭৬
- যে আশ্বাস দিয়ে গেলেন বিশ্বব্যাংকের এমডি
- শুরু হয়েছে মেট্রোরেলের পল্লবী স্টেশনের কার্যক্রম
- রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
- বিআইসিএম রিসার্চ সেমিনার অনুষ্ঠিত
- ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরো ১৪ জন হাসপাতালে
- ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো ভারত
- র্যাবের সঙ্গে গুলিবিনিময়,জঙ্গি সংগঠন প্রধানসহ আটক ১
- হঠাৎ ইউক্রেনে বরিস জনসন
- ডিবিপ্রধান হারুনসহ ১০ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন খারিজ
- আখেরি মোনাজাতে অংশ নিতে তুরাগতীরে মুসুল্লিদের ঢল
- বিপুল লাভের পরে কর্মী ছাটাই,গুগলের বিরুদ্ধে সোচ্চার কর্মী সংগঠন
- রোমাঞ্চকর ম্যাচে বরিশালকে দুই রানে হারালো মাশরাফির সিলেট
- আমরা তো মানুষ, আমাদের ভুল হতে পারে- শিক্ষামন্ত্রী
- বাইডেনের বাড়িতে আরো ৬ গোপণ নথি
- ফুটবল বিশ্ব প্রথমবারের মতো দেখলো সাদা কার্ড
- আইসিসির বর্ষসেরা একাদশে মিরাজ
- সিলেটের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বরিশাল
- নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন ক্রিস হিপকিন্স
- আইসিসির টেস্ট একাদশে নেই কোন বাংলাদেশী ক্রিকেটার
- হাইকোর্টে ক্ষমা প্রার্থনা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজির
- ইশরাকের উপর হামলা: মামলার বাদী গ্রেফতার
- ফরিদপুরের বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে এক শিশুসহ নিহত ৩
- কারওয়ান বাজারে বিক্ষোভ মিছিল জামায়াতের
- ডিসিদের ২৫ নির্দেশনা দিলেন প্রধানমন্ত্রী
- ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস আজ
- বিশ্বে করোনায় মৃত্যু ৬৩৮
- নারী বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের দল ঘোষনা
- রাষ্ট্রপতি নির্বাচন:স্পিকারের সাথে সাক্ষাৎ করবেন সিইসি
- রাজধানীতে মাদকসহ আটক ৪৫
- বঙ্গবন্ধুই স্বাধীনতার ঘোষক - ওবায়দুল কাদের
মুক্তমত এর সর্বশেষ খবর
মুক্তমত - এর সব খবর
