মালয়েশিয়ার রাজনীতি যেন শেক্সপিয়ারের নাটক
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: মালয়েশিয়ায় ৯ মে'র সাধারণ নির্বাচনে বড় ধরণের বিজয়ের মাধ্যমে ক্ষমতাসীন দলকে ক্ষমতাচ্যুত করেছেন মাহাথির মোহাম্মদ। এর পরপরই আনোয়ার ইব্রাহিমের কারামুক্তির ঘটনাকে দেশটির নতুন সূচনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
কেননা এই দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মধ্যে আনুগত্যের পরীক্ষার লড়াইটা ছিল স্পষ্ট। কেননা তাদের একজন একসময় আরেকজনকে কারাগারে পাঠিয়েছিলেন।
মালয়েশিয়ার বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে এভাবেই ব্যাখ্যা করেছেন রোমের জন ক্যাবট বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ব্রিজেট ওয়েলশ।
সদ্য নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ ও আনোয়ার ইব্রাহিমের মধ্যে এই সম্পর্কের গল্পটি এতোটাই নাটকীয় যে একে শেক্সপিয়ারের নাটকের সঙ্গে তুলনা করা যায়, যেখানে কাহিনীর মধ্যে আনুগত্য, বেইমানি, ট্রাজেডি এবং বিদ্রূপ একের অপরের সঙ্গে মিশে আছে।
ড. মাহাথিরের বয়স এখন ৯২। ১৯৯৯ সালে দেশটির অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে তিনি আনোয়ার ইব্রাহিমকে দুর্নীতি এবং সমকামিতার অভিযোগে জেলে পাঠিয়েছিলেন।
জেলে বসে আনোয়ার শেক্সপিয়ারের প্রতিটি গ্রন্থ পড়ে শেষ করেন। কিন্তু তিনি ভাবতেও পারেননি এই নাটকের আবির্ভাব হবে তার রাজনৈতিক জীবনে।
ড. মাহাথির জয়লাভের পর তিনি আনোয়ারের মুক্তি ও ক্ষমা নিশ্চিত করলে দুইজনের সম্পর্ক একই বৃত্তে আসে। শত্রু হয়ে পড়েন বন্ধু, ঠিক শেক্সপিয়ারের নাটকের মতই যেখানে গল্পের এক পর্যায়ে খলনায়ক, নায়ক হয়ে ওঠেন।
স্রোতেগাভাসানো:
এই দুইজনের সম্পর্ক উন্নয়নের মূলে রয়েছে রাজনৈতিক ক্ষমতা এবং একে অপরের ঢাল হওয়া। ড. মাহাথির ১৯৮২ সালে সর্বপ্রথম মি. আনোয়ারকে তার প্রশাসনে জায়গা দেন।
মি. আনোয়ার একজন দৃঢ়চেতা, উদ্যমী ছাত্র নেতা ছিলেন। যিনি সত্তরের দশকে তৎকালীন প্রভাবশালী দল ইউনাইটেড মালায়স ন্যাশনাল অর্গানাইজেশন-ইউএনএমও এর বিরুদ্ধে একটি দল গঠন করতে পেরেছিলেন।
হয়ে উঠেছিলেন দেশটির স্থানীয় প্রবক্তা, যিনি ওই শক্তিশালী দলটির বিরোধিতা করতে পেরেছেন।
রাজনীতিতে ইসলামের ব্যবহারের সময়কালে মি. আনোয়ারও একই স্রোতে গা ভাসিয়েছিলেন। ১৯৮৯ সালে ইরানে বিপ্লবের পর বহু দেশে মুসলিম ক্ষমতায়নের যে জোয়ার উঠেছিলো সে সময় মালয়েশিয়ার ধর্মকেন্দ্রীক রাজনীতির শূন্যস্থান দখল করে নেন মি. আনোয়ার।
মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে যে কয়েকটি পালাবদল হয়েছে তার একটি ছিল মি. আনোয়ারকে ইউএনএমও জোটে অন্তর্ভুক্ত করা। তারপর মি. আনোয়ার খুব দ্রুত উপরে উঠতে থাকেন।
তার ব্যক্তিত্ব ও দক্ষতার কারণে তার সমর্থকরা এমনভাবে কাজ করেছে যেন বিরোধীরা একটি নিরপেক্ষ অবস্থানে চলে আসে।
আশির দশক এবং নব্বইয়ের শুরুটা ছিল মালয়েশিয়ায় জন্য সুবর্ণ সময়, যখন দেশটিতে দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন ঘটে।
বিশ্বে যখন এশিয়ার প্রভাব বাড়ছিলো ঠিক তখনই ড. মাহাথির তার নেতৃত্বে মালয়েশিয়াকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে আসেন।
এদিকে, ১৯৯৩ সালে ইউএনএমও এর অধীনে বড় ধরণের জয়লাভের মধ্যে দিয়ে মি. আনোয়ার, ড. মাহাথিরের বিরুদ্ধে একজন শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী রূপে আবির্ভূত হন।
সে সময় আনোয়ার "এশিয়ার রেনেসাঁ" শীর্ষক একটি বই লেখেন। এভাবে তিনি মালয়েশিয়ার প্রেরণা ও আকাঙ্ক্ষার ওপর জোর দিয়ে নিজেকে এশিয়ার একজন বুদ্ধিজীবী হিসেবে আলাদা পরিচিতি দেন।
তিনি রাজনৈতিক সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে খোলাখুলিভাবে আলোচনা শুরু করেন, দুটি পক্ষের মধ্যে পার্থক্য তুলে ধরেন, যেখানে এক পক্ষ শুধুই ক্ষমতা ধরে রাখতে চায় এবং অপরদিকে যারা সংস্কারের মাধ্যমে জয় অর্জন করতে চায়।
