২০৩৫-এ শহরে বাস করবে দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা

দ্য রিপোর্ট প্রতিবেদক: বাংলাদেশের দ্রুত নগরায়নের ফলে বস্তির প্রসারও বেড়েছে। শহরের বস্তি এলাকায় বসবাসকারী মানুষের সংখ্যাও তুলনামূলক হারে অনেক বেশি। ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের অর্ধেক মানুষ শহরে বাস করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ২০৩০ সাল নাগাদ লক্ষ্য হলো শহরে বস্তিবাসীর সংখ্যা ২০ শতাংশে রাখা। ইউএন-হ্যাবিট্যাট বা জাতিসংঘ আবাসনের তথ্য অনুসারে, ২০১৪ সালে শহরে জনসংখ্যার ৫৫ দশমিক ১ শতাংশ বস্তিতে বসবাস করত।
বর্তমানে শহরে বসবাসকারী মানুষের ৬০ শতাংশের বেশি ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও রাজশাহীতেই ঘনীভূত। ২০৩০ সাল নাগাদ গ্রাম থেকে শহরে আভিবাসনের এই ধারা আরো সুস্পষ্ট হবে। জেলা পর্যায়ে নগরায়নের ধারা সাতক্ষীরায় ৭ দশমিক ২ শতাংশ থেকে শুরু করে ঢাকায় তা ৯০ শতাংশের উপরে রয়েছে।
ঢাকা ধূলিদূষণ, জলাবদ্ধতা, বর্জ্য নিঃসরণে দেরি ও যানজটের মতো সমস্যায় জর্জরিত। সম্প্রতি পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) ‘টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট: বাংলাদেশ অগ্রগতি প্রতিবেদন-২০২০’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। জিইডির প্রকাশিত প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নগরাঞ্চলে আবাসনের তুমুল চাহিদা থাকলেও যোগান খুবই সীমিত। ঢাকায় আবাসনের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে মানুষের ভূমি উন্নয়ন, দুর্বল ব্যবস্থাপনা এবং দরিদ্রদের আবাসনের প্রাপ্যতা নিশ্চিতে নিয়ন্ত্রণের অভাব। জনসংখ্যার বেশিরভাগই ভাড়াটিয়া-বস্তিবাসী। বস্তির ৯৬ শতাংশ পরিবারই নিম্নমানের ঘরে (পাকা নয়) বাস করে। নাগরিকদের প্রায় ৪৪ শতাংশ কোনো একসময় একেবারেই অস্থায়ী কাঠামোয় বসবাস করতো। ২৯ শতাংশ বাস করতো আধাস্থায়ী কাটামোয়। এতে বোঝা যায়, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় ঘরবাড়ির মানোন্নয়ন ঘটেছে।
এসডিজির ১১ নম্বর লক্ষ্য অর্জনে বৈশ্বিক প্রেক্ষিতে বলা হয়েছে, পৃথিবীতে জনসংখ্যার অর্ধেকের বেশি শহরে বাস করে। ২০৫০ সালের মধ্যে প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি মানুষ শহরে বাস করবে বলে প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। এজন্য শহরের টেকসই উন্নয়নে নির্মাণশৈলী ও ব্যবস্থাপনার পরিবর্তন করতে হবে। বর্তমানে বর্ধনশীল জনসংখ্যা ও অভিবাসনের ফলে শহরগুলোতে দ্রুত বিস্তৃতি ঘটছে। শহরকে টেকসই করার অর্থ হচ্ছে ব্যবসা-বাণিজ্য ও কর্মসংস্থানের সুযোগ, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আবাসন সমাজ ও অর্থনীতি প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এ ছাড়াও, প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯০ ও ২০১৬ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী শহরে বসবাসকারী মানুষের মধ্যে বস্তিবাসীর সংখ্যা ৪৬ থেকে ২৩ শতাংশে নেমেছে। মূলত শহরের নিজস্ব জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং গ্রাম থেকে বেশি মানুষ শহরে অভিবাসন করায় এই উন্নতি ম্লান হয়েছে। ২০১৬ সালে পৃথিবীতে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ বস্তি কিংবা অনানুষ্ঠানিক আবাসস্থলে বাস করতো। এরমধ্যে ৫৮ কোটি ৯০ লাখ মানুষ বাস করতো পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব, মধ্য ও দক্ষিণ এশিয়ায়। বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যার তুলনায় নগর অঞ্চলের পরিধি আরও দ্রুত হারে বাড়ছে। ২০০০-২০১৪ সালের মধ্যে নগর এলাকা জনসংখ্যার তুলনায় ১ দশমিক ২৮ শতাংশ গুণ দ্রুত গতিতে বেড়েছে। এ ধারার সঙ্গে সম্পর্ক রেখে শহরগুলোর ঘনত্ব কমছে। নগর অঞ্চলের পরিধি বৃদ্ধির এই ধারা স্থানীয়, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পরিবেশগতভাবে গভীর প্রভাব পড়ার আশঙ্কা থাকছে।
