বেসরকারি হাসপাতাল নির্ভর স্বাস্থ্য সেবার খেসারত দিচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক:কোভিড-১৯ মহামারির এই সময়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলো যখন মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে তখন একমাত্র ভরসার জায়গা হয়েছে সরকারি হাসপাতালগুলো।
কিন্তু সরকারি হাসপাতালে সেবার মান ভালো নয় - এমন অভিযোগ পুরোনো। বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা এবং ব্যবস্থাপনা নিয়ে সাধারণ মানুষের অভিযোগের কোন কমতি নেই।সরকারি হাসপাতালগুলোর ব্যবস্থাপনার মান যখন দিনকে দিন অবনতির দিকে গেছে, তখন বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতের আধিপত্য বেড়েছে। আর এখনবেসরকারি খাতের এই আধিপত্যে বেকায়দায় পড়েছে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি সরকারও।
বেসরকারি খাতের আধিপত্য বেড়েছে কেন?
ঢাকার বাসিন্দা ফেরদৌস আরা রুমি এবং তার পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন সময় ছোট-খাটো শারীরিক সমস্যা নিয়ে চিকিসকের শরণাপন্ন হন।
কোথায় চিকিৎসা করাবেন? এমন ভাবনার শুরুতে মনে আসে বেসরকারি হাসপাতালের কথা। তিনি বলেন, অনেকটা বাধ্য হয়েই বেসরকারি হাসপাতালের উপর নির্ভর করতে হয়।
"বেশিরভাগ সময় দেখা যায়, ডাক্তাররা চেম্বার করেন বেসরকারি হসপিটালে। সরকারি হাসপাতালে লম্বা লাইন ধরতে হয়। সব মিলিয়ে বেসরকারি হসপিটাল প্রেফার করি," বলছিলেন ফেরদৌস আরা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোকে তিনি 'মন্দের ভালো' হিসেবে বর্ণনা করেন।
বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতালগুলো অতি দরিদ্রদের হাসপাতাল হিসেবেই পরিচিত।
যাদের আর্থিক সামর্থ্য কিছুটা হলেও ভালো, তারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে মোটেও ইচ্ছুক নন।
যারা সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান তাদের অধিকাংশকে শারীরিক পরীক্ষা করাতে হয় বেসরকারি হাসপাতাল কিংবা ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে।
অর্থাৎ স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় বেসরকারি খাতের দাপট এখন বেশ জোরালো।
সরকারি হাসপাতালে সেবা নিতে হলে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন ১৯৯০ এর গোড়া থেকে বিশ্বব্যাংকের পরামর্শে বিভিন্ন খাতে যেভাবে বেসরকারিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে তার ঢেউ লেগেছে স্বাস্থ্য খাতেও।
বেসরকারি খাতের উপর অতি নির্ভরশীলতা যে ভালো নয় সেটি প্রমাণ হয়েছে এবার কোভিড-১৯ মহামারির সময়।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বেসরকারি সংস্থা ওয়াটার এইড-এর আঞ্চলিক পরিচালক ডা. খায়রুল ইসলাম বলছেন, "স্বাস্থ্য খাতের এই দুরাবস্থার একটা বড় কারণ হচ্ছে যখন থেকে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার কারিগরি সহায়তা দুর্বল হতে শুরু করলো এবং বিশ্বব্যাংক টোটাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে অর্থনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা শুরু করল। প্রাইভেট সেক্টরকে অতি বাড়তে দেবার কুফল এখন আমরা হাড়ে-হাড়ে টের পাচ্ছি।"
বেসরকারি হাসপাতাল-ক্লিনিকের উপর নিয়ন্ত্রণ নেই
কোভিড-১৯ কিংবা অন্যান্য রোগের চিকিৎসা নিতে মানুষ যখন বিভিন্ন হাসপাতালে ছুটোছুটি করছে, ঠিক সেই সময়ে বহু বেসরকারি হাসপাতাল মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।
শুধু করোনাভাইরাস নয়, গত দুইমাস যাবত বাংলাদেশের অধিকাংশ বেসরকারি হাসপাতাল অন্য রোগীদের চিকিৎসা দেবার ক্ষেত্রে টালবাহানা করছে।
ডা. ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিন ১৫ বছর যাবত মেরি স্টোপস বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর ছিলেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের বেসরকারি স্বাস্থ্য খাতের উপর সরকারের যে কোন নিয়ন্ত্রণ নেই সেটি বেশ পরিষ্কারভাবে বোঝা গেছে মহামারির এই সময়ে।
তিনি বলেন, "প্রাইভেট সেক্টরে কী হচ্ছে? কীভাবে এটাকে আরো শক্তিশালী করা যায়? এ কর্তৃত্বটা সরকার কখনো প্রাইভেট সেক্টরের উপর করতে পারেনি। প্রাইভেট সেক্টরটাকে আমরা কখনো আমাদের অ্যাকাউন্টেবিলিটি ফ্রেমওয়ার্কের মধ্যে আনতে পারিনি,"
বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে গিয়ে অনেকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।
স্বাস্থ্যখাতে মানুষের ব্যয় বেড়েছে
গত ২৫ থেকে ত্রিশ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতের চিত্র ব্যাপকভাবে বদলে গেছে।
যেখানেই সরকারি হাসপাতাল আছে, ঠিক তার আশেপাশেই গড়ে উঠেছে বেসরকারি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
বাংলাদেশের ১৯৯০ সালে জনসংখ্যা ছিল সাড়ে ১০ কোটি। গত ৩০ বছরে জনসংখ্যা আরো ছয় কোটি বেড়েছে। এ কারণে হাসপাতালের চাহিদা বেড়েছে পাল্লা দিয়ে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাস্থ্য অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শারমিন মোবিন ভুঁইয়া মনে করেন, বেসরকারি খাতের বিস্তারের কারণে মানুষের ব্যয় বেড়েছে অনেক বেশি।
বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে প্রতিবছর যত টাকা খরচ হয় তার ৬৭ শতাংশ রোগীরা ব্যয় করে, যেটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় বেশি।
শারমিন মোবিন ভুঁইয়া বলেন, " সরকারি হাসপাতালগুলোতে ডাক্তার অনেক কম। বাংলাদেশে প্রতি ১০ হাজার মানুষের জন্য তিনজন ডাক্তার আছে। অথচ বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শ অনুযায়ী প্রতি এক হাজার জনের জন্য একজন ডাক্তার থাকার কথা। বেসরকারি হাসপাতালগুলোতে প্রফিট মোটিভ থাকে। ফলে টোটাল হেলথ এক্সপেন্ডিচারের একটি বড় অংশ মানুষ তার পকেট থেকে ব্যয় করছে।"
স্বাস্থ্যখাত নিয়ে পরিকল্পনার অভাব
সরকারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫৪টি এবং এসব হাসপাতালে মোট শয্যার সংখ্যা ৫১,৩১৬টি।
আর বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৫,০৫৫টি, যেখানে মোট শয্যার সংখ্যা ৯০,৫৮৭টি। বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে কিছু অর্জন আছে যা চোখে পড়ার মতো।
এর মধ্যে রয়েছে মাতৃ ও শিশুমৃত্যু কমানো। ডা. ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিনের অভিজ্ঞতা বলছে, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বরাবরই ইস্যু ভিত্তিক ছিল। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নিয়ে সার্বিক কোন পরিকল্পনা করা হয়নি।
"পুরো জিনিসটাকে একটা ভিশনের আওতায় এনে যে হেলথ সার্ভিসটাকে দেখা , এটা কিন্তু কখনোই হয়নি। কখনো এইচআইভি চলে আসলো তো সেটার উপর টার্গেটেড কিছু প্রোগ্রাম করা হলো। কখনো টিবি চলে আসলো তো সেটাকে গুরুত্ব দেয়া। আমরা শুধু ইস্যু-ভিত্তিক চিন্তা করেছি। পুরো সিস্টেমটাকে নিয়ে কখনো ভাবিনি," বলেন ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিন।
সরকারি খাত অবহেলিত কেন?
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শুরু হাবার পর থেকে দেখা গেছে, কোভিড১৯ -এ আক্রান্ত হয়ে ব্যবসায়ী, উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তা কিংবা রাজনীতিবিদদের অনেকেই বাধ্য হয়েছেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে।
স্বাভাবিক সময়ে এদের অনেকে বাংলাদেশে চিকিৎসা করানোর বিষয়টি চিন্তা করতে পারতেন না। কিন্তু দুর্যোগের এই সময়টিতে সরকারি হাসপাতাল হয়ে উঠেছে একমাত্র ভরসা।
গত ত্রিশ বছর যাবত দেখা যাচ্ছে, যারা নীতিনির্ধারণের সাথে জড়িত, তাদের প্রায় সবাই বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে অভ্যস্ত। সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাওয়ার ঘটনা বেশ বিরল।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর পাঁচ বছর স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন আ ফ ম রুহুল হক, যিনি নিজেও একজন চিকিৎসক।
জনসংখ্যা অনুপাতে সরকারি হাসপাতালে সুযোগ-সুবিধা সেভাবে বাড়েনি।
মি: হক বলেন, বাংলাদেশে স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ কম থাকায় সরকারি হাসপাতালগুলো বিভিন্ন সংকটের ভেতর দিয়ে যায়। তবে তিনি মনে করেন, এখনো বেশিরভাগ মানুষ সরকারি হাসপাতালের উপর নির্ভরশীল।
"সরকার যখন বাজেট তৈরি করে তখন আমাদের স্বাস্থ্যখাতে জিডিপির এক শতাংশের কম বরাদ্দ দেয়া হয়। বাজেট তৈরির সময় স্বাস্থ্য খাতে গুরুত্ব দেয়া হয় না। এগ্রিকালচার নিয়ে যায়, শিক্ষা নিয়ে যায়। এভাবে ভাগ বসতে বসতে স্বাস্থ্যে অনেক কম পড়ে যায়," বলেন মি: হক।
গত ৩০ বছরে যারা সরকার চালিয়েছেন তারা অবশ্য নিজেদের ব্যর্থতা মানতে রাজি নন। সবাই নিজেদের সফলতাই দাবি করে। কিন্তু বাস্তবতা পুরোপুরি ভিন্ন বলে মনে করে সাধারণ মানুষ।
প্রতিটি সরকার বেসরকারি হাসপাতাল গড়ে উঠতে সহায়তা করেছে। ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ঢাকা শহরে যখন কয়েকটি বৃহৎ বেসরকারি হাসপাতাল কাজ শুরু করে।
সে সময় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন বিএনপি নেতা খন্দকার মোশারফ হোসেন।
তিনি যুক্তি তুলে ধরছেন, চিকিৎসার জন্য বাংলাদেশে থেকে অর্থ যেন বিদেশে চলে না যায়, সেজন্য বেসরকারি হাসপাতালকে উঠতে সহায়তা করা হয়েছিল।
বাংলাদেশের বিত্তবানরা বিদেশে চিকিৎসা করাতেই পছন্দ করেন।
মি: হোসেন বলেন, " আমাদের দেশের সামান্য কিছু লোক চিকিৎসার জন্য বিদেশে চলে যায়। বিদেশে না গিয়ে যাতে দেশে চিকিৎসা হয়, সেজন্যই বেসরকারি খাতকে সুযোগ দেয়া হয়েছিল। সম্পূর্ণ বেসরকারি খাতের উপর নির্ভরশীলতার জন্য কখনোই কোন সরকার এ সুযোগ দিয়েছে বলে আমার মনে হয় না। "
একটি দেশের স্বাস্থ্য খাতকে সে দেশের সরকার কতটা গুরুত্ব দেয় সেটি বোঝা যায় স্বাস্থ্যখাতে কত টাকা খরচ করছে তার উপর ভিত্তি করে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল হেলথ অ্যাকাউন্টের তথ্য দেখা যাচ্ছে, স্বাস্থ্যখাতে জিডিপির মাত্র ০.৬৯ শতাংশ খরচ করে বাংলাদেশ সরকার।
বিশেষজ্ঞদের অনেকেই মনে করেছন, বেসরকারি খাতের উপর অতি নির্ভরশীলতার কারণেই এ অবস্থা তৈরি হয়েছে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির স্কুল অব পাবলিক হেলথের ড. মোশতাক চৌধুরী বলেন, "বাংলাদেশের জিডিপির পয়েন্ট ফোর পার্সেন্ট সরকারের হেলথ প্রোগ্রামে দেয়া হয়। এটা পৃথিবীর সবচেয়ে কম। শ্রীলংকাতেও তারা আমাদের চারগুণ বরাদ্দ দেয়। এটা তো জানা বিষয় যে আমাদের পাবলিক হেলথ সেক্টরটা গত তিন চার দশকে অবহেলার মধ্য দিয়ে গেছে।"
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ইয়াসমিন হেমায়েত উদ্দিন মনে করেন, সরকারি হাসপাতালের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি সেখানে ব্যবস্থাপনার মান উন্নত করা হলে রোগীরা বেসরকারি খাতের উপর নির্ভরশীল হবে না। তার মতে সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করার ব্যাপারে কোন দূরদর্শিতা নেই।
সুত্র: বিবিসি অনলাইন
দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/১১-০৬-২০
পাঠকের মতামত:

- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- শেষ কার্যদিবসে সূচকের উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই : ট্রাম্প
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- ওয়ালটন ডিজি-টেককে অ্যাডভান্সড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে ব্র্যাক ব্যাংক
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স ক্যাম্পেইনের পুরস্কার প্রদান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- গাজায় ক্যাফে, স্কুল এবং ত্রাণ কেন্দ্রে ইসরায়েলের হামলা, নিহত ৯৫
- আল হিলালের কাছে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপ থেকে বিদায় ম্যানসিটির
- শান্তর ওপর আস্থা রাখছেন অধিনায়ক মিরাজ
- সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ করলো সরকার
- আমরা এক থাকলে আমাদের সামনে কিছুই টিকতে পারবে না: ফারুকী
- আগামী বছরের শুরুর দিকে নির্বাচন : রুবিওকে ড. ইউনূস
- শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ সরাসরি সম্প্রচার
- আন্দোলনের একপর্যায়ে আমরা ‘ডু অর ডাই’ পরিস্থিতিতে চলে যাই: নাহিদ ইসলাম
- ফেসবুকজুড়ে ‘লাল জুলাই’
- ১ জুলাই : আওয়ামী লীগ শাসন পতনের অভূতপূর্ব সূচনা
- ডিএসইর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসাদুর রহমান
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে আন্তর্জাতিক এমএসএমই দিবস পালিত
- ইসলামী ব্যাংকের শরী‘আহ সুপারভাইজরি কাউন্সিলের সভা অনুষ্ঠিত
- আবারো ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ পেল ওয়ালটন হাই-টেক
- ঢাকায় হালকা বৃষ্টির আভাস, দিনভর আকাশ মেঘলা থাকার সম্ভাবনা
- বিএসইসি-অংশীজনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে ভূমিকা রাখবে সমন্বিত সভা
- মগবাজারের আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
- সামাজিক ব্যবসা একটি বৈশ্বিক আন্দোলনে রূপ নিয়েছে –প্রধান উপদেষ্টা
- ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
- ১০ জুলাইয়ের মধ্যে মতামত চেয়েছে ইসি
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয়: মাহফুজ আলম
- গণঅভ্যুত্থান শুধু সরকার পরিবর্তনের জন্য নয়: হাসনাত
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুরনো সিস্টেম ও দখলদারিত্ব ফিরে আসার চেষ্টা চলছে: নাহিদ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালন বাধ্যতামূলক
- পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
- বিভাগীয় শহরেও হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপনে ঐকমত্য: আলী রীয়াজ
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- ডাবল সেঞ্চুরিতে যত রেকর্ড গড়লেন গিল
- ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার অফিস স্থাপন খসড়া পর্যায়ে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- গুমে সেনাসদস্যদের সংশ্লিষ্টতা থাকলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: সেনাসদর
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকে খেলাপি বিনিয়োগ আদায়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- ইসলামী ব্যাংকের সাথে ড্যাফোডিল কম্পিউটারস-এর চুক্তি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
বিশেষ সংবাদ এর সর্বশেষ খবর
বিশেষ সংবাদ - এর সব খবর