ভঙ্গুরসময়:
১৯৯৭ সালে এশিয়ার আর্থিক সংকটের পরে মালয়েশিয়ার পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়। এর পরের বছরই মি.আনোয়ার দলের নিয়ন্ত্রণ নিতে ড. মাহাথিরকে চ্যালেঞ্জ করেন।
ওই চ্যালেঞ্জ জুড়ে রাজনৈতিক বিভেদ বা মতাদর্শের লড়াইয়ের চেয়ে বেশি ছিল ব্যক্তিগত আক্রমণ। তবে ক্ষমতার সিঁড়িতে ড. মাহাথির তার দক্ষতা প্রমাণ করায় জনাব আনোয়ার সেই চ্যালেঞ্জ জয়ে ব্যর্থ হন।
এরপর মি. আনোয়ারকে মারধর করা হয় এবং এমন ঘটনার অভিযোগে তাকে দোষী সাব্যস্ত করা হয় যা মালয়েশিয়ার রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে নাড়িয়ে দেয়।
যেকোনো মূল্যে ক্ষমতা ধরে রাখতে বিদ্রোহকে কঠোরভাবে দমন করেন মি. মাহাথির। ১৯৯৯ সালের নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর তিনি রাজনৈতিক সংস্কারের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেন।
১৯৯৮-৯৯ সালে এমন একটি প্যাটার্ন তৈরি করা হয় যা দুই দশকের বেশি সময় ধরে চলা মালয়েশিয়ার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে একটি আকৃতি দেয়।
এরপর আবদুল্লাহ বাদাউই ২০০৪ সালে এবং পরবর্তীতে রাজাক ২০১৩ সালে যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন সেগুলো তাদেরকে সংস্কারপন্থী হিসেবেই পরিচিতি দিয়েছে। ২০০৩ সালে ড. মাহাথির পদত্যাগের পর আবদুল্লাহ বাদাউই ক্ষমতা গ্রহণ করেন এবং তিনি আনোয়ারকে মুক্তি দেন।
প্রথম দিকে আবদুল্লাহ জনপ্রিয় হয়ে উঠলেও তিনি তার পার্টির অংশীদার এবং জনসাধারণের প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হন এবং ২০০৮ সালের নির্বাচনে হেরে যান।
আব্দুল্লাহর পতনকে কাজে লাগিয়ে পুনরায় রাজনৈতিক জীবনে ফিরে এসেছেন ড. মাহাথির। যিনি আনোয়ারকে মুক্তি দিয়েছিলেন পরবর্তীতে তিনিও ড. মাহাথিরের রাজনৈতিক ক্রোধের শিকার হন।
মি.মাহাথিরের আরেকটি সফল পদক্ষেপ ছিল ২০০৯ সালে নাজিবকে ক্ষমতায় নিয়ে আসা। মি.আনোয়ার তখন বিরোধী দলের নেতা ছিলেন। যিনি সফলভাবে বিভিন্ন দলকে ২০০৮ সালে একই ছাতার নীচে নিয়ে আসেন।
নাজিব রাজাক সে সময় ড. মাহাথিরের ভূমিকার পুনরাবৃত্তি করেন। মি. আনোয়ারের বিরুদ্ধে সমকামিতার অভিযোগ এনে তাকে একটি বিতর্কিত বিচারের মুখোমুখি করেন।
তবে শেষপর্যন্ত মি. নাজিব রাজাক মি. আবদুল্লাহর মতো একই ভুল করেন। ব্যর্থ হন জাতীয় নেতৃত্ব ধরে রাখতে।
পরিবর্তনেরদিকগুলো:
২০১৫ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নাজির রাজাকের বিরুদ্ধে গৃহায়ন খাতে দুর্নীতির ওয়ান এমডিবি কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে এবং তার এমন কিছু সম্পদের তথ্য পাওয়া যায় যেগুলো দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করা হয়েছে বলে মনে করা হতো।
এ অবস্থায় খোলাখুলিভাবে নাজিব রাজাকের নেতৃত্বের কড়া সমালোচনা করেছেন ড. মাহাথির। পরে নাজিব রাজাক ড. মাহাথিরের সঙ্গে ব্যক্তিগত আক্রমণে জড়িয়ে যান। তাকে দল থেকে বহিষ্কারের পাশাপাশি মামলা দায়েরের হুমকি দেন।
মি. আনোয়ারের মতো ড. মাহাথিরকেও একই ফাঁদে ফেলতে চান নাজিব রাজাক।
এ অবস্থায় ২০১২ সালের ডিসেম্বরে ড. মাহাথির বিরোধী দলের সাথে কাজ করতে শুরু করেন এবং নেতৃত্ব গ্রহণ করেন।
এই সম্পর্কের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ জুড়ে ছিল আনোয়ারকে পুনরায় ক্ষমতায় ফেরানো এবং তার মুক্তি এবং ক্ষমা সুরক্ষিত করা।
নাজিবের পতন, আইনের শাসন পুনর্বহাল এবং রাজনৈতিক সংস্কারের ডাক দেয়ার মাধ্যমে চলতি মাসে ৯২ বছর বয়সী মাহাথির বিরোধীদের জয় ছিনিয়ে নেন।
১৯৯০ সালে মি. আনোয়ারের যে এজেন্ডাগুলো এক সময় সমালোচনার শিকার হয়েছিলো সেগুলোই এখন গ্রহণ করা হচ্ছে সেই ব্যক্তির দ্বারা যিনি একসময় তাকে প্রত্যাখ্যান ও শাস্তি দিয়েছিলেন।