টেইসই নগরায়ন নিশ্চিত করার জন্য নগর প্রবৃদ্ধির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
(দ্য রিপোর্ট/আরজেড/৩০আগস্ট, ২০২০)
পাঠকের মতামত:

- ‘চাঁদাবাজ পালনকারী দলের কাছে জাতি ও রাষ্ট্র কখনই নিরাপদ থাকতে পারে না’
- খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
- দেড় বছরে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে: জাতিসংঘ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- সোহাগ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
- গণঅভ্যুত্থান ছিল চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে: নাহিদ
- বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার সম্পর্ক নেই: মির্জা ফখরুল
- মিটফোর্ডের সামনে নৃশংস হত্যার ঘটনায় ২ আসামি রিমান্ডে
- ডেঙ্গু: ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭
- পুঁজিবাজার: টানা চার কার্যদিবস সূচকের উত্থান
- বাজার সম্প্রসারণে আঞ্চলিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তিতে জোর ব্যবসায়ীদের
- এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে গাজায় যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
- টি-টোয়েন্টিতে হারে শুরু বাংলাদেশের
- র্যাংকিংয়ে এক ধাপ অবনতি বাংলাদেশের, ছয় ধাপ পেছাল ভারত
- ১৮ বিচারককে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
- এবার পাস করতে পারেনি ৬ লাখ শিক্ষার্থী
- জুলাই ঘোষণাপত্র সংবিধানের ‘চতুর্থ তফসিলে’ অন্তর্ভুক্ত করার পক্ষে বিএনপি
- দেশে যেন আর কোনো স্বৈরাচারের জন্ম না হয়: নাহিদ ইসলাম
- পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়
- বিএনপির জন্মই সংস্কারের মধ্য দিয়ে: মির্জা ফখরুল
- শেখ হাসিনার আমলে নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ বলার নির্দেশনা বাতিল
- খুনি হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় ভারতকেও জবাবদিহি করতে হবে: নাহিদ
- ত্রিদেশীয় ঘনিষ্ঠতা ভারতের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক
- দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দলের সঙ্গে খেলতে চাই না: কিরণ
- ফেনীর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি
- বন্যার কারণে বৃহস্পতিবার সারাদেশে আলিম ও কারিগরি বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট দেওয়ার নির্দেশনা বিটিআরসির
- "এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি"
- ফের এনসিপি কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
- ভোটের প্রতীক ‘শাপলা’ নয়, নীতিগত সিদ্ধান্ত ইসির
- রোজার আগেই হতে পারে নির্বাচন: প্রেস সচিব
- আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি এর ৪৩০তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত
- ওয়ালটনের প্যাসেঞ্জার কার ব্যাটারি ‘গ্রাভিটন’ উদ্বোধন করলেন তাহসান
- ইসলামী ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং: ২০ হাজার কোটি টাকার আমানতের মাইলফলক!
- ইসলামী ব্যাংকের মুদারাবা হজ্জ ও ওমরাহ সেভিংস স্কিম: সঞ্চয়ে স্বপ্নপূরণ
- ইতিহাস গড়া নারী ফুটবলারদের ৫০ লাখ টাকা পুরস্কার দেবে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- প্রথম কার্যদিবসে সূচকের বড় উত্থান, বেড়েছে লেনদেন
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- তিন মামলা থেকে খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- "পিআর পদ্ধতিতে কোনো দলই ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে পারবে না"
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- "সঞ্চয়পত্রে মুনাফার হার বাড়ালে ব্যাংকে কেউ টাকা রাখবে না"
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- "প্রশিক্ষণ শুধু পেশাগত জ্ঞান নয়, দায়িত্ববোধও বাড়ায়"
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- পুশ ইন করতে হলে হাসিনা ও তার দোসরদের পাঠান: নাহিদ
- এনসিপির জুলাই প্রদর্শনী চলার মধ্যে দু’টি ককটেল বিস্ফোরণ
- বনানীর হোটেলে নারীদের ওপর হামলায় অভিযুক্তরা শনাক্ত, গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে
- নির্বাচনের আগে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়নে বিএনপির উদ্বেগ
- আদালতকে ফ্যাসিস্টমুক্ত করতে হবে: সালাহউদ্দিন আহমদ
- যেকোনো ব্যর্থতার ফল চূড়ান্তভাবে স্বাস্থ্যের ওপর পড়ে: ডা. সায়েদুর রহমান
- বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
- রাজনৈতিক সংকটের অর্থবছরে পোশাক রপ্তানিতে ৮.৮৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
- সতীর্থ জোটার মৃত্যুতে রোনালদোর আবেগঘন বার্তা
- অনেকে জামানত বাজেয়াপ্তের ভয়ে আনুপাতিক নির্বাচন চান: সালাহউদ্দিন
- যেভাবে মুরাদনগরে ট্রিপল মার্ডার
- বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী বলে একটি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
- তরুণ ভোটারদের পছন্দের শীর্ষে বিএনপি, দ্বিতীয় জামায়াত
- তানভিরের ৫ উইকেট, শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ
- মধ্যরাতেই নারী দলের সংবর্ধনা, ভক্তদের নানা পরিকল্পনা
- কঠোর নিরাপত্তায় রাজধানীতে তাজিয়া মিছিল অনুষ্ঠিত
- পতিত আওয়ামী স্বৈরাচার দেশকে কারবালার প্রান্তর বানিয়েছিল: মির্জা ফখরুল
- এখনও চাঁদাবাজি-সন্ত্রাসী-মাফিয়া সিস্টেম বদলায়নি: নাহিদ ইসলাম
- ‘রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে’
- চার সমুদ্র বন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত
- ডেঙ্গু আক্রান্ত ১২ হাজার ছাড়াল
- ইরান ভিন্ন জায়গায় পরমাণু কর্মসূচি ফের শুরু করতে পারে: ট্রাম্প
- ‘মবে’ জড়িতদের ছাড় নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- জরুরি অবস্থা নিয়ে সংসদে বিস্তারিত বিতর্ক হওয়া উচিত: সালাহউদ্দিন
- ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা
- সীমান্তে আগ্রাসন আর মেনে নেব না : নাহিদ ইসলাম
- নতুন গণতান্ত্রিক সংবিধান প্রণয়ন করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
- মন্ত্রণালয়ের কাজের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস যেন উঠে আসে
- চিকিৎসা না পেলে আবার জুলাই হবে : পঙ্গু হাসপাতালে আহতদের হুঁশিয়ারি
- এ অবস্থায় ভোট হবে নির্বাচন ব্যবস্থাকে গণহত্যার শামিল: জামায়াত আমির
- জরুরি অবস্থা রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার না করতে সব দল একমত
- নতুন আইন কোনোভাবেই প্রেস ফ্রিডমে হস্তক্ষেপ করবে না: প্রেস সচিব
- হাসিনা-রেহানাসহ ১০০ জনকে আদালতে হাজির হতে গেজেট প্রকাশ
- জুনে মূল্যস্ফীতি কমে ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ
এর সর্বশেষ খবর
- এর সব খবর
