যা বলেছিলেন জীবনের শেষ ভাষণে বঙ্গবন্ধু
দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: ১৯৭৫ সালে ২৬ মে মার্চ স্বাধীনতা দিবসে সোহরাওয়ার্দ্দী উদ্যানে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর জীবনের শেষ ভাষণ দেন। তৎকালীন পত্রিকায় এই প্রোগ্রামের বিজ্ঞাপনে লেখা হয়েছিল এটি 'বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচির ব্যাখ্যা’। বঙ্গবন্ধু তার জীবনের শেষ বক্তৃতায় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিকভাবে দেশকে কিভাবে এগিয়ে নেবেন তার একটি সুস্পষ্ট নির্দেশনা ছিল।
সুদীর্ঘ এই বক্তৃতায় জাতির জনক কয়েকটি বিষয়ের ওপর আলোকপাত।
১। দুর্নীতিবাজদের খতম করতে হবে
২। কলকারখানা ও ক্ষেতে খামারে প্রোডাকশন বাড়াতে হবে।
৩। পপুলেশন কন্ট্রোল অর্থ্যাৎ ফ্যামিলি প্লানিং করতে হবে।
৪। জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে।
৯ মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর একটু ভঙ্গুর দেশের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন জাতির পিতা। রাস্তাঘাট, বাড়িঘর, খাদ্য দ্রব্য, ব্যাংক রিজার্ভ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, পোর্ট কিছুই ছিল না এই রাষ্ট্রের। পাকিস্তান সামরিক জান্তারা নিশ্চিত পরাজয় জেনে কার ফিউ জারি করে বাড়ি বাড়ি যেয়ে প্রায় ৩ শতাধিক বাঙালি বুদ্ধিজীবীকে নির্মমভাবে হত্যা করেন। ওরা ভেবেছিল বাঙালিকে মেধাশূণ্য করলে হয় ততো বাঙালি খুব বেশি দিন স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারবে না। দেশের উন্নয়নের স্বার্থে বঙ্গবন্ধু সবার সাথে বন্ধুত্ব রক্ষার পররাষ্ট্রনীতি গ্রহণ করেছিলেন। দেশ গঠনে পাকিস্তানের কাছ থেকে প্রাপ্য বুঝে পাবার জন্য যুদ্ধ বন্দীদের ক্ষমাও করেন। কিন্তু পাকিস্তান কথা রাখে নি বাঙালির প্রাপ্য ১ কানা কড়িও ফেরত দেয় নি। ব্যাংকে রিজার্ভকৃত টাকা, স্বর্ণ কিছুই ফেরত দেয় নি। বঙ্গবন্ধু তার দেয়া সব ওয়াদার একটি ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। তা করতে না পারার জন্য এই দিন আক্ষেপ প্রকাশ করেন।
বঙ্গবন্ধুর ৩ বছরের শাসনামলে একটি কাগুজে সরকার থেকে দেশ গঠনে সর্বাত্মক অবদান রেখে গেছেন। বিভিন্ন দেশ ও আর্ন্তজাতিক সংগঠনের সম্পর্ক তৈরি করেন। দেশে রাস্তাঘাট নির্মাণ করেন, ১ কোটি মানুষের বাড়িঘর নির্মাণ করেন, বিদেশ থেকে ২২ হাজার কোটি মণ খাদ্য এনে বাংলার গ্রামে গ্রামে দিয়েছিলেন, ব্যাংকে কোনো রিজার্ভ ছিল না, স্বর্ণ ছিল না জনগণের কাছে থাকা স্বর্ণ নিয়ে ব্যাংক রিজার্ভ গঠন করেন, পোর্ট, বৈদেশিক ডিপার্টমেন্ট, প্লানিং ডিপার্টমেন্ট, ডিফেন্স ডিপার্টমেন্ট তৈরি করেন। সেনাবাহিনী ও পুলিশ পুর্নগঠন করেন। বঙ্গবন্ধু যুদ্ধের পর সবাইকে অস্ত্র জমা দিতে বলেন। পাকিস্তানি কিছু প্রেতাত্মা যারা ঘাপতি মেরে ছিল এদেশে তারা অস্ত্র জমা না দিয়ে লুটতরাজ শুরু করেন। বাংলার নিরীহ মানুষকে হত্যা করতে শুরু করে। ৫ জন পার্লামেন্ট সদস্য, আওয়ামী লীগের প্রায় ৩ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করে। বঙ্গবন্ধু এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য শাসনতন্ত্র অনুযায়ী নির্বাচন দিয়ে বিপুল ভোটে জয় লাভ করলেন। প্রেসিডেন্টশিয়াল সরকার গঠন করলেন। কিন্তু বিদেশি শত্রুরা দেশের ক্রমাগত ক্ষতি করে গেল। রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংসে লিপ্ত হলো। বঙ্গবন্ধু মানুষকে বাঁচানোর জন্য সমস্ত রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করলেন। বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে বলেন -
'আমার চোখের সামনে মানুষের মুখ ভাসে, আমার দেশের মানুষের রক্ত আমার চোখের সামনে ভাসে। আমারই মানুষেরই আত্মা আমার চোখের সামনে। সে সমস্ত শহীদ ভাইরা ভাসে যারা ফুলের মত ঝরে গেল, শহীদ হলো। তাদের আত্মার কাছে রোজকিয়ামতে কি জবাব দিব ‘আমরা রক্ত দিয়ে দেশ স্বাধীন করলাম তোমরা স্বাধীনতা নস্যাৎ করেছো, তোমরা রক্ষা করতে পার নাই।’
বঙ্গবন্ধু বন্দুকের নলের ক্ষমতায় বিশ্বাস করতেন না। তিনি বিশ্বাস করতেন ক্ষমতা জনগণের হাতে। জনগণ না চাইলে তিনি একটি দিনও ক্ষমতায় থাকবেন না। বঙ্গবন্ধু দুঃখী মানুষের রাজনীতি করতেন তিনি শোষণহীন সমাজ কায়েমের রাজনীতি করতেন। বঙ্গবন্ধু আমলের শেষ দিকে এসে দুর্নীতিবাজরা মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। বঙ্গবন্ধু কারা দুর্নীতিবাজ সে সম্পর্কেও এই ভাষণে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন-
"আজ কে দুর্নীতিবাজ? যে ফাঁকি দেয় সে দুর্নীতিবাজ। যে ঘুষ খায় সে দুর্নীতিবাজ। যে স্মাগলিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে ব্ল্যাক মার্কেটিং করে সে দুর্নীতিবাজ। যে হোর্ড করে সে দুর্নীতিবাজ। যারা কর্তব্য পালন করে না তারা দুর্নীতিবাজ। যারা বিবেকের বিরুদ্ধে কাজ করে তারাও দুর্নীতিবাজ। যারা বিদেশের কাছে দেশকে বিক্রি করে তারাও দুর্নীতিবাজ। এই দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আমাদের সংগ্রাম শুরু করতে হবে। আমি কেন ডাক দিয়েছি? এই ঘুণে ধরা ইংরেজ আমলের, পাকিস্তানী আমলের যে শাসন ব্যবস্থা তা চলতে পারে না। একে নতুন করে ঢেলে সেজে গড়তে হবে। তাহলে দেশের মঙ্গল আসতে পারে, না হলে আসতে পারে না। আমি তিন বছর দেখেছি। দেখে শুনে আমি আমার স্থির বিশ্বাসে পৌঁছেছি। এবং তাই জনগণকে পৌঁছিয়ে দিতে হবে শাসনতন্ত্রের মর্মকথা।"
বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন শুধুমাত্র আইন করে দুর্নীতি খতম করা যাবে না। তিনি জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে বলেন। তিনি জানান জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে তিনি কাউকে ক্ষমা করবেন না, কাউকে ছাড় দেবেন না। তিনি তাদের নিয়ে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবেন এই ভাষণে তারও একটা রূপরেখা দিয়েছিলেন। তিনি বলেন-
'আপনাদের গ্রামে গ্রামে আন্দোলন করতে হবে। আন্দোলন করতে পারে কে ছাত্র ভাইরা পারে, পারে কে যুবক ভাইরা পারে, পারে কে বুদ্ধিজীবীরা পারে, পারে কে জনগণ পারে। আপনারা সংঘবদ্ধ হন। ঘরে ঘরে আপনাদের দুর্গ গড়তে হবে। সে দুর্গ গড়তে হবে দুর্নীতিবাজদের খতম করার জন্য, বাংলার দুঃখী মানুষের দুঃখ মোচন করার জন্য। এই দুর্নীতিবাজদের যদি খতম করতে পারেন তা হলে বাংলাদেশের মানুষের শতকরা ২৫ থেকে ৩০ ভাগ দুঃখ চলে যাবে। এত চোরের চোর, এই চোর যে কোথা থেকে পয়দা হয়েছে তা জানি না। পাকিস্তান সব নিয়ে গিয়েছে কিন্তু এই চোর তারা নিয়ে গেলে বাঁচতাম। এই চোর রেখে গিয়েছে। কিছু দালাল গিয়েছে, চোর গেলে বেঁচে যেতাম।'
জাতির জনক শিক্ষিত সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেছিলেন। আমরা শতকরা ২০/২৫ জন শিক্ষিত তার মধ্যে সর্বোচ্চ ৫ জন পরিপূর্ণভাবে শিক্ষিত। তিনি বলেন শিক্ষিত দুর্নীতিবাজদের প্রতি হুশিয়ারি দেন -
"শিক্ষিতদের কাছে আমার একটা প্রশ্ন আমি যে এই দুর্নীতির কথা বললাম, আমার কৃষক দুর্নীতিবাজ? না। আমার শ্রমিক? না। তাহলে ঘুষ খায় কারা? ব্লাকমার্কেটিং করে কারা? বিদেশী এজেন্ট হয় কারা? বিদেশে টাকা চালান দেয় কারা? হোর্ড করে কারা? এই আমরা, যারা শতকরা ৫ জন শিক্ষিত। এই আমাদের মধ্যেই ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ। আমাদের চরিত্রের সংশোধন করতে হবে আত্মশুদ্ধি করতে হবে। দুর্নীতিবাজ এই শতকরা ৫ জনের মধ্যে এর বাইরে নয়।"
বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে এটাও মনে করিয়ে দেন ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার লাখ লাখ টাকা এদেশের গরিব দুঃখী মানুষের। তাদের প্রতি যথার্থ দায়িত্ব পালন করতে। বঙ্গবন্ধু বলেন -
" সরকারী কর্মচারীদের বলি, মনে রেখ এটা স্বাধীন দেশ। এটা বৃটিশের কলোনী নয়। পাকিস্তানের কলোনী নয়। যে লোককে দেখবে তার চেহারাটা তোমার বাবার মত, তোমার ভায়ের মত, ওরই পরিশ্রমের পয়সা, ওরাই সম্মান বেশী পাবে।"
বঙ্গবন্ধু হোটেল কন্টিনেন্টালে বসে মদ্যপ ব্লাক মার্কেটিং করাদেরও আঘাত করে বলেন - 'মদ খেয়ে অনেষ্টির কথা বলার দাম নাই'।
বঙ্গবন্ধু এই ভাষণে বুদ্বিজীবীদের বলেন তারা যেন তাদের মেধা যেন দেশের খেদমতে ব্যবহার করেন। জাতির জনক তৎকালীন সময়ে চলা নকলের মহা উৎসব নিয়েও কথা বলেন। টিচারদের উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন পাশের হার কম দেখিয়ে বাহাদুরি নেবার কিছু নেই। ছাত্রদের ঠিক ভাবে মানুষ করে গড়ে তুলুন, রাজনীতি কম করুন।
জাতির জনক তার এই শেষ বক্তৃতার বেশির ভাগ অংশেই দুর্নীতি নিয়ে কথা বলেন। তিনি বলেন - 'সমাজ ব্যবস্থায় যেন ঘুণ ধরে গেছে। এই সমাজের প্রতি চরম আঘাত করতে চাই যে আঘাত করেছিলাম পাকিস্তানীদের। সে আঘাত করতে চাই এই ঘুণে ধরা সমাজব্যবস্থাকে। আমি আপনাদের সমর্থন চাই। আমি জানি আপনাদের সমর্থন আছে।'
আজ ১৫ আগস্ট সামনে রেখে জাতির পিতার শেষ ভাষণের রূপরেখা অনুযায়ী বঙ্গবন্ধুর সত্যিকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। বঙ্গবন্ধু নিজে অকপটে বলে গেছেন শুরুমাত্র আইন দিয়ে দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করা সম্ভব না। দরকার জন ঐক্য, আন্দোলন, সরকার সবার সততার উৎকর্ষতা, এক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখতে পারে শিক্ষিত সমাজ। একমাত্র তারাই পারবে দেশটাকে সারা বিশ্বের বুকে মাথা উচু করে দাড় করাতে। একমাত্র তারাই পারবে শহীদের রক্তে ভেজা এদেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইলের প্রতি ইঞ্চি দুর্নীতিমুক্ত করে ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ নির্যাতিতাদের আত্মাকে শান্তি দিতে।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/১৫আগস্ট, ২০২০)
পাঠকের মতামত:
- সূচকের উত্থানে লেনদেন শেষ
- বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
- বাসাবাড়িতে এডিসের লার্ভা পেলেই জেল,জরিমানা: মেয়র
- কারিগরি শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যানকে অব্যাহতি
- "আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহার করে গণতন্ত্রকে হত্যা করছে"
- পাঁচ দিনের সফরে বুধবার থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
- ট্রেন ভাড়ার ছাড় প্রত্যাহার, বাড়ছে ভাড়া
- প্রিমিয়ার ব্যাংকের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- নাভানা ফার্মার পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- মার্কেন্টাইল ইসলামী ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদ সভার তারিখ ঘোষণা
- না ফেরার দেশে অভিনেতা রুমি
- মালদ্বীপের নির্বাচনে চীনপন্থী মুইজ্জার বড় জয়
- রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালের কাছে হারল বার্সা
- কসবা সীমান্তে ওপারে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবক নিহত
- আজ থেকে ইতালির ওয়ার্ক পারমিট ভিসার অ্যাপয়েন্টমেন্ট
- ঋণ খেলাপি চিহ্নিতে উপজেলা প্রার্থীদের তথ্য চায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক
- সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সংশোধিত ফল প্রকাশ
- খালেদা জিয়ার ১১ মামলার শুনানি ২৯ জুলাই
- আমরা জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার হ্রাস করেছি: প্রধানমন্ত্রী
- দেশজুড়ে তাপপ্রবাহ অব্যাহত, তিনদিনের হিট আ্যালার্ট
- পতনের ধারা থেকে সরানো যাচ্ছে না পুঁজিবাজারকে
- মাধবদীতে হিট স্ট্রোকে এক যুবকের মৃত্যু
- ১৯ দিনে রেমিট্যান্স ১৪ হাজার কোটি টাকার বেশি
- তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
- উপজেলা নির্বাচনও সংসদ নির্বাচনের মতো হবে: ইসি আলমগীর
- ফের সোনার দাম বাড়ালো বাজুস
- তীব্র তাপপ্রবাহে সচেতন হওয়ার পরামর্শ চিফ হিট অফিসারের
- বিএনপির প্রতি জনগণের কোনো আগ্রহ নেই: কাদের
- একের পর এক দেশ বিরোধী কাজ করছে সরকার: রিজভী
- দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বাংলাদেশ সর্বদা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ: প্রধানমন্ত্রী
- মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার জিতে আনন্দিত ক্রেতারা
- তাপদাহ: দেশের হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখার নির্দেশ
- "ইসরাইল নয়, ফিলিস্তিনিরাই করবে গাজা শাসন"
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- ইসরাইলের অস্ত্র ইরানি বাচ্চাদের খেলনা: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- ট্রেনে বাঁ পায়ের সব আঙুল কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের
- এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পূরণের সময় বাড়লো
- সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
- জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে খোকনকে অব্যাহতি
- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ব্যাটারি কমপ্লেক্সর উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
- এবারও বোরো মৌসুমে ধান ও চাল কিনবে সরকার
- কারসাজি চক্রের প্রভাবে সূচকের পতন, কঠোর অবস্থানে বিএসইসি
- টেকনো ড্রাগসের বিডিং শুরু আজ
- নয় মাসে ইবনে সিনার মুনাফা বেড়েছে
- পূবালী ব্যাংকের ২৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা
- শুরু হয়েছে অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের কোম্পানি ক্রাফটম্যানের কিউআইও আবেদন
- ইসলামী ব্যাংকের ময়মনসিংহ জোনের কর্মকর্তা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- ডেঙ্গু শনাক্তের জন্য দেশেই তৈরি হচ্ছে ডেঙ্গু টেস্ট কিট
- ধোনির রেকর্ড ভেঙ্গে তাঁকে টুপি খোলা শ্রদ্ধা রাহুলের
- এই অবৈধ সরকার চোরাবালির ওপর দাঁড়িয়ে আছে: রিজভী
- ইরান- ইসরাইল উত্তেজনা: স্থায়ী সংঘাতের সতর্কতা তুরস্কের
- ইসরায়েলকে শত কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর
- ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হওয়ার কারন জানালো বিএসসিপিএলসি
- হজযাত্রীদের স্বস্তি দিতে কাজ করছে সরকার: ধর্মমন্ত্রী
- প্রাথমিকে অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ
- ঈদ যাত্রায় সড়কে প্রাণ গেলো ৪০৭ জনের
- "উপজেলা নির্বাচনের সময় আ.লীগের সব কমিটি গঠন ও সম্মেলন বন্ধ"
- জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন
- শিশু হাসপাতালের ভবনে আগুন
- থার্ড টার্মিনালে বাউন্ডারি ভেঙে রাইদা বাস, নিহত ইঞ্জিনিয়ার
- ভারতের লোকসভা নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
- ইসফাহান শহরে ইসরায়েলের হামলা, ড্রোনগুলো আকাশেই ধ্বংস করেছে ইরান
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদ আটকে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
- ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা সরাসরি অস্বীকার ইরানের
- মিয়ানমার থেকে পালিয়ে ১৩ বিজিপি সদস্য
- দুদিনের সফরে ঢাকা আসছেন কাতারের আমির
- ঈদের পরে সবজির বাজার চড়া, ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা
- ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
- সারাদেশে তিন দিনের হিট এলার্ট জারি
- বাংলাদেশে যত অপরাধ হয়, তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- এমপি-মন্ত্রীদের আত্মীয়-স্বজনদেরও প্রার্থী হতে নিষেধ আ.লীগের
- বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বাড়লো ৪ টাকা
- গণতন্ত্রে যুক্তরাষ্ট্র কত ধাপ পিছিয়েছে, পিটার হাসকে প্রশ্ন কাদেরের
- অস্বাভাবিক আর্থিক প্রতিবেদনের ক্রাফটসম্যান ফুটওয়্যারের কিউআইও আবেদন শুরু রোববার
- বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে রাজনীতি করে না: কাদের
- শিগগিরই অনলাইন নিউজপোর্টালের বিজ্ঞাপন নীতিমালা: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
- ফরিদপুরে বাস-পিকআপ সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩
- এক কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা ছাত্রলীগের
- আসাম থেকে বাংলাদেশে আসছে মাসডো এর একটি বিশেষজ্ঞ টিম
- টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী
- ইসরায়েল হামলা চালালে এবার সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান
- স্পেশালাইজড প্রোডাক্ট রয়েছে টেকনো ড্রাগসের, বিডিং শুরু রোববার
- ইরান-ইসরায়েল: সামরিক শক্তিতে এগিয়ে কারা?
- উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি
- ফের পতনের ধারায় পুঁজিবাজার
- এইচএসসির ফরম পূরণ শুরু
- শ্রম আইন লঙ্ঘন: ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ বাড়লো
- পণ্যের দাম ঠিক রাখতে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
- পালিয়ে বাংলাদেশে বিজিপির আরো ৫০ সদস্য
- ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টারকে হারালো বাংলাদেশের মনন
- বিশ্বকাপ নিয়ে প্রত্যাশা করার দরকার নেই: শান্ত
- ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারী ছিলেন জিয়া: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- গুজব উড়িয়ে বাংলাদেশে ফিরছেন হাথুরুসিংহ
- নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: ডিএমপি
- জিডিপি কমার পূর্বাভাস আইএমএফের
- তাপপ্রবাহের মধ্যে রাজধানীতে হালকা বৃষ্টি
- লিটারে ১০ টাকা বাড়লো সয়াবিন তেলের দাম