যুদ্ধে যাইবেন কবি
ষোড়শ শতকের আরাকান রাজসভার মহাকবি আলাউল, কোরেশী মাগন ঠাকুর, শাহ মোহাম্মদ সগীর, সৈয়দ সুলতান, তাহাদের কালজয়ী সৃষ্টি পদ্মাবতী,ইউসুফ জুলেখা,ছইফুল মূলকসহ মধ্যযুগীয় আরাকানী বাংলা সাহিত্যের অসংখ্য সম্পদ আমাদের সামনে যে ছবি হাজির করে তাহাতে ইতিহাসের ধার না ধারিয়াও নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, আরাকান রাজ্য আসলে মধ্যযুগীয় বাংলারই এক আঞ্চলিক সংষ্করণ বা স্বশাসিত এক খন্ড বাঙলা। সুলতানী ও মোঘল আমলে বাংলা মূলুকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্য চর্চার যে অনুকূল পরিবেশ ও সুযোগ সৃষ্টি হয়, আরাকান রাজাদের আনুকূল্যে তাহার উৎকর্ষতা ঘটে। আরাকান রাজ দরবার, সেই রাজ্যের আর্থ সামাজিক বাস্তবতা বাঙলা ভাষা-সাহিত্যকে এক অনন্য উচ্চতায় পৌছাইয়া দেয়।
নাফ নদের নীল-দরিয়া সঙ্গমের অপরূপ লীলাভূমি, দুই পাড়ের পাহাড় বনভূমির অপরূপ প্রাকৃতিক বৈচিত্র ও বৈশিষ্ট, জনজাতি ভাষা সংস্কৃতির মিলন ভূমি সেদিনের আরাকান আজ বিভক্ত। রাজনৈতিক টানাপোড়েন, যুদ্ধ-বিগ্রহ ও দখল দারিত্বের কারণে যাহার পূর্বাংশের আংশিক আজকের মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য। যেইখানে আরাকানী বা রোহিঙা বা বাঙালী জনজাতির বিরুদ্ধে বার্মিজ সেনাবাহিনী, জঙ্গী বৌদ্ধ,মগদের পোড়ামাটিনীতিতে লাখ লাখ ইনসান আজ স্বজনহারা,আশ্রয়হারা। জান বাঁচাইতে তাহারা নাফসঙ্গম পার হইয়া এইপারে পাড়ি জমাইতেছেন। আলাউল যুগীয় সেই আরাকানী বাঙ্গালীরা কালের বিবর্তনে এখন রোহিঙ্গা নামে পরিচিত। নাম যাহাই হউক, বাঙলাদেশের মানুষকে তাহারা স্বজাতিই মনে করে।
আজ বাঙালী জাতির রোহিঙ্গা সত্তাকে নির্মূল করিবার বর্মীয় নৃশংসতা দেখিয়া মহাকবি আলাউলের উত্তরসূরী সত্তরোর্দ্ধ বাঙ্গালী কবি নির্মলেন্দু গুন যারপর নাই ব্যথিত, ক্ষুব্ধ। তাই এই বয়সেও কবি বার্মার বিরুদ্ধে যুদ্ধে যাইবার অভিপ্রায় ব্যক্ত করিয়াছেন। কবির এই অভিপ্রায় দেখিয়া মনে পড়িয়া যায় জাতিসত্তার কবি হিসাবে খ্যাত কবি মুহম্মদ নুরুল হুদার ঐতিহাসিক চরণ ‘যতদূর বাঙলা ভাষা ততদূর বাঙলাদেশ’।
এখন প্রশ্ন হইল, কবির এই অভিপ্রায়কে আমরা কিভাবে দেখিব। ইহা কি তাৎক্ষনিক কোন উত্তেজনা নাকি ইহার মধ্যে রহিয়াছে নিজ জাতিসত্তা টিকাইয়া রাখিবার বা বিকাশের এক ঐতিহাসিক দায়বদ্ধতার ইঙ্গিত।
কবির যুদ্ধে যাইবার অভিপ্রায়কে রাজনৈতিক অরাজনৈতিক কোন মহল আমলে নিয়াছেন বলিয়া নজরে আসে নাই। হয়ত হেয়ালী মনে করিয়াছেন কবির ভক্তকুলও। তাই কবির অভিপ্রায় লইয়া যেখানে ঝড় উঠিবার কথা সেখানে বিষয়টি আলোচনায়ও নাই।
এইবারের রোহিঙ্গা সমস্যা শুরুর পর হইতে আজ পর্যন্ত নাফ নদ দিয়া অনেক পানি গড়াইয়া বঙ্গোপসাগরে পড়িয়াছে। একই সাথে কলের সাম্পানে চাপিয়া লাখ লাখ রোহিঙ্গা পাড়ি দিয়াছে এই পারে। ইহাদের অনেকে দরিয়ায় ডুবিয়া মরিয়াছে। স্থলপথে যাহারা আসিতেছে তাহাদের অনেকে মরিতেছে বার্মিজ সেনাবাহিনীর পুতিয়া রাখা স্থল মাইন বিষ্ফোরনে। কিন্তু শরণার্থী আসিবার ধারা থামিয়া নাই।