এবার মি. আনোয়ারের মুক্তির মাধ্যমে দুইজন পুনরায় জোট বেধেছেন এবং তারা একইসঙ্গে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন রাজনৈতিক সংস্কারের।
অবশ্য পুরনো ক্ষত এখনো রয়ে গেছে তবে সেটি একই লক্ষ্য অর্জনের পথে কিভাবে দূর হবে তা পরিষ্কার নয়। ক্ষমতার পালাবদল এবং রাজনৈতিক সংস্কারের কথা উঠলেও দুজনের মধ্যে মত-ভিন্নতাও রয়েছে যথেষ্ট।
তারপরও অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় এখন মালয়েশিয়ানরা আশা করছেন যে এই দুই নেতা ব্যক্তিগত বিষয় ভুলে দেশের উন্নয়নে একত্রে কাজ করবেন।
সূত্র: বিবিসি
পাঠকের মতামত:
- বিএসএফের গুলিতে নিহত লিটন মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর
- যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- ত্রিশালে অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
- ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দায়িত্ব নিয়েই ভিসি বললেন, দুর্নীতি করবো না
- একনেকে ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন
- বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী দমন নিপীড়নের শিকার: মির্জা ফখরুল
- "এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত করার বিষয়ে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে"
- ঈদ অফারে বিনামূল্যে মিনিস্টার ফ্রিজ পেলেন আসাদুজ্জামান
- আমার সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে: মেসি
- আজ থেকে ৫ স্থানে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ পাওয়া যাবে
- ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ
- রেকর্ডের ম্যাচে মুম্বাইকে হারালো হায়দরাবাদ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩২ হাজার ৫০০ জনে
- ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল আজ, দেখা যাবে যেভাবে
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- হাসপাতালে নয়, বাড়িতেই থাকবেন খালেদা জিয়া
- আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম: যুক্তরাষ্ট্র
- শাহজালাল বিমানবন্দরে অর্থ পাচার: ব্যাংক কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ
- বিদায়টা সুখকর হলো না বিএসএমএমইউ উপাচার্যের
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত বৃহস্পতিবার
- ব্যারিস্টার খোকনকে বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণে বারণ
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের দিন কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে
- বিএনপির নেতাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন: প্রধানমন্ত্রী
- দেশ ও রাষ্ট্রকে গিলে ফেলেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসছে
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
- সূচক ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
- বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে রিজভীর কোনো ধারণা নেই: আব্দুর রাজ্জাক
- আলমডাঙ্গায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজ্জাক খান রাজের ইফতার মাহফিল
- মিনিস্টার গ্রুপ এবং ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- সিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক রেজওয়ানুল হক খান
- এডিএন টেলিকমের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- সিঙ্গারের গৃহস্থালী সামগ্রী প্ল্যান্টের পরীক্ষামূলক উৎপাদনের অনুমতি
- সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে এস্কয়ার নিটের সংশোধনী
- ব্র্যাক ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২ এপ্রিল
- লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭
- "মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে বকা শুনতে আমি রাজি"
- সিরিজের কোন ম্যাচেই একশ করতে পারলোনা বাংলাদেশ
- ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- ঈদের ছুটি ২ দিন বাড়ানোর দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতির
- মেট্রোরেল চলাচলের সময় রাতে ১ ঘণ্টা বাড়লো
- ১৫ দিনেও মুক্তি মিলেনি জিম্মি নাবিকদের
- গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা 'অনেক বেশি': যুক্তরাষ্ট্র
- ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবসে সীমান্তে গুলি করে হত্যার পরেও সরকার নিশ্চুপ: মির্জা ফখরুল
- "গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে"
- স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার দিতে বিএসইসির প্রাক-মূল্যায়ন কমিটি
- ভুটানের চিকিৎসকদের ট্রেনিং দিবে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- লিটনকে না খেলালে ভালো হতো: পাপন
- পুঁজিবাজারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩২ হাজার ৩৩৩ জনে
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ভুটানের রাজা
- আমাদের কথা বলার অধিকার হারিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: জয়
- "এবার ঈদে রেলে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হবে না"
- বিজয় দিবসে ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন: কাদের
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও গণতন্ত্রের মুক্তি মেলেনি: মঈন খান
- টাইগারদের লজ্জার পরাজয়
- সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ
- উপজেলা নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক: ইসি
- জিম্মি জাহাজে সামরিক অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- সাংবাদিকের উপর হামলা: দুই ছাত্রলীগ নেতার জামিন
- বুধবার থেকে নতুন নিয়মে চলবে মেট্রোরেল
- বিএনপি বাংলাদেশের পতাকা চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- "ছদ্মবেশী গণতন্ত্রের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার"
- বিদেশে আওয়ামী লীগের বন্ধু আছে প্রভু নাই: ওবায়দুল কাদের
- জয়ে আইপিএল শুরু গুজরাটের
- জব্দ হতে পারে ট্রাম্প টাওয়ার
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় ২৩ জন সেনা নিহত
- দেশের ৩ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম
- ভারতীয় পণ্য বর্জনে করা পাগলামি: ওবায়দুল কাদের
- পাকিস্তানি কায়দায় ভারত বিরোধীতাকে ইস্যু বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- সপ্তাহ ব্যবধানে সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে
- ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
- সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো ছাত্রলীগ
- বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- মস্কো হামলা: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০
- টিসিবি’র পণ্য তালিকায় কয়েকটি পণ্য যুক্ত হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ
- রমজানে রান্নার ঝামেলা কমাবে মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন
- ২২ দিনে রেমিট্যান্স ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা
- ৮শ’ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি ইসরায়েল
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় ১৩৬ সাংবাদিক নিহত
- এনএসআইয়ের চাকরির দিতে চেয়েছিলেন সেরেস্তাদার, দুদকের মামলা
- আড়াই ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১১ হাজার টিকিট বিক্রি
- সূচকের বড় পতনে দিয়ে লেনদেন শেষ
- সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি: হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা
- বিএসএমএমইউতে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন