দুর্নীতির আগুনে পোড়ে অগ্নিযোদ্ধারা

হারুন উর রশীদ স্বপন
বনানীর এফআর টায়ারে আগুনের ঘটনায় মানুষের জীবন বাঁচাতে গিয়ে নিজেই জীবন দিয়েছেন ফায়ারম্যান সোহেল রানা৷ এই সোহেল রানা বাংলাদেশে পরিচিতি পেয়েছেন একজন বীর যোদ্ধা হিসেবে, একজন অগ্নিযোদ্ধা হিসেবে৷
কিন্তু হয়ত তাঁকে জীবন দিতে হতো না, যদি দুর্নীতি না থাকত ভবন নির্মাণে৷ যদি রাজউক তার দায়িত্ব পালন করতো৷ এই দুর্নীতি বা অসততা শুধু যে আর্থিক, তা নয়৷ মানসিকতায় দুর্নীতি বাসা বেঁধেছে৷ আর তাই যদি না হবে, তাহলে পুরান ঢাকার চকবাজারের বাড়িওয়ালারা কেন বেশি ভাড়ার লোভে কেমিক্যাল ব্যবসায়ীদের কাছে বাসা ভাড়া দেন৷ যাঁরা বসবাসের জন্য ভাড়া নেন, তাঁরা তো অত ভাড়া দিতে পারবেন না৷ তাই তাঁরা সেখানে সহজে বাসা ভাড়া পান না৷ আর ধরুন বনানীর এফআর টাওয়ারের কথা৷ একটি বহুতল ভবন৷ কিন্তু মালিকপক্ষ কোনো ফায়ার সিস্টেমই গড়ে তোলেননি৷ অথচ ভাড়া দিয়েছেন৷ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কাছে ফ্লোর ভাড়াও দিয়েছেন৷ যাঁরা সেখানে থাকবেন, তাঁদের জীবনের কথা চিন্তা করেননি৷ ব্যবসাটাকেই বড় করে দেখেছেন৷
এ তো গেল অসৎ মানসিকতার কথা৷ প্রাতিষ্ঠানিক দুর্নীতির কথায় পরে আসছি৷ তার আগে আবার ফিরে যাই অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানার কথায়৷ ২৮ মার্চ রাজধানীর বনানীতে এফআর টাওয়ারের আগুনে আটকেপড়াদের উদ্ধার করতে গিয়ে গুরুতর আহত হন ফায়ার সার্ভিসের কর্মী সোহেল রানা৷ ভবনে আটকেপড়া মানুষদের জীবন বাঁচানো এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার অভিযানে তৎপর ছিলেন অগ্নিযোদ্ধা সোহেল রানা৷ ফায়ার সার্ভিসের উঁচু ল্যাডারে (মই) উঠে উদ্ধারকাজ করার এক পর্যায়ে তাঁর শরীরে লাগানো নিরাপত্তা হুকটি মইয়ের সঙ্গে আটকে যায়৷ এরপর মই থেকে পিছলে পড়ে যান তিনি৷ ঝুলতে থাকেন বিপজ্জনকভাবে৷ তাঁর একটি পা ভেঙে যায়, গুরুতর আঘাত পান বুকে৷ ঢাকায় চিকিৎসার পর তাঁকে আরো উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরও পাঠানো হয়েছিল৷ কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাঁকে আর বাঁচিয়ে রাখা যায়নি৷ ৮ এপ্রিল তিনি সিঙ্গাপুরের হাসপাতালে মারা যান৷
সরকার বছরে মাথাপিছু মাত্র ত্রিশ টাকা ব্যয় করছে অগ্নিনিরাপত্তাসহ বিভিন্ন দুর্ঘটনা মোকাবেলায়৷ মাত্র ১১ হাজারের জনবল নিয়ে লড়ছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স৷ চাহিদা অনুযায়ী সক্ষমতা বাড়াতে সময় লাগবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি৷
সোহেল রানারা পোড়ে, কিন্তু...
সোহেল রানা ছিলেন একজন ফায়ারম্যান৷ পড়াশোনাও বেশি করেননি৷ তাঁর বেতন স্কেল ছিল ৮ হাজার টাকা৷ সবমিলিয়ে ১৬ হাজার টাকা বেতন পেতেন৷ যখন কোথাও আগুন লাগে, তখন এই স্বল্প বেতনের ফায়ারম্যানরাই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আগুনের বিরুদ্ধে লড়াই করেন৷ আগুন থেকে মানুষের জীবন আর সম্পদ বাঁচাতে এগিয়ে যান৷ তাঁরা জীবন দেন৷ দায়িত্ববোধই তাঁদের কাছে বড়৷ কত বেতন পান, সংসার চলে কিনা – তা তাঁদের বিবেচনায় থাকে না৷ তাঁদের বিবেচনায় থাকে মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য৷ কিন্তু যাঁরা উচ্চ বেতনে চাকরি করেন, অনেক পড়াশুনা করেছেন, রাষ্ট্র অনেক সুযোগ-সুবিধা দেয়, তাঁরা কি তাঁদের দায়িত্ব পালন করছেন?
এফআর টওয়ারে আগুন লাগার পর আমরা যেসব তথ্য জানতে পেরেছি তার অন্যতম হলো –
১. ভবনটিতে কোনো ফায়ার সিস্টেম ছিল না
২. কোনো ফায়ার অ্যালার্ম বাজেনি
৩. নিজস্ব কোনো ফায়ার টিম নেই
৪. ২৩ তলা ভনটির পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে
এই তথ্যগুলো কিন্তু আমাদের রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) এবং ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে৷ আমরা সাধারণ মানুষ এগুলো আগে জানতে পারি না, বুঝতেও পারি না৷ কারণ, আমরা তো আর ভবন ও অগ্নি নিরপত্তাবিশেষজ্ঞ নই৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, ভবনে আগুন লাগার পর অনেক জীবন আগুনে দগ্ধ হওয়ার পর আমাদের কেন এসব তথ্য জানানো হয়? যাঁদের জানার, তাঁরা কি আগে জানতেন না?
ড্রোনের সুবিধা হলো এটি নীচে দাঁড়িয়ে নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ কয়েকটি কোম্পানি এরই মধ্যে ফায়ারফাইটিং ড্রোন বাজারে ছেড়েছে৷ যেখানে এখন পর্যন্ত ক্রেন দিয়ে সর্বোচ্চ ১০০ মিটারের কিছু বেশি উচ্চতায় পৌঁছানো যায়, সেখানে অ্যারোনেস কোম্পানির ড্রোনগুলো ৩শ’ থেকে ৪শ’ মিটার উচ্চতায় যেতে পারে এবং এগুলো মিনিটে ১০০ লিটার গতিতে পানি ছিটাতে পারে৷ শুধু তাই নয় ১৪৫ কিলোগ্রাম পর্যন্ত ওজনের কোনো ব্যক্তিকেও এটি তুলে আনতে পারে৷
আগে না জানার কোনো কারণ নেই৷ এটা দেখার রাজউকের যেমন দায়িত্ব, তেমনি দায়িত্ব ফায়ার সার্ভিসের৷ কিন্তু প্রশ্ন হলো, রাজউক যখন বলে, পাঁচটি ফ্লোর অবৈধভাবে নির্মাণ করা হয়েছে, তখন রাজউকের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন ওঠে৷ এটা কী করে সম্ভব যে, রাজউক থাকতে তাদের অগোচরে বনানীর মতো একটি জনবহুল জায়গায় একটি বহুতল ভবনের পাঁচটি ফ্লোর নির্মাণ করা হলো! এটা কি বস্তবে সম্ভব? এটা কেউ বিশ্বাস করবেন? অন্তত আমি বিশ্বাস করি না৷ আমি মনে করি, রাজউক-এর অনুমতি নিয়েই এটা করা হয়েছে৷ আর এই অনুমতির মধ্যেই আছে আসল ব্যবসা, আসল দুর্নীতি৷ তার বড় প্রমাণ ওই বাড়তি পাঁচ তলার কোনো ধরনের নথি প্রথমে খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হলেও, এখন ফটোকপি পাওয়ার কথা বলছে রাজউক৷ আমি মনে করি, এই ফটোকপি রাজউককে ভবন মালিক দিয়েছেন৷ রাজউকের কাছে ছিল না৷ কিন্তু মূল কপি পাওয়া না গেলে এর সত্যতা নির্ধারণ কঠিন হবে৷ আমার মনে হয়, রাজউক-এ যদি তল্লাশি চালানো হয় তাহলে দেখা যাবে যে, এ রকম আরো অনেক ভবনের নথি নেই৷ নথি গায়েব করে ফেলা হয়েছে৷ আর এর অনেক কারণও আছে –
১. রাউজকের এক শ্রেণির কর্মকর্তা অবৈধভাবে ভবন নির্মাণের অনুমতি করিয়ে দেয়
২. এর পিছনে আছে বড় অংকের অর্থের লেনদেন
৩. এসব নথি থাকলে ভবিষ্যতে যারা এই অনুমোদন প্রক্রিয়ায় যুক্ত, তাদের বিপদ হতে পারে৷
৪. নথি গায়েব করে ভবিষ্যৎ নিরাপদ রাখার চেষ্টা করা হয়
৫. মূল নথি না থাকলে, পরে কোনো সমস্যা হলে ভবনটাকে অবৈধ বলে কর্মকর্তারা নিজেদের রক্ষা করতে পরেন
লক্ষ্য করবেন – এফ আর টাওয়ারের আগুনের ঘটনায় জমি ও ভবন মালিক এবং ডেভেলপারের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে৷ তাঁদের মধ্যে দু'জন গ্রেপ্তারও হয়েছেন৷ কিন্তু রাজউক-এর কোনো কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা হয়নি আর তাঁদের কেউই গ্রেপ্তারও হননি৷ এটাই রাজউক থেকে ভবন নির্মাণের নথি গায়েবের আসল রহস্য৷ আর এখানেই দুর্নীতির গ্রন্থি৷
দুর্নীতি দেখা যায়, বোঝাও যায়
ফায়ার সার্ভিসের আইনে ঢাকা শহরে ছয় তলার বেশি ভবন নির্মাণ করতে হলেই ফায়ার ক্লিয়ারেন্স লাগবে৷ আর রাজউকের আইনে এটা আট তলার বেশি৷ একই দেশে দুই আইন৷ আর রাজউক তাদের আইনকেই প্রাধান্য দেয়৷ তারা ফায়ার সার্ভিসকে পাত্তা দেয় না৷ আর ফায়ার সার্ভিসের কোনো ম্যাজিস্ট্রেসি পাওয়ার নেই, তবে মামলা করতে পারে৷ কিন্তু মামলা করলেও সেই মামলার বিরুদ্ধে স্টে অর্ডার আনা কোনো কঠিন কাজ নয়৷ তাই ফায়ার সার্ভিসকে আমরা বলতে পারি, ‘ঢাল নাই তলোয়ার নাই, নিধিরাম সর্দার'৷ গত এক বছরে তারা পাঁচ হাজারেরও বেশি ভবনকে নোটিস দিয়েছে৷ আগুন ঝুঁকির কথা জানিয়েছে৷ ঝুঁকিমুক্ত থাকতে হলে ঐসব ভবনের ফায়ার ‘সিস্টেম' কেমন হতে হবে, তা-ও জানাতে হবে৷ তবে তাতে শতকরা ৪-৫ জনের বেশি ভবন মালিক সাড়া দেননি৷ তাঁরা অর্থ খরচের কথা চিন্তা করে মানুষের জীবনকে আগুনের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন৷ কিন্তু আমি এ-ও মনে করি, ফায়ার সার্ভিস তার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা নেই বলে শুধু নোটিস দিয়েই বসে থাকতে পারে না৷ তারা অনেক উদ্যোগ নিতে পারে৷ তারা যা করতে পারে, তা হলো –
১. ভবনটি যে আগুন ঝুঁকিতে আছে, তা ভবনে বড় সাইনবোর্ড লাগিয়ে জানিয়ে দিতে পারে৷
২. এ ধরনের ভবনের তালিকা সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করতে পারে৷
৩. রাজউক ও সিটি কর্পোরেশনকে জানিয়ে আইনি ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ করতে পারে৷
৪. তারা ফায়ার নিরাপত্তা নিয়ে দৃশ্যমান অভিযান পরিচালনা করতে পারে৷
এসব করলে এক ধরনের সামাজিক চাপ সৃষ্টি হয়, যা রাজউক এবং সিটি কর্পোরেশনকে আইনি ব্যবস্থা নিতে বাধ্য করবে৷ কিন্তু ফায়ার সার্ভিস এসব কাজ করে বলে আমার জানা নেই৷
মূল চক্র রাজউকে
ভবন নির্মাণের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় রাজউক৷ আর এই অনুমোদনে তারা আইনের অনৈতিক সুযোগ নেয়৷ ফায়ার সার্ভিস যখন অনুমোদন দেয় না, তখন আট তলার আইন দেখিয়ে অনুমোদন দেয়ার এই যে হিড়িক, এর মধ্যে আছে দুর্নীতি৷ আর ভবনটি নির্মাণের পর দেখতে হবে যে, অনুমোদনের শর্ত পালিত হচ্ছে কিনা৷ ২০০৮ সালের ইমারত নির্মাণ আইন পরিবর্তন করে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের বিধান করা হয়৷ এই বিধান অনুযায়ী, ভবন নির্মাণের পর রাজউক এবং বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত একটি কমিটি ভবনটির অনুমোদিত নকশা এবং সব নিয়ম মেনে তৈরি হচ্ছে কিনা, তা দেখে ব্যবহারের ছাড়পত্র দেবে৷ তারপর গ্যাস ও বিদ্যুৎ লাইন দেয়া হবে৷ অর্থাৎ, ভবনটি ব্যবহারের অনুমতি দেয়া হবে অকুপেন্সি সার্টিফিকেটের পর৷ কিন্তু রাজউক এই দায়িত্ব পালন করছে না৷ ২০০৮ সালের পর থেকে ঢাকা শহরে ৪০ হাজার ভবন নির্মাণ করা হয়েছে, কিন্তু অকুপেন্সি সার্টিফিকেট নিয়েছে মাত্র ১৬১টি ভবন৷ তাহলে প্রশ্ন – অকুপেন্সি সার্টিফিকেট ছাড়া এত ভবন কীভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে? এটাকে আমি শুধু রাজউকের অবহেলা বলতে নারাজ৷ আমি মনে করি, এখানে অর্থের মচ্ছব হয়েছে৷
রাজউক নিজেই গত বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার বিভিন্ন এলাকার দুই লাখ ৪ হাজার ভবনের ওপর জরিপ চালায়৷ এই ভবনগুলো তিন তলা বা তার বেশি উচ্চতার – তারা ওই জরিপে দেখতে পায়, প্রতি ১০টি ভবনের ৯টিই অনুমোদন ও নকশার বাইরে গিয়ে তৈরি করা হয়েছে৷ ২ লাখ ৪ হাজার ১০৬টি ভবনের মধ্যে ১ লাখ ৩৪ হাজার ৬২৫টি ভবন নিয়ম ভঙ্গ করে নির্মাণ করা হয়েছে৷ শতকরা হিসেবে এটা ৬৬ দশমিক ১১ ভাগ৷
তাহলে রাজউক কী করছে? এ নিয়ে আমি নিজেই কথা বলেছিলাম রাজউক চেয়ারম্যানের সঙ্গে৷ জানতে চেয়েছিলাম, জরিপের পর কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে কিনা৷ তাছাড়া নকশার বাইরে গিয়ে কিভাবে এসব ভবন তৈরি হলো? রাজউকের চোখে পড়েনি? তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি৷ শুধু বলেছেন, ‘‘ব্যবস্থা নেয়া শুরু করব৷'' আসলে এসব কিছুই রাজউকের ইন্সপেক্টর ও সংশ্লিষ্টরা জানেন৷ এভাবে যদি অবৈধ কাজ না হয়, তাহলে পয়সা আসে কীভাবে? সবাই যদি নিয়ম মানে, তাহলে রাজউকের দুর্নীতিবাজরা বাণিজ্য করবেন কীভাবে? রাজউকের সাবেক এক চেয়ারম্যান আমাকে একবার বলেছিলেন, ‘‘যেভাবে চোর বেড়েছে, তাতে তো আমাকেই সব কিছু সরেজমিন গিয়ে দেখতে হবে৷ সেটা একজন মানুষের পক্ষে কীভাবে সম্ভব? আমি তো চক্রবন্দি হয়ে পড়েছি৷'' তিনি এ কথা তখন বললেও, তাকেও দেখিনি কোনো দুর্নীতিবাজের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে৷
আওয়াজ নেই কেন?
এফআর টাওয়ারের আগুনের পর রাজউক ২৪টি টিম করে ঢাকা শহরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করার কাজ শুরু করে৷ আর এবার আগুনের ঝুঁকির বিষয়টি নাকি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে৷ ১ এপ্রিল থেকে এই অভিযান শুরু হয়েছে৷ ১৫ দিনের মধ্যে এই কাজটি শেষ হওয়ার কথা৷ ১৫ দিন শেষ হয়েছে, কিন্তু কোনো আওয়াজ পাচ্ছি না৷ আওয়াজ কি হবে? না এবারও চাপ পড়ে যাবে?
সূত্র: ডয়চে ভেলে
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২২,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
