আবরার হত্যায় ২৫ আসামির কার কী দায়

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ রাব্বি হত্যাকাণ্ডে ২৫ জনের সম্পৃক্ততা পেয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এদের মধ্যে মারধর করেছে ১১ জন। তাদের কয়েকজনসহ মোট ১৭ জন হত্যাকাণ্ডের আগে শেরেবাংলা হলের ক্যান্টিন ও গেস্টরুমে পৃথক দুটি মিটিংয়ে অংশ নেন। তারা সবাই ছাত্রলীগের নেতাকর্মী, যাদের পরবর্তীতে দল থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।
ডিবির পরিদর্শক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওয়াহিদুজ্জামান বুধবার (১৩ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
অভিযুক্তদের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘এজাহারভুক্ত ১৯ জন এবং এর বাইরে তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে আরও ৬ জনের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। এজাহারভুক্ত ১৯ জনের মধ্যে ১৬ জন এবং এজাহারবহির্ভূত ৬ জনের মধ্যে ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া পলাতক রয়েছে ৪ জন। এর মধ্যে ৩ জন এজাহারভুক্ত ও একজন এজাহারবহির্ভূত।’
অভিযুক্ত ২৫ জনের যার যা দায়
অভিযোগপত্র অনুসারে আসামিদের তালিকার ক্রমিক নম্বর, অভিযোগের ধরন ও পরিচয়ের কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
১. মেহেদী হাসান রাসেল (২৪):
মেহেদী হাসান রাসেলের বাবার নাম মো. রুহুল আমিন মাতুব্বর, মা মিসেস ঝর্ণা আমিন। তাদের গ্রামের বাড়ি ফরিদপুরের সালথা থানার রাংঙ্গারদিয়া এলাকায়। বুয়েটের সিই বিভাগের ১৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তিনি। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনার আগে ও পরে পুরো বিষয়টি তিনি জানতেন। এমনকি হত্যাকাণ্ডের পর দ্রুত শেরেবাংলা হল থেকে আবরারের লাশ সরিয়ে ফেলার জন্য শিক্ষক ও চিকিৎসককে তিনি চাপ প্রয়োগ করেছেন। ঘটনার আগে ও পরে হত্যাকারীদের সঙ্গে তার কয়েকবার ফোনে এবং সরাসরি কথা হয়েছে। তিনি ঘটনাস্থলেই ছিলেন। তার বিরুদ্ধে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার প্রমাণ মিলেছে। আট আসামির স্বীকারোক্তিতে তার নাম এসেছে।
২. মুহতাসিম ফুয়াদ (২৩):
মুহতাসিম ফুয়াদের বাবার নাম আবু তাহের এবং মা সালমা ইয়াসমিন। তার গ্রামের বাড়ি ফেনী জেলার ছাগলনাইয়া থানার ঘোপাল ইউনিয়নে। বুয়েটের সিই বিভাগের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী তিনি। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সহসভাপতি ছিলেন।
আবরার হত্যার আগে ও পরে মুহতাসিম ফুয়াদ পুরো ঘটনাটি জানতেন। যারা মারধরে অংশ নিয়েছিলেন, তাদের সঙ্গেও তার যোগাযোগ ছিল। আবরারকে কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে, শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার না করলে কী করতে হবে, এসব বিষয়ে তিনি নির্দেশনা দেন। হত্যাকারীদের সঙ্গে একাধিকবার তার কথা হয়। বুয়েটের হলে শিবিরের কেউ থাকে কিনা এসব বিষয় তিনি জুনিয়রদের খোঁজ খবর নিতে বলতন। জড়িতদের মারধর করার বিষয় তিনি উৎসাহ দিতেন।
৩. মো. অনিক সরকার ওরফে অপু (২২):
মো. অনিক সরকার ওরফে অপুর বাবার নাম আনোয়ার হোসেন, মা মোসাম্মৎ শাহিদা বেগম। রাজশাহীর মোহনপুর জেলার বড়উকুড়ি গ্রামে তাদের বাড়ি। অনিক বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। ক্রিকেটের স্ট্যাম্প দিয়ে আবরারকে মারধর করেন অনিক। কয়েক দফায় সবচেয়ে বেশি মারধর করেন তিনি। আবরার অজ্ঞান হয়ে পড়লে তিনি বলেন- ঢং করতেছে।
৪. মো. মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্ত (২৩):
মো. মেহেদী হাসান রবিন ওরফে শান্তর বাবার নাম মো. মাকসুদ আলী সরদার ওরফে মাকসুদ মাস্টার, মা মোসাম্মৎ রাশিদা খাতুন। গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর কাটাখালী থানার কাপাসিয়া গ্রামে। বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন তিনি। আবরার হত্যার আগে প্রথম যে সভাটি হয়, সেই সভার নেতৃত্ব দেন মেহেদী হাসান রবিন। আবরারকে ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে যাওয়ার পর রবিনই তাকে প্রথম থাপ্পড় মারেন এবং শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে অভিযোগ করেন। এরপর কয়েক দফায় আবরারকে মারধর করেন রবিন। আবরার হত্যাকাণ্ডের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ঘটনাস্থলে ছিলেন তিনি।
৫. ইফতি মোশাররফ সকাল (২০):
ইফতি মোশাররফ সকালের বাবার নাম ফকির মোশাররফ হোসেন। তার গ্রামের বাড়ি রাজবাড়ী সদরের লক্ষ্মীকোল এলাকায়। বুয়েটের বায়োমেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের এবং বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের উপসমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন তিনি। আবরারকে যে ১১জন মারধর করে সকাল তাদের মধ্যে একজন। তিনি আবরারকে ক্রিকেটের স্ট্যাম্প দিয়ে মারধর করেন। অভিযোগপত্রে তাকে ৫ নম্বর আসামি করা হয়েছে।
৬. মো. মনিরুজ্জামান মনির (২১)
মো. মনিরুজ্জামান মনিরের বাবার নাম মো. মাহাতাব আলী। গ্রামের বাড়ি দিনাপুরের বীরগঞ্জ থানার ভগীরপাড়া এলাকায়। বুয়েটের ওয়াটার রিসোর্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যাকাণ্ডের আগে যে মিটিং হয়, সেখানে উপস্থিত ছিলেন মনির। অভিযোগপত্রে তার বিরুদ্ধে মিটিংয়ে অংশ নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্র এবং আবরারকে মারধরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
৭. মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন (২৩):
মেফতাহুল ইসলাম জিয়নের বাবার নাম মো. শহিদুল ইসলাম, মা শাহনাজ বেগম। রংপুরের মিঠাপুকুর থানার দূর্গাপুর এলাকায় তার বাড়ি। বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের ক্রীড়া সম্পাদক ছিলেন। জিয়ন আবরারকে দুই দফায় মারধর করেন। আবার হত্যাকাণ্ডের আগে ৪ অক্টোবর যে মিটিং হয়, সেই মিটিংয়েও ছিলেন জিয়ন।
৮. মো. মাজেদুর রহমান ওরফে মাজেদ (২০):
মো. মাজেদুর রহমান ওরফে মাজেদের বাবার নাম মৃত কামাল আহমদ, মা আফিয়া খাতুন। সিলেটের এয়ারপোর্ট থানার হাজারীবাগ শাহী মসজিদ এলাকায় তার বাড়ি। বুয়েটের এমএমই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে তার রুম থেকে ডেকে ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে যান তিনি। মারধর ও জিজ্ঞাসাবাদের সময় সেই রুমেই ছিলেন মাজেদ। এমনকি হত্যার পরও লাশ সরানো চেষ্টা করেন তিনি।
৯. মো. মুজাহিদুর রহমান ওরফে মুজাহিদ (২১):
মুজাহিদুর রহমানের বাবার নাম মোস্তাক আহম্মেদ, মা মোসাম্মৎ রোকসানা বেগম। গ্রামের বাড়ি বগুড়ার সোনাতলায়। বুয়েটের ইইই বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরাকে রুম থেকে ডেকে নেওয়া ও মারধরে সম্পৃক্ত।
১০. খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম ওরফে তানভীর (২১):
খন্দকার তাবাক্কারুল ইসলাম ওরফে তানভীরের বাবার নাম খন্দকার তাফাখ্খারুল ইসলাম ওরফে সোহেল। গ্রামের বাড়ি রংপুর। বুয়েটের এমই বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে মারধর করেন।
১১. হোসেন মোহাম্মদ তোহা (২১):
হোসেন মোহাম্মদ তোহার বাবার নাম শেখ আবুল হোসেন, মা শাহিদা বেগম। গ্রামের বাড়ি খুলনার খানজানা আলী এলাকায়। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি আবরারকে কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়াদের মধ্য অন্যতম।
১২. মো. আকাশ হোসেন (২১):
মো. আকাশ হোসেনের বাবার নাম আতিকুল ইসলাম, মা নাজমা বেগম। গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হওয়ার আগের প্রথম সভায় অংশ নেন আকাশ।
১৩. মো. শামীম বিল্লাহ (২১)
মো. শামীম বিল্লাহর বাবার নাম আমিনুর রহমান, মা ছালিমা খাতুন। গ্রামের বাড়ি সাতক্ষীরার শ্যামনগর এলাকায়। বুয়েটের নেভাল আর্কিটেকচার অ্যান্ড মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। তিনি আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নেন। মারধর করে আবরারকে রুম থেকে বের করে দেন। পরবর্তীতে মারধর ও হত্যাকাণ্ডের বিষয় গোপন করেন।
১৪. মো. সাদাত ওরফে এ এস এম নাজমুস সাদাত (২১)
সাদাতের বাবার নাম মো. হাফিজুর রহমান। গ্রামের বাড়ি জয়পুরহাট। বুয়েটের এমই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যান তিনি।
১৫. মো. মোয়াজ ওরফে মোয়াজ আবু হোরায়রা (২১):
মো. মোয়াজ ওরফে মোয়াজ আবু হোরায়রার বাবার নাম মাসরুর উজ-জামান, মা শাহীন-ই-জাহান। গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জ। বুয়েটের তড়িৎ প্রকৌশল বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন। অচেতন অবস্থায় আবরারকে বের করেন।
১৬. মুনতাসির আল জেমি (২০):
মুনতাসির আল জেমির বাবার নাম আব্দুল মজিদ, মা জোস্না বেগম। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনার কেন্দুয়া। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে মারধর করেন। যে ১১ জন মারধর করেছেন তাদের মধ্যে অন্যতম জেমি। এছাড়াও হত্যার আগে যে মিটিং হয় সেখানেও ছিলেন। অচেতন অবস্থায় আবরারকে বের করেন।
১৭. অমিত সাহা (২১):
অমিত সাহার বাবার নাম রণজিৎ কুমার সাহা, মা দেবী রাণী সাহা। গ্রামের বাড়ি নেত্রকোনা। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যার আগে যে সভা হয় সেখানে ছিলেন।
১৮. ইসতিয়াক আহমেদ মুন্না:
ইসতিয়াক আহমেদ মুন্নার বাবার নাম মৃত আব্দুল আহাদ, মা কুলসুমা বেগম। গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জ। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৫তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরার হত্যার পূর্বে প্রথম মিটিংয়ে অংশ নেন এবং ঘটনার সময় সেখানে ছিলেন।
১৯. মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান (২২):
মিজানুর রহমান মিজানের বাবার নাম মো. মদুল আলী, মা চেনুয়ারা বেগম। গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। বুয়েটের পানি সম্পদ বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারের রুমমেট। আবরারকে তার শিবির বলে সন্দেহ হয় বলে ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রবিনকে জানান তিনি।
২০. এস এম মাহমুদ সেতু (২৪):
এস এম মাহমুদ সেতুর বাবার নাম সৈয়দ আজাহারুল ইসলাম দারা ওরফে শুকুর, মা নিলুফার ইয়াছমিন। গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া। বুয়েটের ক্যামিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। পুরো গ্রুপের সঙ্গে ছিলেন।
২১. সামছুল আরেফিন রাফাত (২১):
সামছুল আরেফিন রাফাতের বাবার নাম আব্দুল হামিদ, মা শওকত আরা নাজনীন। বাড়ি সিরাজগঞ্জ জেলায়। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে অচেতন অবস্থায় স্থানান্তর করায় সহযোগিতা করেন। মারধরের সময় ২০১১ নম্বরে ছিলেন। তিনি তথ্য গোপন করেছেন।
২২. মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মন্ডল ওরফে জিসান (২২):
মুহাম্মদ মোর্শেদ-উজ-জামান মণ্ডল ওরফে জিসানের বাবার নাম ডা. মো. আব্দুল জলিল মণ্ডল। গ্রামের বাড়ি রংপুর। বুয়েটের ইই বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। ২০১১ নম্বর কক্ষে হত্যাকাণ্ডের সময় উপস্থিত ছিলেন এবং হত্যাকারীদের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে যুক্ত ছিলেন।
২৩. এহ্তেশামুল রাব্বি ওরফে তানিম (২০):
এহ্তেশামুল রাব্বি ওরফে তানিমের বাবার নাম আবু মো. কাউছার ওরফে পিন্টু, মা সারাবান তহুরা। গ্রামের বাড়ি নীলফামারী। বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। আবরারকে কক্ষ থেকে ডেকে নেন।
২৪. মো. মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম (২১):
মো. মোর্শেদ ওরফে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলামের বাবার নাম মো. রবিউল ইসলাম, মা মোর্শেদা জাহান। গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। বুয়েটের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৭তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।
২৫. মুজতবা রাফিদ (২১):
মুজতবা রাফিদের বাবার নাম ছায়েদুল হক, মা লায়লা হাসিনা ভানু। গ্রামের বাড়ি দিনাজপুর। বুয়েটের কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১৬তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। হত্যাকাণ্ডের আগের মিটিংয়ে তিনি উপস্থিত ছিলেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৪,২০১৯)
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
অপরাধ ও আইন এর সর্বশেষ খবর
অপরাধ ও আইন - এর সব খবর
