চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ : ইসলামী দৃষ্টিকোণ-শেষ
এস কে জামান
(পূর্ব প্রকাশের পর) পবিত্র কুরআনে মুনাফিকের চরিত্রের কিছু চরম পন্থী ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কথা বলা হয়েছে, যারা স্বীয় স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে সাধারণ লকদের সাথে মিষ্টি-মধুর কথা বলে প্রতারণা করে এবং তাদের অশান্ত করে তোলে । তারা মানুষের মনের গভীরে এমন ভাবে বাসা বাঁধে যে তাকে সব সময় প্রভাবিত করে । এসমস্ত চরমপন্থী ও সন্ত্রাসীদের জন্য দুনিয়াতে রয়েছে যেমন ঘৃণা ও অবজ্ঞা তেমনি পরকালে জাহান্নামই তাদের চিরনিবাস ।
ইসলামে অন্যায়ভাবে কোন মানুষকে হত্যার লাইসেন্স যেমন কখনো দেয়া হয়নি তেমনি আত্মঘাতী বোমা হামলারও কোন অনুমতি ইসলামে নেই । সাধারণ ও অন্য ধর্মের লোকদের কাফের প্রতিপন্ন করা, বোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে রক্তপাত ঘটানো , স্থাপনা ধ্বংস করা, নিরাপরাধ মানুষের প্রাণনাশ করা, কোমল মতি শিশুদের সন্ত্রাসের বিভীষিকাময় চেহারা প্রদর্শন, সুরক্ষিত বৈধ ব্যক্তি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস, সাধারণ মানুষের মাঝে ত্রাসের সৃষ্টি করা এবং তাদের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতায় বিঘ্ন ঘটানো কোন প্রকৃত মুসলমানের কাজ হতে পারে না । ইসলাম মুসলিমদের জান মাল, দেহ ও মান-সম্ভ্রমকে হেফাজত করা আর ওইসব নষ্ট করাকে কঠোরভাবে হারাম করেছে । এটাই ছিল মহানবী (সা.) এর স্বীয় উম্মতকে লক্ষ্য করে শেষ ভাষণ ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে মহানবী (সা.)
দীর্ঘ নয়-দশ মাস মায়ের গর্ভে থাকার পর একটি নবজাতক নিষ্পাপ ও নিষ্কলুষ জীবন নিয়েই এই সুন্দর পৃথিবীর আলো দেখে । অথচ পারিবারিক অসচেতনতা ও পারিপার্শ্বিক লাগামহীন জীবন প্রবাহে কৈশোর ও যৌবনের উদ্দ্যমতায় নিয়ন্ত্রহীন হয়ে পড়ে সে । ধীরে ধীরে বেপরোয়া হয়ে পড়ে এবং এক সময় চরমপন্থা এমনকি সন্ত্রসী কার্যক্রমে জড়িয়ে ফেলে নিজেকে । চাইলেও আর কখন বের হতে পারে না এই জাল থেকে । এর জন্য দায়ী ঐ শিশুর পিতা - মাতা, সঠিক শিক্ষার অভাব আর বলগাহীন সমাজ ব্যবস্থা ।
তাই একটি শিশুকে সুন্দর মানুষ করে গড়ে তোলার জন্য দরকার সঠিক অভিভাবকত্ব, পারিবারিক ভারসাম্য, নৈতিক আদর্শ সম্বলিত শিক্ষা প্রদান, সুষম সামাজিক অধিকার এবং সুস্থ মননশীল সংস্কৃতির বিকাশ । এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন - “ তোমাদের সন্তানদের সাথে সম্মানবোধের মাধ্যমে আচরণ কর এবং তাদেরকে শিষ্টাচার ও মূল্যবোধ শিক্ষা দাও” । (মিশকাত)
মহানবী (সা) বলেছেন হত্যাকারীর ফরজ, নফল কোনো ইবাদাতই আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না । (তিরমিজি)
তিনি আরো বলেছেন কিয়ামতের দিন সর্বপ্রথম মানুষের মধ্যে হত্যা সম্মন্ধে বিচার করা হবে । (বুখারী ও মুসলিম)
মানবতার বন্ধু মহানবী (সা.) বলেছেন “কোন মুসলমান যদি কোন অমুসলিম নাগরিকের উপর নির্যাতন চালায়, তার অধিকার খর্ব করে, কোন বস্তু জোর পূর্বক ছিনিয়ে নেয় তাহলে হাশরের ময়দানে আমি তার বিরুদ্ধে অমুসলিম নাগরিকের পক্ষ অবলম্বন করব” । (আবু দাউদ)
কুরআন হাদিসে কঠোর হুঁশিয়ারি
