রুমমেট মিজানের ‘সন্দেহ’ থেকেই আবরার হত্যার পরিকল্পনা
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ ও মিজানুর রহমান ছিলেন রুমমেট। তারা দু’জনই শেরেবাংলা হলের ১০১১ নম্বর রুমে থাকতেন। আবরারের চেয়ে এক ব্যাচ সিনিয়র ছিলেন মিজান। তবুও একরুমে থাকায় তাদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ছিল। কিন্তু সেই রুমমেটের কারণেই প্রাণ দিতে হয়েছে আবরারকে। মিজানই ‘আবরারকে তার শিবির বলে সন্দেহ হয়’ বলে জানিয়েছিলেন হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আসামি মেহেদী হাসান রবিনকে। এই সন্দেহ থেকেই শুরু হয় নৃশংস এই হত্যার পরিকল্পনা।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) আলোচিত এই ঘটনায় ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দিয়েছে মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে ২১ জনই বর্তমানে কারাগারে। গ্রেফতার হওয়া আসামিদের সবাই বুয়েটের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।
অভিযোগপত্রে আবরার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তার রুমমেট মিজানুর রহমান ওরফে মিজানকে মূল হোতা ও সূচনাকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
অভিযোগপত্রে হত্যকাণ্ডের ঘটনা বর্ণনা করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির পরিদর্শক ওয়াহিদুজ্জামান বলেন, ‘মিজানের সন্দেহের কারণে মেহেদী হাসান রবিন বিষয়টি তাদের ‘এসবিএইচএসএল- ১৫/১৬’ গ্রুপের সবাইকে ফেসবুকে মেসেজ দেয়। ওই দিনই শেরেবাংলা আবাসিক হল ক্যান্টিনে আসামি মেহেদী হাসান রবিন ও ইসতিয়াক আহমেদ মুন্নার নেতৃত্বে অমিত সাহা, ইফতি মোশাররফ সকাল, আকাশ হোসেন, খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম, মনিরুজ্জামান মনির, মেফতাহুল ইসলাম জিয়নসহ অন্য আসামিরা উপস্থিত থেকে মিটিং করে। মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আবরার রুমে আছে কিনা, খোঁজ নেয় একাধিক আসামি। কিন্তু তিনি গ্রামের বাড়ি থাকায় পরদিন মনিরুজ্জামান মনিরের নেতৃত্বে মোহাম্মদ তোহা, আকাশ হোসেন, মাজেদুর রহমান মাজেদ, মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম, মোয়াজ আবু হোরায়রা ওরফে মোয়াজসহ গেস্টরুমে একত্রিত হয়ে মিটিং করে আবরারকে পিটিয়ে হত্যার সিদ্ধান্ত নেয়।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় মুজতবা রাফিদ তার সহযোগী ইফতি মোশাররফ, মেহেদী হাসান রবিনকে জানায়, ‘সে (রাফিদ) বাড়ি যাবে, আবরারকে ধরতে হলে আজই ধরতে হবে।’ এর কিছুক্ষণ পর হোসেন মোহাম্মদ তোহা ও শামসুল আরেফীন ইফতি মোশাররফসহ সকলকে জানায়, আবরার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া থেকে হলে ফিরেছে। ওই খবর পাওয়ার পরপরই সব আসামি একে অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করে সংঘবদ্ধ হয়ে ২০১১ নং কক্ষে যায়। পরে রাত আনুমানিক ৮টার পরে মেহেদী ও ইফতির নির্দেশে এহতেশামুল রাব্বি তানিম, মুনতাসির আল জেমি, এ এস এম নাজমুস সাদাত মিলে আবরারের (১০১১ নং) রুমে যায়। তারা গিয়ে দেখে আবরার ঘুমাচ্ছেন। তখন তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তানিম বলে, ‘বড় ভাইয়েরা তোকে ডাকছে, ২০১১নং রুমে যেতে হবে।’ আবরার যাওয়ার কারণ জানতে চাইলে তানিম বলে, ‘গেলেই দেখতে পাবি।’ এই বলে আসামিরা আবরারকে সঙ্গে নিয়ে তার ল্যাপটপ-মোবাইল ২০১১ নং রুমে নিয়ে যায়। পরে তার মোবাইল ও ল্যাপটপ চেক করতে থাকে খন্দকার তাবাককারুল ইসলাম তানভির, ইফতি মোশাররফ ও মুজতবা রাফিদ। তখন একজন বলে, আবরারের মোবাইলে শিবিরের তথ্য পাওয়া গেছে। এ কথা বলামাত্র মেহেদী হাসান রবিন ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। এ সময় সে আবরারকে চশমা খুলতে বলে।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আবরার চশমা সরিয়ে হাতে নেওয়া মাত্রই মেহেদী সজোরে তার মুখে কয়েকটি চড় মারে। এরই মধ্যে মোর্শেদ অমর্ত্য ইসলাম ক্রিকেটের স্টাম্প নিয়ে এলে ইফতি প্রথমে আবরারকে চড় মারে। পরে স্টাম্প দিয়ে তার পিঠে, পায়ে, হাতেসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত শুরু করে। এতে ইফতির হাতে থাকা স্টাম্পটি ভেঙে দুই টুকরো হয়ে যায়। তখন এহতেশামুল রাব্বি আরেকটি স্টাম্প নিয়ে আসলে অনিক সেটি দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে সজোরে একাধারে ৫০/৬০ বার আঘাত করে। এতে আবরার মেঝেতে পড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুজাহিদুল ইসলাম, শামীম বিল্লাহ স্কিপিং রোপ (মোটা দড়ি) দিয়ে তার পিঠে ও পায়ে আঘাত শুরু করে।
অভিযোগপত্র ঘেঁটে দেখা গেছে, আসামিদের হাতা থেকে বাঁচার চেষ্টায় মিনতি করেও রক্ষা পাননি আবরার। বরং জিয়ন স্টাম্প দিয়ে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করতে করতে শিবির করে কিনা জানতে চায়। রাত ১১টার পর এসএম সেতু ২০১১নং রুমে ঢুকে উপস্থিত আসামিদের আবরারের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তখন অনিক সরকার, ইফতি ও মুজাহিদুল তাকে জানায়, আবরার কোনও তথ্য দিচ্ছে না। তখন সেতু বলে- ‘মারতে থাক’।
পরে আসামিরা আবরারকে ফের স্টাম্প ও স্কিপিং রোপ দিয়ে জোরে জোরে মারতে থাকে। অনিক ও ইফতি কনুই দিয়ে আবরারের পিঠে আঘাত করে। এসময় অপর আসামিরা তাকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি, চড়-থাপ্পড় ও লাথি মারে। মেহেদী ও অনিক রুম থেকে বের হওয়ার সময় অন্যদের বলে- ‘তোরা ওর (আবরার) কাছ থেকে তথ্য বের কর।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মনিরুজ্জামান মোবাইল চেক করে শিবিরের তথ্য পেয়েছে বলে আবরারকে স্টাম্প দিয়ে আঘাত শুরু করে। পরে তানভীর, নাজমুস সাদাত, তানিম, জেমি তাকে চড়-থাপ্পড় মারে। অনিক ফের ২০১১ নং রুমে এসে দ্বিতীয় দফায় স্টাম্প দিয়ে আবরারের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আরও ৪০/৫০ বার আঘাত করে। একপর্যায়ে আবরার বমি ও প্রস্রাব করে দেন এবং বাঁচার জন্য ইশারা-ইঙ্গিতে আকুতি-মিনতি করেন। এমন অবস্থায় আবরারকে হলের বাথরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। ধুয়ে মুছে তার জামা-কাপড় বদলানো হয়।
পরে ইফতি ও মেহেদীর নির্দেশে নাজমুস সাদাত, শামীম বিল্লাহ, শামসুল আরেফিন, আকাশ, মোয়াজ আবু হোরায়রা, মুনতাসির আল জেমি ও এহতেশামুল রাব্বি আবরারের মৃতদেহ ২০০৫ নং রুমে নিয়ে যায় এবং আসামি ইফতি মেস বয় জাহিদ হাসান জনিকে ডেকে ২০১১ নং রুম পরিষ্কার করায়।
অভিযোগপত্রে আরও বলা হয়ে, ‘আবরারকে ২০০৫ নং রুমে নেওয়ার পর ইফতি, নাজমুস সাদাত, তানিমরা অন্যদের বলে, ‘তোরা এবার আবরারের কাছ থেকে বের কর, বুয়েটে কে কে শিবির করে?’ এসময় আবরারের মুমূর্ষু অবস্থা দেখে মোয়াজ ও মোর্শেদ তাকে হাসপাতালে নেওয়ার কথা মেহেদীকে জানায়। তখন মেহেদী বলে- ‘ও নাটক করছে। শিবির চেনস না, শিবির চেনা কষ্ট।’
পরে রাত আড়াইটার দিকে মোয়াজ, ইফতি, মুজাহিদুল, মাজেদুর, তানভীর ও তোহা মিলে আবরারকে তোশকে করে হলের দোতলার সিঁড়িতে রাখে। এর মধ্যে আবরার মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। কিছুক্ষণ শব্দ না শুনে আসামিরা আবরারকে হাসপাতালে পাঠাবে বলে বুয়েটের ডাক্তার ও অ্যাম্বুলেন্স ডেকে আনে। ডাক্তার এসে আবরারকে পরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, এসব ঘটনায় নিঃসন্দেহে প্রমাণিত হয়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে শিবির সন্দেহে আবরারের বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে নির্মমভাবে তাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। হত্যাকাণ্ড সংগঠনের পর আসামিরা মামলার আলামত- ক্রিকেট স্টাম্প, তোশক, বালিশ, বিছানার চাদর, আবরারের ল্যাপটপ ও স্টিলের পুরাতন চাপাতি ঘটনাস্থল ২০১১ নম্বর রুম এবং সিঁড়ির ল্যান্ডিংয়ের স্থান থেকে সরিয়ে একই হলের ২০১০ নং রুম অর্থাৎ আসামি ফুয়াদের রুমে রেখে দেয়।
অনিক, ইফতি, মেহেদী, জিয়ন, মনির, মোজাহিদুর, নাজমুস সাদাত, তানভীর, জেমি ও তানিম হত্যার উদ্দেশে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আবরারকে পিটিয়ে হত্যা করেছে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
এছাড়া সেতুর বিরুদ্ধে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে একই উদ্দেশে আবরারকে মারার হুকুম দেওয়ার অপরাধ প্রমাণিত হয়েছে বলেও অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, মেহেদী ও মুহতাসিম ফুয়াদ ঘটনার নেতৃত্ব ও বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিয়ে অপরাধ সংগঠনে সার্বিক সহায়তা করে। এছাড়া আবরারের মৃতদেহ শেরেবাংলা হলের নিচতলার সিঁড়িতে নামানোর পর দ্রুত সরিয়ে মেহেদী হাসান রাসেল বুয়েটের ডাক্তারকে চাপ সৃষ্টি করে। এমনকি উপস্থিত ছাত্র ও অন্যদেরও এ বিষয়ে কাউকে কিছু না বলে চুপচাপ থাকতে বলা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ৬ অক্টোবর রাতে আবরারকে তার কক্ষ থেকে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। তারা ২০১১ নম্বর কক্ষে নিয়ে গিয়ে আবরারকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করে। পরে রাত তিনটার দিকে শেরে বাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় গত ৭ অক্টোবর রাজধানীর চকবাজার থানায় আবরারের বাবা বরকত উল্লাহ বাদী হয়ে ১৯ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেন। এ মামলার সব আসামি বর্তমানে কারাগারে আছে। তদন্তে নেমে পুলিশ এজাহারের ১৬ জনসহ মোট ২১ জনকে গ্রেফতার করে। এদের মধ্যে আট জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। যাদের সবাই বুয়েট ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। আবরার বুয়েটের ১৭ তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/নভেম্বর ১৬,২০১৯)
পাঠকের মতামত:
- বিএসএফের গুলিতে নিহত লিটন মিয়ার মরদেহ হস্তান্তর
- যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- ইভ্যালির এমডি ও চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
- ত্রিশালে অটোরিকশায় বাসের ধাক্কা, নিহত ৩
- ইন্টার্ন চিকিৎসকদের ভাতা বাড়ানোর দাবি যৌক্তিক: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- দায়িত্ব নিয়েই ভিসি বললেন, দুর্নীতি করবো না
- একনেকে ১১টি প্রকল্পের অনুমোদন
- বিএনপির ৮০ ভাগ নেতাকর্মী দমন নিপীড়নের শিকার: মির্জা ফখরুল
- "এমভি আবদুল্লাহ মুক্ত করার বিষয়ে সরকার অনেক দূর এগিয়েছে"
- ঈদ অফারে বিনামূল্যে মিনিস্টার ফ্রিজ পেলেন আসাদুজ্জামান
- আমার সব স্বপ্ন পূরণ হয়েছে: মেসি
- আজ থেকে ৫ স্থানে ন্যায্যমূল্যে তরমুজ পাওয়া যাবে
- ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ
- রেকর্ডের ম্যাচে মুম্বাইকে হারালো হায়দরাবাদ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা ৩২ হাজার ৫০০ জনে
- ঢাকার বায়ু আজও অস্বাস্থ্যকর
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল আজ, দেখা যাবে যেভাবে
- ঈদে ট্রেন যাত্রার পঞ্চম দিনের টিকিট বিক্রি শুরু
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে এক বাংলাদেশি তরুণ নিহত
- হাসপাতালে নয়, বাড়িতেই থাকবেন খালেদা জিয়া
- আমরা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চেয়েছিলাম: যুক্তরাষ্ট্র
- শাহজালাল বিমানবন্দরে অর্থ পাচার: ব্যাংক কর্মকর্তাদের জড়িত থাকার অভিযোগ
- বিদায়টা সুখকর হলো না বিএসএমএমইউ উপাচার্যের
- ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত বৃহস্পতিবার
- ব্যারিস্টার খোকনকে বারের সভাপতি পদে দায়িত্ব গ্রহণে বারণ
- উপজেলা নির্বাচনে ভোটের দিন কেন্দ্রে ব্যালট পেপার যাবে
- বিএনপির নেতাদের বউরা যেন ভারতীয় শাড়ি না পরেন: প্রধানমন্ত্রী
- দেশ ও রাষ্ট্রকে গিলে ফেলেছে সরকার: মির্জা ফখরুল
- ভারত থেকে ৫০ হাজার মেট্রিকটন পেঁয়াজ আসছে
- খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়লো
- সূচক ৩৪ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
- বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে রিজভীর কোনো ধারণা নেই: আব্দুর রাজ্জাক
- আলমডাঙ্গায় স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে রাজ্জাক খান রাজের ইফতার মাহফিল
- মিনিস্টার গ্রুপ এবং ফরাজী হাসপাতাল লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
- সিএসইর নতুন স্বতন্ত্র পরিচালক রেজওয়ানুল হক খান
- এডিএন টেলিকমের উদ্যোক্তার শেয়ার হস্তান্তরের ঘোষণা
- সিঙ্গারের গৃহস্থালী সামগ্রী প্ল্যান্টের পরীক্ষামূলক উৎপাদনের অনুমতি
- সহযোগী প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে এস্কয়ার নিটের সংশোধনী
- ব্র্যাক ব্যাংকের পর্ষদ সভা ২ এপ্রিল
- লেবাননে ইসরায়েলের হামলায় নিহত ৭
- "মানুষকে সহযোগিতা করতে পারলে বকা শুনতে আমি রাজি"
- সিরিজের কোন ম্যাচেই একশ করতে পারলোনা বাংলাদেশ
- ২৬ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
- ঈদের ছুটি ২ দিন বাড়ানোর দাবি যাত্রী কল্যাণ সমিতির
- মেট্রোরেল চলাচলের সময় রাতে ১ ঘণ্টা বাড়লো
- ১৫ দিনেও মুক্তি মিলেনি জিম্মি নাবিকদের
- গাজায় বেসামরিক মৃত্যুর সংখ্যা 'অনেক বেশি': যুক্তরাষ্ট্র
- ঈদের আগেই সকল শ্রমিকের ন্যায্য পাওনা দিতে হবে: শ্রম প্রতিমন্ত্রী
- স্বাধীনতা দিবসে সীমান্তে গুলি করে হত্যার পরেও সরকার নিশ্চুপ: মির্জা ফখরুল
- "গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে"
- স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী পুরস্কার দিতে বিএসইসির প্রাক-মূল্যায়ন কমিটি
- ভুটানের চিকিৎসকদের ট্রেনিং দিবে বাংলাদেশ: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
- লিটনকে না খেলালে ভালো হতো: পাপন
- পুঁজিবাজারসহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বন্ধ আজ
- গাজায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৩২ হাজার ৩৩৩ জনে
- গুগলের ডুডলে স্থান পেয়েছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস
- স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ভুটানের রাজা
- আমাদের কথা বলার অধিকার হারিয়ে গেছে: মির্জা ফখরুল
- গ্রেপ্তার হওয়ার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু: জয়
- "এবার ঈদে রেলে কোনো ভোগান্তি পোহাতে হবে না"
- বিজয় দিবসে ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধানমন্ত্রী
- জিয়াও বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেছিলেন: কাদের
- স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও গণতন্ত্রের মুক্তি মেলেনি: মঈন খান
- টাইগারদের লজ্জার পরাজয়
- সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ
- উপজেলা নির্বাচনে অনলাইনে মনোনয়নপত্র দাখিল বাধ্যতামূলক: ইসি
- জিম্মি জাহাজে সামরিক অভিযানের পক্ষে নয় মালিকপক্ষ
- সাংবাদিকের উপর হামলা: দুই ছাত্রলীগ নেতার জামিন
- বুধবার থেকে নতুন নিয়মে চলবে মেট্রোরেল
- বিএনপি বাংলাদেশের পতাকা চায়নি: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- "ছদ্মবেশী গণতন্ত্রের নামে জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করছে সরকার"
- বিদেশে আওয়ামী লীগের বন্ধু আছে প্রভু নাই: ওবায়দুল কাদের
- জয়ে আইপিএল শুরু গুজরাটের
- জব্দ হতে পারে ট্রাম্প টাওয়ার
- নাইজারে সন্ত্রাসীদের হামলায় ২৩ জন সেনা নিহত
- দেশের ৩ অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝড়ের আশঙ্কা
- ৩১ মার্চ পর্যন্ত ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম
- ভারতীয় পণ্য বর্জনে করা পাগলামি: ওবায়দুল কাদের
- পাকিস্তানি কায়দায় ভারত বিরোধীতাকে ইস্যু বানাচ্ছে বিএনপি: কাদের
- সাকিবের ৩৭তম জন্মদিন আজ
- সপ্তাহ ব্যবধানে সবজি ও পেঁয়াজের দাম কমেছে
- ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
- সাংবাদিককে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত করলো ছাত্রলীগ
- বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক আজ, থাকবে ভারতীয় পণ্য বর্জনের ইস্যু
- মস্কো হামলা: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০
- টিসিবি’র পণ্য তালিকায় কয়েকটি পণ্য যুক্ত হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- বিশ্বের ২২০ কোটি মানুষ বিশুদ্ধ পানি পায় না: জাতিসংঘ
- রমজানে রান্নার ঝামেলা কমাবে মিনিস্টারের মাইক্রোওয়েভ ওভেন
- ২২ দিনে রেমিট্যান্স ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা
- ৮শ’ ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দিতে রাজি ইসরায়েল
- গাজায় ইসরাইলের হামলায় ১৩৬ সাংবাদিক নিহত
- এনএসআইয়ের চাকরির দিতে চেয়েছিলেন সেরেস্তাদার, দুদকের মামলা
- আড়াই ঘণ্টায় পশ্চিমাঞ্চলের ১১ হাজার টিকিট বিক্রি
- সূচকের বড় পতনে দিয়ে লেনদেন শেষ
- সালাম মুর্শেদীর গুলশানের বাড়ি: হাইকোর্টের রায়ে স্থিতাবস্থা
- বিএসএমএমইউতে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
- ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্রিটিশ রাজবধূ কেট মিডলটন