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের সময় আরাকানীরা পাকিস্তানের সাথে অর্থাৎ পূর্ব বাংলা বা পূর্ব পাকিস্তানের সাথে থাকিতে চাহিয়াছিল কিন্তু পাকিস্তানের জনক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ রাজী না হওয়ায় তাহাদের ভাগ্য আবারও অনিশ্চিত হইয়া পড়ে। ১৯৪৮ সনে বৃটিশ শাসন হইতে স্বাধীনতা লাভের সময় আরাকানের ভাগ্য চির বৈরী বার্মার ইচ্ছাধীন হইয়া পড়ে। আরাকান রাজ্যের মর্যাদায় বার্মার অন্তর্ভূক্ত থাকিয়া যায়। সেই হইতে গত কয়েক দশক ধরিয়া বার্মিজ সরকার,বৌদ্ধ সম্প্রদায় বা মগদের রোহিঙ্গা বিতাড়নে ইতিমধ্যে আরাকানের আদি বসতিরা-সম্প্রদায় হিসাবে বেশীর ভাগ মুসলমান, জাতি হিসাবে আদিতে বাঙ্গালী,অধুনা রোহিঙ্গা-সেখানে এখন একচেটিয়া সংখ্যা গুরুত্ব হারাইয়াছে। কমবেশী ২১ হাজার বর্গমাইলের আরাকান রাজ্যটি কাটছাট করিয়া ১৪ হাজার বর্গ মাইলে নামানো হইয়াছে। বার্মিজকরন করিবার জন্য আরাকান নাম পাল্টাইয়া করা হইয়াছে রাখাইন। বার্মা বা মিয়ানমারের মূলভূখন্ড হইতে আনা বা আগত বৌদ্ধ বার্মিজ বা মগরা এখন সেইখানে সংখ্যাগুরু। সরকারী আনুকুল্যে তাহারা এখন এই জনপদে জাকিয়া বসিয়াছে। সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ মদদে তাহারা কোনঠাসা করিয়াছে রোহিঙ্গাদের। নাগরিকত্ব কাড়িয়া লওয়া হইয়াছে বা হইতেছে। অধিকার বলিতে তাহাদের আর তেমন কিছু নাই। স্বভূমে পরবাসী হইয়া রোহিঙ্গারা কোন রকম টিকিয়া থাকিবার চেষ্টা করিয়া যাইতেছেন মাত্র।
লাগাতার নিপীড়ন নির্যাতনে সুস্থভাবে বাঁচিয়া থাকিতে না পারিয়া অনেকে হয়ত চরমপন্থার কথাও ভাবিতে পারেন। কিন্তু লড়াই করিয়া টিকিয়া থাকিবার বা যুদ্ধ করিবার মত যথেষ্ট বাস্তবতা রোহিঙ্গাদের নাই বিধায় দেশ ত্যাগ করিয়া নিরাপদ আশ্রয় খোঁজাই তাহাদের নিয়তি হইয়া দাড়াইয়াছে। গরীব,মজলুমের দোষের কোন শেষ নাই। সেই হিসাবে বার্মা বা হালের মিয়ানমার তাহাদের বিরুদ্ধে পাহাড় প্রমান অভিযোগ আনিবার পারে।
মোদ্দা কথা হইল গত কয়েক দশক ধরিয়া বার্মিজরা আরাকানে যাহা করিয়া চলিয়াছে তাহার মানবতার অংশ লইয়াই বিশ্ব সম্প্রদায় কিঞ্চিৎ কথা বলিতেছে। আমাদের দেশের অবস্থানও অনেকটা তাই। কিন্তু ইহা নিছক মানবতার বা মানবাধিকারের কোন বিষয় নয়, একান্তই রাজনৈতিক, যুগযুগ ধরিয়া বিশেষ করিয়া আধুনিক জামানায় আসিয়া সেই অংশই আড়ালে রহিয়া যাইতেছে বা আড়াল করা হইতেছে। আশ্রয় দিয়া, সাহায্য দিয়া এই সমস্যা সমাধানের নয়। সমস্যাটি রাজনীতি হইতে উদ্ভুত, রাজনৈতিক ভাবেই সমাধান করিতে হইবে।
ভারতবর্ষে বাঙালীরাই একটি জাতিরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করিয়াছে। এই রাষ্ট্রের বাহিরেও অনেক বাঙালী বসবাস করিতেছে। তাহাদের ভিন্ন ভিন্ন রাষ্ট্রীয় পরিচয় রহিয়াছে বা থাকিতে পারে। ইহা তাহাদের স্বাধীন ইচ্ছামাফিক। নিজ রাষ্ট্র কাঠামোর মধ্যে তাহাদের সাফল্যে আমরা আনন্দিত হই, গর্ববোধ করি। কিন্তু তাহারা যদি জাতিসত্তা লইয়া বিপদগ্রস্থ হয়, অপমানিত হয় তাহা হইলে আমাদের হৃদয় নিশ্চয় ব্যথিত হইবে, কাঁদিবে। দায়ও বর্তাইবে।
ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়,মগ বা অন্য বহিরাগতদের আক্রমণ হইতে আরাকান রাজ্য রক্ষা করিতে সুলতানী, মোঘল, এমন কি বৃটিশ আমলেও এই অঞ্চলের সেনারা বারবার আগাইয়া গিয়াছে। আমাদের পূর্ব পুরুষদের বহু রক্ত ঝরিয়াছে আরাকানের মাটিতে। শুধু জাতিসত্তার একত্ব বা নৈকট্যের বিচারে নহে আরাকানের সাথে বাঙলার সম্পর্ক বহুপক্ষীয়,অবিভাজ্য।
যে আরাকান অঞ্চলকে আত্মস্থ করিতে বার্মিজদের নৃশংসতা, ভৌগলিকভাবে তা দুর্গম আরাকানিয়াম-পেগুয়াম পাহাড় দিয়া বার্মা হইতে বিভক্ত। তাই আরাকানী জাতি গঠনে বার্মিজ মঙ্গলয়েড জাতিসত্তার তেমন কোন প্রভাব পড়িতে পারে নাই। বিপরীতে ভূ-ভাগটি স্থল ও নৌপথে বাঙলার সাথে নিবিড় বন্ধনে আবদ্ধ, তাই এখানকার জাতি গঠনের কাজটিও বাঙলার মূল ভূ-ভাগের সাথে একই প্রক্রিয়ায় ঘটিয়াছে। সময়ের বিবর্তনে আলাদা রাজনৈতিক পরিচয় ঘটিলেও নৃতাত্বিক, ধর্মীয় বা সাংস্কৃতিক দিক দিয়া রোহিঙ্গা বাঙ্গালী আলাদা করা যায় না। বিপদে পড়িলে তাই তাহারা বারবার স্বজনদের কাছে ছুটিয়া আসে। তাহাদের সাহায্য চায়।
আরাকানে আধিপত্য বিস্তার করিতে জবর দখল ও জাতিগত বিলুপ্তির পথ ধরিয়াছে বার্মিজ বা মগরা। ইহার বড় ধাক্কাটি বরাবরের মত এবারও লাগিয়াছে বাংলাদেশের উপর। করণীয় কী হইবে তাহা রাষ্ট্রই ঠিক করিবে। কিন্তু কবি নির্মলেন্দু গুনের অভিপ্রায়টি যে নিছক হেয়ালী নহে, ইতিহাসেরই এক অনিবার্য দায় তাহা অস্বীকার করা যাইবে না।
লেখক : সাংবাদিক
পাঠকের মতামত:
- ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে রাজী ইউরোপীয় ইউনিয়ন
- রেকর্ড তাপমাত্রা যশোরে ৪৩.৮
- চলমান হিট ওয়েভে স্বস্তি দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- জি কে শামীমের আইনজীবীকে শাস্তি দিল আদালত
- যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীদের হামলায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর তিন কর্মকর্তা নিহত
- লেভানদোভস্কির গোলে বার্সার জয়
- নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশণা
- যেসব জেলায় স্কুল- কলেজ বন্ধ আজ
- "শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে বিএনপি সংকল্পবদ্ধ"
- দেশের পথে এমভি আবদুল্লাহ
- ৭ বছরে সবচেয়ে বেশি তাপমাত্রা বেড়েছে মহাখালী ও গুলিস্তানে
- সকালে ৩৩ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ফিল ছিল ৪২
- দ্বিতীয় ধাপের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন আজ
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- হজের খরচ আগামী বছর কমে আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন: কৃষিমন্ত্রী
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় পানির সংকট
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- মুনাফা থেকে লোকসানে আইসিবি
- গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেলো ওয়ালটন
- বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬৬ ফিলিস্তিনি নিহত
- রাশিয়ার হামলা ইউক্রেনকে পেছেনে ঠেলে দিচ্ছে: সেনাপ্রধান
- দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- ঋণের পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশের পরামর্শ আইএমএফের
- ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- টিপু-প্রীতি হত্যার ঘটনায় আ.লীগের নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু
- "ভোটার ছাড়া ভোট, চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো"
- বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনকে উৎসব মনে করেন: ইসি আলমগীর
- থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৯ বছর পরে ফিরছে ব্ল্যাক
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- দিনাজপুরে প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা, নিহত ১
- সারা দেশে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে
- এপ্রিলে কমেছে প্রবাসী আয়
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- সারাদেশে হিট স্ট্রোকে ১২ জনের মৃত্যু
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- আজ দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী
- চীনে টর্নেডোর তাণ্ডবে পাঁচজন নিহত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার
- পশু আমদানি করার কোনো পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- "সব সময় চাই বিচার বহির্ভূত কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটুক"
- লুটপাট লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদেরকে নিষেধাজ্ঞা: রিজভী
- "তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির বেশি থাকলে স্থানীয়ভাবে স্কুল বন্ধ"
- দ্বিতীয় মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- মালয়েশিয়ায় ১৩২ জন বাংলাদেশিসহ ২০৬ জন গ্রেপ্তার
- ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- পশ্চিমবঙ্গের এক এলাকায় তাপমাত্রা উঠলো ৪৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ৮টি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট চলছে
- মে দিবসে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নতুন গন্তব্যে এমভি আবদুল্লাহ
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুই বেঞ্চে বিচার কাজ করবে আপিল বিভাগ
- আরো ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি
- "জাতীয় পার্টি কোন চাপে নির্বাচনে এসেছে তা দলটিকে পরিষ্কার করতে হবে"
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- কী করছেন হিট অফিসার
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- এমভি আবদুল্লাহর কয়লা খালাস শুরু, ২৩ নাবিকই ফিরবেন জাহাজে
- জিম্মিকে ফিরিয়ে নিতে ১৮ দেশের বিবৃতি, যে বার্তা দিল হামাস
- খালেদা জিয়ার গ্যাটকো দুর্নীতি মামলার চার্জ শুনানি ২৫শে জুন
- এসির টেম্পারেচার কত হলে স্বাস্থ্যের জন্য ভালো
- আমি এখানে কাজ শুরু করতে মুখিয়ে আছি: মুশতাক
- ১১ বছরেও শেষ হয়নি রানা প্লাজা ধসের বিচার
- বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর আদালত অবমাননার আদেশ পেছালো
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- শেয়ারের দাম কমার নতুন সীমা বেঁধে দিলো বিএসইসি
- দাম কমেছে ব্রয়লার মুরগির, মাছের বাজার চড়া
- ফিলিস্তিনের পক্ষে প্রতিবাদ, গণগ্রেফতারের মুখে মার্কিন শিক্ষার্থীরা