বারবার বাধাগ্রস্ত শিল্পখাতে পুঁজির প্রধান যোগানদাতা শেয়ারমার্কেটের প্রাথমিক বাজার
তৌহিদুল ইসলাম, দ্য রিপোর্ট : দ্রুত শিল্পায়নের জন্য প্রয়োজন পুঁজির। আর পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হচ্ছে সে দেশের শেয়ার বাজার। কিন্তু নানা কারণে বাংলাদেশে শিল্পায়নের প্রধান উৎস হিসেবে শেয়ার বাজার পুঁজি সংগ্রহের প্রধান উৎস হিসেবে বিকশিত হতে পারে নি। উপরন্তু পুঁজি সরবরাহের এই প্রধান মাধ্যম তথা পুঁজিবাজারের প্রাথমিক বাজারটি নানা কারণে বারবার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। দেশে শিল্পায়নের জন্য এখনও ব্যাংকগুলোর অতিমাত্রার সুদ নির্ভর ঋণের যোগানই প্রধান ভরসা। পৃথিবীর অন্যান্য দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা যখন সুদমুক্ত প্রক্রিয়ায় অর্থ সংগ্রহের জন্য পুঁজিবাজারে যাচ্ছেন, তখন বাংলাদেশের উদ্যেক্তারা বাধ্য হচ্ছেন ব্যাংকের মুখাপেক্ষি থাকতে।দেশের পুঁজিবাজারই যে শিল্প প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের প্রধান যোগান দাতা-এ কথাটি এখনও বুঝতে সক্ষম নন সরকারের নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা। ‘পুঁজিবাজার’ বলতে তারা বোঝেন সেকেন্ডারী বাজারের কারসাজি বা ফটকাবাজীকে। প্রাথমিক বাজারের মাধ্যমে কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা সংগ্রহ করে তা শিল্প কারখানায় বিনেয়োগ করা সম্ভব-এ ধারণা নীতিনির্ধারকদের অধিকাংশই জানেন না, অথবা বোঝেন না। একজন সাধারণ মানুষের মতোই এদেশের নীতিনির্ধারকদের কাছে প্রতিদিনকার শেয়ার লেনদেন বা শেয়ার কেনা-বেচার হাট হিসেবে পুঁজিবাজার চিহ্নিত হয়ে আছে। তাদের কাছে এই মার্কেটের মূল শক্তি প্রাথমিক বাজার বা প্রাইমারী মার্কেট সম্পর্কে কোনো ধারণা নেই।
ব্যাংকের অতিমাত্রার ডাবল ডিজিটের সুদ সিঙ্গেল ডিজিটে আনার যে প্রচেষ্টা চলছে,পুঁজিবাজার তার সহায়ক হতে পারে। ব্যাংকগুলোর কাছে ঋণ চাহিদা কমাতে পুঁজিবাজার বড় ভূমিকা রাখতে পারে। পৃথিবীর অন্যান্য দেশে ব্যাংকের চাইতে শিল্প খাতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থের সংগ্রহের পরিমাণ অনেক বেশী। এসব বিষয়ে নীতিনির্ধারকরা রয়েছেন অন্ধকারে। দেশের পুঁজিবাজারের সাম্প্রতিক অবস্থা দেখে এমনটাই মনে করছেন শেয়ারবাজার সংশ্লিষ্টরা।
সেকেন্ডারী মার্কেট ও প্রাইমারী মার্কেট কী?
