এ দেশ আমার নয়

মেয়েটির নাম মরিয়ম। কোটা সংস্কার আন্দোলনে যোগ দিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছিল সে। কোটা সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকে যখন সাপের মতো পিটিয়ে মারছিল ছাত্রলীগ, একটি মানুষও যখন এগিয়ে যায়নি বাঁচাতে, তখনই ফারুককে রক্ষার জন্য এগিয়ে যায় মেয়েটি। না, ফারুক তার পূর্বপরিচিত কেউ ছিল না। না বন্ধু, না স্বজন, না পরিচিত। তবে যে কাউকে ভয়াবহ নির্যাতনের শিকার হতে দেখলে সুস্থ ও স্বাভাবিক মানসিকতার একজন মানুষ যা করে, মেয়েটি কেবল সেটাই চেষ্টা করেছিল। শুধু ছোট্ট একটি ভুল ছিল তার। সে বুঝতে পারেনি— দেশটি আর সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষের দখলে নেই। শকুনের মতো তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছিল কোটা আন্দোলনের বিরুদ্ধে শিবিরের ছেলেরা, ছাত্রলীগের ক্যাডাররা।
মেয়েটির সেই সময়কার ছবি তুলেছিল কেউ একজন। আত্মাকাঁপানো ওই ভয়াল ছবি মুহূর্তে ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। সেই ছবির বর্ণনা দেওয়ার কোনও ভাষা আমার জানা নেই, সব ছবি বর্ণনার অপেক্ষাও রাখে না। কিছু ছবি শব্দের চেয়েও লক্ষগুণ বেশি শক্তিশালী। মরিয়মের ছবিটিও ঠিক তেমন।
পরবর্তী সময়ে সংবাদ সম্মেলনে এসে মেয়েটি সেদিনের ঘটনাটি বর্ণনা করতে গিয়ে কিছু কথা বলেছে। সঙ্গত কারণেই বিপর্যস্ত ও ক্ষুব্ধ ছিল সে। কথাগুলো আমি বারবার শুনেছি। মনের গহীন থেকে উঠে আসা খেদোক্তিগুলো কী গভীর তাৎপর্যময়। মেয়েটি বারবার বলছিল, ‘একটা কুকুরকে ওভাবে মারলেও তো মানুষ বাঁচাতে যায়, আর সেখানে উনি (ফারুক) তো একজন মানুষ ছিলেন।’ একপর্যায়ে গভীর বেদনা থেকে সে বলেছে, ‘এটা আমার দেশ নয়।’
মেয়েটি শহীদ মিনারের পথে নির্যাতিত হয়েছে, সিএনজিতে হয়েছে ও সবশেষ থানায় নির্যাতনের শিকার হয়েছে। একবার চিন্তা করুন তো কোথায় বাস করছি আমরা? যে স্থানগুলো হওয়ার কথা ছিল নাগরিকের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ, ঠিক সেই জায়গাগুলোতেই অত্যাচারিত, নির্যাতিত ও অপমানিত হয়েছে মেয়েটি। এ কেমন বাংলাদেশ? মুখে বলি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, কিন্তু নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের মাধ্যমে হরণ করি নাগরিকের সব অধিকার, তার মানবিক মর্যাদা।
এমন পরিস্থিতি তো একদিনে হয়নি। ধীরে ধীরে আমাদের অলক্ষ্যে তৈরি হয়েছে এক নতুন বাংলাদেশ। ঘৃণা, নির্মমতা, বিভাজন আর নির্মূলের এক নতুন দেশ। এদেশে এখন হয় তুমি আমার বন্ধু, আর নয়তো শত্রু। এখানে মাঝামাঝি বলে কিছু নেই। এ এক তীব্র অসহিষ্ণু সময়। এই পরিবর্তন ঘটেছে ধীরে। আমরা চোখ বুঁজে থেকেছি, উট পাখি যেমন বালুতে মুখ গুঁজে থাকে। ভেবেছি আমি তো নিরাপদ। বুঝিনি অনিরাপদ রাষ্ট্রে কেউই নিরাপদ নয়। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও নন। অত্যাচার, নিপীড়নের খবর আর ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে সয়ে যাওয়া মন ও মস্তিষ্ককে আমরা ব্যস্ত রেখেছি বিশ্বকাপে, আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল বিতর্কে।
সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির সংস্কারের কথা ছাত্র আর চাকরি প্রার্থীরা বহুদিন ধরেই বলে আসছিল। শুরু থেকেই তাদের এই দাবি ছিল অহিংস। যদিও পুলিশ প্রশাসন আর ছাত্রলীগ ছিল মারমুখী। তাদের এই সম্মিলিত নিপীড়নই মূলত স্বতঃস্ফূর্ত কিন্তু অসংগঠিত কোটা সংস্কার আন্দোলনকে একসুতোয় গেঁথে ঐক্যবদ্ধ করেছে ও তাদের দাবিকে শক্তি জুগিয়েছে। এ আন্দোলন দলমত নির্বিশেষে দেশের অধিকাংশ মানুষের সমর্থন পেয়েছে।
বিশেষ করে মানুষ যখন দেখেছে— নিরীহ এই দাবি দমনে পুলিশ প্রশাসন ও ছাত্রলীগ সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে, টিয়ারশেল আর জল কামান দিয়ে আন্দোলনকে দমন করতে চাইছে, কখনোবা মাঝরাতে ছাত্রীদের হল থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে, তখনই গণমানুষের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছে এই আন্দোলন। ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী একবার সংসদে দাঁড়িয়ে ও দ্বিতীয়বার সংবাদ সম্মেলনে পরিষ্কার ভাষায় কোটা বিলুপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন, যদিও তা কার্যকর করার কোনও উদ্যোগ বহুদিন পর্যন্ত দৃশ্যমান হয়নি। প্রধানমন্ত্রীর মনোভাব ছিল ক্ষুব্ধ, যা কোটা আন্দোলনকারীদের মনে আশঙ্কার জন্ম দিয়েছে ও তারা ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য কয়েক মাস অপেক্ষা করেছে। যখন সরকারের তরফ থেকে কোটা বাস্তবায়নে কোনও দৃশ্যমান উদ্যোগ নেওয়া হয়নি তখনই একরকম বাধ্য হয়ে আবারও পথে নেমেছে আন্দোলনকারীরা।
বলে রাখা ভালো ইতোমধ্যে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নুরুল হক নুরু ও রাশেদ খানকে ১৬ মে গভীর রাতে ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা হুমকি দেয় এই বলে যে, তারা সরকারবিরোধী আন্দোলন করছে এবং তাদের একজনকেও ছাড়া হবে না। তাদেরকে আরও বলা হয়, প্রজ্ঞাপন জারি হলে ‘কুত্তার মতো পেটানো হবে’, ‘কুকুরের মতো গুলি করে রাস্তায় মারা হবে।’ এর পরের ঘটনা আরও তাৎপর্যপূর্ণ। শাহবাগ থানায় জিডি করতে গেলে তাদের বেশকিছু সময় বসিয়ে রেখে ফেরত পাঠানো হয় জিডি না নিয়েই। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর পর্যন্ত যাওয়ার সৌভাগ্য হয়নি তাদের। এ কারণে গণমাধ্যম যখন প্রক্টরের সঙ্গে কথা বলেছে তখন তিনি জানান, ‘অফিসিয়ালি কেউ অভিযোগ করেনি।’
প্রধানমন্ত্রীর ‘কোটা বাতিল’ ঘোষণা যখন আমলাতন্ত্রের জটিল আবর্তে হারিয়ে গেছে প্রায়, তখনই আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পথে নেমেছে আবারও। এবার আর কালক্ষেপণ করেনি ছাত্রলীগ। তাদের দেওয়া হুমকি কার্যকর করতে ৩০ জুন প্রথমে আন্দোলনকারীদের ওপর গণহামলা ও তারপরই খুঁজে খুঁজে সামনের সারির নেতাদের বেধড়ক মেরেছে ছাত্রলীগ। আহত হয়েছেন আহ্বায়ক হাসান আল মামুন, যুগ্ম আহ্বায়ক নুরুল হক নুরু, ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ আরশ, জসিমউদ্দিন প্রমুখ।
এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর মাত্র একদিন আগে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের হাতে লাঞ্ছিতও হয়েছেন একজন শিক্ষক। এর ঠিক একদিন পরেই ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খানকে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরে তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেয় পুলিশ। এ সময় তার সঙ্গে থাকা আরেক যুগ্ম আহ্ববায়ক মাহফুজ খানকেও তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। পরবর্তী সময়ে আরেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফারুক হাসানকেও গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠায় পুলিশ। একই সময়ে ঢাকা, রাজশাহী, সিলেটসহ দেশের বেশ কয়েকটি স্থানে ছাত্রদের ওপর চড়াও হয় ছাত্রলীগ।
এসব ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ছাত্রলীগের সভাপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি মন্তব্য করেন— এটা কোটা আন্দোলনকারীদের অভ্যন্তরীণ ঝামেলা, দুই গ্রুপের সংঘর্ষ। এই বক্তব্যেই আজও অটল আছে ছাত্রলীগ। যদিও প্রতিটি গণমাধ্যমে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ নেতাদের নাম-পদবীসহ ছাপা হয়েছে। এর চেয়েও চমকপ্রদ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর। তার মতে, এটি ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্যু নয়, আন্দোলনের নামে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি করছে একটি গোষ্ঠী। তারা সেখানে হাতাহাতি করে।’ প্রক্টরের অন্ধ বধির ভূমিকার সঙ্গে এই ধারাবাহিক হামলার পুরোটা সময় নীরব দর্শকের ভূমিকায় ছিল ঢাবি ভিসি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর একটার পর একটা বর্বরোচিত হামলার মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও আন্দোলনের যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলামের মেরুদণ্ড এবং পায়ের হাড় হাতুড়ি, লাঠি ও পাইপ দিয়ে পিটিয়ে ভেঙে ফেলে ছাত্রলীগ। দেখে মনে হয়েছে— নিষ্ঠুরতা, বীভৎসতা ও বর্বরতার ওপর আলাদা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এই প্রাচীন সংগঠনটিতে। চিকিৎসাধীন নুরুল হক নুরুকে চিকিৎসারত অবস্থায় হাসপাতাল থেকে বের করে দেয় কর্তৃপক্ষ। কী কারণে, কাদের চাপে বা হুমকিতে এ ঘটনা ঘটে তা অবশ্য পরিষ্কার করেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
ছাত্রলীগের নির্যাতনের পাশাপাশি এই ক’দিনে আন্দোলন সম্পৃক্ত ৮ জন নেতাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নিখোঁজ আছেন একজন। যদিও ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেক ছাত্রলীগ নেতার নাম-পদবিসহ ছবি ছাপা হয়েছে গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সরকারি দল, পুলিশ, প্রশাসন; কেউই ব্যবস্থা নেয়নি। এ কারণেই ধীরে ধীরে কোটা সংস্কার আন্দোলনটি রূপ নিয়েছে নিপীড়নবিরোধী আন্দোলনে।
গত কয়েকদিন ধরে চলা এই নিপীড়নে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, উপাচার্য ও প্রক্টরের আচরণ যেমন আমাদের বেদনাহত ও স্তম্ভিত করেছে তেমনই আশার আলো দেখেছি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের প্রধান গ্রন্থাগরিক অধ্যাপক জাবেদ আহমেদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক রেহনুমা আহমেদ, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিন ও ফাহমিদুল হক, অর্থনীতি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফরিদউদ্দিন খান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তানজীম উদ্দিন খান, সহযোগী অধ্যাপক ড. সামিনা লুৎফার ভূমিকায়।
দেশের বুদ্ধিজীবী ও তথাকথিত সুশীল সমাজের চেহারাও অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে এই আন্দোলনে। সামান্য দাক্ষিণ্য পাওয়ার লালসায় যে সমাজের হাতেগোনা দু’একজন ছাড়া সবাই সরকারি দলের চতুর্থ শ্রেণির কর্মীর ভাষায় কথা বলে, সেই সমাজ যে ধ্বংস হয়ে গেছে তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। অবাক হয়েছি রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ তো দূর, সুশীলের কলম থেকে একটি বাক্য বা লেখা বের হয়নি।
ঘটনাগুলো ঘটছে একসময় ‘প্রাচ্যের অক্সফোর্ড’ খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাটিতে, যেখানে প্রবেশ করতে হয় মুক্তি ও গণতন্ত্র তোরণ পেরিয়ে, যেখানে এখনও অসংখ্য আন্দোলন আর সংগ্রামের প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে অপরাজেয় বাংলা, শহীদ মিনার। ’৫২, ’৬৯, ’৭১ আর ’৯০-এর মতো অসংখ্য উত্তাল ও জাতির ভাগ্য নির্ণয়কারী আন্দোলনের সাক্ষী এই বিশ্ববিদ্যালয়। দলীয়করণের চূড়ান্ত আবর্তে যখন দেখি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক এক প্রধান রাজনৈতিক দলের অঙ্গসংঠনের পাতি নেতা তখন কষ্টের সঙ্গে হতাশাবোধও ঘিরে ধরে। ‘পাতি নেতা’ যদি যোগ্য হতেন, তার দলীয় পরিচয়ের ঊর্ধ্বে উঠে নিরপেক্ষভাবে নিজ দায়িত্ব পালন করতে পারতেন, তাহলে বলার কিছু ছিল না। কিন্তু সুফিয়া কামাল হলে তেমনটি আমরা দেখিনি।
কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষ বা বিপক্ষের যুক্তি নিয়ে আলোচনা আমার এই লেখার বিষয় নয়। কোটা থাকবে কি থাকবে না, থাকলে কত শতাংশ থাকবে, তা বরং বহু হাঙ্গামার পর সরকার যে কমিটি গঠন করে দিয়েছে তারাই ঠিক করুক। কিন্তু এই আন্দোলন অনেক বিষয় আমাদের সামনে স্পষ্ট করে গেলো। যে রাষ্ট্রে আমরা বাস করছি, সেখানে সরকারের মতের সঙ্গে একটু অমিল হলেই একমুহূর্তের নিরাপত্তা নেই কারও। এখানে সরকারি দলের বা এর অঙ্গ সংগঠনের প্রতিটি কর্মীর একধরনের অলিখিত দায়মুক্তি আছে। তারা সাধারণ ছাত্রদের সাপের মতো পিটিয়ে মারতে পারে, ছাত্রীদের যেভাবে খুশি লাঞ্ছনা করতে পারে। সব প্রমাণ থাকার পরও পুলিশ বা প্রশাসনের ক্ষমতা নেই তাদের টিকি স্পর্শ করে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর বলেছেন, ‘মানুষ কিন্তু কিছুই ভোলে না।’ কথাটি সরকারি দলের কর্মী সমর্থকরা যত দ্রুত বুঝতে পারবেন ততই মঙ্গল।
সূত্র: বাংলা ট্রিবিউন
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/জুলাই ০৮,২০১৮)
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
