স্বৈরশাসক থেকে পল্লীবন্ধু
দ্য রিপোর্ট ডেস্ক: স্বৈরশাসক কীভাবে পল্লীবন্ধু হন? সাবেক রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধান এইচ এম এরশাদকে নিয়ে এমন প্রশ্ন আসতেই পারে। যার হাতে রক্তের দাগ তিনি কীভাবে পল্লীবন্ধু হন? যদিও বিভিন্ন সময় এরশাদ দাবি করেছেন, ‘আমরা মানুষ খুন করিনি, আমাদের হাতে রক্তের দাগ নেই।’
পর্যবেক্ষকদের মতে, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের কৃষির অবস্থা ছিল একেবারে নাজুক। ভঙ্গুর অর্থনীতিতে এরশাদ ছুটে গেলেন কৃষকের ঘরে ঘরে। তাদের সার-বীজ-কীটনাশকের ব্যবস্থা করে দিলেন। কালোবাজারিদের জন্য হলেন কঠোর। কৃষক যাতে ন্যায্য দাম পান তার জন্য নিলেন নানা পদক্ষেপ। এভাবে ধীরে ধীরে তিনি হয়ে ওঠেন পল্লীর গণমানুষের বন্ধু।
এরশাদ ১৯৮৪ সালে দেশের স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় উপজেলা পদ্ধতির প্রচলন করেন। উপজেলা পরিষদসমূহের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৮৫ সালের মে মাসে। প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচন বর্জনের মধ্যে ১৯৮৬ সালের অক্টোবরে আয়োজিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এরশাদ তার জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী হিসেবে পাঁচ বছর মেয়াদকালের জন্য রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। এর আগে কারচুপির মধ্যে অনুষ্ঠিত ১৯৮৬ সালের মে মাসে অনুষ্ঠিত সংসদীয় নির্বাচনে এরশাদের জাতীয় পার্টি সংসদে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভ করে। আওয়ামী লীগ ওই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল, তবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল নির্বাচন বর্জন করে।
রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হয়ে এরশাদ ১৯৮৬ সালের ১০ নভেম্বর তৃতীয় জাতীয় সংসদের দ্বিতীয় অধিবেশন আহ্বান করেন। সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী আইন পাশ করে সেদিন জাতীয় সংসদ সংবিধান পুনর্বহাল করে। এর মাধ্যমে ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ক্ষমতা দখলসহ সামরিক আইন ও বিধিবিধান দ্বারা সম্পাদিত সকল কাজ ও পদক্ষেপকে বৈধতা দেয়া হয়।
তবে বিরোধী দলের প্রবল আন্দোলনের মুখে ১৯৮৭ সালের ৭ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতি এরশাদ তৃতীয় জাতীয় সংসদ বিলুপ্ত ঘোষণা করতে বাধ্য হন। প্রধান বিরোধী দলগুলো ১৯৮৮ সালের ৩ মার্চে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনও বর্জন করে। এরশাদের অপশাসনের বিরুদ্ধে বিরোধী দলগুলোর অবিরাম আন্দোলন চলতে থাকে এবং প্রবল গণঅভ্যুত্থানের মুখে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।
থানাপর্যায়ে দেশব্যাপী উপজেলা স্থানীয় সরকার পদ্ধতি প্রবর্তনের জন্যই মূলত এরশাদ আমল (১৯৮২-৯০) স্মরণীয় হয়ে আছে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকরা মূলত আইনশৃ্ঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশি কেন্দ্র হিসেবে থানাগুলোকে সৃষ্টি করে। ইউনিয়ন পরিষদগুলোর উন্নয়ন কার্যক্রম সমন্বয় ও তত্ত্বাবধানের জন্য ১৯৫৯ সালে প্রথমবারের মতো থানা পর্যায়ে একটি স্থানীয় সরকার ইউনিট গঠন করা হয়। প্রেসিডেন্ট এরশাদ স্থানীয় তৃণমূল পর্যায়ে জনগণের অনুকূলে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা কার্যকরভাবে বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে প্রশাসন ও পরিকল্পনায় তাদের অংশগ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তাই উপজেলাগুলোকে উন্নয়ন প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে উন্নীত করার মাধ্যমে বিকেন্দ্রীকরণের এ ধারণাকে বাস্তব রূপ দেয়া হয়।
এ উদ্দেশ্য সামনে রেখে একটি আইনি কাঠামো দাঁড় করাতে ১৯৮২ সালে স্থানীয় সরকার (উপজেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদ পুনর্গঠন) অধ্যাদেশ জারি করা হয়। এরপর ১৯৮৪ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১০টি ধাপে ৪৬০টি থানাকে উপজেলায় উন্নীত করা হয়।
এ আইনের আওতায় উপজেলা পরিষদগুলোকে একটি কর্পোরেট সংস্থা হিসেবে গড়ে তোলার প্রয়াস চালানো হয়, যাতে প্রতিনিধিত্বমূলক সদস্য ছাড়াও পেশাজীবী ও প্রায়োগিক কর্মকর্তারা অন্তর্ভুক্ত হন। চেয়ারম্যানরা ছিলেন পরিষদের প্রধান নির্বাহী এবং তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতেন। এর বাইরে উপজেলা পরিষদের সদস্য হিসেবে ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা, উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির সভাপতি, তিনজন মহিলা সদস্য, একজন মনোনীত সদস্য এবং সরকারি সদস্যবৃন্দ। উপজেলা পরিষদসমূহের প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যানবৃন্দ ১৯৮৫ সালের ২৫ জানুয়ারি প্রথমবারের মতো দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
তার শাসনকালে জেলা পরিষদসমূহ সক্রিয় ও কার্যকর করার জন্যও এরশাদকে সাধুবাদ দেয়া হয়।
এরশাদের আরেকটি বড় সাফল্য ছিল দক্ষিণ এশীয় সহযোগীতা সংস্থা (সার্ক) গঠনে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের উদ্যোগকে সামনে এগিয়ে নেয়া, ভারতীয় উপমহাদেশের সাতটি রাষ্ট্র যার সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। ১৯৭৯ সাল থেকে চার বছরের প্রস্ত্ততিমূলক কাজ শেষে ১৯৮৩ সালের আগস্ট মাসে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনে এ লক্ষ্যে একটি সমন্বিত কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করা হয়। এর দুই বছর পর ১৯৮৫ সালের ৭ ডিসেম্বর প্রেসিডেন্ট এরশাদের আমন্ত্রণে এ অঞ্চলের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানেরা ঢাকায় একটি শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন। ওই প্রথম শীর্ষ সম্মেলনেই দক্ষিণ এশিয়ার নেতারা সার্ক গঠনের ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, যাতে অন্তর্ভুক্ত হয় ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা ও মালদ্বীপ।
প্রেসিডেন্ট এরশাদ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন শিল্পের বিরাষ্ট্রীয়করণ এবং দেশে ব্যক্তি খাতের বিকাশে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন। এর অন্তর্ভুক্ত ছিল সরকারি মালিকানাধীন উত্তরা, পূবালী ও রূপালী ব্যাংকের বিরাষ্ট্রীয়করণ। এসময়ে দেশে প্রথমবারের মতো বেশ কয়েকটি বেসরকারি বাণ্যিজ্যিক ব্যাংক ও বীমা কোম্পানিকে কার্যক্রম শুরুর অনুমতি প্রদান করা হয়। দেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থা পুনর্গঠন ও সংস্কারেও এরশাদ সরকার বেশকিছু উদ্যোগ নেয়। মহকুমাগুলোকে জেলায় উন্নীত করার মাধ্যমে দেশে জেলার সংখ্যা ৬৪ করা হয়। এগুলোর অধীনে আবার ন্যস্ত করা হয় ৪৬০টি উপজেলাকে।
কেন্দ্রীয় ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণের উদ্দেশ্যে এরশাদ ১৯৮২ সালের ২৮ এপ্রিল একটি প্রশাসনিক পুনর্গঠন ও সংস্কার কমিশন গঠন করেন, যার সুপারিশ অনুযায়ী জনপ্রশাসনকে নতুন করে সাজানো হয়।
একটি সমন্বিত বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসকে প্রায়োগিক পার্থক্যের ভিত্তিতে এরশাদ সরকার ৩০টি ক্যাডারে বিভক্ত করে, সিভিল সার্ভিস ক্যাডারসমূহের গঠন ও দায়িত্ব অনুযায়ী তাদের আনুষ্ঠানিক আকার দেয়ার লক্ষ্যে ক্যাডার কম্পোজিশন ও নিয়োগবিধি জারি করা হয়। পাশাপাশি এদের একটি সুশৃঙ্খল কাঠামোর মধ্যে আনার জন্য প্রণীত হয় সরকারি কর্মচারি আচরণবিধি এবং শৃঙ্খলা ও আপিল বিধি।
নারী সমাজের আর্থ-সামাজিক স্বার্থ সমুন্নত রাখতে এরশাদ সরকার ১৯৮৪ সালে একটি পৃথক মহিলা বিষয়ক অধিদফতর স্থাপন করে। এরশাদ আমলের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য ছিল পুলিশসহ বিভিন্ন সিভিল পদে মাত্রাতিরিক্ত সংখ্যক সেনা কর্মকর্তাদের প্রেষণে নিয়োগ। তবে প্রশাসনের আকার কমাতে তিনি বেশকিছু অপ্রয়োজনীয় দফতর বিলোপ করেন এবং অনেক দফতর একীভূত করেন।
ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট বেঞ্চ বসিয়ে এরশাদ উচ্চতর আদালত বিকেন্দ্রীকরণেরও প্রয়াস চালান, কিন্তু বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ের পরে তা খারিজ হয়ে যায়।
এরশাদ সরকার দেশে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ভূমি সংস্কারেরও প্রয়াস চালান। এ লক্ষ্যে ১৯৮২ সালে একটি কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি ১৯৮৩ সালের জানুয়ারিতে তার প্রতিবেদন পেশ করে এবং সরকার ওই প্রতিবেদনের কয়েকটি সুপারিশ অনুমোদন করে। ১৯৮৩ সালের আগস্টে ভূমি সংস্কারের জন্য একটি জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটিতে আলোচনা ও প্রদত্ত পরামর্শের ভিত্তিতে ভূমি সংস্কার অধ্যাদেশ ১৯৮৪, ভূমি সংস্কার বিধি ১৯৮৪ এবং কৃষি শ্রম (ন্যূনতম) মজুরি অধ্যাদেশ ১৯৮৪ জারি করা হয়। ভূমি সংস্কার সংক্রান্ত পদক্ষেপগুলো বাস্তবায়নে ১৯৮৭ সালের মার্চে একটি ক্যাম্পেইন হাতে নেয়া হয়। এর লক্ষ্য ছিল: ভূমিহীন, প্রায়-ভূমিহীন ও প্রান্তিক চাষীদের মধ্যে খাসজমি বিতরণ, ‘অপারেশন ঠিকানা’ কর্মসূচির আওতায় সরকারি জমিতে ভূমিহীনদের জন্য গুচ্ছ-গ্রাম প্রতিষ্ঠা, বর্গাচাষীদের আইনগত অধিকার প্রদান, অধিকতর উৎপাদনের জন্য পাহাড়ি জমি, মৎস্য ও চিংড়ি চাষের জমির সর্বোত্তম ব্যবহার, পল্লী অঞ্চলের আয় বণ্টনে অধিকতর সমতা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে উচ্চতর কৃষি উৎপাদনে অবদান রাখা, গ্রামাঞ্চল থেকে শহরাঞ্চলে অভিবাসন হ্রাসে সহায়তা করা।
তবে তার অনেক উদ্যোগের মতোই ভূমি সংস্কারের উদ্যোগও ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয় মূলত আমলাতন্ত্রের অদক্ষতা ও দুর্নীতির কারণে।
১৯৮২ সালে ঘোষিত নতুন শিল্পনীতিকে ব্যক্তিখাতের বিনিয়োগের জন্য আরও উদার করে এরশাদ ১৯৮৬ সালে আরেকটি শিল্পনীতি ঘোষণা করেন। এরশাদের আমলে শিল্প খাতের প্রবৃদ্ধির হার ছিল অত্যন্ত লক্ষণীয়, বিশেষত তৈরি পোশাক খাতসহ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ক্ষেত্রে। তার অর্থনৈতিক কর্মসূচির মূল ভিত্তি ছিল সকল ক্ষেত্রে ব্যক্তি খাতের নেতৃত্বে প্রবৃদ্ধি অর্জন। ব্যক্তি খাতকে শিল্প-বিনিয়োগে সহায়তা দিতে এবং জাতীয় অর্থনীতিতে আরও বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার সুযোগ করে দিতে এরশাদ ১৯৮৯ সালে একটি বিধিবদ্ধ সংস্থা হিসেবে বিনিয়োগ বোর্ড প্রতিষ্ঠা করেন। দেশের রাষ্ট্রপতিকে বোর্ডের সভাপতি করা হয়, আর এর দৈনন্দিন কার্য-নির্বাহের জন্য গঠন করা হয় একটি নির্বাহী পরিষদ।
জনগণের কাছ থেকে কর (সারচার্জ) আদায় করে আর বিশ্ব ব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকসহ দাতাদের কাছ থেকে তহবিল জোগাড়ের লক্ষ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে এরশাদই প্রথম যমুনা সেতু নির্মাণের বাস্তব পদক্ষেপ নেন। তার অন্যান্য সৃজনশীল প্রয়াসের মধ্যে ছিল পথশিশুদের প্রয়োজন মেটাতে ‘পথকলি ট্রাস্ট’ গঠন এবং দেশের পরিবেশ বিষয়ক একটি সমন্বিত কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়ন।
বিশেষত উপজেলা পরিষদ প্রতিষ্ঠায় তার ভূমিকার কারণে এরশাদের অনুসারীরা তাকে ‘পল্লীবন্ধু’ খেতাবে ভূষিত করেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/জুলাই ১
,২০১৯)পাঠকের মতামত:
- চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ইসরায়েলের হামাসের রকেট হামলা, গাজায় সেনা পাঠাবে যুক্তরাষ্ট
- সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ
- বিএনপি সিম্প্যাথি কার্ড খেলার অপচেষ্টা করছে: ওবায়দুল কাদের
- স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ
- হজের খরচ আগামী বছর কমে আসবে: ধর্মমন্ত্রী
- বাংলাদেশ থেকে আম নিতে চায় চীন: কৃষিমন্ত্রী
- হাইকোর্টের আদেশ আপিল বিভাগে নিয়ে যাবো: শিক্ষামন্ত্রী
- টানা ছয় দফা কমলো স্বর্ণের দাম
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় পানির সংকট
- নাভানা ফার্মার মুনাফা বেড়েছে
- মুনাফা থেকে লোকসানে আইসিবি
- গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩ পেলো ওয়ালটন
- বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবসায়িক সম্মেলন-২০২৪ অনুষ্ঠিত
- ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইসলামী ব্যাংক
- ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল আলী
- ইসলামী ব্যাংকের নোয়াখালী জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের লভ্যাংশ ঘোষণা
- গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৬৬ ফিলিস্তিনি নিহত
- রাশিয়ার হামলা ইউক্রেনকে পেছেনে ঠেলে দিচ্ছে: সেনাপ্রধান
- দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে
- হিট অফিসারের পরামর্শে রিকশাচালকদের আধা লিটার পানি দিচ্ছে ডিএনসিসি
- ঋণের পূর্ণাঙ্গ তথ্য প্রকাশের পরামর্শ আইএমএফের
- ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ
- টিপু-প্রীতি হত্যার ঘটনায় আ.লীগের নেতাসহ ৩৩ জনের বিচার শুরু
- "ভোটার ছাড়া ভোট, চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো"
- বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনকে উৎসব মনে করেন: ইসি আলমগীর
- থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- ১৯ বছর পরে ফিরছে ব্ল্যাক
- ইসরাইলকে থামাতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্র: মাহমুদ আব্বাস
- মুস্তাফিজের দুই উইকেট, জয় চেন্নাইয়ের
- দিনাজপুরে প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা, নিহত ১
- সারা দেশে চলমান তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে
- এপ্রিলে কমেছে প্রবাসী আয়
- রাজধানীতে রাত ১১টার পর চায়ের দোকান বন্ধের নির্দেশ ডিএমপির
- সারাদেশে হিট স্ট্রোকে ১২ জনের মৃত্যু
- চলতি বছর বিশ্বে ৪০ হাজার মানুষ ডেঙ্গুতে মারা যেতে পারে
- আজ দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী
- চীনে টর্নেডোর তাণ্ডবে পাঁচজন নিহত
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- আ.লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা মঙ্গলবার
- পশু আমদানি করার কোনো পরিকল্পনা নেই: প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
- "সব সময় চাই বিচার বহির্ভূত কোনো হত্যাকাণ্ড না ঘটুক"
- লুটপাট লুকাতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদেরকে নিষেধাজ্ঞা: রিজভী
- "তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রির বেশি থাকলে স্থানীয়ভাবে স্কুল বন্ধ"
- দ্বিতীয় মেয়াদে বিএসইসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত
- ড্রয়ে শিরোপা অপেক্ষা বাড়লো পিএসজির
- মালয়েশিয়ায় ১৩২ জন বাংলাদেশিসহ ২০৬ জন গ্রেপ্তার
- ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
- পশ্চিমবঙ্গের এক এলাকায় তাপমাত্রা উঠলো ৪৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস
- ৮টি জেলার ১৯টি ইউনিয়ন পরিষদে ভোট চলছে
- মে দিবসে সমাবেশ করবে বিএনপি
- নতুন গন্তব্যে এমভি আবদুল্লাহ
- আগামী সপ্তাহ থেকে দুই বেঞ্চে বিচার কাজ করবে আপিল বিভাগ
- আরো ৭২ ঘন্টার হিট এলার্ট জারি
- "জাতীয় পার্টি কোন চাপে নির্বাচনে এসেছে তা দলটিকে পরিষ্কার করতে হবে"
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- আবারও সোনার দাম কমলো
- প্রচারে সরকারি সুবিধা পেলে প্রার্থিতা বাতিল: ইসি রাশেদা
- "ঢাকার ১০ থানা এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি"
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- বিনিয়োগকারী সংগঠনের নামে শেয়ারবাজারে দীর্ঘদিন চাঁদাবাজী,ধরা পড়লো তিনজন
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- বাংলাদেশ- ভারত সিরিজ নিয়ে বিসিবির সুখবর
- রোহিত- কোহলির অবসর নিয়ে যা বললেন যুবরাজ
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- তীব্র তাপদাহে এশিয়ার কোন দেশের কী অবস্থা!
- তীব্র তাপদাহে শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় নতুন নির্দেশনা
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- "শেরে বাংলার মমত্ববোধ, ভালোবাসা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে"
- বৃষ্টি নিয়ে যে সুখবর দিলো আবাহাওয়া অফিস
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ক্ষমতায় যেতে বিএনপি বিদেশি প্রভুদের দাসত্ব করছে: ওবায়দুল কাদের
- ওলামা দলের ৫ সদস্যের কমিটি ঘোষণা
- বিতর্কিত ক্যাচের ছবি দিয়ে যা বোঝালেন মুশফিক
- পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে ১০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকার বেশি
- মার্কিন নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপ করতে চাইছে: ব্লিঙ্কেন
- হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
- ঢাকা থেকে প্রধান ১৫ টি রুটে ট্রেনের ভাড়া যত বাড়লো
- দায় এড়াতে পারেন না কারিগরি সাবেক চেয়ারম্যান: ডিবি হারুন
- ভোরের কাগজ পত্রিকার যুগ্ম বার্তা সম্পাদক আতিক আর নেই
- পদ্মা নদীতে তিন কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
- ফের সারাদেশে হিট এলার্ট জারি
- কমেছে স্বর্ণের দাম
- যুক্তরাষ্ট্রের টিকটকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে আনা বিল অনুমোদন
- যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
- দুই সেঞ্চুরির ম্যাচে হারের খলনায়ক মুস্তাফিজ
- কী করছেন হিট অফিসার
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুরা উচ্চ ঝুঁকিতে
- ইসরাইলি সেনাবাহিনীর ওপর যে কারনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- সারাদেশে হিটস্ট্রোকে ৪ জনের মৃত্যু
- আগামী দিনে হজ্ব ব্যবস্থাপনা আরও স্মার্ট হবে: ধর্মমন্ত্রী
- পদ্মা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
- তাপপ্রবাহের সড়কে কৃত্তিম বৃষ্টি
- রাজধানীতে বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায়
- "পরিষ্কার ধারণা ছিলো, বিএনপির আন্দোলন সফল হবে না"
- ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে গেলেন প্রধানমন্ত্রী
- প্রাইম ব্যাংকের মুনাফা বেড়েছে
- বৃষ্টির সম্ভাবনা তবে অব্যাহত থাকবে তাপপ্রবাহও
জাতীয় এর সর্বশেষ খবর
- তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় পানির সংকট
- "ভোটার ছাড়া ভোট, চুন ছাড়া পান খাওয়ার মতো"
- বাংলাদেশের মানুষ নির্বাচনকে উৎসব মনে করেন: ইসি আলমগীর
- থাইল্যান্ড সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী
- আজ দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী