ব্যাংকের উদ্বৃত্ত তারল্য অর্ধেক হয়েছে মাত্র চার বছরে

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ব্যাংক খাতে তারল্যের ওপর এখন ভয়াবহ চাপ। এই চাপ সামলাতে ধারের সংস্কৃতিতে যেতে বাধ্য হচ্ছে ব্যাংকগুলো। এক ব্যাংক অন্য ব্যাংক থেকে বা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে প্রায়ই ধার করে চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত চার বছরে ব্যাংক খাতের উদ্বৃত্ত তারল্য অর্ধেকে নেমে এসেছে। বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৬ সালের জুন শেষে ব্যাংক খাতে মোট উদ্বৃত্ত তারল্য ছিল ১ লাখ ২২ হাজার ৯৩২ কোটি টাকা। ২০১৯ সালের জুন শেষে ব্যাংক খাতে মোট উদ্বৃত্ত তারল্য কমে দাঁড়িয়েছে ৬০ হাজার ৫৪৯ কোটি টাকায়।
অর্থাৎ গত চার বছরে ব্যাংক খাতের উদ্বৃত্ত তারল্য কমেছে ৬২ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, তারল্যের ওপর চাপ বাড়ার কারণে সুদহারও বাড়তির দিকে রয়েছে। আবার বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, তারা এখনও ব্যাংক থেকে চাহিদামতো ঋণ পাচ্ছেন না। বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের আশানুরূপ ঋণ না পাওয়ার চিত্র ফুটে উঠেছে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনেও।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, গত জুলাইয়ে বেসরকারি খাতে বার্ষিক ঋণ প্রবৃদ্ধি দাঁড়ায় ১১ দশমিক ২৬ শতাংশে। ২০১৩ সালের জুনের পর এটিই সর্বনিম্ন। সেই সময় ঋণ প্রবৃদ্ধি ছিল ১১ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ। অর্থাৎ গত ৬ বছরের মধ্যে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি এখন সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমেছে।
এ প্রসঙ্গে বাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ঢাকা ব্যাংকের এমডি সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, উদ্বৃত্ত তারল্য কমে যাওয়াতে ব্যাংকগুলোকে ঋণ দেওয়ার বেশ খানিকটা চাপ সহ্য করতে হচ্ছে। যদিও চাহিদা মতো নতুন আমানত আসছে না। এর ফলে সুদহারও বাড়তির দিকে রয়েছে। এছাড়া সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা আগের চেয়ে বেড়েছে। সব মিলিয়ে উদ্বৃত্ত তারল্য কমে যাচ্ছে।
জানা গেছে, দেশের বিনিয়োগ পরিস্থিতি দীর্ঘদিন ধরে ভালো না থাকায় ব্যাংকগুলো এই ৬০ হাজার ৫৪৯ কোটি টাকার বড় অংশই স্বল্প সুদের বন্ড ও বিলে বিনিয়োগ করে রেখেছে। আড়াই শতাংশেরও কম সুদে ৭ দিন, ১৪ দিন ও ৩০ দিন মেয়াদে ব্যাংকগুলো বিনিয়োগ করে রেখেছে। বিদ্যমান নিয়মে, ব্যাংকগুলোর সব ধরনের তলবি ও মেয়াদি আমানতের একটি অংশ নগদে এবং ট্রেজারি বিল ও বন্ড কিনে সরকারকে ঋণ দেওয়ার মাধ্যমে বিধিবদ্ধ জমা হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে রাখতে হয়। প্রচলিত ধারায় একটি ব্যাংকের বিধিবদ্ধ জমা (এসএলআর) রাখতে হয় আমানতের সাড়ে ১৮ শতাংশ। ইসলামী ব্যাংকগুলোকে রাখতে হয় ১১ শতাংশ। উভয় ধারার ব্যাংকগুলোকে নগদে রাখতে হয় সাড়ে ৫ শতাংশ। আর বিধিবদ্ধ তারল্য সংরক্ষণের অতিরিক্ত অংশ হচ্ছে উদ্বৃত্ত তারল্য। এর একটি অংশও বিভিন্ন বন্ডে বিনিয়োগ থাকে। বাকি অংশ ব্যাংকের ঋণযোগ্য তহবিল।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালের জুন শেষে ব্যাংকগুলোতে উদ্বৃত্ত তারল্য ছিল ১লাখ ২২ হাজার ৯৩২ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের জুন শেষে এটি কমে দাঁড়ায় এক লাখ ১০ হাজার ৮০০ কোটি টাকায়। ২০১৮ সালের জুনে আরও কমে তা ৯৭ হাজার ৪৭২ কোটি টাকায় নেমে আসে। আর এই বছরের জুনের শেষে এসএলআর সংরক্ষণের পর ব্যাংকগুলোতে উদ্বৃত্ত তারল্য দাঁড়ায় ৬০ হাজার ৫৪৯ কোটি টাকায়।
এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, তারল্য কমে যাওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো- ঋণের টাকা ফেরত না আসা। এছাড়া নতুন আমানত আসা কমে যাওয়া ও সরকারের ঋণ নেওয়ার প্রবণতা বেড়ে যাওয়ার কারণেও তারল্য কমে যাচ্ছে। যে কারণে ব্যাংক উদ্যোক্তাদের ঋণ দিতে পারছে না ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গেল তিন বছর ধরে ঋণ বাড়লেও সেইভাবে আমানত বাড়েনি। ২০১৬ সালের জুন থেকে ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত এক বছরে ঋণের তুলনায় আমানত কমেছে ২৩ হাজার ৩৮৮ কোটি টাকা। পরের বছরে (২০১৭ সালের জুন থেকে ২০১৮ সালের জুন) ঋণের তুলনায় আমানত কমেছে ৪২ হাজার ৯২১ কোটি টাকা। আর ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত ঋণের তুলনায় আমানত কমেছে ৮ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে (২০১৬ সালের জুন থেকে ২০১৭ জুন) ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণ করেছে ১ লাখ ৬ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা। একই সময়ে ব্যাংকগুলোতে আমানত এসেছে ৮৩ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা। পরের বছর (২০১৭ সালের জুন থেকে ২০১৮ জুন) ঋণ বিতরণ করেছে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। একই সময়ে ব্যাংকগুলোতে আমানত এসেছে ৯০ হাজার ৪২২ কোটি টাকা। আর ২০১৮ সালের জুন থেকে ২০১৯ জুন) ব্যাংকগুলো ঋণ বিতরণ করেছে ১ লাখ ৪ হাজার ৮৪৮ কোটি টাকা। একই সময়ে ব্যাংকগুলোতে আমানত এসেছে ৯৬ হাজার ২৩২ কোটি টাকা।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য মতে, ২০১৯ সালের জুন শেষে ব্যাংক খাতে আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ৬৪ হাজার ৫৩৬ কোটি টাকা। একই সময়ে ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ১০ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। ২০১৮ সালের জুন শেষে আমানত ছিল ৯ লাখ ৬৮ হাজার ৩০৪ কোটি টাকা। একই সময়ে ঋণের পরিমাণ ছিল ৯ লাখ ৫ হাজার ৯৩৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালের জুন শেষে ব্যাংক খাতে আমানত ছিল ৮ লাখ ৭৭ হাজার ৮৮২ কোটি টাকা। একই সময়ে ঋণের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ৭২ হাজার ৫৯৪ কোটি টাকা। ২০১৬ সালের জুন শেষে আমানতের পরিমাণ ছিল ৭ লাখ ৯৪ হাজার ৩৫২ কোটি টাকা। একই সময়ে ঋণের পরিমাণ ছিল ৬ লাখ ৬৫ হাজার ৬৭৬ কোটি টাকা।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/সেপ্টেম্বর ১২,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- বিএনপি মহাসচিবের ভাইয়ের ওপর হামলা, গাড়ি ভাঙচুর
- ইউরোপীয় ইউনিয়ন-মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা ট্রাম্পের
- ডিএসইর পিই রেশিও বেড়েছে ২.৭৬ শতাংশ
- বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ৩৬ স্থানে ভাঙন, এবারও ক্ষতি কয়েক কোটি টাকা
- এই চাঁদাবাজ-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের পরিবর্তন করব : নাহিদ ইসলাম
- রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুন বিশেষ কারাগারের আলাদা কক্ষে
- খুনিরা যে দলেরই হোক, আইনের আওতায় আনা হবে: ডিএমপি
- অপরাধীদের সরকার ধরছে না কেন, প্রশ্ন তারেক রহমানের
- পুরান ঢাকার হত্যাকাণ্ড দ্রুত তদন্ত-দোষীদের শাস্তি দাবি করলেন মির্জা ফখরুল
- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
অর্থ ও বাণিজ্য এর সর্বশেষ খবর
অর্থ ও বাণিজ্য - এর সব খবর