মূলত প্রতিদিন স্টক মার্কেটে একটি কোম্পানির যে শেয়ার লেনদেন হয় সেটা সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে লেনদেন শুরুর আগে একটি নিবন্ধিত কোম্পানিকে প্রাথমিক বাজারে লটারীর মাধ্যমে শেয়ার ছেড়ে টাকা বা চাঁদা সংগ্রহ করতে হয়। সেকেন্ডারী বাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা লটারীর মাধ্যমে ওই শেয়ার কিনে নেন। তাতে কোনো কোনো কোম্পানি ১০০ কোটি টাকা থেকে ৫০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করতে পারে।একজন ক্ষু্দ্র বিনিয়োগকারী হয়তো পাঁচ হাজার বা দশ হাজার টাকা দিয়ে একটি কোম্পানির শেয়ার সংগ্রহ করেন। এর মাধ্যমে একজন সাধারণ বিনিয়োগকারী যেমন একটি কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার হচ্ছেন, পাশাপাশি দেশের শিল্পায়নের জন্য নিজের টাকা দিয়ে সহযোগিতা করতে পারছেন। কেননা তার কাছ থেকে সংগৃহিত টাকা দিয়ে কোম্পানি তার উৎপাদন ও ব্যবসা প্রসারের কাজে লাগায়। এক্ষেত্রে ব্যাংক ঋণ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না। ব্যাংকের সুদও পরিশোধের প্রয়োজন পড়ে না । তাতে ব্যবসার ওপর বাড়তি চাপ পড়ে না। কোম্পানি প্রতিবছর লাভের অংশ বিনিয়োগকারীকে লভ্যাংশ বাবদ প্রদান করে। সেকেন্ডারী মার্কেটের যে বিনিয়োগকারীর হাতে ওই কোম্পানির শেয়ার থাকবে তিনিই হবেন লভ্যাংশের প্রাপক। বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে প্রাইমারী মার্কেটে বৃহৎ বা প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীর জন্য বিনিয়োগের সুযোগ থাকলেও বাংলাদেশে তা বন্ধ করে রাখা হয়েছে। ফলে এক্ষেত্রেও রয়েছে এক ধরনের বন্ধাত্ম্য। এরও প্রভাব পড়েছে সেকেন্ডারী মার্কেটে। প্রাইমারী মার্কেটে শেয়ারের সরবরাহ কমে গেলে কারসাজির সুযোগ তৈরি হয় সেকেন্ডারী মার্কেটে। কেননা প্রাইমারী মার্কেটের শেয়ারই তালিকাভুক্তি পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে সেকেন্ডারী মার্কেটে লেনদেন শুরু হয়।
প্রাথমিক বাজারে প্রাথমিক গণ প্রস্তাবের (ইনিশিয়াল পাবলিক অফার বা আইপিও) মাধ্যমে একটি কোম্পানিকে শেয়ার ছেড়ে থেকে টাকা সংগ্রহের অনুমোদন দেয় পুঁজিবাজারের প্রধান নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। লটারীর মাধ্যমে শেয়ার বিতরণ করে টাকা সংগ্রহ শেষ হলে তা দেশের দুই স্টক এক্সচেঞ্জে (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) তালিকাভুক্ত হয়। তালিকাভুক্তির পর দুই স্টক এক্সচেঞ্জের সদস্য ব্রোকারেজ হাউজের মাধ্যমের শেয়ার লেনদেন হতে থাকে। এটাই সেকেন্ডারী মার্কেট। এই মার্কেটে প্রাইমারী মার্কেটের লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ার বিক্রি শুরু হয় তালিকাভুক্তির পরপরই। প্রতিদিন অফিস সময়ে প্রতিমূহুর্তে শেয়ার হাতবদল বা লেনদেন হতে থাকে। দর ওঠা-নামা করতে থাকে। লটারীর মাধ্যমে পাওয়া শেয়ারের দর এই মার্কেটে বাড়তে পারে, আবার কমতেও পারে। তবে সাধারণত: সেকেন্ডারী মার্কেটে দর বেশী ওঠতে থাকে। যদি কোম্পানির মৌল ভিত্তি বা ফান্ডামেন্টাল ভালো থাকে তবে বিনিয়োগকারীর লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা কম।
সাধারণত: একটি কোম্পানি কয়েক লাখ শেয়ার ছেড়ে প্রাথমিক বাজার থেকে কয়েক কোটি টাকা সংগ্রহ করে । প্রাথমিক বাজারের ওই শেয়ারের দর নির্ধারণে বিএসইসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। কোম্পানির মৌল ভিত্তি (অর্থাৎ আবেদনের আগের তিন বছর ওই কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে কত টাকা আয় হয়েছে, প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রকৃত মুনাফা কত হয়েছে বা সম্পদ মূল্য কত, বা কত বছর ব্যবসা করছে, বা কোম্পানি পরিচালকদের ব্যবসায়িক সুনাম কেমন- ইত্যাদি) বিবেচনায় নিয়ে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ করা হয়। দর নির্ধারণে ক্ষেত্রে কয়েকটি মান নির্ধারণী প্রক্রিয়া রয়েছে। সেসব যাচাই-বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করে বিএসইসি।
বাংলাদেশে শেয়ারের প্রাথমিক দর নির্ধারণ নিয়ে কারসাজির অভিযোগ রয়েছে। মূল সমস্যাটা তৈরি হয়েছে এই দর নির্ধারণ নিয়ে দুর্নীতি অভিযোগ নিয়ে। এসব অভিযোগের সত্য-মিথ্যা আজ পর্যন্ত যাচাই-বাছাই করা হয়নি। বরং অভিযোগের থেকে দায়মুক্তি পেতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি টাকা সংগ্রহের পথ অর্থাৎ আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছে। প্রাথমিক বাজারে শেয়ার ছেড়ে একটা কোম্পানির টাকা সংগ্রহের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে সময় লেগে যায় দুই থেকে তিন বছর। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আরো বেশী। এ ধরণের দীর্ঘসুত্রিতা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে অনেক ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে ব্যাংকের সুদ নির্ভর অর্থায়নের দিকে ঝুকেছে।
ফিরে দেখা প্রাইমারী মার্কেট
বিগত ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) ধস নেমেছে। এই অর্থবছরে মাত্র ৪টি কোম্পানি আইপিওর মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছে ৩৩৩ কোটি ৮ লাখ টাকা। এর আগে ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আইপিওর অনুমোদন পেয়েছে ১২টি কোম্পানি। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০১৭-১৮ সালে পেয়েছে ১০টি কোম্পানি ; ২০১৬-১৭ সালে ৫টি; ২০১৫-১৬ সালে ৮টি কোম্পানি,২০১৪-১৫ সালে ১৫টি কোম্পানি,২০১৩-১৪ সালে ১৬টি,২০১২-১৩ সালে১২টি, ২০১১-১২ সালে ১০টি এবং ২০১০- ১১ সালে ৭টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন পেয়েছে।
আইপিওর কারনে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে এমন সমালোচনায় খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন কমিশন ২০১৯-২০ অর্থবছরে আইপিও অনেকটা স্থগিত করে দেয়। কিন্তু বাজারে এর কোন প্রভাব পড়েনি। এমনকি আইপিও বন্ধ করার পরে শেয়ারবাজারে আরও মন্দা তৈরী হয়েছে। ওই কমিশনের ৯ বছরে বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে কম আইপিও দিয়েছে। যে কমিশন দায়িত্বের ৯ বছরে নিয়মিতভাবে আইপিও অনুমোদন কমিয়েছে।
ব্যাপারটি এমন যে, মাথা ব্যথা তাই মাথা কেটে ফেলা । অথচ আইপিও’র অনুমোদনের অপেক্ষায় বিএসইসি-তে শতাধিক কোম্পানির আবেদন জমা রয়েছে। শিল্প কারখানা উন্নয়নের কাজে ব্যবহারের জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা সরবরাহের পথ বন্ধ হয়ে গেছে। প্রশ্ন উঠেছে --আইপিও’র অনুমোদন দেওয়া না-দেওয়া নিয়ে। ভালো কোম্পানির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি দুর্বল কোম্পানিও অনুমোদন পেয়েছে। এসব দুর্বল কোম্পানির অযৌক্তিক শেয়ার দর নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।
তবে এমন অভিযোগও শোনা যাচ্ছে, সেকেন্ডারি মার্কেটে যারা গেম্বলিং বা কারসাজির সঙ্গে জড়িত তারাই আই্পিও’র পথ বন্ধ করতে তৎপরতা চালিয়ে থাকে। এরা কমিশনকে বিতর্কিত করতে নানা প্রচারণা চালিয়েছে। সেসব প্রচারণার শিকার হয়েই আইপিও‘র অনুমোদন বন্ধ রয়েছে বলে বাজার সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। কেননা একটি কোম্পানির আইপিও প্রাথমিক বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে সেকেন্ডারী মার্কেটে অর্থের যোগান কমে যায়। তাতে গেম্বলিং এর সুযোগ সঙ্কুচিত হয়ে পড়ে।
দেখা গেছে, বিএসইসি গঠনের ২৭ বছরে (১৯৯৩)শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয়েছে ২৮৪ কোম্পানি (তালিকাচ্যুত ছাড়া)। এরমধ্যে কমিশন গঠনের প্রথম ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৯ কোম্পানি। আর দ্বিতীয় ৯ বছরে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯৪টি। বাকি ৯ বছরে অর্থাৎ খায়রুল হোসেনের নেতৃত্বাধীন সময়ে তালিকাভুক্ত হয়েছে ৯১টি। অথচ এই সময়ে দেশের অর্থনীতি সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নিত হয়েছে।
নতুন কমিশনের অধিকাংশ সদস্যই আগে থেকেই শেয়ারবাজার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন। তাঁদের সততা ও দক্ষতার অতীত রেকর্ড ভালো। তাই তাদের কাছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের প্রত্যাশা, সঠিক দামে ভালো ভালো কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্ত করা হোক। পুঁজিবাজারই হোক নতুন নতুন শিল্পকারাখানা নির্মানের জন্য অর্থ সরবরাহের প্রধান মাধ্যম। ব্যাংক থেকে নয়, লাখ লাখ ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা হোক সেই কোটি কোটি টাকা পুঁজির যোগানদাতা।
এ বিষয়ে সাবেক সচিব ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী দ্য রিপোর্টকে বলেন, শেয়ারবাজার কোম্পানিগুলো আসে টাকা সংগ্রহের উদ্দেশ্যে, এ টাকা নিয়ে তারা কোম্পানির প্রসার ঘটাবে। কিন্তু কত সময় লাগে? আপনি বলছেন তিন বছর। আমি ধরলাম সর্ব নিম্ন দেড় বছর। ব্যাংক থেকে ঋন নিতে একটা কোম্পানির এক মাস থেকে দেড় সময় লাগে। তো কেন তারা পুঁজিবাজারে আসবে? এখন নব গঠিত কমিশন যদি অল্প সময়ে আইপিও অনুমোদন দিতে পারে তাহলে হয়তো শেয়ারবাজারের দিকে কোম্পানিগুলোর আগ্রহ তৈরি হতে পারে। এক্ষেত্রে কমিশনের পরিশ্রম অনেকগুণ বেড়ে যাবে। কেননা যাচাই বাছাই করতে হবে কোম্পানি আবার পুজি নিয়ে বাজার থেকে সরে পড়বে কী না, মৌলভিত্তি কেমন? আর এখন করোনার কারণে সারা বিশ্বসহ বাংলাদেশের যে অর্থনৈতিক অবস্থা তাতে কম্পানিগুলো কতটা এগুতে পারবে সেটাই বড় চ্যালেঞ্জ।
এ বিষয়ে তত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ও বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বলেন, দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে এবং অনেক বড় হয়েছে। কিন্তু দেশের শেয়ারবাজার সেভাবে এগোচ্ছে না। এই সমস্যা কাটিয়ে তুলতে শেয়ারবাজারের অংশগ্রহণ বাড়ানো দরকার। এক্ষেত্রে বেশি বেশি করে ভালো কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনতে হবে। যেমন সম্প্রতি ওয়ালটন এসেছে। আমার দেখেছি আগের অর্থমন্ত্রী মুহিত সাহেব কয়েকবার সরকারি ২৬টি কোম্পানি শেয়ারবাজারে আনার উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেগুলো আসলো না । এগুলো আসলেও তো বে-সরকারি কোম্পানিগুলো প্রভাবিত হতে পারতো। বিদেশী কোম্পানিগুলোকে নেগোশিয়েট করে আনা উচিত। তাদের ক্ষেত্রেতো আইনি কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।
(দ্য রিপোর্ট/ টিআইএম/ ৭ জুলাই, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- আবার আল-শিফা হাসপাতালে হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০
- গাজায় ১৩ হাজারের বেশি শিশু নিহত: ইউনিসেফ
- নির্বাচনে জিতে পরমাণু যুদ্ধের হুশিয়ারী পুতিনের
- আবারও কাঁপল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত
- জবি ছাত্রী অবন্তিকার আত্মহত্যা: অভিযুক্ত ছাত্র ও প্রক্টর রিমান্ডে
- তিন দিন ছুটির পরে যানজটে নাকাল রাজধানীবাসী
- একীভূত হওয়ার ক্ষেত্রে সরকারের চাপ ছিল না: নজরুল ইসলাম
- সারাদেশে ১ দিনের জন্য রেস্তোরাঁ বন্ধের হুমকি
- টপ টেন রেমিটেন্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন ব্র্যাক ব্যাংক
- সেন্ট্রাল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভা ২১ মার্চ
- পূবালী ব্যাংকের পার্পেচুয়াল বন্ডের ১০ শতাংশ কুপন রেট ঘোষণা
- তীব্র দাবদাহে স্বস্তির বাতাস দিবে মিনিস্টার ফ্যান
- একীভূত হলো পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংক
- কবি শামসুল ইসলামের জন্মদিন আজ
- নির্বাচন ও স্বতন্ত্র ত্বত্ত্ব
- বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আ.লীগের সভা কাল
- ঈদের আগে রেলের ভাড়া বাড়বে না: রেলমন্ত্রী
- গাজায় বহু শিশু মারা যাচ্ছে, তখন বিশ্বমানবতা কোথায়: প্রধানমন্ত্রী
- "মানুষ অসচেতন থাকলে ১০টা বার্ন করেও প্রাণ বাঁচাতে পারবো না"
- বিএনপির নামে ফেক ভিডিও বানিয়ে চাঁদাবাজি করা হচ্ছে: রিজভী
- "ক্ষমতাসীন দলের নেতারা নির্বোধের মতো বক্তব্য দিচ্ছেন"
- "এনডিআই-আইআরআই কী বলল এতে কিছু আসে যায় না"
- ডিএসইর স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরান হামিদ
- গুজবে কান দিবেন না: বিএসইসি কমিশনার
- ডিএসইতে দাম কমার শীর্ষে কর্ণফুলী ইন্স্যুরেন্স
- ডিএসইতে দাম বাড়ার শীর্ষে এশিয়াটিক ল্যাবরেটরিজ
- ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে ফু-ওয়াং সিরামিক
- ডিএসইতে পিই রেশিও কমেছে ২.৭৮ শতাংশ
- অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সহায়তার আশ্বাস
- রেনাটার ৩৫০ কোটি টাকার বন্ড অনুমোদন
- অসচ্ছল শিক্ষার্থীরা প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা পাবেন নগদে
- সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের এমডির মতবিনিময়
- বাংলাদেশ ব্যাংক ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের চুক্তি সই
- হারল্যান স্টোর থেকে পণ্য কিনে লাখপতি খাগড়াছড়ির প্রবিকা চাকমা
- দেশে প্রথম ৬ স্টার এনার্জি রেটিং আনলো ওয়ালটন
- ইসলামী ব্যাংক ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ইসলামী ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের এজিএম অনুষ্ঠিত
- ব্যাট হাতে ব্যর্থ হলেন তামিম
- লিটনকে বাদ দেওয়ার কারণ জানালেন লিপু
- গাজায় মানবিক সহায়তায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল: ইইউ
- নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত জুড়ে নীরবতা, তবে কাটেনি আতঙ্ক
- টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
- পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে চলে আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- জাতির মহানায়কের আজ ১০৪তম জন্মবার্ষিকী
- বঙ্গবন্ধুর প্রদর্শিত পথই আমাদের পথ: ওবায়দুল কাদের
- ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের গুণগত মান ক্ষুন্ন হয়েছে, দুই সংগঠনের প্রতিবেদন
- "অবন্তিকার মৃত্যুর ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা মিলেছে"
- ২৮ এপ্রিল বাংলাদেশে আসছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
- বিভিন্ন স্থানে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
- পদ্মা ও এক্সিম ব্যাংকের একীভূতকরণে যেসব পরিবর্তন আসবে
- "মেয়েটাকে ওরা সবদিক থেকে টর্চারে রেখেছিল"
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- "জলদস্যুরা সব খবর দেখছে, তাই সংবাদ প্রচারে সতর্ক থাকতে হবে"
- সরকার দেশ থেকে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চায়: মঈন খান
- "সরকার এবার বলবে লেবুর বদলে জলপাই বা কামরাঙ্গার জুস খান"
- ভারতের কারণেই নির্বাচনে অশুভ খেলা সফল হয়নি: কাদের
- আমার ২০-৩০ রান কম করেছি: হৃদয়
- অভিনেতা অপূর্বর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
- রোনালদোর ফিফটি, আল নাসেরের জয়
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ২০
- এই প্রথম গাজা উপকূলে পৌঁছাল ত্রাণবাহী জাহাজ
- ২৯ কৃষিপণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার
- ঝিনাইদহ -১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই আর নেই
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা: সাত দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেয়ার আশ্বাস উপাচার্যের
- রোববার টুঙ্গিপাড়া যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী
- বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করতে মাস্টারপ্ল্যান করেছে সরকার: রিজভী
- বাংলাদেশ সফরে আসছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স
- বর্তমানে দেশে আইনের শাসন নেই: মির্জা ফখরুল
- গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একজনের মৃত্যু
- সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
- "ভোক্তারা সুবিধা না পেলে ব্যবসায়ীদের সুযোগ দেয়া হবে না"
- রমজানের প্রথম জুমায় কানায় কানায় পরিপূর্ণ বায়তুল মোকাররম
- দুর্নীতি লুকানোর নতুন কৌশল: একীভূত হচ্ছে এক্সিম ও পদ্মা ব্যাংক
- শিক্ষক-প্রক্টরকে দায়ী করে জবি শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
- ড. ইউনুস ও ভারতীয় পণ্য বর্জন ইস্যুতে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
- চার রাষ্ট্রায়ত্তসহ ৯ ব্যাংক রেড জোনে
- কমিটি ঘোষণার ৪৮ ঘণ্টা না যেতেই রওশনের জাপা থেকে সেন্টুর পদত্যাগ
- পাট খাতের সমৃদ্ধিতে অবদান রাখায় সম্মাননা পেলেন ফরহাদ আহমেদ আকন্দ
- দুর্বল ব্যাংকগুলোকে ডিসেম্বরের মধ্যে একীভূত করা হবে
- সূচক বেড়ে লেনদেন চলছে
- সবচেয়ে দীর্ঘতম রোজা যেসব দেশে
- যেভাবে জিম্মি হয় এমভি আব্দুল্লাহ, অডিও বার্তায় বর্ণনা দিলেন চিফ অফিসার
- সাবেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আল আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকের করা মামলায় দুদকের চার্জশিট
- বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
- গ্রামীণফোন এবং রবি পেলো একীভূত লাইসেন্স
- দ্রব্যমূল্য প্রতিনিয়তই লাগাম ছাড়াচ্ছে, বিপাকে মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত
- ঈদে মিলতে পারে টানা ৬ দিনের ছুটি
- রমজান মাসে স্কুল খোলা থাকবে: আপিল বিভাগ
- ফাইন্যান্স কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগে নতুন সার্কুলার
- ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বিতর্ক তৈরি করতে চায় সরকার: রিজভী
- এমভি আবদুল্লাহয় অবস্থানরত জলদস্যুর ছবি প্রকাশ
- গুলশান লেকে মাছ নয়, মশার চাষ হচ্ছে: মেয়র আতিক
- টিকটক নিষিদ্ধ করতে যুক্তরাষ্ট্রে বিল পাস
- তুরস্কে পাঠানোর কথা বলে ৩৫ লাখ টাকা আত্মসাত, আটক ২
- বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল: মেজর (অব.) হাফিজ
- সূচকের পতনে লেনদেন শেষ
- অতিরিক্ত তুষারপাতে আফগানিস্তানে ৬০ জন নিহত