মানুষের প্রাথমিক মৌলিক অধিকার হলো জান-মালের নিরাপত্তা ও সাভাবিক ভাবে বেঁচে থাকার অধিকার । অন্যকে নিরাপদ রাখা ও সাভাবিক জীবন জাপনে হস্তক্ষেপ না করা অন্যতম নাগরিক দায়িত্ব ও কর্তব্য । ইসলাম ও ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রীয় জীবনে ভ্রাতিঘাতি সংঘাত ও সহিংসতাকে কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করেছে । কাজেই সন্ত্রাস সৃষ্টির কোনো সুযোগই ইসলামে নেই । যারা জিহাদ ও কিতাল সংক্রান্ত আয়াত গুলোকে বিকৃত করে মানুষ মারার বৈধতা খুঁজছে তারা মারাত্মক বিভ্রান্তির শিকার । তারা মূলত উগ্রবাদী খারেজীদের মতো মুসলমানদের রক্তপাতকে হালাল করার চেষ্টায় লিপ্ত । এটা যেমন ইসলামে নিষিদ্ধ তেমনি কৌশলগত ভাবেও উম্মাহর জন্য মারাত্মক ধ্বংসাত্মক । আধুনিক সমাজের তরুণরা ইসলাম সম্পর্কে খুবই কম জ্ঞান রাখে, তাই তাদের জিহাদের ব্যাপারে বিকৃত ব্যাখ্যা দিয়ে পরকালে অতি সহজেই বেহেশত লাভের পথ দেখানো হচ্ছে । এরা জানে না যে , অমুসলমানদের হত্যা করলেই বেহেশতে যাওয়া যায় না; বরং এয়ার মাধ্যমে তারা নিজেরাই নিজেদের দুনিয়ায় ও আখেরাতকে ধ্বংস করছে ।
মহানবী (সা.) বলেছেন “ সাবধান! কঠোরতাকারী চরমপন্থীরা ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, ধ্বংস হয়ে গেছে, (মুসলিম ও আবু দাউদ) কাজেই উগ্রতা ও চরমপন্থা ইসলামের পথ নয়, ইসলামের পথ হছে মধ্যপথ-সিরাতুল মুস্তাকিম । আসলে জীবনের সকল ক্ষেত্রে ও সকল অবস্থায় চরমপন্থা এড়িয়ে চলাই মধ্যপন্থীর কাজ । যুগে যুগে মনিষীরা এর গুণকিত্তন করেছেন এখনো করছেন । দার্শনিক প্লেটো মানুষের চারটি সদ্গুনের কথা বলেছে যার অন্যতম হল মধ্যপন্থা। থমাস ফুলার বলেছেন “মধ্যপন্থা হচ্ছে সেই মসৃণ সুতা যা সকল সদ্গুনের মদ্যদিয়ে গিয়ে একটি মুক্তার মালাসদৃশ মালা গেঁথেছে” । রোমান কবি নাসো বলতেন -মধ্যপন্থায় নিহিত আসে নিরাপত্তা ।
ইসলাম ধর্ম ও মধ্যপন্থার পক্ষে আল কুরআনে সুরা বাকারার ১৪৩ নং আয়াতে মহান আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – আর এভাবেই আমি তমাদেরকে একটি মধ্যপন্থী উম্মতে পরিণত করেছি । এছাড়া সুরা ফুরকানের ৬৭ নং আয়াতে মধ্যপন্থা ও মধ্যপন্থীদের প্রসংসা করে বলা হয়েছে - “(এঁরা) খরচ করিলে -না বেহুদা খরচ করে, না কার্পণ্য করে; বরং দুই সীমার মাঝখানে মধ্যনীতির উপর দাঁড়ায়ে থাকে” ।
ইসলামের প্রকৃত শিক্ষার প্রসারই হচ্ছে চরমপন্থা ও সন্ত্রাস মোকাবেলার প্রকৃষ্ট পন্থা । মুসলিম দেশে সঠিক ইসলামী শিক্ষার প্রসারকে উন্নতি, অগ্রগতি ও শান্তির অন্তরায় মনে করে তারাও কিন্ত চরমভাবে ভ্রান্ত । কাজেই দলমত নির্বিশেষে সবাইকে সন্ত্রসী ভাবধারা ও কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে এগিয়ে আসতে হবে।
বিশেষ করে তরণ সমাজকে সন্ত্রাসের কালো থাবা, বিভ্রান্ত ব্যক্তি, আধিপাত্যবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের ছোবল থেকে রক্ষা করতে হবে ।
চলমান চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে করনিয়
পৃথিবী থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ চিরতরে নির্মূল করে একটি সুখী ও সম্ম্রিধ্যশালী সমাজ বিনির্মাণ অবশ্যই সম্ভব । ইসলামের যাবতীয় কার্যকরী বিধিবিধান সমূহ সকল যুগের, সকল পরিবেশের ও সব মানুষের জন্য সমান ভাবে প্রযোজ্য। তাই আমাদের প্রিয় জন্মভূমি সহ সারা বিশ্ব থেকে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদকে সমূলে ধ্বংস করতে চাইলে শুধু বড় বড় অংকের বাজেট আর গবেষণা নয়, প্রশাসনিক হতাশা নয়, কিংবা আধুনিক বিজ্ঞানের বিস্ময়কর আবিস্কার মিসাইল বা পারমাণবিক বোমা নয় । শুধু দরকার ব্যক্তি পর্যায় থেকে সমাজ, রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সকলের আন্তরিক ইচ্ছা ও সার্বিক সহযোগিতা । ইসলামের প্রদর্শিত নীতিলামার আলোকে
বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্ব আজ কেঁপে উঠেছে সন্ত্রাসী হামলায় । আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়াম, তুরস্ক সহ গোটা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে এটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার । আমাদের প্রিয় জন্মভূমি আজ শকুনিদের নখের আঁচড়ে ক্ষত বিক্ষত । ১ জুলাই ২০১৬ তে হলি আরটিজানের হামলা সেই রক্তের দাগ শুকাতে না শুকাতেই বিদেশী নাগরিকদের হত্যা ও শোলাকিয়ার ঈদের নামাজে হামলা সত্যই খুবই হৃদয়বিদারক ছিল । এসমস্ত হত্যাযজ্ঞ সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাব মর্যাদা ক্ষুণ্ণ করেছে ।
চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ রুখতে করণীয়
১. ইসলামে জিহাদ আর চরম পন্থা ও সন্ত্রাসবাদ যে এক কথা নয় এ বিষয়টা সব মুসলমানের কাছে
দিবালোকের ন্যায় পরিষ্কার থাকতে হবে ।
২. সঠিক ভাবে গণতন্ত্ররের চর্চা করতে হবে ।
৩. সুশাসন নিশ্চিত করে ন্যায় বিচারভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে ।
৪. সরকারকে জনগণের খভ-হতাশাকে উপেক্ষা না করে এর সঠিক কারণ খুঁজে বের করে, তার সুস্ট
সমাধানের চেষ্টা করতে হবে ।
৫. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের মতো জঘন্য কর্মকাণ্ডে গুটিকয়েক বিভ্রান্ত মুসলিম জড়িত । এদেরকে ইসলামের সঠিক পথ প্রদর্শনের জন্য কুরআন হাদীসের জ্ঞান ও আলেম উলামাদের সংস্পর্শে আনতে হবে । তাদেরকে বুঝাতে হবে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদকে ইসলাম কোন ভাবেই সাপোর্ট করে না । এটা সম্পূর্ণভাবে জাহান্নামের পথ ।
৬. স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসা গুলোতে চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে বিতর্ক প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা করে ছাত্রছাত্রীদের সচেতন করা যেতে পারে ।
৭. ইসলামে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই এ কথা রাষ্ট্রীয় প্রচার মাধ্যমে বেশী বেশী প্রচার করা যেতে পারে ।
৮. প্রকৃত ইসলামী শিক্ষার ব্যাপক প্রচার ও প্রসারের ব্যবস্থা করতে হবে ।
৯. স্যাটেলাইট সংস্কৃতির ক্ষতিকর প্রভাবে যুব সমাজের নৈতিক অবক্ষয় রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়া এবং সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা করা ।
১০. পারিবারিক মূল্যবোধ জাগ্রত করে পরিবার ও সমাজ থেকে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলতে হবে ।
১১. চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদ এখন জাতীয় সমস্যা । তাই এই সমস্যা সমাধানে জাতীয় ঐক্য মত গড়ে তুলতে হবে । দলমত নির্বিশেষে এর বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে । (শেষ)
লেখক : প্রাবন্ধিক ও ব্যাংকার
(দ্য রিপোর্ট/একেএমএম/এপ্রিল ২৩,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- বিমানবাহিনীর কর্মকর্তাকে অ্যাপার্টমেন্টে ঢুকে পুলিশের গুলি
- "আমরা পৃথিবীর কোনো নির্বাচনেই হস্তক্ষেপ করি না"
- দীর্ঘ ছয় মাস পর আজ নয়াপল্টনে সমাবেশ করবে বিএনপি
- সীমান্তে হত্যা: ভারতের কাছে বাংলাদেশের উদ্বেগ
- ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজের সাত কলেজের
- নিহত পাইলটের জানাজা সম্পন্ন, দাফন মানিকগঞ্জে
- ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত ডেভিড স্লেটন
- বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- বিধ্বস্ত হওয়া বিমানে এক পাইলট মারা গেছেন
- "সব ধরনের কানেকটিভিটি সংযোগগুলোর তার মাটির নিচ দিয়ে হবে"
- অনলাইন জুয়ার মাধ্যমে দেশ থেকে অর্থ পাচার হচ্ছে: অর্থমন্ত্রী
- তিস্তা প্রকল্পে ভারত অর্থায়ন করতে চায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- বিএনপি নেতাদের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
- ৪৬তম বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
- মিল্টন সমাদ্দারকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
- প্রথম ফ্লাইটে সৌদি গেলেন ৪১৩ জন হজযাত্রী
- জুলাইয়ে বেইজিং সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- পাঁচ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ
- বিএসইসির কমিশনার পদে তিনজনকে নিয়োগ
- ইসরায়েলের কাছে পাঠানো বোমার চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
- ওমরাহ পালন শেষে সস্ত্রীক দেশে ফিরেছেন বিএনপি মহাসচিব
- বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ সম্মেলন বয়কট করলেন সাংবাদিকরা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- ডলারের দাম এক লাফে বাড়লো ৭ টাকা
- সমুদ্রে তেল, গ্যাস উত্তোলনে দরপত্র কিনেছে ৭ কোম্পানি: নসরুল
- মুসলমান ঐক্যবদ্ধ থাকলে মুসলমানরা অগ্রগামী থাকতো: প্রধানমন্ত্রী
- সীমান্তে বেসামরিক মানুষ হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ এবং শান্তিপূর্ণ হয়েছে: সিইসি
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস
- বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হচ্ছেন যেসব প্রার্থী
- ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: ভোটার শূন্য আসনে অলস সময় কাটাচ্ছে পুলিশ
- বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশনের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ঢাকা ইন্স্যুরেন্সের ১৭ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- এসএসসির ফলাফল জানা যাবে যেভাবে
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- প্রধানমন্ত্রীর সাথে আইওএম মহাপরিচালকের সাক্ষাৎ
- কারও একার পক্ষে ডেঙ্গু মোকাবেলা সম্ভব না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দলীয় সিদ্ধান্ত না মানার বিষয়ে ইসি বেকায়দায় নেই: সিইসি
- সিরিজ নিশ্চিতে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
- গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তি বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বাইডেন
- এক কোটি কার্ডধারীকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য দিবে টিসিবি
- এবার ঢাকায় বসবে ২২টি পশুর হাট
- ঢাকা আসছেন যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
- ১৫টি অঞ্চলের সর্বোচ্চ ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
- উপজেলা নির্বাচন: ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
- সিরাজগঞ্জে গোপন বৈঠক, ৫ প্রিসাইডিং অফিসারসহ আটক ৬
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনের তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ শুরু
- যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্যে রাফায় ইসরায়েলের হামলা, নিহত ১২
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- ডিবিএইচ ফাইন্যান্সের আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ
- ইউনাইটেড ইন্স্যুরেন্সের ইপিএস বেড়েছে
- আইপিডিসি ফাইন্যান্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- সূচকের উত্থানের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- রাফাহ ছাড়তে ইসরাইলের নির্দেশ, হামলা হবে
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- যেসব এলাকায় বুধবার ব্যাংক বন্ধ
- উপজেলা নির্বাচনের সংশ্লিষ্ট এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
- হিট স্ট্রোকে ১৪ দিনে নিহত ১৫
- ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন স্থগিত
- মিল্টনের আশ্রমের দায়িত্ব নিচ্ছে শামসুল হক ফাউন্ডেশন: হারুন
- মঙ্গলবার থেকে স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরছে প্রাথমিক বিদ্যালয়
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- রিজার্ভ চুরির মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন পেছালো
- হামাসের রকেট হামলায় তিন ইসরায়েল সেনা নিহত
- বিশ্বকাপ জিতলে কোটি টাকা পুরস্কার পাবেন বাবর-শাহিনরা
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- যাত্রাবাড়ীতে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২
- ন্যাশনাল ব্যাংকের পর্ষদের পদত্যাগ, নতুন পর্ষদ গঠন
- আল-জাজিরার অফিসে ইসরায়েলি পুলিশের অভিযান, ভাঙচুর
- ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে দুই রোহিঙ্গাকে গলা কেটে হত্যা
- তিনদিনেও নেভেনি আগুন, স্থানীয়দের ধারণা এটি নাশকতা
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে
- দুর্ঘটনায় নিহত লিটনের জীবনের দাম কী ৬০,০০০ টাকা ?
- ট্রেনের রেয়াত-সুবিধা প্রত্যাহার, আজ থেকে কার্যকর
- বিদায় নিচ্ছে তাপপ্রবাহ, ৪ দিনে ৮ ডিগ্রির বেশি কমেছে তাপমাত্রা
- আজও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
- যুবলীগ নেতা সারোয়ার বাবুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
- হিট এলার্টের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
- আজ থেলে স্কুল-কলেজ খোলা
- গাজীপুরে ট্রেন দুর্ঘটনা: ২৩ ঘণ্টায় শেষ হয়নি উদ্ধার অভিযান
- টানা তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র সাদিক খান
- মুজিব কিল্লা নির্মাণের আড়াঁলে অনিয়ম, হরিলুট ও স্বেচ্ছাচারিতা
- সম্পদ বৃদ্ধিতে এমপিদের চেয়ে এগিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যানরা: টিআইবি
- আজ ২৫ জেলায় স্কুল-কলেজ বন্ধ
- প্রবাসে এনআইডি করতে রঙিন ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক
- ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক স্থগিত করেছে তুরস্ক
- ঢাকাসহ পাঁচ বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
- ঢাকা সেনানিবাসে এএফআইপি ভবন উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ৩৯ বছর বয়সে রোনালদোর হ্যাটট্রিক, আল নাসেরের জয়
- ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের, সিরিজ জয়ের পথে বাংলাদেশ
- নির্বাচন বর্জনে দেশের জনগণের প্রতি আহবান রিজভীর
- যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কোনো সংঘাত নেই: কাদের
- নয়াপল্টনে বিএনপি সমাবেশ করবে ১০ মে
- বিরক্ত হয়ে আবারও ভক্তকে চড় মারলেন সাকিব
- তাপপ্রবাহ এবারই শেষ হচ্ছে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- এ জে মোহাম্মদ আলীর সম্মানে আজ বন্ধ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকাজ