নজরুলের ছোটগল্প : কতিপয় বিবেচনা-৪

গাজী মোঃ মাহবুব মুর্শিদ
(পূর্ব প্রকাশের পর)
রিক্তের বেদন গল্পগ্রন্থের শ্রেষ্ঠ গল্প ‘রাক্ষুসী’। সত্যিকার অর্থে নজরুল-ছোটগল্পের শ্রেষ্ঠত্বের অন্যতম দাবীদার এই গল্পটি। বীরভূমের বাগদী সম্প্রদায়ের আঞ্চলিক ভাষার স্পর্শ রয়েছে গল্পটিতে। ‘স্বামীহারা’ গল্পে নারীর মনোবেদনার যে শিল্পভাষ্য অঙ্কিত হয়েছিল ‘রাক্ষুসী’-তে এসে তা আরও গাঢ় হয়ে সম্ভবত বাংলা সাহিত্যের অন্যতম নারীবাদী ছোটগল্পে রূপান্তরিত হয়।
বাগদী গৃহবধু বিন্দি স্বামী-সন্তান নিয়ে সুখে-দুঃখে মোটামুটি ভালোভাবেই দিনাতিপাত করছিল। ‘স্বামী আর সন্তানদের সুখেই স্ত্রীর সুখ’ এই চিরন্তন আপ্তবাক্যেই বিন্দির ছিল আস্থা - ‘সোয়ামি আর ছেলেগুলোকে দিতুম ভাত, আর নিজে খেতুম মাড়-শুদ্ধু ভাতের ফেন। মেয়েমানষের আবার সুখ কি, ছেলেমেয়ে যদি ঠান্ডা রইল তাতেই আমাদের জান ঠান্ডা।’ (ন. র. ২ : ২৭৫) প্রসঙ্গত, ‘স্বামীহারা’ গল্পের মতোই ‘রাক্ষুসী’তেও আত্মকথনরীতিতে কাহিনী বিবৃত এবং উভয়ক্ষেত্রেই শ্রোতা তাদের পরিচিত নারী। যাহোক, বিন্দির সুখের সংসারে ঝড় উঠল যখন তার ‘সোজা ভোলনাথ সোয়ামিকে’ পেয়ে বসল রথো বাগদির দু-তিনটে ‘স্যাঙ্গা-করা’ মেয়েটা। বিন্দির স্বামী পাঁচুর বাপ যে শুধু মেয়েটির প্রেমেই পড়ল তা নয়, বিন্দির তিল-তিল করে বহু কষ্টের জমানো টাকা - যা কিনা বিন্দি জমাচ্ছিল সন্তান-সংসারের ভবিষ্যতের সুখের আকাক্সক্ষায় - তা সব লুঠ করে নিল মেয়েটিকে ‘সাঙ্গা’ করবে বলে। এরপর আর কোন্ পথ খোলা থাকে বিন্দির নরকের দুয়ার থেকে স্বামীকে ফেরাবার। অতএব, ‘সোয়ামির পাপ’ তার ‘ইস্ত্রি’কেই নিতে হয় - অনিবার্যভাবে ঘটে একটি হত্যাকান্ড। দায়ের কোপে স্বামীর ধড়-মুন্ডু যখন আলাদা হয়ে যায় সেই দৃশ্যের স্মৃতিচারণায় বিন্দির নেই কোন ক্রোধ কিংবা অনুশোচনা, যেন আছে একধরণের অনুক¤পা, হারানো প্রেমের হাহাকার - ‘মাথাটা যখন কাটা গেল, তখন ঐ আলাদা ধড়টা, ক্যাৎলা মাছকে ডেঙায় তুললে যেমন করে, ঠিক তেমনি করে কাৎরে কাৎরে উঠছিল। এত রক্তও থাকে গো একটা এতটুকু মানুষের দেহে।’ (ন. র. ২ : ২৭৯) একজন সমালোচকের মতে, ‘এই হত্যাদৃশ্যের বর্ণনায় গল্পটির শিল্পরূপ উচ্চচূড়া ছুঁঁয়েছে।’ (কৃষ্ণরূপ ২০১৪ : ২৪০)
এরপর যথারীতি বিচারে বিন্দির জেল হয়, একসময়ে মুক্তিও পায়। কিন্তু পুরুষতান্ত্রিক সমাজ-দৃষ্টির কাছে থেকে কি অতো সহজে তার মুক্তি মিলবে ! আইনের বিচারে বিন্দি মুক্ত হলেও সমাজ মানসে সে হয়ে উঠল পাগলি, রাক্ষুসী। কিন্তু বিন্দি জানে, একই অপরাধে নারী-পুরুষের বিচারের ক্ষেত্রে এই সমাজের মানদ- হয়ে যায় পৃথক। আর এজন্যই নারীবাদের ‘ন’ না জেনেও নিম্নবর্গের বিন্দি বাগদীর পক্ষেই সম্ভবপর হয় পুরুষতন্ত্রকে লক্ষ্য করে এমন উচ্চারণ :
আর পুরুষেরা ও-রকম চেঁচাবেই - কারণ তারা দেখে আসছে যে, সেই মান্ধাতার আমল থেকে শুধু মেয়েরাই কাটা পড়েছে তাদের দোষের জন্যে। মেয়েরা পেথম পেথম এই পুরুষদের মতোই চেঁচিয়ে উঠেছিল কিনা এই অবিচারে, তা আমি জানি না। তবে ক্রমে তাদের ধাতে যে এ খুবই সয়ে গিয়েছে এ নিশ্চয়। আমি যদি ঐ রকম একটা কান্ড বাঁধিয়ে বসতুম আর যদি আমার সোয়ামি ঐ জন্য আমাকে কেটে ফেলত, তাহলে পুরুষেরা একটি কথাও বলত না। তাদের সঙ্গে মেয়েরাও বলত, ‘হাঁ, ওরকম খারাপ মেয়েমানুষের ঐ রকমেই মরা উচিত।’ কারণ তারাও বরাবর দেখে আসছে, পুরুষদের সাত খুন মাফ। (ন. র. ২ : ২৭৯-২৮০)
৮
কাজী নজরুল ইসলামের তৃতীয় ও শেষ গল্পগ্রন্থ শিউলিমালা। এর প্রকাশকাল প্রথম দুটি গল্পগ্রন্থ হতে বেশ দূরবর্তী - ১৯৩১, গল্পের সংখ্যাও তুলনামূলক কম - মাত্র চারটি। ‘শিউলিমালা’ ছাড়া এ গ্রন্থের বাকী তিনটি গল্পের পটভূমি গ্রামীণ জীবন। ‘জিনের বাদশা’ ও ‘অগ্নি-গিরি’ পূর্ববাংলার গ্রামীণ জনপদের সমাজচিত্র যেমন ধারণ করেছে, একইভাবে এই অঞ্চলের ভাষা, সংলাপ, প্রবাদ-প্রবচন, লোকছড়া-গল্পদুটিতে অভিদ্যোতিত হয়েছে। নজরুলের ছোটগল্পের সমকালীন প্রতিক্রিয়ায় আমরা শিউলিমালার ইতিবাচক সমালোচনাই লক্ষ করি। মাসিক মোহাম্মদীর কার্তিক, ১৩৪১ সংখ্যায় মুজীবর রহমান খাঁ-র মন্তব্য :
সাধারণ মানব-জীবনের লীলায় সে একটা বলিষ্ঠ প্রাণবন্ত আদিম জীবনের সুর (চৎরসধষ ঘড়ঃব) আছে ... তার ‘শিউলি-মালা’ গল্পগুলির মধ্যে সেটি পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। তার চিত্রিত মানুষগুলি গ্রামের তরুলতা ফুলফলের মত সজীব, মধুর ও স্বাভাবিক। আল্লারাখা, সবুর, নূরজাহান, জোহরা প্রভৃতি চরিত্রগুলি পল্পীর আবেষ্টনের সঙ্গে অচ্ছেদ্যভাবে জড়িত। পশ্চাদ্ভূমির সাথে তাদের জীবনকে বিচ্ছিন্ন করা সম্পূর্ণ অসম্ভব। বাংলার পল্লীবাসীর জীবন অনেকেই অঙ্কিত করেছেন, কিন্তু এমন নিবিড় পরিচয়, এতখানি ঘনিষ্ঠতার উত্তাপ আর কারো চিত্তে পেয়েছি বলে মনে হয় না। গল্পলেখক নজরুলের এখানেই বড় স্বকীয়তা। (মুস্তাফা ১৯৮৩ : ১৬৪)
শিউলিমালার গল্পগুলো কাছাকাছি সময়ের রচনা। ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের সওগাত পত্রিকায় পরপর তিনটি সংখ্যায় ‘জিনের বাদশা’, ‘অগ্নি-গিরি’ ও ‘শিউলিমালা’ প্রকাশিত হয়। ‘পদ্মগোখরো’ অবশ্য সাপ্তাহিক দুন্দুভিতে বের হয়েছিল। নজরুল-রচনাবলীর প্রথম সংস্করণের স¤পাদক নজরুল-বিশ্লেষক আবদুল কাদির ‘অগ্নি-গিরি’ ও ‘শিউলিমালা’ সম্পর্কে যে অভিমত জানিয়েছেন, তা এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে :
নজরুলের ‘অগ্নি-গিরি’ নামক সুবিখ্যাত গল্পে বীররামপুর গ্রামের উল্লেখ আছে; বোধ হয় ‘দরিরামপুর’ নামটিই গল্পে বীররামপুর হয়েছে। ... নজরুল কৈশোরে মৈমনসিংহের দরিরামপুর গ্রামে কিছুদিন পড়াশোনা করেছিলেন; তাঁর তৎকালীন জীবনের যৎকিঞ্চিত ছায়া এ গল্পে আছে - এ তথ্য তাঁরই মুখে একদা শুনেছিলাম ...।
১৯২৮ সালের মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহে নজরুল ঢাকা মুসলিম সাহিত্য-সমাজের দ্বিতীয় বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন; ... সে-সময় অধ্যক্ষ শ্রী সুরেন্দ্রনাথ মৈত্র ও অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেনের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা ঘটে; সেই সৌহার্দ্যের স্মৃতি তাঁর সুবিখ্যাত ‘শিউলিমালা’ গল্পে কিছু ছায়া ফেলেছে। (ন. র. ৪ : ৪২২)
রোমান্টিক প্রেমের গল্প শিউলিমালা। প্রেম, প্রেমের আকুলতা, বিরহ, বিরহ-ব্যথা, রোমান্টিক ভাবোচ্ছাসে গল্পটি ভরপুর। মুসলিম যুবকের সঙ্গে হিন্দু তরুণীর অপ্রস্ফূটিত, অচরিতার্থ প্রেম ‘শিউলিমালা’র উপজীব্য। রোমান্টিক প্রেমের গল্প হলেও নজরুলের প্রথম পর্যায়ের রোমান্টিক গল্পসমূহের সঙ্গে এর বিস্তর ব্যবধান। কাহিনি উপস্থাপনা, চরিত্র বিনির্মাণ, নাটকীয়তা ও গঠনকৌশলে এখানে গল্পকার নজরুল অনেক পরিণত।
মহানগরী কলকাতা এবং শৈল-শহর শিলং-কে কেন্দ্র করে নজরুল ইসলামের এই নগরকেন্দ্রিক গল্পটি বিস্তারিত। কলকাতার নামকরা তরুণ মুসলিম ব্যারিস্টার আজহারের বৈঠকখানায় নিত্য যে আড্ডাটি বসে তার সঙ্গে কেউ কেউ প্রমথ চৌধুরীর ‘চারইয়ারী কথা’, কিংবা শরদিন্দুর বরদাসিরিজের অথবা পরশুরামের বংশলোচনা বাবুর বৈঠকি গল্পগুলোর মিল খুঁজে পেয়েছেন। (দ্র. সিরাজ ১৯৯০ : ৯২, কৃষ্ণরূপ ২০১৪ : ২৪৩) এই আড্ডার আসরেই আজহার তার স্মৃতির ঝাঁপি উন্মোচিত করে শিউলকথা বিবৃত করে। দাবা খেলতে যেয়ে আজহারের সঙ্গে প্রফেসর চৌধুরী ও তাঁর কন্যা শিউলির পরিচয়। আজহার আর শিউলির সামাজিক-অর্থনৈতিক-শিক্ষাগতযোগ্যতা , কোন কিছুরই বৈষম্য ছিলনা, ছিল কেবল ধর্মের পার্থক্য। গল্পে স্পষ্ট করে উচ্চারিত না হলেও বিরহের মূল কার্যকারণ পাঠকচিত্তে অবিদিত থাকেনা। নায়কের হৃদয়-ছোঁয়া অন্তর্গত ক্রন্দনের চিত্র ‘শিউলিমালা’ থেকে :
আর তার সাথে দেখা হয়নি - হবেও না। একটু হাত বাড়ালেই হয়তো তাকে ছুঁতে পারি, এত কাছে থাকে সে। তবু ছুঁতে সাহস হয় না। শিউলি ফুল - বড় মৃদু, বড় ভিরু, গলায় পরলে দু দণ্ডে আঁউরে যায়। তাই শিউলি-ফুলের আশ্বিন যখন আসে - তখন নিরবে মালা গাঁথি আর জলে ভাসিয়ে দিই। (ন. র. ৪ : ৪১০)
‘জিনের বাদশা’ও প্রেমের গল্প যদিও শেষাবধি তা ট্রাজেটিতে পর্যবসিত। বস্তুত, নজরুল সাহিত্যে; আমরা পূর্বেই উল্লেখ করেছি; - প্রেমের ক্ষেত্রে বিরহ আর ব্যর্থতাই যেন অমোঘ নিয়তি। তবে ‘জিনের বাদশা’কে কেবল রোমান্টিক গল্পরূপে বিবেচনা করা যথেষ্ট নয়, আরো অন্তত দুটি বৈশিষ্ট্য গল্পটিকে প্রাতিসি¦ক করে তুলেছে। একটি হচ্ছে নজরুল এই প্রথম একটি সফল হাস্যরসাত্মক গল্প বিনির্মাণ করলেন, অন্যদিকে পূর্ববঙ্গের মুসলমান অধ্যুষিত গ্রামীণ জীবনযাত্রা এই গল্পে কৃতিত্বের সাথে শিল্পভাষ্যে রূপায়িত । এর পাশাপাশি ‘জিনের বাদশা’র সংলাপে আঞ্চলিক ভাষার সুপ্রয়োগ বিশেষভাবে লক্ষণীয়।
‘ফরিদপুর জেলায় আড়িয়াল খাঁ নদীর ধারে ছোট্ট গ্রাম। নাম মোহনপুর। অধিকাংশ অধিবাসীই চাষী মুসলমান। গ্রামের একটেরে ঘরকতক কায়স্থ যেন ছোঁয়াচের ভয়েই ওরা একটেরে গিয়ে ঘর তুলেছে।’ (ন. র. ৪ : ৩৭২) -এভাবেই ‘জিনের বাদশা’ গল্পটির সূত্রপাত। অসাম্প্রদায়িক নজরুল এখানে কোন সম্প্রদায়ের প্রতি কটাক্ষ করেননি, বরং সমাজের বাস্তব রূপটিকেই তুলে ধরেছেন। এই গ্রামের মাতব্বর গোছের চুন্নু ব্যাপারির ছেলে আল্লারাখা ও মধ্যবিত্ত চাষী নারদ আলীর মেয়ে চান ভানু এই গল্পটির নায়ক নায়িকা। আল্লারাখার নামকরণ প্রসঙ্গে গল্পকারের বক্তব্য পাঠকচিত্তে যথেষ্ট হাস্যরসের সৃষ্টি করে :
চুন্নু ব্যাপারির তৃতীয় পক্ষের দুই দুইবার মেয়ে হবার পর তৃতীয় দফায় যখন পুত্র এল, তখন সাবধানী মা তার নাম রাখলে আল্লারাখা। আল্লাকে রাখতে দেওয়া হল যে ছেলে, অন্তত তার অকালমৃত্যু স¤¦ন্ধে - আর কেউ না হোক মা তার নিশ্চিন্ত হয়ে রইল ! আল্লাহ হয়তো সেদিন প্রাণ ভরে হেসেছিলেন ! অমন বহু ‘আল্লারাখা’কে আল্লা ‘গোরস্থানে রাখা’ করেছেন, কিন্তু এর বেলায় যেন রসিকতা করেই একে সত্যি সত্যিই জ্যান্ত রাখলেন। মনে মনে বললেন, ‘দাঁড়া, ওকে বাঁচিয়ে রাখব, কিন্তু তোদের জ্বালিয়ে মেরে ছাড়ব। (ন. র. ৪ : ৩৭২)
(আগামী কিস্তিতে শেষ)
লেখক: অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া।
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/মে ২৫,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- "শান্তিপূর্ণ আচরণ করলে ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হতে পারে"
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- ঢাকার আকাশ মেঘলা, হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
- দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিনের বৈঠক আজ
- মুরাদনগরের ঘটনায় আওয়ামী সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয়দাতারা দায়ী
- এইচএসসি দ্বিতীয় পরীক্ষা আজ : সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কেন্দ্রে প্রবেশের সুযোগ
- কেক পাঠিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন তারেক রহমান
- মুরাদনগরে দরজা ভেঙে নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ৫
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- মুরাদনগরে ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন একজন উপদেষ্টা: ফখরুল
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- ভুলবশত গুলির ম্যাগাজিন ব্যাগেই রয়ে যায়: আসিফ মাহমুদ
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- মোট রিজার্ভের নতুন মাইলফলক, অতিক্রম করলো ৩১ বিলিয়ন ডলার
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
সাহিত্য এর সর্বশেষ খবর
সাহিত্য - এর সব খবর
